Tweet
হামদ্ ও সানার পর কথা হলো
মহান আল্লাহ পরীক্ষা নীরিক্ষা ব্যতিত কাওকে নির্বাচিত করেন না। ইমাম শাফেয়ী রহঃ
এমনি ভাবে আল্লাহ'র বণ্টনে এখনো তিনি সন্তুষ্ট, তিনি এখানো হতাশ নন, এখনো স্বপ্ন দেখেন এদেশে ইক্বামাতে-দ্বীনের মশাল উড়বে বলে,তাই কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে এখনো। তিনি ঘুংড়িয়ে কাঁদেন উম্মাহর জন্য দরদী মালী হয়ে।
হ্যা বলছিলাম, বাংলাদেশের তাওহিদবাদীদের অনুসারীদের প্রিয় শাইখ, আ'ম ভাবে জিহাদে উদ্বুদ্ধকারী,রাষ্ট্রীয় শিরকে্র
কথা মিম্বার থেকে উচ্চারণকারী, মাজলুম আলেমে-দ্বীন শাইখুল হাদীস মুফতি জসিমউদদীন রাহমানীর কথা। ফাক্কাল্লাহু আসরাহ্।
আগের অত্যাচারের কথা এখন না হয়, নাই বললাম বিভিন্ন সময় করা নির্যাতনে এখন একপ্রকার রোগাক্রান্ত পঙ্গু মানুষের ন্যায় জীবন অতিবাহিত করছে এই আলেম, একসময় কুরআন তিলাওয়াতের তাঁর সুউচ্চ আওয়াজে অনেকেই তাহাজ্জুদ আর তিলাওয়াতের জন্য এলার্ম-ঘড়ি মনে করতো, এখন তিনি আর আগের মতো তেলাওয়াত করতে পারেননা, কারণ তিনি মারাত্মক ভাবে অসুস্থ, তাঁর অসুস্থতাগুলু কি জানতে ইচ্ছে করে?
তাহলে বলছি, নিয়ন্ত্রণহীন ডায়াবেটিস,উচ্চরক্তচাপ, হেপাটাইটিস বি বা জন্ডিসের ভাইরাস, আত্বোভিমগ্নতা, হঠাৎ করে বেহুশ হয়ে যাওয়া, কিছু মনে না থাকা, যার কারনে হিফয করা কুরআন এখন আর ইয়াদ থাকে না, ঘুমের মধ্যে জাগ্রত হতে না পারা অনেক সময় কারারক্ষীরা এসে দেখে তিনি মরার মতো শুয়ে আছেন, অনেক ডাকাডাকি করেও উঠানো যায় না, আরো এমন বেশকিছু রোগে আক্রান্ত এই মহান আলেম, মহান আল্লাহ আপনাকে সুস্থ করুন, তাঁর একান্ত রহমতের শিফা দিয়ে,,আমীন
ঠিক মতো চিকিৎসা দেওয়া হয়না, আর কাশীমপুর ৪নং কারাগারে কোনো উল্লেখযোগ্য চিকিৎসক ও নেই, কয়েদিদের
দিয়ে চলে চিকিৎসা সেবা, অন্যত্র চিকিৎসার জন্য অনুমতিহয়না, কারণ মোটা অংকের টাকা ছাড়া এটার অনুমতি হয় না,।
তাছাড়া তাঁর নিকট এখন খরচ করার মতো টাকা পয়সাও নেই, সাক্ষাতের জন্যও কেহু আসেনা,যে ভাইটা দেখতে আসতো
তিনিও কবরের বাসিন্দা, রিমান্ডের নির্যাতনের শিকার হয়ে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুবরণ করেছে, তার মৃত্যুর পর শায়খ একেবারেই ভেঙে পড়েন মানসিকভাবে, আল্লাহ তাঁর কবরে পুশ্পের বিছানা বিছিয়ে দিন, আমীন।
হে খুঁটি হীন আসমানের মালিক! আপনি আপনার এই বান্দার উপর রহম করুন, তাঁকে ইস্তিকামাত দান করুন, এবং তাঁর মুক্তিকে। আপনার রহমত দারা তরান্বিত করুন, এবং তাঁকে দুনিয়াও আখেরাতে সর্বোচ্চ প্রতিদান দান করুন। আমীন ইয়া রব।
তাঁর সাথে যা করা হয় কারাগারে, পরে কখনো লিখবো ইনশাআল্লাহ
মহান আল্লাহ পরীক্ষা নীরিক্ষা ব্যতিত কাওকে নির্বাচিত করেন না। ইমাম শাফেয়ী রহঃ
এমনি ভাবে আল্লাহ'র বণ্টনে এখনো তিনি সন্তুষ্ট, তিনি এখানো হতাশ নন, এখনো স্বপ্ন দেখেন এদেশে ইক্বামাতে-দ্বীনের মশাল উড়বে বলে,তাই কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে এখনো। তিনি ঘুংড়িয়ে কাঁদেন উম্মাহর জন্য দরদী মালী হয়ে।
হ্যা বলছিলাম, বাংলাদেশের তাওহিদবাদীদের অনুসারীদের প্রিয় শাইখ, আ'ম ভাবে জিহাদে উদ্বুদ্ধকারী,রাষ্ট্রীয় শিরকে্র
কথা মিম্বার থেকে উচ্চারণকারী, মাজলুম আলেমে-দ্বীন শাইখুল হাদীস মুফতি জসিমউদদীন রাহমানীর কথা। ফাক্কাল্লাহু আসরাহ্।
আগের অত্যাচারের কথা এখন না হয়, নাই বললাম বিভিন্ন সময় করা নির্যাতনে এখন একপ্রকার রোগাক্রান্ত পঙ্গু মানুষের ন্যায় জীবন অতিবাহিত করছে এই আলেম, একসময় কুরআন তিলাওয়াতের তাঁর সুউচ্চ আওয়াজে অনেকেই তাহাজ্জুদ আর তিলাওয়াতের জন্য এলার্ম-ঘড়ি মনে করতো, এখন তিনি আর আগের মতো তেলাওয়াত করতে পারেননা, কারণ তিনি মারাত্মক ভাবে অসুস্থ, তাঁর অসুস্থতাগুলু কি জানতে ইচ্ছে করে?
তাহলে বলছি, নিয়ন্ত্রণহীন ডায়াবেটিস,উচ্চরক্তচাপ, হেপাটাইটিস বি বা জন্ডিসের ভাইরাস, আত্বোভিমগ্নতা, হঠাৎ করে বেহুশ হয়ে যাওয়া, কিছু মনে না থাকা, যার কারনে হিফয করা কুরআন এখন আর ইয়াদ থাকে না, ঘুমের মধ্যে জাগ্রত হতে না পারা অনেক সময় কারারক্ষীরা এসে দেখে তিনি মরার মতো শুয়ে আছেন, অনেক ডাকাডাকি করেও উঠানো যায় না, আরো এমন বেশকিছু রোগে আক্রান্ত এই মহান আলেম, মহান আল্লাহ আপনাকে সুস্থ করুন, তাঁর একান্ত রহমতের শিফা দিয়ে,,আমীন
ঠিক মতো চিকিৎসা দেওয়া হয়না, আর কাশীমপুর ৪নং কারাগারে কোনো উল্লেখযোগ্য চিকিৎসক ও নেই, কয়েদিদের
দিয়ে চলে চিকিৎসা সেবা, অন্যত্র চিকিৎসার জন্য অনুমতিহয়না, কারণ মোটা অংকের টাকা ছাড়া এটার অনুমতি হয় না,।
তাছাড়া তাঁর নিকট এখন খরচ করার মতো টাকা পয়সাও নেই, সাক্ষাতের জন্যও কেহু আসেনা,যে ভাইটা দেখতে আসতো
তিনিও কবরের বাসিন্দা, রিমান্ডের নির্যাতনের শিকার হয়ে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুবরণ করেছে, তার মৃত্যুর পর শায়খ একেবারেই ভেঙে পড়েন মানসিকভাবে, আল্লাহ তাঁর কবরে পুশ্পের বিছানা বিছিয়ে দিন, আমীন।
হে খুঁটি হীন আসমানের মালিক! আপনি আপনার এই বান্দার উপর রহম করুন, তাঁকে ইস্তিকামাত দান করুন, এবং তাঁর মুক্তিকে। আপনার রহমত দারা তরান্বিত করুন, এবং তাঁকে দুনিয়াও আখেরাতে সর্বোচ্চ প্রতিদান দান করুন। আমীন ইয়া রব।
তাঁর সাথে যা করা হয় কারাগারে, পরে কখনো লিখবো ইনশাআল্লাহ
Comment