একটি হাদীস,
হযরত আবু হুরাইরা রাঃ হতে বর্ণিত , রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন ‘ যখন কালো ঝাণ্ডাবাহী লোকেরা পূর্ব দিক থেকে আত্মপ্রকাশ করবে , তখন কেউ তাদের প্রতিহত করতে পারবে না । শেষ পর্যন্ত তারা বায়তুল মাকদিসে এসে ঝাণ্ডা গাড়বে এবং খেলাফত প্রতিষ্ঠা করবে । [ তিরমিযী ,আহমদ ]
আরেকটি হাদীস ,
হযরত আবদুল্লাহ রাঃ বলেন , একদিন আমরা রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিকট বসা ছিলাম । এ সময় বনু হাশেমের কতিপয় যুবক তার কাছে এলে তাদের দেখে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম চোখ লাল হয়ে যায় এবং চেহারার রঙ বিবর্ণ হয়ে যায় । আমরা বললাম , হে আল্লাহ্*র রাসুল ! আমরা আপনার চেহারায় অপছন্দের নিদর্শন লক্ষ করছি । রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন , আহলে বাইতের জন্য আল্লাহ্* তাআলা দুনিয়ার পরিবর্তে আখেরাত প্রাধান্য দিয়েছেন । অবশ্যই আমার (মৃত্যুর) পর তারা অনেক বিপদাপদ , দেশান্তর এবং অসহায়ত্বের মুখোমুখী হবে । শেষ পর্যন্ত পূর্বদিক থেকে কালো পতাকাবাহী (মুজাহিদ) লোকেরা আসবে । তারা এসে নেতৃত্ব চাইবে , কিন্তু এরা (অর্থাৎ বনু হাশেম) তাদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে অস্বীকার করবে । ফলে তারা যুদ্ধ করবে । যুদ্ধে তাদের (আল্লাহ্*র পক্ষ হতে) সাহায্য করা হবে এবং তারা বিজয়ী হবে । তারপর তাদের কাছে নেতৃত্ব হস্তান্তর করা হবে । কিন্তু এবার তারা এটাকে গ্রহণ না করে আমার আহলে বাইতের একজন লোকের হাতে সোপর্দ করে দিবে । সে যমিনকে ইনসাফ দ্বারা ভরে দিবে , ঠিক যেমনিভাবে ইতিপূর্বে জুলম-অত্যাচারে ভরে দেওয়া হয়েছিল । সুতরাং তোমাদের মধ্যে যে-ই তখন উপস্থিত থাকবে , সে যেন তাদের (কালো পতাকাবাহী মুজাহিদদের) দলে শরিক হয়ে যায় । চাই এজন্য তোমাদের বরফের উপর হামাগুড়ি দিয়ে আসতে হোক ... । (সুনানে ইবনে মাজা )
ফায়দা . বরফের উপর চলতে খুব কষ্ট হয় । দিনের বেলা যখন বরফের উপর সূর্য পড়ে , তখন মনে হয় কেউ যেন আগুনের আংড়া চোখের দিকে তাক করে রেখেছে । বেশিক্ষণ যদি বরফের উপর দিয়ে চলা হয় , পা জ্বলে যাওয়ার আশঙ্কা হয় । আর বরফের জ্বলা আগুনে জ্বলা থেকেও বেশি যন্ত্রণাদায়ক । এতদসত্ত্বেও নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন যে, ঈমান বাঁচানোর তাগিদে
যদি বরফের উপরও হামাগুড়ি দিয়ে আসতে হয় , তবুও তাদের মধ্যে শামিল হয়ে যেও ।
কালো পতাকাবাহী লোকেরা আরবে এসে নেতৃত্ব চাইবে । তারপর তাদের কাছে নেতৃত্ব হস্তান্তর করতে অস্বীকার করা হলে তারা যুদ্ধ করবে । এখানে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যুদ্ধের কথা বলেছেন । আর যুদ্ধে তাদের আল্লাহ্*র পক্ষ থেকে সহযোগিতাও করা হবে । এখানে স্পষ্টতই বুঝা যায় যে , যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে , তারাও আরব্য তথা নামে বংশে মুসলমান । তখন সারাবিশ্বের মিডিয়া হয়তো মুসলমানদের মাঝে এ কথা প্রচার করে বেড়াবে যে , এরাই হচ্ছে প্রকৃত সন্ত্রাসী । ইতিপূর্বে তারা বিভিন্ন স্থানে হামলা করে সারাবিশ্বের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করেছে । এখন আবার মুসলমানদের প্রিয়ভূমি আরবে এসেও তারা মুসলমানদের হত্যা করছে , বিভিন্ন রকম নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের জন্ম দিচ্ছে ।
একথা প্রচার করে সারাবিশ্বকে বিশেষত সরলমনা মুসলমানদের তারা পথভ্রষ্ট করার চেষ্টা করবে । আর বিষয়টি তখনই স্পষ্ট হয়ে উঠবে , যখন মুজাহিদগন যুদ্ধে বিজয়ী হয়ে রাসুলের বংশীয় একজন লোকের হাতে নেতৃত্ব হস্তান্তর করে দিবে । হে আমার মুজাহিদ ভাইয়েরা ! এহেন পরিস্থিতিতে উক্ত হাদিসে বর্ণিত রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শেষোক্ত বানীটি স্মরণ রাখবেন ‘তোমাদের মধ্যে যারাই তখন উপস্থিত থাকবে , তারা যেন তাদের (মুজাহিদগনের) দলে এসে শরিক হয়ে যায় । চাই তা করার জন্য তোমাদের বরফের উপর হামাগুড়ি দিয়ে আসতে হোক। (আল্লাহ্* আমাদের সঠিক বুঝ দান করুন )
বিজয়ের পূর্বে মুজাহিদগণ নেতৃত্ব চাওয়ার যে বিষয়টি উল্লিখিত হয়েছে , সেক্ষেত্র বর্তমান সময়ে যদি ইনসাফ ও ন্যায়ের দৃষ্টিতে তাকানো হয় , তবে ইসলামি বিশ্ব বিশেষত আরববিশ্বকে নেতৃত্ব দেওয়ার প্রকৃত যোগ্য কারা ?
কে আছে যে , নিজের জানকে বাজী রেখে ইসলাম নামক ঐ নৌকাটিকে কাফেরদের বেষ্টনী থেকে উদ্ধার করতে সক্ষম হবে ? কোন সে আন্তরিক বন্ধু , যে রাত-দিনকে এক করে উম্মতের দরদ নিয়ে ছটফট করতে থাকে ? তারা কারা, যারা ফিলিস্তিনের নিরীহ শিশুদের নিরাপত্তার জন্য ইরাকের দুর্বল বৃদ্ধ বাসিন্দাদের কাকুতির জন্য , আল্লাহ্*র ঘরের পূর্ণ নিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থে কাশ্মীরের মা-বোনদের ইজ্জত রক্ষার স্বার্থে নিজের জানকে কুরবান করে দিয়েছে ? নিজের অন্তরের মধ্যে হাঙ্গামার চিতা জালিয়ে উম্মতে মুহাম্মদীর দরদ দিয়ে তাকে আবাদ করেছে ? স্বীয় মা-বোন্দের তরতাজা খুন আর অশ্রুকে বুকে নিয়ে পাহাড়েই গর্তে আশ্রয় নিয়েছে ? তারা কোন সে জন , যারা মহাম্মদ আরাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পবিত্র শহরকে দুশমনদের হাত থেকে বাঁচানোর লক্ষে নিজেদের শহর ছেড়ে দিয়েছে ? ওহে জ্ঞানীরা ! বল, তারা কারা ? যারা নিজেদের সকল আনন্দ উল্লাস আগুনে জালিয়ে উম্মতের চিন্তাকে স্বীয় অন্তরে স্থান দিয়েছে ? যারা নিজেদের যৌবনকে আল্লাহ্*র রাস্তায় কুরবান করে প্রেম-ভালবাসা জলাঞ্জলি দিয়েছে ? যারা উম্মতে মুহাম্মদীর প্রতিটি পরিবারের টেনশনকে মাথায় নিয়ে দিন বদিন তাদের থেকে জুলুম-অত্যাচার দূর করে চলেছে । তার কি আরবের প্রতাপশালী শাসকবর্গ , যাদের অন্তরে ফিলিস্তিনের নিরীহ শিশুদের চাইতে ইহুদিদের প্রতি ভালোবাসা আর নমনীয়তা অধিক পছন্দনীয় ? যারা ইরাকের দুর্বল বয়োবৃদ্ধ লোকদের সান্তনার বাণী শোনানোর পরিবর্তে তাদের হত্যাকারীদের গলায় স্বর্ণের ক্রুশ ঝুলিয়ে দেয় ? তারা কি বাস্তবেই ইসলামের দরদী ব্যক্তি , যারা একজন কাফেরের মৃত্যুসংবাদ শুনে ছটফট করতে থাকে ; আর এদিকে লাখো মুসলমানের মাতম আর কান্নার আওয়াজ তাদের উপর কোনই প্রতিক্রিয়া করে না ?
আল্লাহ্* তা’য়ালা আমাদের সঠিক বুঝ দান করুক ।
হযরত আবু হুরাইরা রাঃ হতে বর্ণিত , রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন ‘ যখন কালো ঝাণ্ডাবাহী লোকেরা পূর্ব দিক থেকে আত্মপ্রকাশ করবে , তখন কেউ তাদের প্রতিহত করতে পারবে না । শেষ পর্যন্ত তারা বায়তুল মাকদিসে এসে ঝাণ্ডা গাড়বে এবং খেলাফত প্রতিষ্ঠা করবে । [ তিরমিযী ,আহমদ ]
আরেকটি হাদীস ,
হযরত আবদুল্লাহ রাঃ বলেন , একদিন আমরা রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিকট বসা ছিলাম । এ সময় বনু হাশেমের কতিপয় যুবক তার কাছে এলে তাদের দেখে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম চোখ লাল হয়ে যায় এবং চেহারার রঙ বিবর্ণ হয়ে যায় । আমরা বললাম , হে আল্লাহ্*র রাসুল ! আমরা আপনার চেহারায় অপছন্দের নিদর্শন লক্ষ করছি । রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন , আহলে বাইতের জন্য আল্লাহ্* তাআলা দুনিয়ার পরিবর্তে আখেরাত প্রাধান্য দিয়েছেন । অবশ্যই আমার (মৃত্যুর) পর তারা অনেক বিপদাপদ , দেশান্তর এবং অসহায়ত্বের মুখোমুখী হবে । শেষ পর্যন্ত পূর্বদিক থেকে কালো পতাকাবাহী (মুজাহিদ) লোকেরা আসবে । তারা এসে নেতৃত্ব চাইবে , কিন্তু এরা (অর্থাৎ বনু হাশেম) তাদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে অস্বীকার করবে । ফলে তারা যুদ্ধ করবে । যুদ্ধে তাদের (আল্লাহ্*র পক্ষ হতে) সাহায্য করা হবে এবং তারা বিজয়ী হবে । তারপর তাদের কাছে নেতৃত্ব হস্তান্তর করা হবে । কিন্তু এবার তারা এটাকে গ্রহণ না করে আমার আহলে বাইতের একজন লোকের হাতে সোপর্দ করে দিবে । সে যমিনকে ইনসাফ দ্বারা ভরে দিবে , ঠিক যেমনিভাবে ইতিপূর্বে জুলম-অত্যাচারে ভরে দেওয়া হয়েছিল । সুতরাং তোমাদের মধ্যে যে-ই তখন উপস্থিত থাকবে , সে যেন তাদের (কালো পতাকাবাহী মুজাহিদদের) দলে শরিক হয়ে যায় । চাই এজন্য তোমাদের বরফের উপর হামাগুড়ি দিয়ে আসতে হোক ... । (সুনানে ইবনে মাজা )
ফায়দা . বরফের উপর চলতে খুব কষ্ট হয় । দিনের বেলা যখন বরফের উপর সূর্য পড়ে , তখন মনে হয় কেউ যেন আগুনের আংড়া চোখের দিকে তাক করে রেখেছে । বেশিক্ষণ যদি বরফের উপর দিয়ে চলা হয় , পা জ্বলে যাওয়ার আশঙ্কা হয় । আর বরফের জ্বলা আগুনে জ্বলা থেকেও বেশি যন্ত্রণাদায়ক । এতদসত্ত্বেও নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন যে, ঈমান বাঁচানোর তাগিদে
যদি বরফের উপরও হামাগুড়ি দিয়ে আসতে হয় , তবুও তাদের মধ্যে শামিল হয়ে যেও ।
কালো পতাকাবাহী লোকেরা আরবে এসে নেতৃত্ব চাইবে । তারপর তাদের কাছে নেতৃত্ব হস্তান্তর করতে অস্বীকার করা হলে তারা যুদ্ধ করবে । এখানে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যুদ্ধের কথা বলেছেন । আর যুদ্ধে তাদের আল্লাহ্*র পক্ষ থেকে সহযোগিতাও করা হবে । এখানে স্পষ্টতই বুঝা যায় যে , যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে , তারাও আরব্য তথা নামে বংশে মুসলমান । তখন সারাবিশ্বের মিডিয়া হয়তো মুসলমানদের মাঝে এ কথা প্রচার করে বেড়াবে যে , এরাই হচ্ছে প্রকৃত সন্ত্রাসী । ইতিপূর্বে তারা বিভিন্ন স্থানে হামলা করে সারাবিশ্বের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করেছে । এখন আবার মুসলমানদের প্রিয়ভূমি আরবে এসেও তারা মুসলমানদের হত্যা করছে , বিভিন্ন রকম নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের জন্ম দিচ্ছে ।
একথা প্রচার করে সারাবিশ্বকে বিশেষত সরলমনা মুসলমানদের তারা পথভ্রষ্ট করার চেষ্টা করবে । আর বিষয়টি তখনই স্পষ্ট হয়ে উঠবে , যখন মুজাহিদগন যুদ্ধে বিজয়ী হয়ে রাসুলের বংশীয় একজন লোকের হাতে নেতৃত্ব হস্তান্তর করে দিবে । হে আমার মুজাহিদ ভাইয়েরা ! এহেন পরিস্থিতিতে উক্ত হাদিসে বর্ণিত রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শেষোক্ত বানীটি স্মরণ রাখবেন ‘তোমাদের মধ্যে যারাই তখন উপস্থিত থাকবে , তারা যেন তাদের (মুজাহিদগনের) দলে এসে শরিক হয়ে যায় । চাই তা করার জন্য তোমাদের বরফের উপর হামাগুড়ি দিয়ে আসতে হোক। (আল্লাহ্* আমাদের সঠিক বুঝ দান করুন )
বিজয়ের পূর্বে মুজাহিদগণ নেতৃত্ব চাওয়ার যে বিষয়টি উল্লিখিত হয়েছে , সেক্ষেত্র বর্তমান সময়ে যদি ইনসাফ ও ন্যায়ের দৃষ্টিতে তাকানো হয় , তবে ইসলামি বিশ্ব বিশেষত আরববিশ্বকে নেতৃত্ব দেওয়ার প্রকৃত যোগ্য কারা ?
কে আছে যে , নিজের জানকে বাজী রেখে ইসলাম নামক ঐ নৌকাটিকে কাফেরদের বেষ্টনী থেকে উদ্ধার করতে সক্ষম হবে ? কোন সে আন্তরিক বন্ধু , যে রাত-দিনকে এক করে উম্মতের দরদ নিয়ে ছটফট করতে থাকে ? তারা কারা, যারা ফিলিস্তিনের নিরীহ শিশুদের নিরাপত্তার জন্য ইরাকের দুর্বল বৃদ্ধ বাসিন্দাদের কাকুতির জন্য , আল্লাহ্*র ঘরের পূর্ণ নিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থে কাশ্মীরের মা-বোনদের ইজ্জত রক্ষার স্বার্থে নিজের জানকে কুরবান করে দিয়েছে ? নিজের অন্তরের মধ্যে হাঙ্গামার চিতা জালিয়ে উম্মতে মুহাম্মদীর দরদ দিয়ে তাকে আবাদ করেছে ? স্বীয় মা-বোন্দের তরতাজা খুন আর অশ্রুকে বুকে নিয়ে পাহাড়েই গর্তে আশ্রয় নিয়েছে ? তারা কোন সে জন , যারা মহাম্মদ আরাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পবিত্র শহরকে দুশমনদের হাত থেকে বাঁচানোর লক্ষে নিজেদের শহর ছেড়ে দিয়েছে ? ওহে জ্ঞানীরা ! বল, তারা কারা ? যারা নিজেদের সকল আনন্দ উল্লাস আগুনে জালিয়ে উম্মতের চিন্তাকে স্বীয় অন্তরে স্থান দিয়েছে ? যারা নিজেদের যৌবনকে আল্লাহ্*র রাস্তায় কুরবান করে প্রেম-ভালবাসা জলাঞ্জলি দিয়েছে ? যারা উম্মতে মুহাম্মদীর প্রতিটি পরিবারের টেনশনকে মাথায় নিয়ে দিন বদিন তাদের থেকে জুলুম-অত্যাচার দূর করে চলেছে । তার কি আরবের প্রতাপশালী শাসকবর্গ , যাদের অন্তরে ফিলিস্তিনের নিরীহ শিশুদের চাইতে ইহুদিদের প্রতি ভালোবাসা আর নমনীয়তা অধিক পছন্দনীয় ? যারা ইরাকের দুর্বল বয়োবৃদ্ধ লোকদের সান্তনার বাণী শোনানোর পরিবর্তে তাদের হত্যাকারীদের গলায় স্বর্ণের ক্রুশ ঝুলিয়ে দেয় ? তারা কি বাস্তবেই ইসলামের দরদী ব্যক্তি , যারা একজন কাফেরের মৃত্যুসংবাদ শুনে ছটফট করতে থাকে ; আর এদিকে লাখো মুসলমানের মাতম আর কান্নার আওয়াজ তাদের উপর কোনই প্রতিক্রিয়া করে না ?
আল্লাহ্* তা’য়ালা আমাদের সঠিক বুঝ দান করুক ।
Comment