মোল্লা ওমর!তাকে আল্লাহর এক নিদর্শনই বলতে হয়।
তিনি মাত্র কাফিয়া পর্যন্ত পড়া লেখা করেছেন, অথচ কত গুরুত্বপূর্ণ একটি সিদ্ধান্ত (ওসামা(রঃ)কে কাফেরদের হাতে তুলে দেওয়া) তিনি একাই নিলেন ।আর বড় বড় পন্ডিতরা গিয়েছিল তাকে বুঝাবার জন্য যে এক ওসামার জন্য মুসলিম ইমারত ধ্বংস হতে দেওয়া যাবেনা। প্রয়োজনে ওসামাকে আমেরিকার হাতে তুলে দিন তারপরও ইমারত রক্ষা পাক!
বাহ্!কত সুন্দর কথা!
এই হল তাদের ইলমের অবস্থা!আসলে জিহাদ থেকে যারা পিছে বসে থাকে তাদের কাছে ইলম থাকেনা, থাকে নিফাকের গাট্টি!
আর যারা জিহাদের ময়দানে বালুকণায় গড়াগড়ি করে তাদের অনেকে হয়তো সূরা ফাতেহাও ছহীহভাবে পড়তে পারেনা কিন্তু তাদের কাছেই রয়েছে ইলম।
এই পন্ডিতদের মাথায় এই মাসয়ালাটা হল হলোনা যে,একজন মুসলিমকে কুফফারদের হাতে তুলে দেওয়া হাজারো ইমারাত ধ্বংস হওয়ার চেয়ে বেশী ভয়াবহ!
হুদাইবিয়ার সন্ধিকালে এক উসমানের জন্য ১৪০০ মুসলিম তাদের জীবনকে উৎসর্গ করে দিয়েছিল।১৪০০ প্রাণের মাঝে ছিল পৃথিবীর সর্বশেষ্ঠ প্রাণ মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলািইহি ওয়াসাল্লাম।
আসলে চৌদ্দশত প্রাণ উসমানের জন্য উৎসর্গিত হয়নি,হয়েছিল এক মুসলিমের প্রতি।
বুঝা গেল মুহাম্মাদ আরাবী (সাঃ)নিজের জীবনের চেয়েও একজন মুসলিমের জীবন রক্ষা করাকে বেশী গুরুত্বপূর্ণ মনে করেছেন।
.
আর ওসামার মত লোককে তুলে দেওয়া ছিল মুসলিমদের মাথার মুকুট তুলে দেওয়ার নামান্তর।
আসলে এরা ইমারতকে ভালোবেসে আমীরুল মুমিনীনের কাছে এই প্রস্তাব উত্থাপন করেনি বরং নিফাকের চুলকানী সইতে না পেরে তারা এসেছিল ওসামার উপর পুরনো বিদ্বেষ মিটাবার জন্য।
আর আমীরুল মুমীনিন মোল্লা ওমর প্রমাণ করে দিলেন, ইলম থাকে মুজাহিদদের কাছে ক্বায়িদীনদের কাছে নয়।
তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন যে,প্রয়োজনে ইমারত ধ্বংস হবে আমরা ধ্বংস হয়ে যাবো কিন্তু কোন মুসলিমকে কুফফারদের হাতে তুলে দিবনা।
এরই নাম আমীর!এদেরকেই কুরআনে বলা হয়েছে উলুল আমর।যারা মরে গিয়েও উম্মাহর কলবে জীবিত থাকে।
.
ইমারত ধ্বংস হয়নি মোল্লা ওমরও বিলীন হননি বরং তিনি এক ওসামাকে রক্ষা করেছেন, আর এক ওসামার মাধ্যমে আল্লাহ্ হাজারো ইমারতের পথ খুলে দিলেন ।জন্ম নিল হাজারো মুজাহিদ।আফগান থেকে জিহাদের আগুন ছড়িয়ে পড়ল সারা পৃথিবীতে।যে আগুনে পুড়ে ছাড়খার হচ্ছে পুরো কুফরি শক্তি।
“বুশ অঙ্গিকার করেছে আমাদের পরাজয়ের আল্লাহ ওয়াদা দিয়েছেন আমাদের বিজয়ের।আমরা দেখবো কার ওয়াদ সত্য হয়।”-মোল্লা মুহাম্মাদ ওমার
তিনি মাত্র কাফিয়া পর্যন্ত পড়া লেখা করেছেন, অথচ কত গুরুত্বপূর্ণ একটি সিদ্ধান্ত (ওসামা(রঃ)কে কাফেরদের হাতে তুলে দেওয়া) তিনি একাই নিলেন ।আর বড় বড় পন্ডিতরা গিয়েছিল তাকে বুঝাবার জন্য যে এক ওসামার জন্য মুসলিম ইমারত ধ্বংস হতে দেওয়া যাবেনা। প্রয়োজনে ওসামাকে আমেরিকার হাতে তুলে দিন তারপরও ইমারত রক্ষা পাক!
বাহ্!কত সুন্দর কথা!
এই হল তাদের ইলমের অবস্থা!আসলে জিহাদ থেকে যারা পিছে বসে থাকে তাদের কাছে ইলম থাকেনা, থাকে নিফাকের গাট্টি!
আর যারা জিহাদের ময়দানে বালুকণায় গড়াগড়ি করে তাদের অনেকে হয়তো সূরা ফাতেহাও ছহীহভাবে পড়তে পারেনা কিন্তু তাদের কাছেই রয়েছে ইলম।
এই পন্ডিতদের মাথায় এই মাসয়ালাটা হল হলোনা যে,একজন মুসলিমকে কুফফারদের হাতে তুলে দেওয়া হাজারো ইমারাত ধ্বংস হওয়ার চেয়ে বেশী ভয়াবহ!
হুদাইবিয়ার সন্ধিকালে এক উসমানের জন্য ১৪০০ মুসলিম তাদের জীবনকে উৎসর্গ করে দিয়েছিল।১৪০০ প্রাণের মাঝে ছিল পৃথিবীর সর্বশেষ্ঠ প্রাণ মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলািইহি ওয়াসাল্লাম।
আসলে চৌদ্দশত প্রাণ উসমানের জন্য উৎসর্গিত হয়নি,হয়েছিল এক মুসলিমের প্রতি।
বুঝা গেল মুহাম্মাদ আরাবী (সাঃ)নিজের জীবনের চেয়েও একজন মুসলিমের জীবন রক্ষা করাকে বেশী গুরুত্বপূর্ণ মনে করেছেন।
.
আর ওসামার মত লোককে তুলে দেওয়া ছিল মুসলিমদের মাথার মুকুট তুলে দেওয়ার নামান্তর।
আসলে এরা ইমারতকে ভালোবেসে আমীরুল মুমিনীনের কাছে এই প্রস্তাব উত্থাপন করেনি বরং নিফাকের চুলকানী সইতে না পেরে তারা এসেছিল ওসামার উপর পুরনো বিদ্বেষ মিটাবার জন্য।
আর আমীরুল মুমীনিন মোল্লা ওমর প্রমাণ করে দিলেন, ইলম থাকে মুজাহিদদের কাছে ক্বায়িদীনদের কাছে নয়।
তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন যে,প্রয়োজনে ইমারত ধ্বংস হবে আমরা ধ্বংস হয়ে যাবো কিন্তু কোন মুসলিমকে কুফফারদের হাতে তুলে দিবনা।
এরই নাম আমীর!এদেরকেই কুরআনে বলা হয়েছে উলুল আমর।যারা মরে গিয়েও উম্মাহর কলবে জীবিত থাকে।
.
ইমারত ধ্বংস হয়নি মোল্লা ওমরও বিলীন হননি বরং তিনি এক ওসামাকে রক্ষা করেছেন, আর এক ওসামার মাধ্যমে আল্লাহ্ হাজারো ইমারতের পথ খুলে দিলেন ।জন্ম নিল হাজারো মুজাহিদ।আফগান থেকে জিহাদের আগুন ছড়িয়ে পড়ল সারা পৃথিবীতে।যে আগুনে পুড়ে ছাড়খার হচ্ছে পুরো কুফরি শক্তি।
“বুশ অঙ্গিকার করেছে আমাদের পরাজয়ের আল্লাহ ওয়াদা দিয়েছেন আমাদের বিজয়ের।আমরা দেখবো কার ওয়াদ সত্য হয়।”-মোল্লা মুহাম্মাদ ওমার
Comment