শায়খ ফারিস আহমাদ জামান আল-শুহাইল আয-যাহরানি। কুনিয়া আবু জান্দাল আল আযদি। জন্ম ১৩৯৭ হিজরি (১৯৭৭ ইং)। জন্মস্থান যাহরানের ভূমির আল-জাওফা গ্রামে।
.
শায়খ ফারিস আয-যাহরানির পড়াশুনার প্রথম পাঠ সম্পন্ন হয় গ্রামের স্কুলে। হাই স্কুলে পড়ার সময় শায়খ কুরআন হিফয করেন এবং হিফযের উপর ইজাযাহ লাভ করেন। হাইস্কুল শেষ হবার সাথে সাথেই শায়খ ফারিস ভর্তি হন মদিনার উলুম আল-কুরআন কলেজে। কিন্তু এক সেমিস্টার শেষ করেই তিনি ভর্তি হন ইমাম মুহাম্মাদ বিন সাউদ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে।
.
এসময়ে তিনি সাহিহ আল বুখারি ও সাহিহ মুসলিম মুখস্থ করেন। ২০০০ সালে তিনি কিং খালিদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যাচেলরস ডিগ্রি পাবার পর তিনি আবহা শহরে কাজী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এটা ২০০০ এর প্রথম দশকের প্রথম দিকের কথা।
.
শায়খ ফারিসের মুখস্ত করা কিতাবসমূহের মধ্যে আছে আরবি ব্যাকারনের উপর ইবন মালিকের আলফিয়া, এবং ইবন মালিকের আফফা’আল ফি আস’সারফ এর লাম্মিয়াহ। তিনি আরো মুখস্থ করেন আল সুয়ুতির মানদুমাহ। ২০০৪ সালে শায়খকে গ্রেফতার করা হয়।
.
জেলে থাকা অবস্থায় শায়খ মুখস্থ করেন ইবনুল কায়্যিমের নুনি’য়া। শায়খের মা বলেছেন, ‘ফারিস ওর সেলে বসে প্রতি তিন দিনে একবার করে কুরআন খতম করে।’ শায়খের সেলের দেয়ালে লেখা ছিলঃ
.
এই সেলে বসে আমি ১৫ বার বুখারি ও মুসলিম স্মৃতি থেকে বর্ননা করেছি – ফারিস আশ-শুহাইল আয-যাহরানি।
.
শায়খ সুলাইমান আল ‘উলওয়ান বলেন – শায়খ ফারিসের রয়েছে ধারালো স্মৃতি, এবং তিনি যাহরানের পর্বতসমূহের মধ্য থেকে একটি পর্বত।
.
২০০৪ সালে শায়খ ফারিস আয-যাহরানি একটি বক্তব্য দেন। যে বক্তব্য দেয়ার ‘অপরাধে” তাগুত সৌদি সরকার তাকে গ্রেফতার করে এবং এক যুগ বন্দী রাখার পর ২০১৬ সালের দোসরা জানুয়ারি তাকে হত্যা করে। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি ওয়া রাজিউন।
.
শুনুন সেই ঐতিহাসিক বক্তব্য(comment-e link) যার কারনে #তাওহিদের_পতাকা বহন করা এই শায়খকে হত্যা করা হয়ঃ সৌদি জাতীয়তাবাদ আমার পদতলে
https://www.facebook.com/2abumusa/po...77853209193727
.
.
শায়খ ফারিস আয-যাহরানির পড়াশুনার প্রথম পাঠ সম্পন্ন হয় গ্রামের স্কুলে। হাই স্কুলে পড়ার সময় শায়খ কুরআন হিফয করেন এবং হিফযের উপর ইজাযাহ লাভ করেন। হাইস্কুল শেষ হবার সাথে সাথেই শায়খ ফারিস ভর্তি হন মদিনার উলুম আল-কুরআন কলেজে। কিন্তু এক সেমিস্টার শেষ করেই তিনি ভর্তি হন ইমাম মুহাম্মাদ বিন সাউদ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে।
.
এসময়ে তিনি সাহিহ আল বুখারি ও সাহিহ মুসলিম মুখস্থ করেন। ২০০০ সালে তিনি কিং খালিদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যাচেলরস ডিগ্রি পাবার পর তিনি আবহা শহরে কাজী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এটা ২০০০ এর প্রথম দশকের প্রথম দিকের কথা।
.
শায়খ ফারিসের মুখস্ত করা কিতাবসমূহের মধ্যে আছে আরবি ব্যাকারনের উপর ইবন মালিকের আলফিয়া, এবং ইবন মালিকের আফফা’আল ফি আস’সারফ এর লাম্মিয়াহ। তিনি আরো মুখস্থ করেন আল সুয়ুতির মানদুমাহ। ২০০৪ সালে শায়খকে গ্রেফতার করা হয়।
.
জেলে থাকা অবস্থায় শায়খ মুখস্থ করেন ইবনুল কায়্যিমের নুনি’য়া। শায়খের মা বলেছেন, ‘ফারিস ওর সেলে বসে প্রতি তিন দিনে একবার করে কুরআন খতম করে।’ শায়খের সেলের দেয়ালে লেখা ছিলঃ
.
এই সেলে বসে আমি ১৫ বার বুখারি ও মুসলিম স্মৃতি থেকে বর্ননা করেছি – ফারিস আশ-শুহাইল আয-যাহরানি।
.
শায়খ সুলাইমান আল ‘উলওয়ান বলেন – শায়খ ফারিসের রয়েছে ধারালো স্মৃতি, এবং তিনি যাহরানের পর্বতসমূহের মধ্য থেকে একটি পর্বত।
.
২০০৪ সালে শায়খ ফারিস আয-যাহরানি একটি বক্তব্য দেন। যে বক্তব্য দেয়ার ‘অপরাধে” তাগুত সৌদি সরকার তাকে গ্রেফতার করে এবং এক যুগ বন্দী রাখার পর ২০১৬ সালের দোসরা জানুয়ারি তাকে হত্যা করে। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি ওয়া রাজিউন।
.
শুনুন সেই ঐতিহাসিক বক্তব্য(comment-e link) যার কারনে #তাওহিদের_পতাকা বহন করা এই শায়খকে হত্যা করা হয়ঃ সৌদি জাতীয়তাবাদ আমার পদতলে
https://www.facebook.com/2abumusa/po...77853209193727
.
Comment