আমিনকে বলতে দাও
মোল্লা উমার (রাহিমাহুল্লাহ), উসামা বিন লাদেনকে (রাহিমাহুল্লাহ) সতর্কতার জন্য জালালাবাদ থেকে কান্দাহারে সরে যেতে বলেন কারণ আহমদ শাহ মাসুদ আমেরিকার সাথে গোপন পরিকল্পনা করেছিল বিন লাদেনকে ধরে আমেরিকার হাতে তুলে দেয়ার। মৃত্যু পর্যন্ত আহমদ শাহ মাসুদ আমেরিকার সাথে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল বিন লাদেনকে তাদের হাতে তুলে দেয়া নিয়ে। ৯/১১ নিয়ে কংগ্রেসের প্রকাশ করা এক রিপোর্টে বলা হয়,
“অক্টোবরের শেষে কাউন্টার টেররিজম বিভাগের একদল অফিসার পাঞ্জশির উপত্যকায় মাসুদের সাথে সাক্ষাতের জন্য যায়। এই সফর ছিল খুবই ঝুঁকিপূর্ণ যা পরবর্তিতে আরো কয়েকবার করা হয়েছিল। মাসুদ আমেরিকাকে সাহায্য করতে বিন লাদেনের কার্যক্রমে গুপ্তচরবৃত্তি করতে রাজি হয় এবং সুযোগ পেলে বিন লাদেনকে আমেরিকার হাতে তুলে দিতেও অঙ্গীকারবদ্ধ হয়”।
জর্জ টেনেট, সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্সের সাবেক পরিচালক বলেন, আমেরিকার ইন্টেলিজেন্স আহমদ শাহ মাসুদের সাথে কাজ করে। তারা বিন লাদেনের পেছনে গুপ্তচরবৃত্তিকে ৯/১১ থেকেও বেশি গুরুত্ব সহকারে দেখা হয়। ৯/১১ এট্যাকের আগেই আহমদ শাহ মাসুদের মৃত্যু তাদের এই নীলনকশা ভেস্তে দেয়।
@LetAmeenSpeakBengali
মোল্লা উমার (রাহিমাহুল্লাহ), উসামা বিন লাদেনকে (রাহিমাহুল্লাহ) সতর্কতার জন্য জালালাবাদ থেকে কান্দাহারে সরে যেতে বলেন কারণ আহমদ শাহ মাসুদ আমেরিকার সাথে গোপন পরিকল্পনা করেছিল বিন লাদেনকে ধরে আমেরিকার হাতে তুলে দেয়ার। মৃত্যু পর্যন্ত আহমদ শাহ মাসুদ আমেরিকার সাথে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল বিন লাদেনকে তাদের হাতে তুলে দেয়া নিয়ে। ৯/১১ নিয়ে কংগ্রেসের প্রকাশ করা এক রিপোর্টে বলা হয়,
“অক্টোবরের শেষে কাউন্টার টেররিজম বিভাগের একদল অফিসার পাঞ্জশির উপত্যকায় মাসুদের সাথে সাক্ষাতের জন্য যায়। এই সফর ছিল খুবই ঝুঁকিপূর্ণ যা পরবর্তিতে আরো কয়েকবার করা হয়েছিল। মাসুদ আমেরিকাকে সাহায্য করতে বিন লাদেনের কার্যক্রমে গুপ্তচরবৃত্তি করতে রাজি হয় এবং সুযোগ পেলে বিন লাদেনকে আমেরিকার হাতে তুলে দিতেও অঙ্গীকারবদ্ধ হয়”।
জর্জ টেনেট, সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্সের সাবেক পরিচালক বলেন, আমেরিকার ইন্টেলিজেন্স আহমদ শাহ মাসুদের সাথে কাজ করে। তারা বিন লাদেনের পেছনে গুপ্তচরবৃত্তিকে ৯/১১ থেকেও বেশি গুরুত্ব সহকারে দেখা হয়। ৯/১১ এট্যাকের আগেই আহমদ শাহ মাসুদের মৃত্যু তাদের এই নীলনকশা ভেস্তে দেয়।
@LetAmeenSpeakBengali
Comment