নাসির আল বাহরি, সাবেক দেহরক্ষী শায়খ ওসামা বিন লাদেন (রঃ)
⬆️এক সংবাদিক নাসির আল বাহরিকে (সাবেক দেহরক্ষী শায়খ ওসামা বিন লাদেন (রঃ)) যে:
"আপনি কি ব্যাখ্যা করতে পারেন যে কেন আপনি রাতে ঘুমাতে পারেন না?"
তিনি প্রতিউত্তরে বললেন:
"আমার কিছু করার ছিল একটি বিশেষ উদ্দেশের জন্য. এখন আমি শান্তিমত ঘুমাতে পারিনা. আমরা শায়খ ওসামা বিন লাদেন (রঃ) এর সাথে অনেক বড় সময় কাটিয়েছি. এবং আমরা অনুভব করতাম যে আমরা ইসলাম নামক পাহাড়ের সর্বউঁচু জায়গায় আছি. আমরা চিন্তা করতাম যে আমরা সমস্ত মুসলমানদের সামনে দণ্ডায়মান, তাদের অধিকারের দাবী তুলব, অবিচার দূর করব, এবং অন্যান্যদের সাথে কথা বলবো যাতে তারা জানতে পারে যে আমরা কারা ছিলাম, অতঃপর, হঠাৎ আমি সেই জীবন ত্যাগ করলাম. গম্ভীর জীবন, মনুষ্যত্বর জীবন, সম্মান এবং শক্তির জীবন, গর্বের জীবন. একটা লজ্জাকর এবং দুর্বল জীবনের জন্য.
আপনারা চিন্তা করছেন কিভাবে খাদ্য এবং বাচ্চাদেরকে বড় করবেন এবং আরো কত কি.
আমিও সেই ধরনের চিন্তাভাবনা করছি, সেই জীবন ছাড়ার পড়ে, কিন্তু আমি নিজেকে হুমকির ভিতরে মনে করি, আমি আমার বাচ্চাদের জন্য আতঙ্কিত, আমি যে কোন সময় রাস্তা থেকে অপহৃত হতে পারি, এটা আমাকে হতভম্ব করে দিচ্ছে. এখানে কোন নিরাপত্তায় নেই. এটা আমাকে সর্বদায় এই চিন্তায় ফেলে দেয় যে: আমি কি এখন ঠিক, না ভুল? আমি কি পুর্বে ঠিক ছিলাম না ভুল?
এই প্রশ্নগুলো হল আজ আমার জীবনের অংশ যে কিভাবে আমার জীবন চলছে।
এটা হল আমার ব্যক্তিগত অবস্থা আমার নিরাপত্তা বিবেচনা করে।
যেভাবেই হোক না কেন, আমি এটাকে ইসলামিক আইন অনুযায়ীও দেখি: আমার এখানে থাকার অজুহাতটা কি এই - বাচ্চাদেরকে বড় করা, বউকে দেখাশুনা করা, একটি চাকরির তালাশ করা, ইত্যদি ইত্যদি।
এগুলু হল দুর্বল অজুহাত, মুসলমানদের সাথে আজ যা হচ্ছে সেই অনুযায়ী, যে আমেরিকা হয়ত সমস্ত ইসলামিক দুনিয়াকে মুছে ফেলবে। তারা বলছে যে তারা কাউকেই ছাড়বে না। যে তারা মানচিত্রই পাল্টে দিবে। যখন আমি এইসব বিবৃতির চিন্তা করি, আমার চিন্তা প্রবলবেগে ছোটে, এবং আমি ঘুমাতে পারিনা"
Al frustood channel
⬆️এক সংবাদিক নাসির আল বাহরিকে (সাবেক দেহরক্ষী শায়খ ওসামা বিন লাদেন (রঃ)) যে:
"আপনি কি ব্যাখ্যা করতে পারেন যে কেন আপনি রাতে ঘুমাতে পারেন না?"
তিনি প্রতিউত্তরে বললেন:
"আমার কিছু করার ছিল একটি বিশেষ উদ্দেশের জন্য. এখন আমি শান্তিমত ঘুমাতে পারিনা. আমরা শায়খ ওসামা বিন লাদেন (রঃ) এর সাথে অনেক বড় সময় কাটিয়েছি. এবং আমরা অনুভব করতাম যে আমরা ইসলাম নামক পাহাড়ের সর্বউঁচু জায়গায় আছি. আমরা চিন্তা করতাম যে আমরা সমস্ত মুসলমানদের সামনে দণ্ডায়মান, তাদের অধিকারের দাবী তুলব, অবিচার দূর করব, এবং অন্যান্যদের সাথে কথা বলবো যাতে তারা জানতে পারে যে আমরা কারা ছিলাম, অতঃপর, হঠাৎ আমি সেই জীবন ত্যাগ করলাম. গম্ভীর জীবন, মনুষ্যত্বর জীবন, সম্মান এবং শক্তির জীবন, গর্বের জীবন. একটা লজ্জাকর এবং দুর্বল জীবনের জন্য.
আপনারা চিন্তা করছেন কিভাবে খাদ্য এবং বাচ্চাদেরকে বড় করবেন এবং আরো কত কি.
আমিও সেই ধরনের চিন্তাভাবনা করছি, সেই জীবন ছাড়ার পড়ে, কিন্তু আমি নিজেকে হুমকির ভিতরে মনে করি, আমি আমার বাচ্চাদের জন্য আতঙ্কিত, আমি যে কোন সময় রাস্তা থেকে অপহৃত হতে পারি, এটা আমাকে হতভম্ব করে দিচ্ছে. এখানে কোন নিরাপত্তায় নেই. এটা আমাকে সর্বদায় এই চিন্তায় ফেলে দেয় যে: আমি কি এখন ঠিক, না ভুল? আমি কি পুর্বে ঠিক ছিলাম না ভুল?
এই প্রশ্নগুলো হল আজ আমার জীবনের অংশ যে কিভাবে আমার জীবন চলছে।
এটা হল আমার ব্যক্তিগত অবস্থা আমার নিরাপত্তা বিবেচনা করে।
যেভাবেই হোক না কেন, আমি এটাকে ইসলামিক আইন অনুযায়ীও দেখি: আমার এখানে থাকার অজুহাতটা কি এই - বাচ্চাদেরকে বড় করা, বউকে দেখাশুনা করা, একটি চাকরির তালাশ করা, ইত্যদি ইত্যদি।
এগুলু হল দুর্বল অজুহাত, মুসলমানদের সাথে আজ যা হচ্ছে সেই অনুযায়ী, যে আমেরিকা হয়ত সমস্ত ইসলামিক দুনিয়াকে মুছে ফেলবে। তারা বলছে যে তারা কাউকেই ছাড়বে না। যে তারা মানচিত্রই পাল্টে দিবে। যখন আমি এইসব বিবৃতির চিন্তা করি, আমার চিন্তা প্রবলবেগে ছোটে, এবং আমি ঘুমাতে পারিনা"
Al frustood channel
Comment