মুখচোরা ছেলেটার স্বভাব ছিল বইয়ের মধ্যে মুখ গুজে থাকা। ভালো ছেলে বলেই এলাকায় সমাদৃত ছিল দিল্লি শহরের ২০০ কিলোমিটার দক্ষিণের দীপা সরাই গ্রামের স্বাধীনতা সংগ্রামীর উত্তরসূরি পরিবারের ছেলে সানাউল হক। ছেলের মাদ্রাসায় পড়াশোনা করার ইচ্ছাকেও অমর্যাদা দেয়নি পরিবারের গুরুজনেরা। সব কিছু ঠিকঠাকই চলছিল। কিন্তু, তাল কাটল মক্কায় যাওয়ার জন্য ছেলের এক লক্ষ টাকা চাওয়ায়। নাছোড় সানাউলকে সামলাতে গায়ে হাত তুলেছিলেন তার কাকা। তারপর ১৯৯৫ সালে নিখোঁজ হয়ে যায় দীপা সরাই গ্রামের স্বাধীনতা সংগ্রামীর পরিবারের ছেলে সানাউল। দু'দশক পরে সেই ছেলের আল-কায়েদা যোগ নিয়ে মাথায় হাত উঠেছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বাহিনীর।
সানাউল আল-কায়েদার সাধারণ সদস্য নয়। খোদ ওসামা বিন লাদেনের উত্তরসূরি আল-কায়েদা প্রধান জাওয়াহিরির ডান হাত এই সানাউল। যদিও এখন নাম বদলে মাওলানা আসিম উমর হয়েছে সানাউল। সমগ্র ভারতীয় উপমহাদেশে সংগঠনের ভার রয়েছে এই আসিম উমরের কাঁধে। বছর পঁচাত্তরের সানাউলের বাবা ইরফান-উল-হক বলেছেন, "২০০৯ সালে পুলিশের থেকে জানতে পারি আমার ছেলে সন্ত্রাসবাদী সংগঠনে নাম লিখিয়েছে। তারপর সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দিয়ে ছেলেকে ত্যাজ্য ঘোষণা করেছিলাম।" সন্ত্রাসবাদী সংগঠন মানে যে আল-কায়েদা তা জেনে হতভম্ব পুলিশের সঙ্গে পরিবার। সানাউলের সত্তরোর্ধ্ব মা জানিয়েছেন, পুলিশ না জানালে জানতেই পারতাম না যে সানাউল বেঁচে আছে। [পত্রিকা থেকে সংগ্রহিত, যাচাই বাচাই করা সম্ভব হয় নি ]
শিক্ষাগত যোগ্যতা :
#দারুল_উলুম_দেওবন্দ
#জামিয়া_উলুম_ইসলামিয়া_পাকিস্থান
#দারুল_উলুম_হক্কানীয়া
মাওলানা আসেন ওমর ভারত ত্যাগ করার আগে দারুল উলুম দেওবন্দের ছাত্র ছিলেন।
ভারত ত্যাগের পর ওলানা আসেম ওমর লেখাপড়া করেন জামিয়া উলুম আল ইসলামিয়া করাচি, (জিহাদের জন্য নাম করা মাদ্রাসা)
মুফতি নিজাম উদ্দিন সামজাই ছিলেন ঐ মাদ্রাসার মুহতামিম। তিনি আফগানিস্থানের তালেবান শাসকে সমর্থন করতেন। তাছারা তিনি পাকিস্থানের জিহাদি দল যেমন হরকাতুল জিহাদ আল ইসলামি, হরকাতুল মুজাহিদীন, জইস ই মহাম্মদ এর মতো দলের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন।
সামযাই জিহাদ ঘোষনা করেছিলেন আমেরিকা এবং তার মিত্রদের বিপক্ষে। ২০০১ সালে যখন আমেরিকা সন্ত্রাস নির্মুলের জন্য আফগানিস্থানের উপর হামলা করে এবং তালেবান ও আল কায়েদার বিপক্ষে যুদ্ধ করে তখন তিনি এই ফতুয়া দিয়েছিলেন। ২০০৪ সালে তিনি তার নিজ মাদ্রাসায় ইন্তেকাল করেন।
মুফতি নিজাম উদ্দিন সামজাই রহ: দুইজন বিশিষ্ট ছাত্র হলেন কারী সাইফুল্লাহ আকতার ও ফাজলুর রহমান খলিল। যারা পরবর্তিতে হরকাতুল জিহাদ ই ইসলামি গঠন করেন ১৯৮৩ সালে। ১৯৮৭ সালে ফজলুর রহমান খলিল বিভক্ত হয়ে হরকাতুল মুজাহিদীন গঠন করেন। ১৯৯৮ সালে হরকাতুল মুজাহিদীন ওসামা বিন লাদেনের সাথে যুক্ত হয়।
তাছাড়া মাসউদ আযহারও মুফতি নিজাম উদ্দিন সামযাই রহ: এর ছাত্র।
মাওলানা আসেম ওমর হাফি: আরো লেখাপড়া করেছেন দারুল উলুম হক্কানীয়া মাদ্রাসায়। দারুল উলুম হক্কানীয়া মাদ্রাসাকে বলা হয় জিহাদিদের ফ্যাক্টরি। কারন আমিরুল মুমিনীন মোল্লা মোহাম্মদ ওমর রহ: এর মতো তালেবানরা অধিকাংশই এই মাদ্রায়ার ছাত্র।
যখন রাশিয়া আফগানিস্থানে প্রভাববিস্তার করে তখন দারুল উলুম হক্কানীয়ার মুহতামিম ছিলেন মাওলানা সামিউল হক।এবং তিনি রাশিয়ার বিরুদ্ধে সশস্ত্র জিহাদ ঘোষনা করেন তখন তার মাদ্রাসার ছাত্র সংখ্যা ছিলো ১০ হাজার।
কর্মক্ষেত্র:
#হরকাতুল_জিহাদ_আল_ইসলামিয়া
#হরকাতুল_মুজাহিদীন
#আল_কায়েদা_ভারতীয়_উপমহাদেশ
২০১৪ সালে শাইখ আইমান আল যাওয়াহীরি হাফি: মাওলানা আসিম ওমর হাফি: কে ভারতীয় উপমাহাদেশের আমির হিসেবে ঘোষনা করেন..
এখন পর্যন্ত তিনি এই দায়িত্বে রয়েছেন।
সানাউল আল-কায়েদার সাধারণ সদস্য নয়। খোদ ওসামা বিন লাদেনের উত্তরসূরি আল-কায়েদা প্রধান জাওয়াহিরির ডান হাত এই সানাউল। যদিও এখন নাম বদলে মাওলানা আসিম উমর হয়েছে সানাউল। সমগ্র ভারতীয় উপমহাদেশে সংগঠনের ভার রয়েছে এই আসিম উমরের কাঁধে। বছর পঁচাত্তরের সানাউলের বাবা ইরফান-উল-হক বলেছেন, "২০০৯ সালে পুলিশের থেকে জানতে পারি আমার ছেলে সন্ত্রাসবাদী সংগঠনে নাম লিখিয়েছে। তারপর সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দিয়ে ছেলেকে ত্যাজ্য ঘোষণা করেছিলাম।" সন্ত্রাসবাদী সংগঠন মানে যে আল-কায়েদা তা জেনে হতভম্ব পুলিশের সঙ্গে পরিবার। সানাউলের সত্তরোর্ধ্ব মা জানিয়েছেন, পুলিশ না জানালে জানতেই পারতাম না যে সানাউল বেঁচে আছে। [পত্রিকা থেকে সংগ্রহিত, যাচাই বাচাই করা সম্ভব হয় নি ]
শিক্ষাগত যোগ্যতা :
#দারুল_উলুম_দেওবন্দ
#জামিয়া_উলুম_ইসলামিয়া_পাকিস্থান
#দারুল_উলুম_হক্কানীয়া
মাওলানা আসেন ওমর ভারত ত্যাগ করার আগে দারুল উলুম দেওবন্দের ছাত্র ছিলেন।
ভারত ত্যাগের পর ওলানা আসেম ওমর লেখাপড়া করেন জামিয়া উলুম আল ইসলামিয়া করাচি, (জিহাদের জন্য নাম করা মাদ্রাসা)
মুফতি নিজাম উদ্দিন সামজাই ছিলেন ঐ মাদ্রাসার মুহতামিম। তিনি আফগানিস্থানের তালেবান শাসকে সমর্থন করতেন। তাছারা তিনি পাকিস্থানের জিহাদি দল যেমন হরকাতুল জিহাদ আল ইসলামি, হরকাতুল মুজাহিদীন, জইস ই মহাম্মদ এর মতো দলের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন।
সামযাই জিহাদ ঘোষনা করেছিলেন আমেরিকা এবং তার মিত্রদের বিপক্ষে। ২০০১ সালে যখন আমেরিকা সন্ত্রাস নির্মুলের জন্য আফগানিস্থানের উপর হামলা করে এবং তালেবান ও আল কায়েদার বিপক্ষে যুদ্ধ করে তখন তিনি এই ফতুয়া দিয়েছিলেন। ২০০৪ সালে তিনি তার নিজ মাদ্রাসায় ইন্তেকাল করেন।
মুফতি নিজাম উদ্দিন সামজাই রহ: দুইজন বিশিষ্ট ছাত্র হলেন কারী সাইফুল্লাহ আকতার ও ফাজলুর রহমান খলিল। যারা পরবর্তিতে হরকাতুল জিহাদ ই ইসলামি গঠন করেন ১৯৮৩ সালে। ১৯৮৭ সালে ফজলুর রহমান খলিল বিভক্ত হয়ে হরকাতুল মুজাহিদীন গঠন করেন। ১৯৯৮ সালে হরকাতুল মুজাহিদীন ওসামা বিন লাদেনের সাথে যুক্ত হয়।
তাছাড়া মাসউদ আযহারও মুফতি নিজাম উদ্দিন সামযাই রহ: এর ছাত্র।
মাওলানা আসেম ওমর হাফি: আরো লেখাপড়া করেছেন দারুল উলুম হক্কানীয়া মাদ্রাসায়। দারুল উলুম হক্কানীয়া মাদ্রাসাকে বলা হয় জিহাদিদের ফ্যাক্টরি। কারন আমিরুল মুমিনীন মোল্লা মোহাম্মদ ওমর রহ: এর মতো তালেবানরা অধিকাংশই এই মাদ্রায়ার ছাত্র।
যখন রাশিয়া আফগানিস্থানে প্রভাববিস্তার করে তখন দারুল উলুম হক্কানীয়ার মুহতামিম ছিলেন মাওলানা সামিউল হক।এবং তিনি রাশিয়ার বিরুদ্ধে সশস্ত্র জিহাদ ঘোষনা করেন তখন তার মাদ্রাসার ছাত্র সংখ্যা ছিলো ১০ হাজার।
কর্মক্ষেত্র:
#হরকাতুল_জিহাদ_আল_ইসলামিয়া
#হরকাতুল_মুজাহিদীন
#আল_কায়েদা_ভারতীয়_উপমহাদেশ
২০১৪ সালে শাইখ আইমান আল যাওয়াহীরি হাফি: মাওলানা আসিম ওমর হাফি: কে ভারতীয় উপমাহাদেশের আমির হিসেবে ঘোষনা করেন..
এখন পর্যন্ত তিনি এই দায়িত্বে রয়েছেন।
Comment