ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল রাহি: ও ইমাম সুফিয়ান ইবনে উয়াইনাহ রাহি: ওনারা দুইজনই
খালকে-কোরআন ( কুরান খালেক্ক না মাখলুখ) এর মাসয়ালায় পড়েছিলেন,
এবং উভয়ে একই মতের অনুসারী ছিলেন, উক্ত মাসআলায়। একদিন খালিফা মানসুর
সুফিয়ান ইবনে উয়াইনাহ কে এই ব্যপারে ফিতনায় ফেলতে চাইলেন, তখন তিনি অন্তর কে
ইস্থির রেখে মুখ দারা শুধু বললেন হ্যা কুরান মাখলুখ ( সিস্ট) ।
আর ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল রাহি: তার মতের উপর উভয় অবস্থায় (অন্তরে এবং মুখে)
অটল ছিলেন। যার জন্য ইমাম আহমদকে অকথ্য জুলুম অত্যাচারের শিকার হতে হয়েছিল,
এমন কি দীর্ঘ দিন পপ্রযন্ত জেলখানায় বন্দি ছিলেন। ইমাম আহমদ রাহি: কে অসুস্থ অবস্থায়
দেখতে গেলেন সুফিয়ান ইবনে উয়াইনাহ রাহি:, তিনি ইমাম আহমদকে সালাম দিলেন।
কিন্তু তিনি সালামের উত্তর না দিয়ে চেহারা ঘুরিয়ে নিলেন, সুফিয়ান ইবনে উয়াইনাহ সেদিকে
ফিরে আবার সালাম দিলেন কিন্তু? তিনি আবার মুখ ফিরিয়ে নিলেন, তখন সুফিয়ান ইবনে উয়াইনাহ
ইমাম আহমমদ কে লহ্ম করে বলেন আল্লাহ তায়ালা কি কুরানে ইরশাদ করেননি? যে ব্যক্তি ইমান
আনার পর কুফুরে লিপ্ত হয়েছে, তাদের জন্য রয়েছে আল্লাহ্র ক্রোধ এবং কঠিন শাস্তি, তবে সে নয়,
যাকে বাধ্য করা হয়েছে এবং তার কলব ছিল ইমানে পরিপুরন। তিনি ইমাম আহমদকে বুজাতা
চাচ্চেন যে শরীয়াতে এর সুযোগ রয়েছে। ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল তাকে বললেন ব্যপারটি
আমারো অজানা নয়? কিন্তু সবাই যদি শরীয়াতে রুখসাত গ্রহণ করে, আজিমাত গ্রহণ করবে কে?
খালকে-কোরআন ( কুরান খালেক্ক না মাখলুখ) এর মাসয়ালায় পড়েছিলেন,
এবং উভয়ে একই মতের অনুসারী ছিলেন, উক্ত মাসআলায়। একদিন খালিফা মানসুর
সুফিয়ান ইবনে উয়াইনাহ কে এই ব্যপারে ফিতনায় ফেলতে চাইলেন, তখন তিনি অন্তর কে
ইস্থির রেখে মুখ দারা শুধু বললেন হ্যা কুরান মাখলুখ ( সিস্ট) ।
আর ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল রাহি: তার মতের উপর উভয় অবস্থায় (অন্তরে এবং মুখে)
অটল ছিলেন। যার জন্য ইমাম আহমদকে অকথ্য জুলুম অত্যাচারের শিকার হতে হয়েছিল,
এমন কি দীর্ঘ দিন পপ্রযন্ত জেলখানায় বন্দি ছিলেন। ইমাম আহমদ রাহি: কে অসুস্থ অবস্থায়
দেখতে গেলেন সুফিয়ান ইবনে উয়াইনাহ রাহি:, তিনি ইমাম আহমদকে সালাম দিলেন।
কিন্তু তিনি সালামের উত্তর না দিয়ে চেহারা ঘুরিয়ে নিলেন, সুফিয়ান ইবনে উয়াইনাহ সেদিকে
ফিরে আবার সালাম দিলেন কিন্তু? তিনি আবার মুখ ফিরিয়ে নিলেন, তখন সুফিয়ান ইবনে উয়াইনাহ
ইমাম আহমমদ কে লহ্ম করে বলেন আল্লাহ তায়ালা কি কুরানে ইরশাদ করেননি? যে ব্যক্তি ইমান
আনার পর কুফুরে লিপ্ত হয়েছে, তাদের জন্য রয়েছে আল্লাহ্র ক্রোধ এবং কঠিন শাস্তি, তবে সে নয়,
যাকে বাধ্য করা হয়েছে এবং তার কলব ছিল ইমানে পরিপুরন। তিনি ইমাম আহমদকে বুজাতা
চাচ্চেন যে শরীয়াতে এর সুযোগ রয়েছে। ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল তাকে বললেন ব্যপারটি
আমারো অজানা নয়? কিন্তু সবাই যদি শরীয়াতে রুখসাত গ্রহণ করে, আজিমাত গ্রহণ করবে কে?
Comment