⬆️ আল কায়েদার জাজিরাতুল আরব শাখার এক নেতা খুবাইব আস সুদানি একটি ঘটনা বর্ণনা করেন যা থেকে বুঝা যায় ১১ সেপ্টেম্বরের অ্যাটাকের আগে এর পরিকল্পনাকারীরা কি রকম গোপনীয়তা রক্ষা করে চলতঃ
কাবুলের কাছে আইনাক ক্যাম্পে একবার রাতের খাবারের সময় আমি শায়েখ উসামা বিন লাদেনের সাথে ছিলাম।
এক ভাই বলল, “ইয়া শায়েখ! গতরাতে আমি একটি স্বপ্ন দেখেছি।” এ কথা বলে সে তাঁর স্বপ্নের বর্ণনা দেয়া শুরু করল।
“আমি আমেরিকার অনেক লম্বা দুটো বিল্ডিং দেখলাম যার একটির ছাদে খালিদ শাইখ মুহাম্মাদ। তিনি ঘুমাইদা(ঘামদি) ভাত্রিদ্বয়কে কারাতে প্রশিক্ষন দিচ্ছিলেন যারা দ্বিতীয় বিল্ডিঙের উপর ছিলেন।”
আসলে যেসব ভাই অপারেশনে অংশ নিয়েছিলেন তাদের অধিকাংশই ভাইদের কাছে সুপরিচিত ছিলেন যেমনটা ছিলেন ঘুমাইদা(যারা ঘামদি গোত্রের ছিলেন) ভ্রাতৃদ্বয় যারা জাজিরাতুল আরবের দক্ষিণ থেকে এসেছেন।
যখন তিনি স্বপ্নটা দেখলেন তখন এ ভাই দুজন স্পেশাল বাহিনীর ট্রেনিং ক্যাম্পে ছিলেন।
শায়েখ উসামা রহঃ, আবু হাফস আল মিসরির দিকে তাকিয়ে তাঁকে স্বপ্নের ব্যাখা দিতে বললেন।
আবু হাফস বললেন, “মনে হচ্ছে আপনি কালকে রাতে খুব বেশী মটরশুটি খেয়ে ফেলেছিলেন”।
এভাবে তিনি সুকৌশলে স্বপ্নের বিষয়টি এড়িয়ে গেলেন কেননা স্বপ্নের মাঝে অপারেশনের বিস্তারিত বর্ণনা ছিল।
কাবুলের কাছে আইনাক ক্যাম্পে একবার রাতের খাবারের সময় আমি শায়েখ উসামা বিন লাদেনের সাথে ছিলাম।
এক ভাই বলল, “ইয়া শায়েখ! গতরাতে আমি একটি স্বপ্ন দেখেছি।” এ কথা বলে সে তাঁর স্বপ্নের বর্ণনা দেয়া শুরু করল।
“আমি আমেরিকার অনেক লম্বা দুটো বিল্ডিং দেখলাম যার একটির ছাদে খালিদ শাইখ মুহাম্মাদ। তিনি ঘুমাইদা(ঘামদি) ভাত্রিদ্বয়কে কারাতে প্রশিক্ষন দিচ্ছিলেন যারা দ্বিতীয় বিল্ডিঙের উপর ছিলেন।”
আসলে যেসব ভাই অপারেশনে অংশ নিয়েছিলেন তাদের অধিকাংশই ভাইদের কাছে সুপরিচিত ছিলেন যেমনটা ছিলেন ঘুমাইদা(যারা ঘামদি গোত্রের ছিলেন) ভ্রাতৃদ্বয় যারা জাজিরাতুল আরবের দক্ষিণ থেকে এসেছেন।
যখন তিনি স্বপ্নটা দেখলেন তখন এ ভাই দুজন স্পেশাল বাহিনীর ট্রেনিং ক্যাম্পে ছিলেন।
শায়েখ উসামা রহঃ, আবু হাফস আল মিসরির দিকে তাকিয়ে তাঁকে স্বপ্নের ব্যাখা দিতে বললেন।
আবু হাফস বললেন, “মনে হচ্ছে আপনি কালকে রাতে খুব বেশী মটরশুটি খেয়ে ফেলেছিলেন”।
এভাবে তিনি সুকৌশলে স্বপ্নের বিষয়টি এড়িয়ে গেলেন কেননা স্বপ্নের মাঝে অপারেশনের বিস্তারিত বর্ণনা ছিল।
Comment