SPIKE হলো ইজরায়েলের তৈরি চতুর্থ
প্রজন্মের বর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা
একটি আ্যন্টি-ট্যাংক গাইডেড মিসাইল। এর ম্যানুফেকচারিং করেছে ইজরায়েলের বিখ্যাত
অস্ত্র নির্মাতা কোম্পানি রাফায়েল। তবে এ
প্রজেক্টে ইউরোপের কয়েকটি অস্ত্র নির্মাতা কোম্পানি রাফায়েলের সাথে ছিল।
SPIKE কে মার্কিন জ্যাভেলিন মিসাইলের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে গন্য করা হয়। ৭০মি.মি. ডায়ামিটারবিশিষ্ট এই মিসাইলের দৈর্ঘ্য ১.৬৭ মিটার। সলিড ফুয়েল চালিত এই মিসাইলে গাইডেন্সের জন্য ইনফ্রারেড হোমিং সিষ্টেম ব্যবহৃত হয়েছে। লঞ্চারে প্রথম মিসাইলটি লোড করতে ৩০ সেকেন্ড সময় লাগে।একবার ফায়ারের পর পুনরায় লোড করতে মাত্র ১৫ সেকেন্ড সময় লাগে। ভার্সন অনুযায়ী মিসাইলটির রেন্জ ১.৫ কি.মি. থেকে ২৫ কি.মি।
SPIKE এ রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি এবং একাধিক ডেটালিংক রয়েছে যা অযৌক্তিক এবং প্রতিরক্ষামূলক অবস্থায় ফ্লেক্সকে সহায়তা করে। এই মিসাইল যখন নিজ টার্গেটে আঘাত হানতে ধেয়ে যায় তখন এর ফাইবার অপটিক ডাটালিংক এর মাধ্যমে টার্গেটের অবস্থান আপডেট করে যার ফলে এটি অন্যান্য অনেক আ্যন্টি-ট্যাংক মিসাইলের চাইতে নির্ভুল ভাবে আঘাত হানতে পারে। SPIKE এর প্রতিটি ভার্সনে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। যা SPIKE কে বর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা আ্যন্টি-ট্যাংক গাইডেড মিসাইলের সম্মান দিয়েছে।
স্পাইক মিসাইলের বেশ কয়েকটি ভার্সন রয়েছেঃ
SPIKE NOLS
SPIKE LR
SPIKE MR
SPIKESR
SPIKE ER
SPIKE NOLS ভার্সনটির রেঞ্জ ২৫ কি.মি। NOLS হলো ইলেক্ট্রোঅপটিক্যাল গাইডলাইন অফ ডিফেন্স মিসাইল। Spike NOLS হল এমন একটি মিসাইল সিস্টেম যা ভূমি, বায়ুবাহিত এবং সমুদ্র ভিত্তিক প্ল্যাটফর্মে যোগ করা যেতে পারে। ইজরায়েল SPIKE NOLS চালক বিহীন বোট, ভেহিকল এবং ড্রোনে ব্যবহার করে থাকে। ইজরায়েলের বাইরে একমাত্র সাউথ কোরিয়া SPIKE NOLS ভার্সনটি ব্যবহার করে। ইজরায়েল SPIKE NOLS চালক বিহীন বোট, ভেহিকল এবং ড্রোনে ব্যবহার করে থাকে।
SPIKE-LR হলো মিডিয়ম রেঞ্জের ম্যান-পোর্টেবল
ফায়ার এন্ড ফরগেট আ্যন্টি-ট্যাংক গাইডেড মিসাইল। এই ভার্সনটি সার্ভিসে আসে ২০০৪ সালে। এর রেঞ্জ ৪ কি.মি। এবং প্রতিটি মিসাইলের ওজন ৪৫ কেজি এবং এর সার্ভিস লাইফ ২০ বছর। SPIKE-LR ফায়ার করার জন্য ২ জন ক্রু এর প্রয়োজন হয়। সবচাইতে বেশি সংখ্যক SPIKE-LR ব্যবহার করে সর্বমোট ২,৬০০ টির ও বেশি। SPIKE-LR ফ্রান্স তাদের Sperwer B ড্রোনে ব্যবহার করে।সবচাইতে বেশি সংখ্যক SPIKE-LR ক্রয় করে স্পেন মোট ২,৬০০ টির ও বেশি।
SPIKE-SR হলো লো-কস্ট শর্ট রেঞ্জের আ্যন্টি-ট্যাংক গাইডেড মিসাইল। এর রেঞ্জ ১.৫ কি.মি।এর রেঞ্জ কম হওয়ার কারন ইজরায়েল এই SPIKE-SR ট্যাংক ড্রেস্টয় করতে নয় বরং সাধারন ভেহিকল ড্রেস্টয় করতে ব্যবহার করে। যার কারনে এর রেঞ্জ এত কম দেওয়া হয়েছে। তবে তার মানে এই নয় যে SPIKE-SR ব্যবহার করে ট্যাংক ধ্বংস করা যাবেনা। প্রতিটি মিসাইলের ওজন ৯ কেজি। ইজরায়েলের পর একমাত্র ভারত এই SPIKE-S মিসাইলের টট কিনেছে যা মেক ইন ইন্ডিয়া ৩০০০০+ মিসাইল বানাবে বৈদেশিক বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে।
SPIKE-MR বা Gill হলো মিডিয়াম রেঞ্জের
ম্যান-পোর্টেবল ফায়ার এন্ড ফরগেট আ্যন্টি-ট্যাংক গাইডেড মিসাইল। এই ভার্সনটি সার্ভিসে আসে ২০০৪ সালে। এর রেঞ্জ ২.৫ কি.মি। এবং প্রতিটি মিসাইলের ওজন ১৩ কেজি। এবং সার্ভিস লাইফ ২০ বছর। ভারত সবচেয়ে বেশি সংখ্যক SPIKE-MR প্রযুক্তি সহ ক্রয় করে মোট ৮,০০০। গতবছরই ভারত ইজরাইল থেকে ৪র্থ প্রজন্মের SPIKE-S ১ বিলিওন ডলারের বিনিময়ে টট সহ ৮৩৫৬ টি মিসাইল এবং ৩২১ টি লঞ্চার কিনে।
SPIKE-ER হলো সবচাইতে এডভান্স একটি
মাল্টি-প্ল্যাটফর্ম অ্যান্টি-ট্যাংক গাইডেড মিসাইল।
এটি এমন ভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যাতে
এটি ল্যান্ড বেসড ভেহিকল, হেলিকপ্টার এবং নৌবাহিনীতে ও ব্যবহার করা যায়। এটি সার্ভিসে আসে ২০০৪ সালে। এতে রয়েছে সার্চ ইলেকট্রো-অপটিক্যাল সেন্সর (ইআর/সিসিডি-টিভি) এবং একটি ফাইবার অপটিক ডেটা লিংক যা কিনা আক্রমন এবং লঞ্চের নির্দেশ দেয়। SPIKE-ER সমস্ত আবহাওয়ার মধ্যে দিন/রাত কাজ করে।প্রতিটি মিসাইলের ওজন ৩৩ কেজি এবং এর রেঞ্জ ৮ কি.মি।
ইজরায়েল ছাড়াও ইজরায়েলের বাইরে
কলাম্বিয়া, ইতালি, ভারত, ফিনল্যান্ড, নেদারল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, পেরু, ফ্রান্স, ইতালি, পোল্যান্ড, জার্মানি, রোমানিয়া, চিলি, বেলজিয়াম, থাইল্যান্ড সহ অনেক দেশ এই SPIKE-ER ব্যবহার করে। এবং স্পেন ও জার্মানি তাদের Tiger এট্যাক হেলিকপ্টারে ব্যবহার করে।
প্রজন্মের বর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা
একটি আ্যন্টি-ট্যাংক গাইডেড মিসাইল। এর ম্যানুফেকচারিং করেছে ইজরায়েলের বিখ্যাত
অস্ত্র নির্মাতা কোম্পানি রাফায়েল। তবে এ
প্রজেক্টে ইউরোপের কয়েকটি অস্ত্র নির্মাতা কোম্পানি রাফায়েলের সাথে ছিল।
SPIKE কে মার্কিন জ্যাভেলিন মিসাইলের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে গন্য করা হয়। ৭০মি.মি. ডায়ামিটারবিশিষ্ট এই মিসাইলের দৈর্ঘ্য ১.৬৭ মিটার। সলিড ফুয়েল চালিত এই মিসাইলে গাইডেন্সের জন্য ইনফ্রারেড হোমিং সিষ্টেম ব্যবহৃত হয়েছে। লঞ্চারে প্রথম মিসাইলটি লোড করতে ৩০ সেকেন্ড সময় লাগে।একবার ফায়ারের পর পুনরায় লোড করতে মাত্র ১৫ সেকেন্ড সময় লাগে। ভার্সন অনুযায়ী মিসাইলটির রেন্জ ১.৫ কি.মি. থেকে ২৫ কি.মি।
SPIKE এ রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি এবং একাধিক ডেটালিংক রয়েছে যা অযৌক্তিক এবং প্রতিরক্ষামূলক অবস্থায় ফ্লেক্সকে সহায়তা করে। এই মিসাইল যখন নিজ টার্গেটে আঘাত হানতে ধেয়ে যায় তখন এর ফাইবার অপটিক ডাটালিংক এর মাধ্যমে টার্গেটের অবস্থান আপডেট করে যার ফলে এটি অন্যান্য অনেক আ্যন্টি-ট্যাংক মিসাইলের চাইতে নির্ভুল ভাবে আঘাত হানতে পারে। SPIKE এর প্রতিটি ভার্সনে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। যা SPIKE কে বর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা আ্যন্টি-ট্যাংক গাইডেড মিসাইলের সম্মান দিয়েছে।
স্পাইক মিসাইলের বেশ কয়েকটি ভার্সন রয়েছেঃ
SPIKE NOLS
SPIKE LR
SPIKE MR
SPIKESR
SPIKE ER
SPIKE NOLS ভার্সনটির রেঞ্জ ২৫ কি.মি। NOLS হলো ইলেক্ট্রোঅপটিক্যাল গাইডলাইন অফ ডিফেন্স মিসাইল। Spike NOLS হল এমন একটি মিসাইল সিস্টেম যা ভূমি, বায়ুবাহিত এবং সমুদ্র ভিত্তিক প্ল্যাটফর্মে যোগ করা যেতে পারে। ইজরায়েল SPIKE NOLS চালক বিহীন বোট, ভেহিকল এবং ড্রোনে ব্যবহার করে থাকে। ইজরায়েলের বাইরে একমাত্র সাউথ কোরিয়া SPIKE NOLS ভার্সনটি ব্যবহার করে। ইজরায়েল SPIKE NOLS চালক বিহীন বোট, ভেহিকল এবং ড্রোনে ব্যবহার করে থাকে।
SPIKE-LR হলো মিডিয়ম রেঞ্জের ম্যান-পোর্টেবল
ফায়ার এন্ড ফরগেট আ্যন্টি-ট্যাংক গাইডেড মিসাইল। এই ভার্সনটি সার্ভিসে আসে ২০০৪ সালে। এর রেঞ্জ ৪ কি.মি। এবং প্রতিটি মিসাইলের ওজন ৪৫ কেজি এবং এর সার্ভিস লাইফ ২০ বছর। SPIKE-LR ফায়ার করার জন্য ২ জন ক্রু এর প্রয়োজন হয়। সবচাইতে বেশি সংখ্যক SPIKE-LR ব্যবহার করে সর্বমোট ২,৬০০ টির ও বেশি। SPIKE-LR ফ্রান্স তাদের Sperwer B ড্রোনে ব্যবহার করে।সবচাইতে বেশি সংখ্যক SPIKE-LR ক্রয় করে স্পেন মোট ২,৬০০ টির ও বেশি।
SPIKE-SR হলো লো-কস্ট শর্ট রেঞ্জের আ্যন্টি-ট্যাংক গাইডেড মিসাইল। এর রেঞ্জ ১.৫ কি.মি।এর রেঞ্জ কম হওয়ার কারন ইজরায়েল এই SPIKE-SR ট্যাংক ড্রেস্টয় করতে নয় বরং সাধারন ভেহিকল ড্রেস্টয় করতে ব্যবহার করে। যার কারনে এর রেঞ্জ এত কম দেওয়া হয়েছে। তবে তার মানে এই নয় যে SPIKE-SR ব্যবহার করে ট্যাংক ধ্বংস করা যাবেনা। প্রতিটি মিসাইলের ওজন ৯ কেজি। ইজরায়েলের পর একমাত্র ভারত এই SPIKE-S মিসাইলের টট কিনেছে যা মেক ইন ইন্ডিয়া ৩০০০০+ মিসাইল বানাবে বৈদেশিক বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে।
SPIKE-MR বা Gill হলো মিডিয়াম রেঞ্জের
ম্যান-পোর্টেবল ফায়ার এন্ড ফরগেট আ্যন্টি-ট্যাংক গাইডেড মিসাইল। এই ভার্সনটি সার্ভিসে আসে ২০০৪ সালে। এর রেঞ্জ ২.৫ কি.মি। এবং প্রতিটি মিসাইলের ওজন ১৩ কেজি। এবং সার্ভিস লাইফ ২০ বছর। ভারত সবচেয়ে বেশি সংখ্যক SPIKE-MR প্রযুক্তি সহ ক্রয় করে মোট ৮,০০০। গতবছরই ভারত ইজরাইল থেকে ৪র্থ প্রজন্মের SPIKE-S ১ বিলিওন ডলারের বিনিময়ে টট সহ ৮৩৫৬ টি মিসাইল এবং ৩২১ টি লঞ্চার কিনে।
SPIKE-ER হলো সবচাইতে এডভান্স একটি
মাল্টি-প্ল্যাটফর্ম অ্যান্টি-ট্যাংক গাইডেড মিসাইল।
এটি এমন ভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যাতে
এটি ল্যান্ড বেসড ভেহিকল, হেলিকপ্টার এবং নৌবাহিনীতে ও ব্যবহার করা যায়। এটি সার্ভিসে আসে ২০০৪ সালে। এতে রয়েছে সার্চ ইলেকট্রো-অপটিক্যাল সেন্সর (ইআর/সিসিডি-টিভি) এবং একটি ফাইবার অপটিক ডেটা লিংক যা কিনা আক্রমন এবং লঞ্চের নির্দেশ দেয়। SPIKE-ER সমস্ত আবহাওয়ার মধ্যে দিন/রাত কাজ করে।প্রতিটি মিসাইলের ওজন ৩৩ কেজি এবং এর রেঞ্জ ৮ কি.মি।
ইজরায়েল ছাড়াও ইজরায়েলের বাইরে
কলাম্বিয়া, ইতালি, ভারত, ফিনল্যান্ড, নেদারল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, পেরু, ফ্রান্স, ইতালি, পোল্যান্ড, জার্মানি, রোমানিয়া, চিলি, বেলজিয়াম, থাইল্যান্ড সহ অনেক দেশ এই SPIKE-ER ব্যবহার করে। এবং স্পেন ও জার্মানি তাদের Tiger এট্যাক হেলিকপ্টারে ব্যবহার করে।
collected.
Comment