বাংলাদেশে যাদেরকে গ্রেফতার করা হয় তার অধিকাংশই অফলাইনের তথ্যের মাধ্যমে ধরা হয়।
. একবার কিছু ভাই এক যায়গায় জরো হইলো-
কি উদ্দেশ্যে জানা নাই।
আমাকে বলা হইছিলো অংশ নিতে।
পরবর্তিতে যারা জরো হইছে পুরো টিমকেই গ্রেফতার দেখানো হইছে
মন্দিরে হামলার পরিকল্পনাকারি হিসেবে।
ধারনা করা হয়,
যে ব্যক্তি আমির ছিলেন অর্থাৎ যার নেতৃত্বে সবাই জরো হইছিলো সেই ব্যক্তিই গোয়েন্দার লোক হবে .
এছাড়া যাদের গ্রেফতারের করা হইছে সেসব নিউজ গুলোতে তাদের গ্রেফতারের কারন হিসেবে যে বিষয়গুলো নোট করি তা হলো-
হয়তো সে অনলাইনে কোনো পরিচয়ই গোপন করতো না অথবা পারসোনাল ভাবে কারো সাথে দেখা করতে গেছে -
সেই পরবর্তিতে তার তথ্য দিয়া দিছে! . ভোটাভুটির এভাবেই সবাই গ্রেফতার হয়।
. কিছুদিন আগে যে একজন গ্রেফতার হইছে তার কারনও ছিলো অফলাইনে পাত্র।
সেই ধরাইয়া দিছে।
. অনলাইনে আইপি ট্রেস করে কাউকে গ্রেফতার করেছে এর হার অনেক অনেক কম।
. কেউ যদি মোটামুটি নিজের পরিচয় কাউকে না বলে -
নিজের কোনো তথ্য না দেয়- অনলাইনে উপনামে থাকে তাহলে যাদেরকে গ্রেফতার করা কষ্টসাধ্য। . মূলত ভুলটা হয় অফলাইনে
আর এটাই সবার জন্য কাল হয়।
. আরেকটা ঘটনা হলো-
কিছু দিন আগে কয়েকজন ভাইদের গ্রেফতার করা হইছে। কারন ছিলো ঐ ভাইয়েরা জামিনে বের হওয়া এক ভাইয়ের সাথে দেখা করেছিলো।
অর্থাৎ অমুক ব্যক্তি জঙ্গি হিসেবে গ্রেফতার হয়ে জামিন নিয়ে বের হইছে তার সাথে আপনি যোগাযোগ শুরু করেছেন আপনিও গ্রেফতার হবেন।
কারন জামিন প্রাপ্ত ঐ ব্যক্তি নজরদারিতে থাকে।
৬ মাস থেকে এক বছর এই নজরদারি একটানা চলবে...
অতএব এসব ব্যাপারে একটু সতর্ক থাকলেই হয়।
আবেগ কন্ট্রোল করে চলতে পারলেই নিরাপদে অনেক কাজ করা সম্ভব। [Collected]
. একবার কিছু ভাই এক যায়গায় জরো হইলো-
কি উদ্দেশ্যে জানা নাই।
আমাকে বলা হইছিলো অংশ নিতে।
পরবর্তিতে যারা জরো হইছে পুরো টিমকেই গ্রেফতার দেখানো হইছে
মন্দিরে হামলার পরিকল্পনাকারি হিসেবে।
ধারনা করা হয়,
যে ব্যক্তি আমির ছিলেন অর্থাৎ যার নেতৃত্বে সবাই জরো হইছিলো সেই ব্যক্তিই গোয়েন্দার লোক হবে .
এছাড়া যাদের গ্রেফতারের করা হইছে সেসব নিউজ গুলোতে তাদের গ্রেফতারের কারন হিসেবে যে বিষয়গুলো নোট করি তা হলো-
হয়তো সে অনলাইনে কোনো পরিচয়ই গোপন করতো না অথবা পারসোনাল ভাবে কারো সাথে দেখা করতে গেছে -
সেই পরবর্তিতে তার তথ্য দিয়া দিছে! . ভোটাভুটির এভাবেই সবাই গ্রেফতার হয়।
. কিছুদিন আগে যে একজন গ্রেফতার হইছে তার কারনও ছিলো অফলাইনে পাত্র।
সেই ধরাইয়া দিছে।
. অনলাইনে আইপি ট্রেস করে কাউকে গ্রেফতার করেছে এর হার অনেক অনেক কম।
. কেউ যদি মোটামুটি নিজের পরিচয় কাউকে না বলে -
নিজের কোনো তথ্য না দেয়- অনলাইনে উপনামে থাকে তাহলে যাদেরকে গ্রেফতার করা কষ্টসাধ্য। . মূলত ভুলটা হয় অফলাইনে
আর এটাই সবার জন্য কাল হয়।
. আরেকটা ঘটনা হলো-
কিছু দিন আগে কয়েকজন ভাইদের গ্রেফতার করা হইছে। কারন ছিলো ঐ ভাইয়েরা জামিনে বের হওয়া এক ভাইয়ের সাথে দেখা করেছিলো।
অর্থাৎ অমুক ব্যক্তি জঙ্গি হিসেবে গ্রেফতার হয়ে জামিন নিয়ে বের হইছে তার সাথে আপনি যোগাযোগ শুরু করেছেন আপনিও গ্রেফতার হবেন।
কারন জামিন প্রাপ্ত ঐ ব্যক্তি নজরদারিতে থাকে।
৬ মাস থেকে এক বছর এই নজরদারি একটানা চলবে...
অতএব এসব ব্যাপারে একটু সতর্ক থাকলেই হয়।
আবেগ কন্ট্রোল করে চলতে পারলেই নিরাপদে অনেক কাজ করা সম্ভব। [Collected]
Comment