হক্ব বনাম বাতিলের দ্বন্দ চিরকালই ছিল, আছে এবং থাকবে।
হক্ব যেমন বাতিলকে ধ্বংস করতে বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে, ঠিক তেমনি বাতিলও হক্বকে ধ্বংস করতে বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে। এর মধ্যে একটি পন্থা হল হ্যাকিং। বাতিল বিভিন্ন হ্যাকিং সিস্টেম অবলম্বন করে হক্ব সাইট, হক্ব চ্যানেল, হক্ব ডিভাইস ... ইত্যাদিসব হ্যাক করতে সদাসর্বদা তৎপর, এই বিষয়টা আমাদের অজানা নয়।
আর আমরা এও জানি যে, দেশ-বিদেশে অসংখ্য শিক্ষার্থী নির্দিষ্ট শিক্ষা অর্জন করার পর চাকুরী পাচ্ছে না। আবার পেলেও আশানুরূপ বেতন পাচ্ছে না। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য পণ্যের মূল্য দিন-দিন আকাশ ছোঁয়া হওয়ায় একই সময়ে একাধিক চাকুরী করতে বাধ্য হচ্ছে। এর মধ্যে তারাও রয়েছে, যারা কম্পিউটার সাইন্স থেকে পড়া-লেখা করেছে। এমন পরিস্থিতে অনেক মেধাবী আইটি শিক্ষার্থী হ্যাকিংজগতে পা রাখছে।
এক তো হল ত্বগুত হ্যাকারের হ্যাকিং, আর দুই হল পরিস্থিতির শিকার হওয়া বা অতি লোভে পরা হ্যাকারের হ্যাকিং- এ দুইটি থেকেই সতর্ক অবস্থান করতে হবে।
বর্তমান এই বিশ্রী তথ্য-প্রযুক্তির সময়ে সকলেই দিন-দিনই ওয়ারলেস ডিভাইসের দিকে ঝুঁকছে। Bluetooth ইয়ারফোন, Bluetooth হেডফোন, Bluetooth মাউস, Bluetooth কিবোর্ড ... ইত্যাদিসব ওয়ারলেস ডিভাইসের দিকে ঝুঁকছে। তবে আপনি জানেন কি, আপনার ডিভাইসের Bluetooth হ্যাক করার মাধ্যে আপনার সম্পূর্ণ ডিভাইসের কন্ট্রোল নিয়ে নেওয়া সম্ভব? এমনকি আপনার হ্যাককৃত ডিভাসটিও একটি হ্যাকটুলে পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে!
আপনার ডিভাইসটিকে Bluetooth এর মাধ্যমে হ্যাক করার জন্য হ্যাকারের প্রয়োজন-
১. আপনার ডিভাইসটির Bluetooth অন থাকা, যা আপনি আপনার Bluetooth ইয়ারফোন/ হেডফোন/ মাউস/ কিবোর্ডের জন্য অলরেডি অন করে রাখছেন।
২. হ্যাকারকে আপনার ডিভাইসের Bluetooth-এর রেঞ্জের মধ্যে থাকা।
Bluetooth-এর রেঞ্জ ৩৩-৩২৮ ফুট হয়ে থাকে, তবে সাধারণত ৩৩ ফুটই থাকে। তাই হ্যাকাররা প্রচুর জনসমাগম স্থানকেই এই ধরণের হ্যাকিং অ্যাটাকের জন্য বেছে নেয়। তাই আপনার উচিত, ওয়ারলেস কোনো কিছু ব্যবহার শুধুমাত্র বাসাতেই করা। রেঞ্জ কম বলেই যে আপনি নিরাপদ এমন ভাবা ভুল কেননা ব্লুটুথের রেঞ্জ বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন extender ক্রয় করতে পাওয়া যায়। এমন হতে পারে আপনি ব্লুটুথ ব্যবহার করছেন, আর ভাবছেন ৩৩ ফুটের ভিতরে কেউ নেই, কিন্তু এমনও হতে পারে আপনার ৩৩ ফুটের মধ্যে কোনো extender আছে, তখন কিন্ত আপনার রেঞ্জ ৩৩ ফুট নয় বরং এক কিলোমিটারেরও বেশীও হতে পারে!
আমি গুগলে সার্চ করেছিঃ
প্রশ্নঃ Can Bluetooth be hacked?
উত্তরঃ You can use it to share files, play media and more with only a wireless connection. But just like with unsecured Wi-Fi networks, hackers can target your Bluetooth-enabled devices to steal personal data, install malware or spam you with messages.
প্রশ্নঃ How is Bluetooth used for hacking?
উত্তরঃ It is a form of hacking that lets attackers access a device through its discoverable Bluetooth connection. Once a device or phone is bluebugged, a hacker can listen to the calls, read and send messages and steal and modify contacts. It started out as a threat for laptops with Bluetooth capability.
প্রশ্নঃ Can someone spy on you through Bluetooth?
উত্তরঃ But no technology comes without a warning: a recently discovered Bluetooth vulnerability allows hackers to spy on your conversations or take control of your smart phone. The vulnerability deals with the encryption between two devices. It even has a name—a KNOB hack (Key Negotiation Of Bluetooth).
প্রশ্নঃ Can someone listen to your conversations through Bluetooth?
উত্তরঃ With Bluetooth eavesdropping, invasion of privacy has morphed into snooping on steroids. Now, hackers can actually listen in on your conversations by gaining access to your Bluetooth devices such as your cellphone or your car audio system.
প্রশ্নঃ What is the range of Class 3 Bluetooth?
উত্তরঃ Class 1 100 mW (20 dBm) 100 meters
Class 2 2.5 mW (4 dBm) 10 meters
Class 3 1 mW (0 dBm) 1 meter
প্রশ্নঃ Is it possible to increase Bluetooth range?
উত্তরঃ A Bluetooth range extender, or “Bluetooth repeater” is a device intended to amplify the signal of any Bluetooth device. You can connect multiple devices with a Bluetooth signal booster, and even use various Bluetooth range extenders to improve your access all around the house.
প্রশ্নঃ What is the maximum range I can get after using the bluetooth range extender?
উত্তরঃ More than a kilometer.
এছাড়াও আমি আরও অনেক সার্চ করেছি। আর হ্যাঁ বিস্তারিত জানতে আমি নিজেই রিসার্চ করেছি। তাই ভুল-ত্রুটি হতেই পারে। আমি তেমন একটা ইংরেজিও জানি না। তাই আমার রিসার্চের সময় গুগল ট্রান্সলেটর আমার পাশে ছিল।
হক্ব যেমন বাতিলকে ধ্বংস করতে বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে, ঠিক তেমনি বাতিলও হক্বকে ধ্বংস করতে বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে। এর মধ্যে একটি পন্থা হল হ্যাকিং। বাতিল বিভিন্ন হ্যাকিং সিস্টেম অবলম্বন করে হক্ব সাইট, হক্ব চ্যানেল, হক্ব ডিভাইস ... ইত্যাদিসব হ্যাক করতে সদাসর্বদা তৎপর, এই বিষয়টা আমাদের অজানা নয়।
আর আমরা এও জানি যে, দেশ-বিদেশে অসংখ্য শিক্ষার্থী নির্দিষ্ট শিক্ষা অর্জন করার পর চাকুরী পাচ্ছে না। আবার পেলেও আশানুরূপ বেতন পাচ্ছে না। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য পণ্যের মূল্য দিন-দিন আকাশ ছোঁয়া হওয়ায় একই সময়ে একাধিক চাকুরী করতে বাধ্য হচ্ছে। এর মধ্যে তারাও রয়েছে, যারা কম্পিউটার সাইন্স থেকে পড়া-লেখা করেছে। এমন পরিস্থিতে অনেক মেধাবী আইটি শিক্ষার্থী হ্যাকিংজগতে পা রাখছে।
এক তো হল ত্বগুত হ্যাকারের হ্যাকিং, আর দুই হল পরিস্থিতির শিকার হওয়া বা অতি লোভে পরা হ্যাকারের হ্যাকিং- এ দুইটি থেকেই সতর্ক অবস্থান করতে হবে।
বর্তমান এই বিশ্রী তথ্য-প্রযুক্তির সময়ে সকলেই দিন-দিনই ওয়ারলেস ডিভাইসের দিকে ঝুঁকছে। Bluetooth ইয়ারফোন, Bluetooth হেডফোন, Bluetooth মাউস, Bluetooth কিবোর্ড ... ইত্যাদিসব ওয়ারলেস ডিভাইসের দিকে ঝুঁকছে। তবে আপনি জানেন কি, আপনার ডিভাইসের Bluetooth হ্যাক করার মাধ্যে আপনার সম্পূর্ণ ডিভাইসের কন্ট্রোল নিয়ে নেওয়া সম্ভব? এমনকি আপনার হ্যাককৃত ডিভাসটিও একটি হ্যাকটুলে পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে!
আপনার ডিভাইসটিকে Bluetooth এর মাধ্যমে হ্যাক করার জন্য হ্যাকারের প্রয়োজন-
১. আপনার ডিভাইসটির Bluetooth অন থাকা, যা আপনি আপনার Bluetooth ইয়ারফোন/ হেডফোন/ মাউস/ কিবোর্ডের জন্য অলরেডি অন করে রাখছেন।
২. হ্যাকারকে আপনার ডিভাইসের Bluetooth-এর রেঞ্জের মধ্যে থাকা।
Bluetooth-এর রেঞ্জ ৩৩-৩২৮ ফুট হয়ে থাকে, তবে সাধারণত ৩৩ ফুটই থাকে। তাই হ্যাকাররা প্রচুর জনসমাগম স্থানকেই এই ধরণের হ্যাকিং অ্যাটাকের জন্য বেছে নেয়। তাই আপনার উচিত, ওয়ারলেস কোনো কিছু ব্যবহার শুধুমাত্র বাসাতেই করা। রেঞ্জ কম বলেই যে আপনি নিরাপদ এমন ভাবা ভুল কেননা ব্লুটুথের রেঞ্জ বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন extender ক্রয় করতে পাওয়া যায়। এমন হতে পারে আপনি ব্লুটুথ ব্যবহার করছেন, আর ভাবছেন ৩৩ ফুটের ভিতরে কেউ নেই, কিন্তু এমনও হতে পারে আপনার ৩৩ ফুটের মধ্যে কোনো extender আছে, তখন কিন্ত আপনার রেঞ্জ ৩৩ ফুট নয় বরং এক কিলোমিটারেরও বেশীও হতে পারে!
আমি গুগলে সার্চ করেছিঃ
প্রশ্নঃ Can Bluetooth be hacked?
উত্তরঃ You can use it to share files, play media and more with only a wireless connection. But just like with unsecured Wi-Fi networks, hackers can target your Bluetooth-enabled devices to steal personal data, install malware or spam you with messages.
প্রশ্নঃ How is Bluetooth used for hacking?
উত্তরঃ It is a form of hacking that lets attackers access a device through its discoverable Bluetooth connection. Once a device or phone is bluebugged, a hacker can listen to the calls, read and send messages and steal and modify contacts. It started out as a threat for laptops with Bluetooth capability.
প্রশ্নঃ Can someone spy on you through Bluetooth?
উত্তরঃ But no technology comes without a warning: a recently discovered Bluetooth vulnerability allows hackers to spy on your conversations or take control of your smart phone. The vulnerability deals with the encryption between two devices. It even has a name—a KNOB hack (Key Negotiation Of Bluetooth).
প্রশ্নঃ Can someone listen to your conversations through Bluetooth?
উত্তরঃ With Bluetooth eavesdropping, invasion of privacy has morphed into snooping on steroids. Now, hackers can actually listen in on your conversations by gaining access to your Bluetooth devices such as your cellphone or your car audio system.
প্রশ্নঃ What is the range of Class 3 Bluetooth?
উত্তরঃ Class 1 100 mW (20 dBm) 100 meters
Class 2 2.5 mW (4 dBm) 10 meters
Class 3 1 mW (0 dBm) 1 meter
প্রশ্নঃ Is it possible to increase Bluetooth range?
উত্তরঃ A Bluetooth range extender, or “Bluetooth repeater” is a device intended to amplify the signal of any Bluetooth device. You can connect multiple devices with a Bluetooth signal booster, and even use various Bluetooth range extenders to improve your access all around the house.
প্রশ্নঃ What is the maximum range I can get after using the bluetooth range extender?
উত্তরঃ More than a kilometer.
এছাড়াও আমি আরও অনেক সার্চ করেছি। আর হ্যাঁ বিস্তারিত জানতে আমি নিজেই রিসার্চ করেছি। তাই ভুল-ত্রুটি হতেই পারে। আমি তেমন একটা ইংরেজিও জানি না। তাই আমার রিসার্চের সময় গুগল ট্রান্সলেটর আমার পাশে ছিল।
Comment