Announcement

Collapse
No announcement yet.

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে আমাদের স্ট্রং পাসওয়ার্ড ব্যবহারের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে আমাদের স্ট্রং পাসওয়ার্ড ব্যবহারের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা

    সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে আমাদের স্ট্রং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিত

    এখন আমরা প্রায়ই সোশ্যাল মিডিয়া হ্যাক হওয়ার খবর পেয়ে থাকি।

    যার একটা বড় কারন হচ্ছে দূর্বল পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা।

    কেনোনা দূর্বল পাসওয়ার্ড হ্যাকাররা অনেক সহজেই হ্যাক করতে পারে।

    এইজন্য আমাদের শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করা উচিত।

    যাতে হ্যাকারদের কাছে তা সহজলভ্য মনে না হয়।

    একটি বিষয় এই যে বর্তমান সময়ে পৃথিবীর বিভিন্ন ব্যক্তিগত জিনিস আমাদের আ্যাকাউন্ট সিস্টেমে বিদ্যমান থাকে।

    যদি আমাদের পাসওয়ার্ড দূর্বল থাকে এবং তা যদি হ্যাকারদের কবলে পরে যায় তাহলে এতা আমাদের ক্ষতিসাধন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

    তাই আমাদের একাউন্ট সিস্টেমকে হ্যাকারদের থেকে সুরক্ষিত রাখতে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা খুবি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

    ফেসবুকে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা জরুরি কারণ এটি আপনার ব্যক্তিগত তথ্য এবং অ্যাকাউন্টকে অননুমোদিত প্রবেশ থেকে রক্ষা করে।

    সাইবার আক্রমণ ক্রমশ জটিল ও সাধারণ হয়ে উঠছে, তাই শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনার তথ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ

    একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড সাধারণত বিভিন্ন ধরনের অক্ষর, সংখ্যা এবং প্রতীক ব্যবহার করে তৈরি করা হয়,

    যা অনুমান করা বা ব্রুট-ফোর্স আক্রমণের মাধ্যমে ভাঙা কঠিন করে তোলে

    এছাড়াও, প্রতিটি অ্যাকাউন্টের জন্য অনন্য পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা এবং নিয়মিত পাসওয়ার্ড আপডেট করা নিরাপত্তা বাড়াতে সহায়ক

    ফেসবুক পাসওয়ার্ড তৈরি করার সময় কোন নির্দিষ্ট বর্ণমালা ব্যবহার করা উচিত নয়

    সহজ পাসওয়ার্ড কেমন হয় ?

    বর্তমানে মানুষ ভুলবসত একাউন্ট তৈরির সময় দূর্বল পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে থাকে।

    যার কারনে তার একাউন্ট সহজে হ্যাক হয়ে যেতে পারে।

    সহজ পাসওয়ার্ড এমন পাসওয়ার্ড হয় যা হ্যাকাররা সহজে হ্যাক করতে পারে।

    যেমন নিজের পাসওয়ার্ডে
    ১|নিজের নাম,
    ২|মোবাইল নাম্বার,
    ৩|নিজের পরিবারের কোন ব্যাক্তির নাম,
    ৪|জন্মের তারিখ,
    ৫|সিরিয়াল নম্বার

    ইত্যাদি ব্যবহার করে দূর্বল পাসওয়ার্ড তৈরি করা হয়।

    শক্তিশালী পাসওয়ার্ড কেমন হয় ?

    একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড এমন পাসওয়ার্ড হয় যা কোন ব্যক্তি সহজে অনুমান করতে পারে না।

    একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ডে শুধুমাত্র বর্ণমালা বিদ্যমান থাকে না,

    বরং একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড বর্ণমালা, নাম্বার, বিশেষ চিন্হ ইত্যাদির কম্বিনেশনে তৈরি করা হয়ে থাকে।

    এবং এতে কিছু ট্রিক্স ব্যবহার করা হয় যাতে পাসওয়ার্ড আরো শক্তিশালী হয় এবং সহজে মনে রাখা সম্ভব।

    #১ শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করার সর্বপ্রথম নিয়ম এই যে পাসওয়ার্ডের সাইজ লম্বা রাখা।

    কেনোনা পাসওয়ার্ড যত কম অক্ষরের হবে ততো তা অন্যের জন্য অনুমান করা সহজ হবে। এবং কম অক্ষরের পাসওয়ার্ডকে হ্যাকার খুব সহজে ব্রাট ফোর্স আ্যটাকের মাধ্যমে বের করে ফেলতে পারে।

    যার ফলে আপনার একাউন্ট বা সিস্টেমকে সুরক্ষা যথেষ্ট কষ্টসাধ্য হতে পারে।

    এই জন্য আমাদের যতটা সম্ভব লম্বা পাসওয়ার্ড তৈরির চেষ্টা করতে হবে।

    লম্বা পাসওয়ার্ড বানানোর উদ্দেশ্য এই না যে একটা পাসওয়ার্ড আপনি 40 থেকে 50 অক্ষরের বানিয়ে ফেলবেন।

    বলার উদ্দেশ্যে এই যে পাসওয়ার্ড 5 থেকে 6 অক্ষর না হওয়া উচিত।

    বরং পাসওয়ার্ড কমপক্ষে 15 থেকে 20 অক্ষরের মধ্যে হওয়া উচিত।

    যাতে তা অন্যের অনুমান করা যথেষ্ট কষ্টসাধ্য হয়।

    #2 বর্ণমালা এবং নাম্বার উভয়ই ব্যবহার করা

    আমাদের পাসওয়ার্ড তৈরি করার সময় শুধুমাত্র বর্ণমালা বা শব্দ ব্যবহার করা উচিত নয় এবং আমাদের কোন সিস্টেম বা একাউন্টের পাসওয়ার্ড তৈরির সময় শুধু নাম্বার ব্যবহার করাও উচিত নয়।

    বরং আমাদের পাসওয়ার্ড তৈরি করার সময় বর্ণমালা এবং নাম্বার উভয়ই ব্যবহার করা উচিত।

    আমাদের সিস্টেমের পাসওয়ার্ড শক্তিশালী করার জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

    গুগলের মতো কোম্পানিও
    পাসওয়ার্ড তৈরি করার সময় বর্ণমালা এবং নাম্বার উভয়ই ব্যবহার করতে বলে।

    এইজন্য পাসওয়ার্ড তৈরি করার সময় আমাদেরকে এই বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে।

    #3 বিশেষ চিন্হ ব্যবহার করা

    বিশেষ চিন্হ হলো ঐ সমস্ত ক্যারেকটার বা চিন্হ যা বিশেষ কার্য সম্পাদনের জন্য ব্যবহার করা হয়।
    যেমন: %,&,@,#,*,(),!,:,& ইত্যাদি।

    এই বিশেষ ক্যারেকটারগুলো আমাদের পাসওয়ার্ডে ব্যবহার করা উচিত।

    কেনোনা এর দ্বারা আমাদের পাসওয়ার্ড অনেক শক্তিশালী হয়ে যায়।

    বিভিন্ন প্রকারের বিশেষ চিন্হ রয়েছে। আপনি যখন এই বিশেষ চিন্হসমূহ দ্বারা পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন তখন তা স্বাভাবিকভাবে অনুমান করা সহজলভ্য হবে না।

    এইজন্য আপনার একাউন্ট বা সিস্টেমকে হ্যাকারদের থেকে সুরক্ষিত রাখতে এটি একটি বিশেষ পদ্ধতি যা আপনার পাসওয়ার্ডকে দ্বিগুণ শক্তিশালী করবে

    #4 সামান্য পাসওয়ার্ড না বানানো

    অনেক মানুষ নিজের পাসওয়ার্ড তৈরি করার সময় নিজের মাথা খাটায় না।

    সহজ পাসওয়ার্ড তৈরি করে ফেলে।

    যেমন নিজের জন্ম সাল, পরিবারের কোন বিশেষ ব্যাক্তির নাম, মোবাইল নাম্বার ইত্যাদি দিয়ে পাসওয়ার্ড তৈরি করে নেয় যা সবচেয়ে বড় ভুল।

    এই সমস্ত পাসওয়ার্ডকে মানুষ সহজে অনূমান করে নিতে পারে।

    এই সমস্ত পাসওয়ার্ডকে সামান্য পাসওয়ার্ড বলে।

    যার ব্যবহার সাধারণত ভুলবশত লোকজন করে থাকে।

    এইজন্য পাসওয়ার্ড তৈরি করার সময় ভুলবশত সামান্য পাসওয়ার্ড তৈরি না করা উচিত।

    #5 কিছু ট্রিকস ব্যবহার করা

    নিজের পাসওয়ার্ডকে শক্তিশালী বানানোর জন্য নিজের নির্ধারিত কিছু ট্রিকস কে ব্যবহার করা উচিত।

    যাতে করে নিজের পাসওয়ার্ড মনে রাখা সহজ হয়। মজবুত পাসওয়ার্ড তৈরি করার জন্য এমন কিছু ট্রিকস কাজে লাগাতে হবে যা অন্য কেউ অনুমান করতে পারবে না।

    যেমন কোন জায়গায় নাম বা শব্দ বসবে,নাম্বার কোন জায়গায় হবে, কোন জায়গায় কেপিটেল লেটার হবে এবং কোন শব্দ লওয়ার কেস লেটারে লিখতে হবে।

    আপনি নিজের আশেপাশের কোন জিনিসের নাম এতে যুক্ত করতে পারেন।

    বলার উদ্দেশ্যে এই যাতে আপনি নিজে থেকে বানানে ট্রিকসকে কাজপ লাগাতে পারেন।

    #6 বাক্য ব্যবহার করা

    নিজের পাসওয়ার্ডকে শক্তিশালী এবং আরো সুরক্ষিত করতে বিভিন্ন বাক্য ব্যবহার করতে পারেন। বাক্যটা এলোমেলোভাবেন সাজাবেন।

    অর্থাৎ ছোট হাতের অক্ষর এবং বরে হাতের অক্ষর কমবিনেশন করবেন। বাক্যের মধ্যে নাম্বার এবং বিশেষ চিন্হ ব্যবহার করবেন।

    যে বাক্য ব্যবহার করবেন তাতে কিছু পরিবর্তন পরিবর্ধন করার চেষ্টা করবেন।

    নতুন কিছু সংযোজন করবেন। এতে আপনার পাসওয়ার্ড অনেক বেশি শক্তিশালী হবে।

    #7 পাসওয়ার্ড সেইভ করার জন্য ইনক্রিপশন জাতীয় সাইট
    ব্যবহার করা

    পাসওয়ার্ড সেট করার ক্ষেত্রে অনেক সময় ভুল হয়ে যায়।

    কোন শব্দ ছুটে যায় বা অন্য কোন ত্রুটি হয়।

    এগুলো থেকে রক্ষা পেতে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করার সাথে সাথে কপি করে
    ইনক্রিপশন জাতীয় সাইটে পাসওয়ার্ড সেইভ করা রাখা
    যেতে পারে।

    পাসওয়ার্ড একবার সেভ করে রাখলে পরবর্তীতে ভুলে গেলে সেখান থেকে দেখা যেতে পারে

    এ ক্ষেত্রে ইনক্রিপশন আছে এজাতীয় পাসওয়ার্ড সাইট
    ব্যবহার করতে পারেন

    #8 সকল সোশ্যাল মিডিয়ার পাসওয়ার্ড এক না রাখা

    আমরা অনেক সময় বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া যেমন ফেইসবুক, টুইটার, ওয়াটসআপ, ইন্সটাগ্রাম, ইউটিউব ইত্যাদির পাসওয়ার্ড এক রাখি।

    যা আমাদের অনেক বর একটি ভুল। কেননা যদি আমাদের একটা পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়ে যায় তাহলে সমস্ত একাউন্টের পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়ে যাবে।

    তাই আমাদের কখনো
    এটা করা উচিত না।

    আমাদের প্রত্যেকটি একাউন্ট বা সিস্টেমের পাসওয়ার্ড আলাদা আলাদা রাখতে হবে এবং এই পাসওয়ার্ডসমূহ মনে রাখার জন্য যেকোন জায়গায় পাসওয়ার্ড ব্যবহার করার সাথে সাথেই পাসওয়ার্ড ইনক্রিপশন জাতীয় সাইটে সেইভ করে রাখতে হবে

    #9 টু স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু রাখা

    আমাদের একাউন্ট বা সিস্টেমের পাসওয়ার্ড সুরক্ষিত রাখতে টু স্টেপ ভেরিফিকেশন খুবি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

    কেনোনা যদি আমাদের একাউন্টে টু স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু থাকে তাহলে কেউ আমাদের একাউন্টে ঢোকার চেষ্টা করলে তা আমরা জানতে পারবো এবং তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে পারবো।

    তাই আমাদের একাউন্টকে যদি অধিক সুরক্ষিত রাখতে চাই। আমাদের একাউন্ট যদি হ্যাক হওয়ার ভয় থাকে।

    তাহলে আমাদের অবশ্যই এই টুলসটি ব্যবহার করা উচিত।

    এতে আমাদের একাউন্ট অনেকগুণ বেশি সুরক্ষিত থাকবে।
    এতে আমাদের একাউন্ট অনেকগুণ বেশি সুরক্ষিত থাকবে।
    ফেসবুকে টু স্টেপ ভেরিফিকেশন অন করার পদ্ধতিফেসবুকে টু স্টেপ ভেরিফিকেশন অন করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন:

    1. **ফেসবুক অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে লগইন করুন।**

    2. **সেটিংস ও প্রাইভেসি** এ যান এবং **সেটিংস** নির্বাচন করুন।

    3. **সিকিউরিটি এবং লগইন** অপশনে ক্লিক করুন।

    4. **টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন** সেকশনে যান এবং **এডিট** বাটনে ক্লিক করুন।

    5. আপনার পছন্দের নিরাপত্তা পদ্ধতি (যেমন, এসএমএস কোড বা অথেনটিকেশন অ্যাপ) নির্বাচন করে সেটআপ সম্পন্ন করুন।

    এই ধাপগুলো অনুসরণ করে আপনি ফেসবুকে টু স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু করতে পারবেন।

    ইমেইলের মাধ্যমে ফেসবুকে টু স্টেপ অথেনটিক অন করার পদ্ধতি

    ফেসবুকে ইমেইলের মাধ্যমে টু-স্টেপ অথেনটিকেশন চালু করতে, নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করুন:

    1. ফেসবুক অ্যাকাউন্টে লগ ইন করুন:

    আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে অনুপ্রবেশ করুন।

    2.সেটিংস এবং প্রাইভেসি নির্বাচন করুন:

    উপরের ডান কোণায় ক্লিক করে সেটিংস এবং প্রাইভেসি নির্বাচন করুন।

    3.সিকিউরিটি এবং লগইন নির্বাচন করুন:

    এরপর সিকিউরিটি এবং লগইন অপশনটি নির্বাচন করুন


    4. টু-স্টেপ অথেনটিকেশন চালু করুন:

    টু-স্টেপ অথেনটিকেশন সেকশনে গিয়ে 'টু-স্টেপ অথেনটিকেশন ব্যবহার করুন' এ ক্লিক করুন।

    5. ইমেইল নির্বাচন করুন**: আপনার ইমেইল ঠিকানা নির্বাচন করে প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করুন।

    এই ধাপগুলি অনুসরণ করলে ইমেইলের মাধ্যমে ফেসবুকে টু-স্টেপ অথেনটিকেশন চালু হবে।

    #১০ ফেসবুক লগইন নিরাপত্তা সতর্কতা (Login Security Alert) চালু করার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা

    ফেসবুক লগইন সিকিউরিটি এলার্ট সতর্কতা চালু করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি আপনার অ্যাকাউন্টের সুরক্ষা বৃদ্ধি করে।

    লগইন সতর্কতা সক্ষম করলে, আপনি যখনই নতুন ডিভাইস বা অবস্থান থেকে লগইন করার চেষ্টা করবেন,

    তখন তাৎক্ষণিকভাবে একটি সতর্কবার্তা পাবেন।

    এটি আপনাকে সন্দেহজনক কার্যকলাপ সম্পর্কে অবহিত করে,

    যাতে আপনি দ্রুত পাসওয়ার্ড পরিবর্তন বা অ্যাকাউন্ট সুরক্ষার অন্যান্য ব্যবস্থা নিতে পারেন

    এছাড়া, এটি সাইবার অপরাধীদের থেকে আপনার তথ্য রক্ষা করতে সহায়ক

    ফেসবুকে লগইন অ্যালার্ট সুবিধা কীভাবে চালু করতে হয়

    ফেসবুকে লগইন অ্যালার্ট সুবিধা চালু করতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন:

    1. আপনার ডিভাইসে ফেসবুক আইডি লগইন করুন

    2. মেনুতে যান: উপরের ডান কোণে তিনটি লাইনে ট্যাপ করুন।

    3. সেটিংসে প্রবেশ করুন:

    সেটিংস আইকনে ট্যাপ করুন।

    4.অ্যাকাউন্ট সেন্টারে যান: "Account Center" নির্বাচন করুন

    5.পাসওয়ার্ড এবং নিরাপত্তা: "Password and Security" এ ট্যাপ করুন।

    6. লগইন অ্যালার্টে যান:
    "Login Alerts" নির্বাচন করুন।

    7. অ্যাকাউন্ট নির্বাচন করুন:

    আপনার অ্যাকাউন্ট নির্বাচন করুন।

    8. নোটিফিকেশন সক্ষম করুন:

    ইন-অ্যাপ নোটিফিকেশন বা ইমেইল অপশন চেক করুন।

    এই পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করে আপনি আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা বাড়াতে পারবেন

    ফেসবুকে পাসওয়ার্ড ব্যবহারে যে ভুলগুলো কখনো করবেন না

    1. **ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবহার** - ১|নিজের নাম -
    ২|জন্মতারিখ -
    ৩|মোবাইল নম্বর -
    ৪|পরিবারের সদস্যের নাম

    . **দুর্বল পাসওয়ার্ড বাছাই**
    - খুব ছোট পাসওয়ার্ড (৫-৬ অক্ষরের কম) - শুধুমাত্র বর্ণমালা বা শুধুমাত্র সংখ্যা ব্যবহার

    3. **পাসওয়ার্ড তৈরির সাধারণ ভুল** - সিরিয়াল নম্বর ব্যবহার - অনুমানযোগ্য প্যাটার্ন তৈরি - কম জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহার

    কমপক্ষে ১৫-২০ অক্ষরের এবং বর্ণমালা, সংখ্যা ও বিশেষ চিহ্ন মিশ্রিত পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন।

    ফেসবুক পাসওয়ার্ড তৈরি করার সময় নিম্নলিখিত বর্ণমালা ব্যবহার করা উচিত:

    দীর্ঘ ও জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন

    1. **বড় হাতের অক্ষর (Uppercase)**: A, B, C

    2. **ছোট হাতের অক্ষর (Lowercase)**: a, b, c

    3. **সংখ্যা**: 0, 1, 2, 3, 4, 5, 6, 7, 8, 9

    4. **বিশেষ চিহ্ন**: @, #, %, &, *, !

    বড় হাতের অক্ষর, ছোট হাতের অক্ষর, সংখ্যা এবং বিশেষ চিহ্ন (@, #, %, ইত্যাদি) মিশ্রিত করুন

    **গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম**:

    - কমপক্ষে ১৫-২০ অক্ষরের পাসওয়ার্ড তৈরি করুন

    - উপরোক্ত বর্ণমালাগুলোর মিশ্রণ ব্যবহার করুন

    - ব্যক্তিগত তথ্য এড়িয়ে চলুন
    সহজে অনুমানযোগ্য তথ্য এড়িয়ে চলুন নিজের নাম, জন্মতারিখ বা সাধারণ শব্দ ব্যবহার করবেন না

    প্রতিটি অ্যাকাউন্টের জন্য আলাদা আলাদা পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন
    একই পাসওয়ার্ড সব আইডিতে ব্যবহার করবেন না

    পাসওয়ার্ড সংরক্ষণের জন্য একটি ইনক্রিপশন জাতীয় সাইট ব্যবহার করতে পারেন

    ব্যক্তিগত আইডির নিরাপত্তার জন্য
    অন্তত ১৫ দিন পর ​...
    পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করুন এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তার জন্য

    সুতরাং আপনি আপনার পাসওয়ার্ডের প্রতি নজর রাখবেন বলে আশা করা যাচ্ছে।

    তাছাড়া শক্তিশালী পাসওয়ার্ডের জন্য কিছু সাইট রয়েছে। যেমন- স্ট্রং পাসওয়ার্ড।

    সেখান থেকে আপনি ইচ্ছা করলে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করতে পারবেন


    তথ্য সূত্র;
    (সংগৃহীত সংযোজিত ও ঈষৎ পরিমার্জিত)​
    বন্দী ভাই ও তাদের পরিবারের জন্য আপনার সাহায্যের হাতকে প্রসারিত করুন

  • #2
    জাজাকাল্লাহ খাইরান

    Comment


    • #3
      যাজাকাল্লাহু খাইরান। প্রিয় ভাই এই পাসওয়ার্ড ছাড়া ফেসবুকে আরো নিরাপত্তার ব্যবস্থা আছে কি? যাতে গোয়েন্দা সংস্থা থেকে বাঁচা যাবে।

      Comment


      • #4
        Originally posted by Akhtar View Post
        যাজাকাল্লাহু খাইরান। প্রিয় ভাই এই পাসওয়ার্ড ছাড়া ফেসবুকে আরো নিরাপত্তার ব্যবস্থা আছে কি? যাতে গোয়েন্দা সংস্থা থেকে বাঁচা যাবে।
        Last edited by Rakibul Hassan; 2 weeks ago.
        বন্দী ভাই ও তাদের পরিবারের জন্য আপনার সাহায্যের হাতকে প্রসারিত করুন

        Comment


        • #5
          মোবাইলে কোন ব্যাবস্থা নেই?

          Comment

          Working...
          X