সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিন্নমত দমনে আওয়ামী সরকারের হয়ে মূখ্য ভূমিকা পালন করতো এনটিএমসি (ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার)।
টেক গার্লিক নামের একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে মূলত এই কাজটি আউট সোর্স করা হতো।
টেকগার্লিকের কর্ণধার ওবায়দুর রহমান পরাগ,
বরখাস্ত মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানকে “ডট কম” নামের সোশ্যাল লিসেনিং টুলের সাথে পরিচয় করায়।
"পরাগের এই সলিউশন "ডট কম" ব্যবহার করে, কি ওয়ার্ড ধরে-ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোথায় কি লেখা হচ্ছে তা একটা ড্যশবোর্ডে দেখা সম্ভব" (পয়েন্ট টু দ্যা নোট)
"এছাড়াও চাহিদা মতো কি ওয়ার্ড সেট করে রাখলে বিভিন্ন আইডি/পেইজ গুলো থেকে অটো ডাটা আসতে থাকে এবং এর মাধ্যমে এনটিএমসি চাইলেই তার ড্যাশবোর্ডে এই ডাটাগুলো দেখতে পেতো"
(পয়েন্ট টু নোট)
ফেক আইডি বা বট আইডি বলতে আমরা যা জানি তা পরিচালনার একটা বড় অংশে টেক গার্লিকের মালিক ওবায়দুর রহমান পরাগ ও তার টিমের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিলো।
(পয়েন্ট টু দ্যা নোট)
ওবায়েদ পরাগ তার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিত ব্র্যান্ড’কে কমার্শিয়ালি এই বট সার্ভিস দিতো "কমিউনিটি ম্যানেজমেন্ট নামে"।
যার ফলে আপনি বিশেষ কোন প্রতিষ্ঠানের সমালোচনা করলেই সেটার কাউন্টার দেয়ার জন্যে এসকল বট আইডি থেকে কমেন্ট করা হয়।
(পয়েন্ট টু দ্যা নোট)
এজন্য পরাগের বিশেষ টিম আছে যারা বিভিন্ন নামি-দামী ব্র্যান্ডদের এই সলিউশন দেয়।
এ ধরনের সলিউশন সম্পূর্ণ ব্রান্ড প্রমোশনের কাজে লাগার হলেও ওবায়েদ পরাগ আওয়ামী লীগ এবং এনটিএমসির সাথে মিলে সোশ্যাল মিডিয়াতে সরকারের নজরদারির অংশ হিসেবে "ডট কম" ব্যবহার চালু করে।
(পয়েন্ট টু দ্যা নোট)
বিভিন্ন আইডি নজরদারি করা, কমেন্ট করা এবং সেগুলো রিপোর্ট করে নষ্ট করা তার কাজ ছিলো।
সোশাল মিডিয়া মনিটরিং সলিউশন ও ডাটা নিয়ে কাজ করা ওবায়দুর মূলত সরকারি এসব কাজ পাওয়ার পর থেকে ফুলে ফেপে ওঠে।
আওয়ামী সরকারের নানা অন্যায় কাজে তার এই সলিউশনগুলো ব্যবহার করে সে জিয়াউল আহসানের বেশ কাছের মানুষে পরিণত হয়।
স্বীকৃতি স্বরূপ ওবায়দুরকে স্মার্ট বাংলাদেশ ২০২৩ পুরষ্কারও প্রদান করেন শেখ হাসিনা নিজে।
৫-ই আগষ্ট স্বৈরাচার সরকার পতনের পর সে গা ঢাকা দেয় (দেশ ছেড়ে পালিয়ে জাপানে চলে যায়) এবং তার সব অফিস ছেড়ে দেয়
(টেক গার্লিক সহ নিজের অফিস ছিলো মহাখালী ডিওএইচএস এ), (তার অফিসের গাড়ীতে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের পাস নেয়া ছিলো আগে থেকেই)।
সম্প্রতি সরকারের নমনীতার সুযোগে সে আবারো অক্টোবর থেকে কাজ শুরু করে, এবং আজ/কালের মধ্যেই ওবায়দুর পরাগ দেশে ফেরত এসে পুনরায় এসব প্রকল্প শুরুর পরিকল্পনা করছে বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়।
তথ্যের সোর্চ ; জুলকারনাইন সার
(সাংবাদিক - আলজাজিরা , নেত্র নিউজ: নভেম্বর ১৮ ,২৪ ইং)
উপরোক্ত তথ্য থেকে এটা প্রতিয়মান হয় যে ,
এনটিএমসি (ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার) ও টেকগার্লিকের কর্ণধার ওবায়দুর রহমান পরাগ,
"ডট কম” নামের সোশ্যাল লিসেনিং সলিউশন টুলব্যবহার করে, কি ওয়ার্ড ধরে-ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোথায় কি লেখা হচ্ছে তা একটা ড্যশবোর্ডে দেখা সম্ভব"
"এছাড়াও চাহিদা মতো কি ওয়ার্ড সেট করে রাখলে বিভিন্ন আইডি/পেইজ গুলো থেকে অটো ডাটা আসতে থাকে
এবং এর মাধ্যমে এনটিএমসি চাইলেই তার ড্যাশবোর্ডে এই ডাটাগুলো দেখতে পেতো" এবং এর মাধ্যমে এনটিএমসি চাইলেই তার ড্যাশবোর্ডে এই ডাটাগুলো দেখতে পেতো
যার ফলে আপনি বিশেষ কোন প্রতিষ্ঠানের সমালোচনা করলেই সেটার কাউন্টার দেয়ার জন্যে এসকল বট আইডি থেকে কমেন্ট করা হয়।
এজন্য পরাগের বিশেষ টিম আছে যারা বিভিন্ন নামি-দামী ব্র্যান্ডদের এই সলিউশন দেয়।
সোশ্যাল মিডিয়াতে সরকারের নজরদারির অংশ হিসেবে "ডট কম" ব্যবহার চালু করে।
বিভিন্ন আইডি নজরদারি করা, কমেন্ট করা এবং সেগুলো রিপোর্ট করে নষ্ট করা তার কাজ ছিলো।
সোশ্যাল মিডিয়াতে সরকারের নজরদারির অংশ হিসেবে "ডট কম" নামের সোশ্যাল লিসেনিং সলিউশন টুল ব্যবহার করে নির্দিষ্ট কীওয়ার্ড ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কী লেখা হচ্ছে তা একটি ড্যাশবোর্ডে দেখা সম্ভব।
এই ধরনের টুল সাধারণত বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম থেকে ডেটা সংগ্রহ করে এবং সেই ডেটাকে বিশ্লেষণ করে।
এতে কীওয়ার্ড অনুসারে পোস্ট, মন্তব্য, ট্যাগ, এবং অন্যান্য কার্যকলাপের তথ্য সংগ্রহ করা হয়,
যা সরকারের জন্য বিভিন্ন সামাজিক প্রবণতা, জনমত, এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বিশ্লেষণে সহায়ক হতে পারে।
ড্যাশবোর্ডে এই তথ্যগুলো ভিজ্যুয়ালাইজ করা হয়,
যাতে সহজে বোঝা যায় কোথায় কী আলোচনা হচ্ছে এবং কোন বিষয়গুলো বেশি জনপ্রিয়।
এনটিএমসি (National Telecommunications and Monitoring Centre) এবং টেক গার্লিক (Tech Garlic) সোশ্যাল মিডিয়ায় নজরদারি করার জন্য বিভিন্ন প্রযুক্তি এবং পদ্ধতি ব্যবহার করে।
সাধারণত, তারা নিম্নলিখিত উপায়গুলো ব্যবহার করে:
1. **ডেটা সংগ্রহ**:
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম থেকে পাবলিক ডেটা সংগ্রহ করা হয়, যেমন পোস্ট, মন্তব্য, এবং ব্যবহারকারীদের কার্যকলাপ।
2. **অ্যালগরিদম এবং অ্যানালিটিক্স**:
উন্নত অ্যালগরিদম ব্যবহার করে তারা ডেটার বিশ্লেষণ করে এবং ট্রেন্ড, প্যাটার্ন এবং ব্যবহারকারীদের আচরণ বুঝতে চেষ্টা করে।
3. **কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা**:
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং মেশিন লার্নিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে তারা বিভিন্ন ধরনের তথ্য বিশ্লেষণ করে এবং সম্ভাব্য ঝুঁকি চিহ্নিত করে।
4. **কনটেন্ট মডারেশন**:
সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড হওয়া কনটেন্টের উপর নজরদারি করা হয় যাতে অশালীন, বিদ্বেষমূলক বা বিপজ্জনক কনটেন্ট চিহ্নিত করা যায়।
5. **ব্যবহারকারীর প্রতিবেদন**:
ব্যবহারকারীরা যদি কোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপ বা কনটেন্ট রিপোর্ট করেন, তাহলে সেটি তদন্ত করা হয়।
এভাবে, এনটিএমসি এবং টেক গার্লিক সোশ্যাল মিডিয়ায় নজরদারি করে
(সংগৃহীত সংযোজিত ও ঈষৎ পরিমার্জিত)
টেক গার্লিক নামের একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে মূলত এই কাজটি আউট সোর্স করা হতো।
টেকগার্লিকের কর্ণধার ওবায়দুর রহমান পরাগ,
বরখাস্ত মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানকে “ডট কম” নামের সোশ্যাল লিসেনিং টুলের সাথে পরিচয় করায়।
"পরাগের এই সলিউশন "ডট কম" ব্যবহার করে, কি ওয়ার্ড ধরে-ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোথায় কি লেখা হচ্ছে তা একটা ড্যশবোর্ডে দেখা সম্ভব" (পয়েন্ট টু দ্যা নোট)
"এছাড়াও চাহিদা মতো কি ওয়ার্ড সেট করে রাখলে বিভিন্ন আইডি/পেইজ গুলো থেকে অটো ডাটা আসতে থাকে এবং এর মাধ্যমে এনটিএমসি চাইলেই তার ড্যাশবোর্ডে এই ডাটাগুলো দেখতে পেতো"
(পয়েন্ট টু নোট)
ফেক আইডি বা বট আইডি বলতে আমরা যা জানি তা পরিচালনার একটা বড় অংশে টেক গার্লিকের মালিক ওবায়দুর রহমান পরাগ ও তার টিমের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিলো।
(পয়েন্ট টু দ্যা নোট)
ওবায়েদ পরাগ তার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিত ব্র্যান্ড’কে কমার্শিয়ালি এই বট সার্ভিস দিতো "কমিউনিটি ম্যানেজমেন্ট নামে"।
যার ফলে আপনি বিশেষ কোন প্রতিষ্ঠানের সমালোচনা করলেই সেটার কাউন্টার দেয়ার জন্যে এসকল বট আইডি থেকে কমেন্ট করা হয়।
(পয়েন্ট টু দ্যা নোট)
এজন্য পরাগের বিশেষ টিম আছে যারা বিভিন্ন নামি-দামী ব্র্যান্ডদের এই সলিউশন দেয়।
এ ধরনের সলিউশন সম্পূর্ণ ব্রান্ড প্রমোশনের কাজে লাগার হলেও ওবায়েদ পরাগ আওয়ামী লীগ এবং এনটিএমসির সাথে মিলে সোশ্যাল মিডিয়াতে সরকারের নজরদারির অংশ হিসেবে "ডট কম" ব্যবহার চালু করে।
(পয়েন্ট টু দ্যা নোট)
বিভিন্ন আইডি নজরদারি করা, কমেন্ট করা এবং সেগুলো রিপোর্ট করে নষ্ট করা তার কাজ ছিলো।
সোশাল মিডিয়া মনিটরিং সলিউশন ও ডাটা নিয়ে কাজ করা ওবায়দুর মূলত সরকারি এসব কাজ পাওয়ার পর থেকে ফুলে ফেপে ওঠে।
আওয়ামী সরকারের নানা অন্যায় কাজে তার এই সলিউশনগুলো ব্যবহার করে সে জিয়াউল আহসানের বেশ কাছের মানুষে পরিণত হয়।
স্বীকৃতি স্বরূপ ওবায়দুরকে স্মার্ট বাংলাদেশ ২০২৩ পুরষ্কারও প্রদান করেন শেখ হাসিনা নিজে।
৫-ই আগষ্ট স্বৈরাচার সরকার পতনের পর সে গা ঢাকা দেয় (দেশ ছেড়ে পালিয়ে জাপানে চলে যায়) এবং তার সব অফিস ছেড়ে দেয়
(টেক গার্লিক সহ নিজের অফিস ছিলো মহাখালী ডিওএইচএস এ), (তার অফিসের গাড়ীতে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের পাস নেয়া ছিলো আগে থেকেই)।
সম্প্রতি সরকারের নমনীতার সুযোগে সে আবারো অক্টোবর থেকে কাজ শুরু করে, এবং আজ/কালের মধ্যেই ওবায়দুর পরাগ দেশে ফেরত এসে পুনরায় এসব প্রকল্প শুরুর পরিকল্পনা করছে বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়।
তথ্যের সোর্চ ; জুলকারনাইন সার
(সাংবাদিক - আলজাজিরা , নেত্র নিউজ: নভেম্বর ১৮ ,২৪ ইং)
উপরোক্ত তথ্য থেকে এটা প্রতিয়মান হয় যে ,
এনটিএমসি (ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার) ও টেকগার্লিকের কর্ণধার ওবায়দুর রহমান পরাগ,
"ডট কম” নামের সোশ্যাল লিসেনিং সলিউশন টুলব্যবহার করে, কি ওয়ার্ড ধরে-ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোথায় কি লেখা হচ্ছে তা একটা ড্যশবোর্ডে দেখা সম্ভব"
"এছাড়াও চাহিদা মতো কি ওয়ার্ড সেট করে রাখলে বিভিন্ন আইডি/পেইজ গুলো থেকে অটো ডাটা আসতে থাকে
এবং এর মাধ্যমে এনটিএমসি চাইলেই তার ড্যাশবোর্ডে এই ডাটাগুলো দেখতে পেতো" এবং এর মাধ্যমে এনটিএমসি চাইলেই তার ড্যাশবোর্ডে এই ডাটাগুলো দেখতে পেতো
যার ফলে আপনি বিশেষ কোন প্রতিষ্ঠানের সমালোচনা করলেই সেটার কাউন্টার দেয়ার জন্যে এসকল বট আইডি থেকে কমেন্ট করা হয়।
এজন্য পরাগের বিশেষ টিম আছে যারা বিভিন্ন নামি-দামী ব্র্যান্ডদের এই সলিউশন দেয়।
সোশ্যাল মিডিয়াতে সরকারের নজরদারির অংশ হিসেবে "ডট কম" ব্যবহার চালু করে।
বিভিন্ন আইডি নজরদারি করা, কমেন্ট করা এবং সেগুলো রিপোর্ট করে নষ্ট করা তার কাজ ছিলো।
সোশ্যাল মিডিয়াতে সরকারের নজরদারির অংশ হিসেবে "ডট কম" নামের সোশ্যাল লিসেনিং সলিউশন টুল ব্যবহার করে নির্দিষ্ট কীওয়ার্ড ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কী লেখা হচ্ছে তা একটি ড্যাশবোর্ডে দেখা সম্ভব।
এই ধরনের টুল সাধারণত বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম থেকে ডেটা সংগ্রহ করে এবং সেই ডেটাকে বিশ্লেষণ করে।
এতে কীওয়ার্ড অনুসারে পোস্ট, মন্তব্য, ট্যাগ, এবং অন্যান্য কার্যকলাপের তথ্য সংগ্রহ করা হয়,
যা সরকারের জন্য বিভিন্ন সামাজিক প্রবণতা, জনমত, এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বিশ্লেষণে সহায়ক হতে পারে।
ড্যাশবোর্ডে এই তথ্যগুলো ভিজ্যুয়ালাইজ করা হয়,
যাতে সহজে বোঝা যায় কোথায় কী আলোচনা হচ্ছে এবং কোন বিষয়গুলো বেশি জনপ্রিয়।
এনটিএমসি (National Telecommunications and Monitoring Centre) এবং টেক গার্লিক (Tech Garlic) সোশ্যাল মিডিয়ায় নজরদারি করার জন্য বিভিন্ন প্রযুক্তি এবং পদ্ধতি ব্যবহার করে।
সাধারণত, তারা নিম্নলিখিত উপায়গুলো ব্যবহার করে:
1. **ডেটা সংগ্রহ**:
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম থেকে পাবলিক ডেটা সংগ্রহ করা হয়, যেমন পোস্ট, মন্তব্য, এবং ব্যবহারকারীদের কার্যকলাপ।
2. **অ্যালগরিদম এবং অ্যানালিটিক্স**:
উন্নত অ্যালগরিদম ব্যবহার করে তারা ডেটার বিশ্লেষণ করে এবং ট্রেন্ড, প্যাটার্ন এবং ব্যবহারকারীদের আচরণ বুঝতে চেষ্টা করে।
3. **কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা**:
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং মেশিন লার্নিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে তারা বিভিন্ন ধরনের তথ্য বিশ্লেষণ করে এবং সম্ভাব্য ঝুঁকি চিহ্নিত করে।
4. **কনটেন্ট মডারেশন**:
সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড হওয়া কনটেন্টের উপর নজরদারি করা হয় যাতে অশালীন, বিদ্বেষমূলক বা বিপজ্জনক কনটেন্ট চিহ্নিত করা যায়।
5. **ব্যবহারকারীর প্রতিবেদন**:
ব্যবহারকারীরা যদি কোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপ বা কনটেন্ট রিপোর্ট করেন, তাহলে সেটি তদন্ত করা হয়।
এভাবে, এনটিএমসি এবং টেক গার্লিক সোশ্যাল মিডিয়ায় নজরদারি করে
(সংগৃহীত সংযোজিত ও ঈষৎ পরিমার্জিত)
Comment