আমরা অনেক সময় সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকে ও টেলিগ্রামে জি-হাদ সংক্রান্ত বিভিন্ন ভিডিও ও ইমেজ আপলোড করি
এই জি-হাদ সংক্রান্ত বিভিন্ন ভিডিও ও ইমেজ সোশ্যাল মিডিয়ায় আইডি আপলোডের কারণে আইডি পেইজ ও চ্যানেলে রেস্ট্রি আসে আইডি চ্যানেল ডিজাবেল ও ব্যান হয়ে যায় ।
এর থেকে সুরক্ষিত থাকার উপায়;
১| সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকে ও টেলিগ্রামে জি-হাদ সংক্রান্ত বিভিন্ন ভিডিও ও ইমেজ আপলোড করার সময় সেগুলো ব্লার (ঝাপসা) করে নিতে পারেন
ইউটিউবে চ্যানেলে ভিডিও আপলোডের ক্ষেত্রেই এই একই কৌশল অবলম্বন করতে পারেন ইনশাআল্লাহ
২| ইমেজের মধ্যে জিহাদ সংক্রান্ত সেনসেটিভ লেখাগুলো ফিল্টারিং করে নিয়ে আপলোড করতে পারেন
এতে করে আশা করি আপনারা সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুক ও টেলিগ্রাম আইডি পেইজ ও চ্যানেল ডিজাবেল, ব্যান ও রেস্ট্রি আসবে না ইনশাআল্লাহ
ভিডিও ঝাপসা করার জন্য কিছু অনলাইন টুলস রয়েছে যা ব্যবহার করতে পারেন:
1.Kapwing [Kapwing Blur
Tool
(https://www.kapwing.com/tools/blur)
- এই টুলটি ব্যবহার করে আপনি সহজেই আপনার ভিডিওতে ব্লার এফেক্ট যোগ করতে পারেন।
2.VEED
VEED Blur Video Tool
(https://www.veed.io/tools/video-edit...r-video-online)
- VEED একটি শক্তিশালী ভিডিও এডিটর যা অনলাইনে ভিডিও ব্লার করার সুবিধা প্রদান করে।
এই সাইটগুলোতে গিয়ে আপনি ভিডিও আপলোড করে ঝাপসা করার প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
ভিডিও ব্লার বা ঝাপসা করার পদ্ধতি সাধারণত ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার ব্যবহার করে করা হয়।
এখানে কিছু সাধারণ পদ্ধতি উল্লেখ করা হলো:
1.ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার ব্যবহার
1] Adobe Premiere Pro:
এই সফটওয়্যারে ভিডিও ক্লিপ নির্বাচন করে "Gaussian Blur" বা "Directional Blur" ফিল্টার ব্যবহার করে ঝাপসা করা যায়।
2] Final Cut Pro:
এখানে "Blur" টুল ব্যবহার করে নির্দিষ্ট অংশ ঝাপসা করা সম্ভব।
3] DaVinci Resolve:
এই সফটওয়্যারেও ব্লার এফেক্ট যোগ করা যায়।
2. মোবাইল অ্যাপস
1| KineMaster:
এই অ্যাপে ভিডিও ক্লিপে ব্লার এফেক্ট যোগ করা যায়।
2| InShot:
এটি একটি সহজ এবং ব্যবহারকারী-বান্ধব অ্যাপ যা ভিডিওতে ব্লার এফেক্ট যুক্ত করতে সাহায্য করে।
3] অনলাইন টুলস:
কিছু অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যেমন Kapwing বা Clideo ব্যবহার করে ভিডিও আপলোড করে ঝাপসা করা যায়।
4] নির্দিষ্ট অংশ ব্লার করা:
- অনেক সফটওয়্যার আপনাকে নির্দিষ্ট অংশ (যেমন মুখ বা নম্বর প্লেট) ব্লার করার সুযোগ দেয়।
এটি সাধারণত "Masking" টুল ব্যবহার করে করা হয়।
এই পদ্ধতিগুলি ব্যবহার করে আপনি আপনার ভিডিওতে ঝাপসা এফেক্ট যোগ করতে পারেন।
ইমেজ এডিটিং এবং ফিল্টারিংয়ের জন্য বেশ কিছু জনপ্রিয় সাইট এবং সফটওয়্যার রয়েছে। এখানে কিছু উল্লেখযোগ্য টুলস এবং তাদের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া হলো:
অনলাইন সাইট
1.Canva ব্যবহারকারী বান্ধব ইন্টারফেস, বিভিন্ন টেমপ্লেট, ফিল্টার এবং এডিটিং টুলস।
ব্যবহার ছবি এডিটিং, সোশ্যাল মিডিয়া গ্রাফিক্স তৈরি, প্রেজেন্টেশন ডিজাইন।
2. Fotor ; ফটো এডিটিং, কোলাজ তৈরি, এবং ডিজাইন টুলস।
- ব্যবহার: ফটো রিটাচিং, ফিল্টার প্রয়োগ, এবং বিভিন্ন গ্রাফিক ডিজাইন।
3. Pixlr ;
- বৈশিষ্ট্য: শক্তিশালী এডিটিং টুলস, লেয়ার সাপোর্ট, এবং বিভিন্ন ফিল্টার।
- ব্যবহার: পেশাদার মানের ছবি এডিটিং এবং ফিল্টার প্রয়োগ।
4. BeFunky ;
- বৈশিষ্ট্য : সহজে ব্যবহারযোগ্য ইন্টারফেস, বিভিন্ন ফিল্টার এবং এডিটিং টুলস।
- ব্যবহার: ছবি এডিটিং, কোলাজ তৈরি, এবং ডিজাইন।
সফটওয়্যার
1. Adobe Photoshop ;
- বৈশিষ্ট্য: পেশাদার ফটো এডিটিং, লেয়ার সাপোর্ট, এবং অসংখ্য ফিল্টার।
- ব্যবহার: ছবি রিটাচিং, ডিজাইন তৈরি, এবং গ্রাফিক্স এডিটিং।
2.GIMP ;
- বৈশিষ্ট্য: ওপেন সোর্স, শক্তিশালী এডিটিং টুলস, এবং কাস্টমাইজেশন।
- ব্যবহার:
ফটো এডিটিং, ডিজাইন এবং গ্রাফিক্স তৈরি।
3.CorelDRAW
- বৈশিষ্ট্য: ভেক্টর গ্রাফিক ডিজাইন, ফটো এডিটিং টুলস।
- ব্যবহার: লোগো ডিজাইন, ব্রোশিওর তৈরি, এবং অন্যান্য গ্রাফিক ডিজাইন।
4.Lightroom
-বৈশিষ্ট্য : ফটো অর্গানাইজেশন, রিটাচিং এবং ফিল্টার প্রয়োগ।
- ব্যবহার: পেশাদার ফটোগ্রাফারদের জন্য ছবি এডিটিং এবং ম্যানেজমেন্ট।
উপসংহার ;
এই সাইট এবং সফটওয়্যারগুলো ব্যবহার করে আপনি আপনার ছবিগুলোকে সহজেই এডিট এবং ফিল্টার করতে পারবেন।
আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী সঠিক টুল নির্বাচন করুন এবং আপনার ক্রিয়েটিভিটি প্রকাশ করুন!
( বিঃদ্রঃ Abode জাতীয় সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করবেন না
Adobe-এর কিছু সফটওয়্যার ট্র্যাকিং এবং প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্টের জন্য ব্যবহৃত হয়, তবে তারা মূলত ডিজাইন, ফটো এডিটিং এবং ভিডিও এডিটিংয়ের জন্য পরিচিত।
Adobe-এর কিছু সফটওয়্যার যা ট্র্যাকিং এবং সহযোগিতার জন্য সহায়ক হতে পারে । সোর্চ; ডুক এআই )
আল্লাহ আমাদের সকলকে সোশ্যাল মিডিয়ার সকল ধরনের ফিতনা থেকে হেফাজত করুন আমীন
[ সোর্চ ; ভিডিও ব্লার এন্ড ইমেজ ফিল্টার ইডিট সংক্রান্ত সাইট গুলো Duck.ai সাইট থেকে নেয়া হয়েছে ]
- সংগৃহীত সংযোজিত ও ঈষৎ পরিমার্জিত
এই জি-হাদ সংক্রান্ত বিভিন্ন ভিডিও ও ইমেজ সোশ্যাল মিডিয়ায় আইডি আপলোডের কারণে আইডি পেইজ ও চ্যানেলে রেস্ট্রি আসে আইডি চ্যানেল ডিজাবেল ও ব্যান হয়ে যায় ।
এর থেকে সুরক্ষিত থাকার উপায়;
১| সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকে ও টেলিগ্রামে জি-হাদ সংক্রান্ত বিভিন্ন ভিডিও ও ইমেজ আপলোড করার সময় সেগুলো ব্লার (ঝাপসা) করে নিতে পারেন
ইউটিউবে চ্যানেলে ভিডিও আপলোডের ক্ষেত্রেই এই একই কৌশল অবলম্বন করতে পারেন ইনশাআল্লাহ
২| ইমেজের মধ্যে জিহাদ সংক্রান্ত সেনসেটিভ লেখাগুলো ফিল্টারিং করে নিয়ে আপলোড করতে পারেন
এতে করে আশা করি আপনারা সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুক ও টেলিগ্রাম আইডি পেইজ ও চ্যানেল ডিজাবেল, ব্যান ও রেস্ট্রি আসবে না ইনশাআল্লাহ
ভিডিও ঝাপসা করার জন্য কিছু অনলাইন টুলস রয়েছে যা ব্যবহার করতে পারেন:
1.Kapwing [Kapwing Blur
Tool
(https://www.kapwing.com/tools/blur)
- এই টুলটি ব্যবহার করে আপনি সহজেই আপনার ভিডিওতে ব্লার এফেক্ট যোগ করতে পারেন।
2.VEED
VEED Blur Video Tool
(https://www.veed.io/tools/video-edit...r-video-online)
- VEED একটি শক্তিশালী ভিডিও এডিটর যা অনলাইনে ভিডিও ব্লার করার সুবিধা প্রদান করে।
এই সাইটগুলোতে গিয়ে আপনি ভিডিও আপলোড করে ঝাপসা করার প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
ভিডিও ব্লার বা ঝাপসা করার পদ্ধতি সাধারণত ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার ব্যবহার করে করা হয়।
এখানে কিছু সাধারণ পদ্ধতি উল্লেখ করা হলো:
1.ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার ব্যবহার
1] Adobe Premiere Pro:
এই সফটওয়্যারে ভিডিও ক্লিপ নির্বাচন করে "Gaussian Blur" বা "Directional Blur" ফিল্টার ব্যবহার করে ঝাপসা করা যায়।
2] Final Cut Pro:
এখানে "Blur" টুল ব্যবহার করে নির্দিষ্ট অংশ ঝাপসা করা সম্ভব।
3] DaVinci Resolve:
এই সফটওয়্যারেও ব্লার এফেক্ট যোগ করা যায়।
2. মোবাইল অ্যাপস
1| KineMaster:
এই অ্যাপে ভিডিও ক্লিপে ব্লার এফেক্ট যোগ করা যায়।
2| InShot:
এটি একটি সহজ এবং ব্যবহারকারী-বান্ধব অ্যাপ যা ভিডিওতে ব্লার এফেক্ট যুক্ত করতে সাহায্য করে।
3] অনলাইন টুলস:
কিছু অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যেমন Kapwing বা Clideo ব্যবহার করে ভিডিও আপলোড করে ঝাপসা করা যায়।
4] নির্দিষ্ট অংশ ব্লার করা:
- অনেক সফটওয়্যার আপনাকে নির্দিষ্ট অংশ (যেমন মুখ বা নম্বর প্লেট) ব্লার করার সুযোগ দেয়।
এটি সাধারণত "Masking" টুল ব্যবহার করে করা হয়।
এই পদ্ধতিগুলি ব্যবহার করে আপনি আপনার ভিডিওতে ঝাপসা এফেক্ট যোগ করতে পারেন।
ইমেজ এডিটিং এবং ফিল্টারিংয়ের জন্য বেশ কিছু জনপ্রিয় সাইট এবং সফটওয়্যার রয়েছে। এখানে কিছু উল্লেখযোগ্য টুলস এবং তাদের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া হলো:
অনলাইন সাইট
1.Canva ব্যবহারকারী বান্ধব ইন্টারফেস, বিভিন্ন টেমপ্লেট, ফিল্টার এবং এডিটিং টুলস।
ব্যবহার ছবি এডিটিং, সোশ্যাল মিডিয়া গ্রাফিক্স তৈরি, প্রেজেন্টেশন ডিজাইন।
2. Fotor ; ফটো এডিটিং, কোলাজ তৈরি, এবং ডিজাইন টুলস।
- ব্যবহার: ফটো রিটাচিং, ফিল্টার প্রয়োগ, এবং বিভিন্ন গ্রাফিক ডিজাইন।
3. Pixlr ;
- বৈশিষ্ট্য: শক্তিশালী এডিটিং টুলস, লেয়ার সাপোর্ট, এবং বিভিন্ন ফিল্টার।
- ব্যবহার: পেশাদার মানের ছবি এডিটিং এবং ফিল্টার প্রয়োগ।
4. BeFunky ;
- বৈশিষ্ট্য : সহজে ব্যবহারযোগ্য ইন্টারফেস, বিভিন্ন ফিল্টার এবং এডিটিং টুলস।
- ব্যবহার: ছবি এডিটিং, কোলাজ তৈরি, এবং ডিজাইন।
সফটওয়্যার
1. Adobe Photoshop ;
- বৈশিষ্ট্য: পেশাদার ফটো এডিটিং, লেয়ার সাপোর্ট, এবং অসংখ্য ফিল্টার।
- ব্যবহার: ছবি রিটাচিং, ডিজাইন তৈরি, এবং গ্রাফিক্স এডিটিং।
2.GIMP ;
- বৈশিষ্ট্য: ওপেন সোর্স, শক্তিশালী এডিটিং টুলস, এবং কাস্টমাইজেশন।
- ব্যবহার:
ফটো এডিটিং, ডিজাইন এবং গ্রাফিক্স তৈরি।
3.CorelDRAW
- বৈশিষ্ট্য: ভেক্টর গ্রাফিক ডিজাইন, ফটো এডিটিং টুলস।
- ব্যবহার: লোগো ডিজাইন, ব্রোশিওর তৈরি, এবং অন্যান্য গ্রাফিক ডিজাইন।
4.Lightroom
-বৈশিষ্ট্য : ফটো অর্গানাইজেশন, রিটাচিং এবং ফিল্টার প্রয়োগ।
- ব্যবহার: পেশাদার ফটোগ্রাফারদের জন্য ছবি এডিটিং এবং ম্যানেজমেন্ট।
উপসংহার ;
এই সাইট এবং সফটওয়্যারগুলো ব্যবহার করে আপনি আপনার ছবিগুলোকে সহজেই এডিট এবং ফিল্টার করতে পারবেন।
আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী সঠিক টুল নির্বাচন করুন এবং আপনার ক্রিয়েটিভিটি প্রকাশ করুন!
( বিঃদ্রঃ Abode জাতীয় সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করবেন না
Adobe-এর কিছু সফটওয়্যার ট্র্যাকিং এবং প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্টের জন্য ব্যবহৃত হয়, তবে তারা মূলত ডিজাইন, ফটো এডিটিং এবং ভিডিও এডিটিংয়ের জন্য পরিচিত।
Adobe-এর কিছু সফটওয়্যার যা ট্র্যাকিং এবং সহযোগিতার জন্য সহায়ক হতে পারে । সোর্চ; ডুক এআই )
আল্লাহ আমাদের সকলকে সোশ্যাল মিডিয়ার সকল ধরনের ফিতনা থেকে হেফাজত করুন আমীন
[ সোর্চ ; ভিডিও ব্লার এন্ড ইমেজ ফিল্টার ইডিট সংক্রান্ত সাইট গুলো Duck.ai সাইট থেকে নেয়া হয়েছে ]
- সংগৃহীত সংযোজিত ও ঈষৎ পরিমার্জিত
Comment