Announcement

Collapse
No announcement yet.

কেনো মোবাইলকে এত কম দামে অধিক আকর্ষনিয় করা হচ্ছে।

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • কেনো মোবাইলকে এত কম দামে অধিক আকর্ষনিয় করা হচ্ছে।

    কেনো মোবাইলকে এত কম দামে অধিক আকর্ষণীয় করা হচ্ছে।

    দিন যতই যাচ্ছে মোবাইলের দাম ততই কমছে এবং অত্যন্ত অবাক করার মত সুবিধা আমাদের জন্য আনছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো আসল সুবিধা কারা পাচ্ছে এবং আমরা কতটুকু পাচ্ছি?
    আপনি কি কখনো চিন্তা করে দেখেছেন কেনো CCTV Camera এর দাম এত স্বল্প মুল্যে হয়ে যাচ্ছে।

    এই সমস্ত নজরদারি ডিভাইসগুলো কুফফাররাই মূল জায়গা থেকে অর্থাৎ যেখানে এগুলো তৈরি হয় ঐ জায়গা থেকেই কম দামে আকর্ষণীয় করা হয়, যাতে প্রত্যেকটা ব্যক্তি এই ডিভাইসগুলো ব্যবহার করতে পারে। আর এতে তাদের ফায়দা হচ্ছে, তারা এই ডিভাইসগুলো খুব সহজেই হ্যাক করার মাধ্যমে শুধু কয়েক জনকে না বরং প্রত্যেক ব্যাক্তিকেই যখন যেভাবে চাইবে সেভাবেই নজরদারি করতে পারবে।

    তাই আমার সম্মানিত ভাইদেরকে বলতে চাই, আপনারা যখন যেই ডিভাইসটি কিনবেন একটু সতর্কতার সাথে কিনবেন অর্থাৎ চিন্তা করে দেখবেন এই ডিভাইসটা আপনার জিহাদি কাজে সত্যিই কাজে লাগবে কিনা অথবা কিনলেও তা সঠিক ভাবে লুকিয়ে রাখতে পারবেন কিনা। কারণ এমনও কিছু ভাইগণ আছে যারা অত্যাধুনিক সিকিউরিটি সম্পন্ন ডিভাইস কিনে নেয় ঠিকই কিন্তু কিছুদিন জিহাদি কাজে ব্যবহার করার পর আর কাজে লাগে না এবং তিনি সেই ডিভাইসটি লুকিয়ে রাখার মত জায়গাও খুঁজে পায় না। ফলে কোন এক সময় তাগুতি বাহিনী তল্লাশি করতে আসলে তার সেই সিকিউরিটি সম্পন্ন ডিভাইসটি তার গলার কাটা হয়ে দারায়।


    ঠিক একই ভুলটা করি আমরা Android মোবাইলের ক্ষেত্রেও। আমাদের জিহাদি কাজগুলো সহজ এবং দ্রুত করার জন্য আমরা যেই মোবাইল ব্যবহার করছি এই মোবাইলই একটা সময় আমাদের গলার কাটা হয়ে দাঁড়াবে। মোবাইলে কঠোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা খুবই কঠিন এবং একটু অসাবধানতার কারণে আপনার নিরাপত্তা ভেঙ্গে যেতে পারে।

    অন্যদিকে, আপনি মোবাইলের দামে একটা সুন্দর সেকেন্ড হ্যান্ড Laptop বা computer ব্যবহার করে খুব সহজেই অত্যাধুনিক নিরাপত্তা গ্রহণ করতে পারবেন ইন শা আল্লাহ। অর্থাৎ আপনি Laptop বা computer এ পেনড্রাইভের মাধ্যমে Tails os সেট আপ করে খুব সহজেই জিহাদি কাজ যেমনঃ জিহাদি কিতাব পিডিএফ আকারে পরা, ভিডিও দেখা, অডিও শুনা, লেখালেখি করা, জিহাদি ওয়েবসাইট ভিজিট করা, যেকোনো ভাইদের সাথে এসএমএস এর মাধ্যমে যোগাযোগ করা নিয়ে প্রায় সবই করতে পারবেন ইন শা আল্লাহ।

    এছাড়াও এতে সব থেকে মজাদার বিষয় হচ্ছে আপনার আসল লোকেশন গোপন থাকবে এবং ভিন্ন ভুল লোকেশন দেখাবে অর্থাৎ আপনার সম্পুর্ন কার্যক্রম হবে টর নেটওার্ক এর মধ্যেই। আবার আপনার কাজ করা শেষ হয়ে গেলে আপনি যখন Laptop বা computer বন্ধ করবেন তখন আপনার সব হিস্ট্রি অটোমেটিক ডিলিট হয়ে যাবে, কেউ চাইলেও আপনার কার্যক্রম পুনরায় দেখতে পাবেনা।

    তাই এখনো যেই সকল ভাইরা জিহাদি কাজে মোবাইল ব্যবহার করছেন তাদের কাছে বিশেষ অনুরোধ, আপনার মূল্যবান জীবনটা এন্ড্রোয়েড এর মাধ্যমে কুফফার বাহিনীদের হাতে তুলে দিবেন না। যত শীঘ্রই হোক না কেনো আপনার কার্যক্রমগুলো Laptop বা computer এর Tails os এর মাধ্যমে করার চেষ্টা করুন। আর আমরা যেই সকল ভাইয়েরা Laptop বা কম্পিউটার ব্যবহার করতে জানি না তারাও খুব শীঘ্রই তা শিখে নিবো।

    আলহামদুলিল্লাহ আমাদের দাওয়াহ ইলাল্লাহ ফোরামের তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ে খুব সুন্দর করে Laptop বা computer সম্পর্কিত এই বিষয়গুলো উপস্থাপন করা হয়েছে দেখতে পারেন।

    এখন সিদ্ধান্ত আপনার হাতে,
    আপনি কি জিহাদি কাজগুলো সহজ এবং দ্রুত করতে গিয়ে নিজেকে ত্বগুতের হাতে দিতে চান, নাকি একটু ধৈর্য ও উত্তম সতর্কতার সাথে জিহাদি কাজ গুলোকে সুন্দর, গুছালো এবং শক্তিশালি করতে চান।

    আমরা শুধু চেষ্টা করতে পারি, কিন্তু আমাদের সত্যিকার নিরাপত্তা দেওয়ার মালিক আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ আমাদের মাফ করুন এবং কুফফার জালেমদের থেকে আমাকে সহ আমার সকল মুসলিম ভাই বোনদেরকে আল্লাহর নিরাপত্তার চাঁদরে আবৃত করে রাখুক, আমীন।​​
    [ গুরাবা হয়ে লড়তে চাই, গুরাবা হয়েই শাহাদাহ চাই ]

  • #2
    এটা সত্য যে মোবাইল অনেক শক্তিশালি নজরদারি অস্ত্র। কিন্তু কম দাম হওয়ার পিছে আমার মতে প্রযুক্তির ক্রমাগত উন্নয়ন দায়ি। কেউনা কেউ এই প্রযুক্তির উন্নয়ন ঘটিয়ে বাজার দখল করতই। আগে আমেরিকা, জার্মানি, রাশিয়া, ইউরোপ চেষ্টা করেছে, কিন্তু এখন চীন তাদেরকে পিছে ফেলে দিয়েছে। আর এরা সবাই উম্মাহর শত্রু। তাই আমাদের এসকল প্রযুক্তি পণ্য ব্যবহারে সতর্কতা পরিহার করা কক্ষনোই উচিত নয়।

    জাযাকাল্লাহ খাইরান ভাই। এমন লিখা আরও লিখবেন ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ্‌ তাআলা আপনাকে তাওফিক দিন, আমীন।
    বছর ফুরিয়ে যাবে এতো রিসোর্স আছে https://gazwah.net সাইটে

    Comment


    • #3
      জাযাকাল্লাহ Sabbir Ahmed ভাই আপনার মতামত পেশ করার জন্য,

      আপনার কথায় অবশ্যই যুক্তি আছে। কিন্তু সাব্বির ভাই দেখুন, এটাও তো তাদের একটা কৌশল হতে পারে যে তারা ইচ্ছাকৃতভাবে দামগুলো নিয়ন্ত্রণ করছে, কারণ এতে সরকার যেকোনো সাধারণ জনগণের ডাটা নিতে পারবে, একদম নিখুত লোকেশন বের করতে পারবে এবং সোশাল মিডিয়ার মাধ্যমে ব্যাক্তির কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণ করতে পারবে।

      এখন এই Android Mobile এর দাম যদি বেশি হয়ে যায় তাহলে কিন্তু সরকার আর এই সুযোগ সুবিধাগুলো পাচ্ছে না। তাই বিভিন্ন দেশে সরকার চাইলে এইরকম করতেই পারে কারণ তারা মুজাহিদ ভাইদের ধরতে পারলে যেই পরিমাণ টাকা কুফফাররা তাদের দিবে, এতে তাদের সমস্ত খরচতো উঠবেই সাথে আরও কয়েক যুগ আরাম আয়েশে চলতে পারবে।

      তবে হ্যাঁ দেশ এবং জায়গার প্রেক্ষাপটে তা ভিন্ন হতে পারে। আপনার কি মনে হয় সাব্বির ভাই? অবশ্যই জানাবেন প্রিয় ভাই।
      [ গুরাবা হয়ে লড়তে চাই, গুরাবা হয়েই শাহাদাহ চাই ]

      Comment


      • #4
        জাযাকাল্লাহ প্রিয় ভাই। আল্লাহ আপনার খিদমাহ কবুল করুন। আমিন।
        প্রিয় ভাই, আমার ল্যাপটপ আছে আলহামদুলিল্লাহ। আমি Tails OS বা উপরোল্লিখিত বিষয়গুলো পুরোপুরি বুঝিনি। আমি নিরাপত্তাজনিত বিষয়গুলো বিস্তারিত জানতে চাচ্ছি। আশা করি এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত একটি আর্টিকেল নিয়ে আসবেন ইনশাআল্লাহ। অথবা কি করতে পারি জানাবেন ইনশাআল্লাহ ভাই।

        Comment


        • #5
          যে সকল ভাইরা জিহাদি কাজে মোবাইল ব্যবহার করছেন তাদের কাছে বিশেষ অনুরোধ, আপনার মূল্যবান জীবনটা এন্ড্রোয়েড এর মাধ্যমে কুফফার বাহিনীদের হাতে তুলে দিবেন না। যত শীঘ্রই হোক না কেনো আপনার কার্যক্রমগুলো Laptop বা computer এর Tails os এর মাধ্যমে করার চেষ্টা করুন। আর আমরা যেই সকল ভাইয়েরা Laptop বা কম্পিউটার ব্যবহার করতে জানি না তারাও খুব শীঘ্রই তা শিখে নিবো।
          জাজাকুমুল্লা প্রিয় আঁখি।

          Comment


          • #6
            আপনার কথাগুলো খুবই উপকারী।জাজাকাল্লাহ

            '
            হয়ত শাহাদাহ,নয়ত বিজয় '

            Comment


            • #7
              ভাই, সাধারণ বাটন ফোন দিয়েই কিন্ত লোকেশন বের করা যায়। তার আগে যখন ফোনও ছিল না, টেলিগ্রাফ ছিল, মোর্স কোড দিয়ে যোগাযোগ হতো, তখনো কিন্তু নজরদারি হতো।

              কিন্তু এসকল প্রযুক্তি আবিষ্কার মানুষ সম্মিলিতভাবে করেছে। কেউ এককভাবে করে নাই। আর এসব কিছু মানুষ দুনিয়াবি জীবনযাত্রা সহজ করার জন্য করেছে, মুল উদ্দেশ্য কখনই নজরদারি ছিল না। তবে যখনি কোন প্রযুক্তি বাজারে এসেছে, তখনই সরকার তাতে হস্তক্ষেপ করেছে, যাতে এর দ্বারা ক্ষমতা কুক্ষিগত করা যায়, জনগণকে নিয়ন্ত্রন করা যায়।

              আর খালিস ইসলামী শাসন ছাড়া সকল শাসনব্যবস্থায় কর্তৃত্বশীলদের মৌলিক উদ্দেশ্য থাকে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়া। বড় বড় ব্যবসায়ীরা সরকারের পিছে বিনিয়োগ করে, যাতে তারা আরও বেশি লাভবান হতে পারে। এখানে দুনিয়াবি আরাম-আয়েশ, ভোগবিলাস, ক্ষমতা অর্জনের উদ্দেশ্য, ব্যবসায়ীদের পুজি বাড়ানোর আকাঙ্ক্ষা, মানুষের ভোগের ইচ্ছা এই সকল প্রযুক্তিপণ্য সহজলভ্য হওয়ার পিছনে ​মুল অনুঘটক বলে আমি মনে করি।

              আর এন্ড্রয়েড ফোনে টর ব্রাউজার ব্যবহার করে, এছাড়াও বিভিন্ন এনক্রিপটেড মেসেজিং সার্ভিস ব্যবহার করে বাটন ফোনের চেয়ে বেশি নিরাপদে কমিউনিকেশন করা যায়। মুল কথা হচ্ছে ভাই, যে নিরাপত্তা নিয়ে সচেতন এবং সঠিক নিয়মাবলী জানে, তার জন্য এন্ড্রয়েডও সমস্যা না। আর যে জানে না, সে তো টেইলস কি, তাও জানার কথা না। জানলেও এমনিতেই জায়গায় জায়গায় নিরাপত্তা সমস্যা রেখেই দিবে। তবে নিরাপত্তার সাথে ডিজিটাল দুনিয়ায় চলাফেরা করা আমাদের সকল মুসলিম ভাইয়ের জন্যই প্রয়োজনীয়।

              সাধারণ ফোরাম ব্রাউজিং এন্ড্রয়েডেই টর দিয়ে সম্ভব, আর ইনশাআল্লাহ তা যথেষ্ট নিরাপদ। আর যার এরচেয়ে বেশি নিরাপত্তার প্রয়োজন পড়বে, সে যথাস্থানে তা খুজে বেড়াবে, রিসার্চ করবে।
              বছর ফুরিয়ে যাবে এতো রিসোর্স আছে https://gazwah.net সাইটে

              Comment


              • #8
                বাংলাদেশ সরকার বিদেশ থেকে আমদানি করা মোবাইলে প্রায় ৬০ শতাংশ ভ্যাট ধরে মোবাইলের দাম এমনিতেই আকাশচুম্বী বানিয়ে রেখেছে। আবার মোবাইল রিচার্জের উপর প্রায় ৩৫ পারসেন্ট ভ্যাট কেটে রেখে দিচ্ছে। তাহলে 'এতো কম দাম' বলাটা আমার মতে ঠিক না। আর কোন পণ্য আকর্ষণীয় না হলে তো বিক্রি হবে না ভাই। পণ্য বিক্রির পিছনে মোড়কের এক বিরাট ভুমিকা আছে।
                বছর ফুরিয়ে যাবে এতো রিসোর্স আছে https://gazwah.net সাইটে

                Comment


                • #9
                  যখনি কোন প্রযুক্তি বাজারে এসেছে, তখনই সরকার তাতে হস্তক্ষেপ করেছে, যাতে এর দ্বারা ক্ষমতা কুক্ষিগত করা যায়, জনগণকে নিয়ন্ত্রন করা যায়।​
                  জাজাকাল্লাহ sabbir আহমেদ ভাই, আমার আসলে এই বিষয়টাই উল্লেখ করার দরকার ছিল। যদিও আমার পোস্ট এর মূল পয়েন্ট এইটা ছিল না যে মোবাইলের দাম কেন কমেছে বরং আমার মূল পয়েন্ট ছিল Android এ যেই সকল ভাই জিহাদি কার্যক্রম করছেন তাদেরকে Tails OS এ জিহাদি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য অনুপ্রেণা দেওয়া। তবে মোবাইলের দাম নিয়ন্ত্রন করা নিয়ে আপনার ধারনাটাই সঠিক হতে পারে।

                  আর এন্ড্রয়েড ফোনে টর ব্রাউজার ব্যবহার করে, এছাড়াও বিভিন্ন এনক্রিপটেড মেসেজিং সার্ভিস ব্যবহার করে বাটন ফোনের চেয়ে বেশি নিরাপদে কমিউনিকেশন করা যায়। মুল কথা হচ্ছে ভাই, যে নিরাপত্তা নিয়ে সচেতন এবং সঠিক নিয়মাবলী জানে, তার জন্য এন্ড্রয়েডও সমস্যা না।
                  তবে আমার পোস্টের কিছু কিছু পয়েন্ট হয়তো গুছিয়ে আমি না বলার কারণে আপনি বুঝতে পারেননি। Android এর যেই বিষয়টা তা হচ্ছে আইটি এক্সপার্ট ভাইরা অথবা Android এর sicurity নিয়ে মোটামুটি অবগত ভাইয়েরাও কিন্তু যথেষ্ঠ নিরাপত্তা মেনে চলতে পারবে ইন শা আল্লাহ তা আমি কিছুতেই অস্বীকার করছি না। কিন্তু আমি মূলত ফায়দা এবং কিছু অসুবিধার কথা বলছি। অর্থাৎ মোবাইলে যত নিরাপত্তাই দেওয়া হক না কেনো, কোন কুফফার বাহিনীর লোকেরা যদি sorasori তল্লাশি করতে আসে তখন কিন্তু ভাইদের কার্যক্রম ধরা পরে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়।

                  তবে হ্যাঁ কে যদি জিহাদি কাজের জন্য নির্দিষ্ট কোনো Androd মোবাইল ব্যবহার করে এবং যথাস্থানে লুকিয়ে রাখার বা সেফ হাউজে রাখার ব্যবস্থা করে ট্যাঁ অবশ্য ভিন্ন কথা। কিন্তু এই সমস্ত কার্যক্রমগুলো একটু কঠিন হয়ে যাবে অনেক ভাইদের জন্য।

                  এইজন্যই এর বিকল্পই ভাইদেরকে Tails OS kaj করার জন্য বলতে চেয়েছি। কারণ এতে সাধারণ computer বা Laptop ব্যবহারকারি ভাইয়েরা তা খুব সহজেই আশা করতে পারবে এবং সমস্ত কার্যক্রম usb তে হইয়ার কারণে প্রত্যেকেই তা নিজ নিজ পছন্দ মত জায়গাতে লুকিয়ে রাখতে পারবে অথবা প্রয়োজনে usb টা খুব সহজেই নষ্ট করে ফেলতে পারবে। যা মোবাইলের ক্ষেত্রে আমার জানা মতে সম্ভব নয়।​

                  এছাড়াও বিভিন্ন এনক্রিপটেড মেসেজিং সার্ভিস ব্যবহার করে বাটন ফোনের চেয়ে বেশি নিরাপদে কমিউনিকেশন করা যায়।​
                  আর এইটা তো আমি কখনই বলি না যে জিহাদি কাজে বাটন ফোন ব্যবহার করতে।

                  মুল কথা হচ্ছে ভাই, যে নিরাপত্তা নিয়ে সচেতন এবং সঠিক নিয়মাবলী জানে, তার জন্য এন্ড্রয়েডও সমস্যা না। আর যে জানে না, সে তো টেইলস কি, তাও জানার কথা না। জানলেও এমনিতেই জায়গায় জায়গায় নিরাপত্তা সমস্যা রেখেই দিবে।​
                  এইজন্যই তো আমাদের ভাইদেরকে বিষয়গুলো জানাতে হবে। কারণ যেই ভাই Android এ এই ধরনের সিকিউরিটি বুঝবে সেই ভাই Tails OS ও আশা করি তার কাছে আহামরি এত কঠিন বিষয় মনে হবে না।

                  সাধারণ ফোরাম ব্রাউজিং এন্ড্রয়েডেই টর দিয়ে সম্ভব, আর ইনশাআল্লাহ তা যথেষ্ট নিরাপদ। আর যার এরচেয়ে বেশি নিরাপত্তার প্রয়োজন পড়বে, সে যথাস্থানে তা খুজে বেড়াবে, রিসার্চ করবে.
                  অনলাইনে যদি কেউ তল্লাশি করে তাহলে ANdroid নিরাপদ হতে পারে কিন্তু সরাসরি তল্লাশির করলে তখন কিন্তু আর মোবাইলের কার্যক্রম নিরাপদ থাকছে না। অপরদিকে Tails OS এর সমস্ত কার্যক্রম USb থেকে থাকার কারণে সহজে লুকিয়ে রেখে যেমন অফলাইনে নিরাপদ থাকা যায় ঠিক তেমনি অনলাইনে ইন শা আল্লাহ নিরাপদ থাকা যায়।

                  [ গুরাবা হয়ে লড়তে চাই, গুরাবা হয়েই শাহাদাহ চাই ]

                  Comment


                  • #10
                    আমি মনে করি, বিশেষ ব্যক্তিদের জন্য Android ডিভাইস ব্যবহার করা নিরাপদ নয়।

                    🔍 Apple (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র): Five Eyes এবং NATO উভয়ের সদস্য।
                    📱 Samsung (দক্ষিণ কোরিয়া):

                    Five Eyes এর সদস্য নয়, তবে NATO এর সাথে কিছু সহযোগিতা থাকতে পারে।
                    📞 Nokia (ফিনল্যান্ড):

                    Five Eyes এর সদস্য নয়, NATO এর সদস্য।
                    📲 Motorola (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র):

                    Five Eyes এবং NATO উভয়ের সদস্য।

                    এছাড়া, iPhone এবং Mac ডিভাইসগুলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি Apple Inc. দ্বারা তৈরি করা হয়।

                    🔒 সার্বিকভাবে: Apple এবং Motorola মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কারণে Five Eyes এবং NATO উভয়ের সদস্য, অন্যদিকে অন্যান্য কোম্পানিগুলি বিভিন্ন দেশের সাথে সম্পর্কিত।

                    Five Eyes এবং NATO: নিরাপত্তার চ্যালেঞ্জ গোয়েন্দা নজরদারি:

                    Five Eyes জোটের সদস্য দেশগুলি একে অপরের সাথে তথ্য শেয়ার করে, যা আমাদের ডিভাইসে নজরদারি এবং তথ্য সংগ্রহের সম্ভাবনা বাড়ায়।

                    - সাইবার হামলা:
                    এই দেশগুলোর ডিভাইসগুলি সাইবার হামলার লক্ষ্য হতে পারে। সাইবার অপরাধীরা দুর্বলতাগুলি ব্যবহার করে তথ্য চুরি করতে পারে।

                    - ডেটা শেয়ারিং: ডিভাইসগুলোর মাধ্যমে সংগৃহীত তথ্য বিভিন্ন সরকারী সংস্থা এবং তৃতীয় পক্ষের সাথে শেয়ার করা হতে পারে, যা আমাদের গোপনীয়তা হুমকির মুখে ফেলে।

                    - সফটওয়্যার দুর্বলতা: ডিভাইসে ব্যবহৃত সফটওয়্যার এবং অপারেটিং সিস্টেমে নিরাপত্তা দুর্বলতা থাকতে পারে, যা হ্যাকারদের জন্য প্রবেশের সুযোগ তৈরি করে।

                    - সরকারি নিয়ন্ত্রণ:
                    কিছু দেশ সরকারী নিয়ন্ত্রণের অধীনে ডিভাইসগুলোর তথ্য সংগ্রহ করতে পারে, যা আমাদের গোপনীয়তা এবং নিরাপত্তার জন্য উদ্বেগের কারণ।
                    - বৈশ্বিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি:

                    আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক উত্তেজনা এবং সংঘাতের কারণে, ডিভাইসগুলোর নিরাপত্তা ঝুঁকির সম্মুখীন হতে পারে।

                    পক্ষান্তরে চাইনিজ ডিভাইসগুলোর ব্যাপারে নিরাপত্তার উদ্বেগ রয়েছে

                    🔍 গোয়েন্দা নজরদারি: Huawei ও ZTE-এর মতো কোম্পানিগুলি নিরাপত্তা উদ্বেগের সম্মুখীন। অনেক সরকার তাদের ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে।

                    🔗 তথ্য শেয়ারিং: চীনের আইন অনুযায়ী, কোম্পানিগুলি সরকারের অনুরোধে তথ্য সরবরাহ করতে বাধ্য।

                    ⚠️ প্রমাণ:
                    • Huawei: 2019 সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ।
                    • ZTE: একই ধরনের অভিযোগের সম্মুখীন।

                    🔒 নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নতি: Xiaomi ও Oppo নিরাপত্তা বাড়ানোর চেষ্টা করছে, তবে উদ্বেগ রয়ে গেছে।

                    বিঃদ্রঃ পৃথিবীর প্রতিটি দেশের অধিকাংশ কোম্পানি মূলত তথ্য প্রচার , ডাটা শেয়ারিং এবং সরকার রাষ্ট্রের কাছে তথ্য শেয়ার করে

                    সেক্ষেত্রে, চাইনিজ ডিভাইস গুলোর চাইতে Five Eye & ন্যাটো ভুক্ত দেশের ব্রান্ডের ডিভাইস গুলো এগিয়ে এবং
                    ঐ সমস্ত ডিভাইস ব্যবহার না করার পরামর্শ দিব

                    পক্ষান্তরে, চাইনিজ ডিভাইস গুলো মন্দের ভালো এগুলো
                    ​Five Eye & ন্যাটো ভুক্ত দেশের ব্রান্ডের ডিভাইস গুলো থেকে তুলানা মূলক নিরাপদ বলা যেতে পারে

                    উপরোক্ত ডিভাইসগুলোর অপারেটিং সিস্টেম পরিবর্তন করে নিরাপদ অপারেটিং সিস্টেমের ব্যবহার করা উচিত

                    আর দাওয়াতি কাজের জন্য অবশ্যই পৃথক ডিভাইস ব্যবহার করা উচিত

                    এছাড়া সিকিউরিটি বিষয়ে অন্যান্য নিয়মনীতি গুলো পরিপূর্ণ ভাবে মেনে চলা উচিত

                    সেক্ষেত্রে এন্ড্রয়েড ডিভাইস ব্যবহার করে অনেকাংশে নিরাপদ থাকা সম্ভব

                    [তথ্যের সোর্চ; duck.ai থেকে সংগৃহীত সংযোজিত ও ঈষৎ পরিমার্জিত]

                    বন্দী ভাই ও তাদের পরিবারের জন্য আপনার সাহায্যের হাতকে প্রসারিত করুন

                    Comment

                    Working...
                    X