Announcement

Collapse
No announcement yet.

প্যাগাসাস স্পাইওয়্যার (Spyware) ও বাংলাদেশে এর প্রভাব কতোটা। গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • প্যাগাসাস স্পাইওয়্যার (Spyware) ও বাংলাদেশে এর প্রভাব কতোটা। গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য।

    মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা গোপনে বিশ্বজুড়ে যে নজরদারি চালাতো তাতে অন্য দেশের সরকারও সহায়তা করেছে বলে নতুন এক বইয়ে দাবি করেছেন এডওয়ার্ড স্নোডেন৷ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকারকে আন্তর্জাতিক স্পাইওয়্যার বাণিজ্যে বৈশ্বিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে হবে নতুবা বারবার এমন এক বিশ্বের মুখোমুখি হতে হবে যেখানে কোনো মোবাইল ফোনই রাষ্ট্র-নিয়ন্ত্রিত হ্যাকারদের কাছ থেকে নিরাপদ থাকবে না, বললেন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার সাবেক পরামর্শক এডওয়ার্ড স্নোডেন।

    বিশ্বজুড়ে ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টিকারী এই তথ্য প্রকাশিত হওয়ার পর স্নোডেন ওই মন্তব্য করেন।
    আসুন প্রথমে স্পাইওয়্যার সম্পর্কে জেনে নিই।

    স্পাইওয়্যার (Spyware) – আপনার গোপন শত্রু
    স্পাইওয়্যার নামটি থেকেই তার কাজ সম্পর্কে আংশিক ধারনা পাওয়া যায়। যদিও অধিকাংশ স্পাইওয়্যার তুলনামুলকভাবে ক্ষতিকর হয়না, তবুও কিছু কিছু স্পাইওয়্যার খুব মারাত্বক সিকিউরিটি রিস্কের কারন হয়ে দাড়ায়। স্পাইওয়্যার মুলত আপনার ইন্টারনেট সার্ফিং এর উপর নজরদারী করে এবং অ্যাড রিলেটেড ব্যাপারগুলোর সাথে সম্পৃক্ত থাকে। স্পাইওয়্যার মাঝে মাঝে ট্রোজান হর্সের চেয়েও ক্ষতিকর হয়ে যায়, যখন এটা আপনার কম্পিউটারের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, ছবি, ইমেইল, ব্যাংক ইনফোরমেশন সার্ভার কিংবা অন্য ব্যবহারকারীর কাছে পাঠিয়ে দেয়।

    ২০১৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টারনেট নজরদারি কর্মসূচির তথ্য ফাঁস করে বিশ্বজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসেন মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর সাবেক এই সদস্য। সেই সময় তিনি এ ধরনের ম্যালওয়ার প্রস্তুতকারকদের *‘একটি শিল্প যার অস্তিত্ব থাকা উচিত নয়’ বলে বর্ণনা করেছিলেন।

    ইসরায়েলি গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা প্রযুক্তি প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এনএসও গ্রুপের তৈরি হ্যাকিং সফটওয়্যার পেগাসাসের মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে মানবাধিকারকর্মী, সাংবাদিক, আইনজীবী, রাজনীতিকদের ফোনে নজরদারি চালানোর চাঞ্চল্যকর তালিকা ফাঁস হয়ে যাওয়ার পর এভাবে সতর্ক করলেন স্নোডেন।

    বিশ্বের প্রথম সারির মানবাধিকারকর্মী, সাংবাদিক, আইনজীবী ও রাজনীতিবিদদের ফোন নম্বরে পেগাসাসের মাধ্যমে নজরদারি চালানো বা চালানোর চেষ্টার তালিকা পাওয়ার পর ব্রিটিশ দৈনিক দ্য গার্ডিয়ান, ভারতীয় দ্য ওয়্যারসহ ১৬টি পত্রিকার এক কনসোর্টিয়ামের অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

    ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসভিত্তিক অলাভজনক সংস্থা ফরবিডেন স্টোরিজ এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের হাতে সম্প্রতি এ সংক্রান্ত একটি ডেটাবেইস পৌঁছেছে, যেখানে ৫০ হাজারেরও বেশি ফোন নম্বরের একটি তালিকা রয়েছে।

    এই তালিকা প্রকাশ হবার পর ১৮০ জন সাংবাদিকের ফোন নম্বর পাওয়া গেছে, তার মধ্যে সিএনএন, রয়টার্স, নিউ ইয়র্ক টাইমস, এপি, ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের সাংবাদিক রয়েছেন। ৪৫টি দেশের ফোন নম্বর পাওয়া গেছে ওই তালিকায়, তার মধ্যে ১ হাজারের বেশি নম্বর ইউরোপের দেশসমূহের।

    গার্ডিয়ান জানিয়েছে, ফাঁস হওয়া ডেটাবেইসে ৫০ হাজারের বেশি ফোন নম্বর পাওয়া গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, ২০১৬ সাল থেকে এনএসওর গ্রাহকরা এদের বিষয়ে তৎপর ছিল এবং ‘পেগাসাস প্রজেক্ট’ দৃঢ়ভাবে মনে করে যে এনএসওর গ্রাহক সরকারগুলোর লক্ষ্যবস্তু ছিল ওই নম্বরগুলো।

    বিশ্বজুড়ে নজরদারির মুখে থাকা এই ব্যক্তিদের মধ্যে কারা কারা রয়েছে, তাদের নাম অচিরেই প্রকাশ করবে ‘পেগাসাস প্রজেক্ট’। এই ব্যক্তিদের মধ্যে সাংবাদিক, অধিকারকর্মী, বিরোধী রাজনীতিক ছাড়াও ব্যবসায়ী, ধর্মীয় নেতা, সরকারি কর্মকর্তা, এমনকি মন্ত্রী-প্রধানমন্ত্রীর ফোন নম্বরও রয়েছে।

    কোনো কোনো রাষ্ট্রের ক্ষমতাসীন ব্যক্তির আত্মীয়-স্বজনের ফোন নম্বরও থাকার কথা জানিয়ে গার্ডিয়ান লিখেছে, ক্ষমতাবানরা তাদের স্বজনদের ওপরও গোয়েন্দা নজরদারি চালিয়ে যাচ্ছিলেন।

    গার্ডিয়ানের সঙ্গে আলাপকালে স্নোডেন বলেছেন, সবচেয়ে আক্রমণাত্মক নজরদারির আওতায় আরও ব্যাপকসংখ্যক মানুষকে কীভাবে আনা যায়, তা কর্তৃত্ববাদী শাসকরা বাণিজ্যিক ম্যালওয়ার ব্যবহারের মাধ্যমে দেখিয়েছেন।

    তিনি বলেছেন, চিরায়ত পুলিশি অভিযানে সন্দেহভাজনের ফোনে বাগ অথবা ওয়্যারটেপ বসানো হয়। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে কারও বাড়িতে প্রবেশ অথবা তাদের গাড়ি কিংবা অফিসে যেতে হয়। অথবা তাদেরকে একটি ওয়ারেন্ট জারি করে জানিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু বাণিজ্যিক স্পাইওয়ার অধিকসংখ্যক মানুষকে নিশানা করার জন্য মূল্য-সাশ্রয়ী। যদি তারা সামান্য ব্যয়ে এবং কোনও ঝুঁকি না নিয়ে দূর থেকে একই কাজ করতে পারে তাহলে তারা এটি সবসময় করবে। এমনকি যাদের ক্ষেত্রে হালকা স্বার্থের বিষয় জড়িত রয়েছে, তাদের প্রত্যেককেই কর্তৃত্ববাদী শাসকরা নজরদারির আওতায় আনবে।

    স্নোডেন বলেছেন, আপনি যদি এটার বিক্রি থামাতে না পারেন তাহলে এটি কেবলমাত্র ৫০ হাজার মানুষকে নিশানা বানাবে না। বরং এটি ৫ কোটি মানুষকে নিশানা করবে।

    তাহলে আমরা ধারণা করতে পারছি বর্তমান এই প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে কি করে গোয়েন্দা সংস্থা গুলো তাদের কাজকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

    মনে রাখবেন এক দেশের সাথে আরেক দেশের যুদ্ধ ও শত্রুতা শুধু গোলাগোলি আর মিসাইল দিয়েই হয় না বর্তমান প্রযুক্তির মাধ্যমে ঘরে বসে থেকেই অন্য দেশের ক্ষতি স্বাদন করা সম্ভব।পাশাপাশি তথ্য এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

    এবার আসাযাক বাংলাদেশের পেক্ষাপটে।

    বিগত কয়েক বছর ধরে আমরা দেখছি অনবরত বিভিন্ন ব্যাক্তির ফোনালাপ ফাঁস হতে। আর এই ফোনালাপ গুলো কে বা কারা ফাঁস করছে আজ পর্যন্ত এই নিয়ে কোন তদন্ত করতে দেখা যায়নি বাংলাদেশে। এমন কি এখন পর্যন্ত এমন কাউকে ধরা বা আইনের আওতায় আনা হয়নি যে তিনি বা তারা ফোনালাপ গুলোকে ফাঁস করছে।

    বিগত বছর কয়েক ধরে এই ফোনালাপ গুলো যারা ফাঁস করছে তারা কি অপরাধি নাকি সরকারি কর্মকর্তা ? এদের উদ্দেশ্য কি?এই প্রশ্নের জবাব এখনো অজানা।

    বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রন আইন ২০০১ এর একাদশ অধ্যায়ে টেলিফোনে আড়িপাতার একটি দন্ড রয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে –

    “কোন ব্যক্তি যদি অপর দুই জন ব্যক্তির টেলিফোন আলাপে ইচ্ছাকৃতভাবে আড়িপাতেন, তাহা হইলে প্রথমোক্ত ব্যক্তির, এই কাজ হইবে একটি অপরাধ এবং তজ্জন্য তিনি অনধিক [(দুই) বৎসর কারাদণ্ডে বা অনধিক ৫(পাচ) কোটি টাকা অর্থদণ্ডে] বা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন”

    এর দ্বারা এটি স্পষ্ট যে ফোনালাপে আড়িপাতার চেয়ে ফোনালাপ ফাঁস করা আরো বড় একটি অপরাধ। তবে সেখানে একটি শর্ত রয়েছে আর সেটি হল-

    “ধারা ৯৭ক এর অধীন সরকার হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত গোয়েন্দা সংস্থা, জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থা, তদন্তকারী সংস্থা বা আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে নিয়োজিত সংস্থার কোন কর্মকর্তার ক্ষেত্রে এই ধারার বিধানাবলী প্রযোজ্য হইবে না”

    অর্থাৎ এটি সুস্পষ্ট যে সরকার কর্তৃক আজ সাধারণ মানুষ হুমকির মুখে পড়ছে।উপরে যে সংস্থা বা কর্মীদের কথা বলা হয়েছে প্রকৃত সন্ত্রাসী তো তারাই।এটাই কি তাহলে তাদের তথাকথিত গনতন্ত্র।বর্তমান এসব কাজে পেছনে কি স্পাইওয়্যার প্রযুক্তি ‘প্যাগাসাস’ রয়েছে?সেটাই বড় প্রশ্ন।

    বিগত বছর ধরে কেন কোন ব্যক্তিকে খুজে পাওয়া গেল না যিনি ফোনালাপ ফাঁস করছেন। এই প্রশ্নটি আইনের নিকট করতে গেলে সবার প্রথমে উত্তর আসে ভিক্টিম কোন রিপোর্টই করে নি (ধরা যাক)। তাহলে প্রশ্নটি এমন দ্বারায় বিগত কয়েক বছর ধরে এত পরিমানে ফোনালাপ বের হয়েছে এবং তা নিয়ে মিডিয়াগুলোতে এত ঝড় বয়ে গেছে -কেন তা দেখে কোন গোয়েন্দা সংস্থা কতৃক অথবা উচ্চ পর্যায়ের কোন সংস্থা কতৃক *তদন্ত করা হল না। আর যদি তদন্ত করা হয় তাহলে এখন পর্যন্ত কেন কেউ সামনে এল না – প্রশ্নটি রয়েই যায়।

    এছাড়া যেহেতু এসব কর্মাদি* অনবরত হচ্ছে তা থেকে এটি সহজেই অনুমান করা যায় যে , বাংলাদেশে স্পাইওয়্যার প্রযুক্তি রয়েছে। তবে সেটি কি ‘প্যাগাসাস’ নাকি অন্য কোন স্পাইওয়্যার তা সঠিকভাবে বলা সম্ভব নয়। আর এগুলো কোন ব্যক্তি বা সংস্থা ব্যবহার করছে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন রয়ে যায়।

    ইতিমধ্যেই আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে যে – যে ৪৫টি দেশে ‘প্যাগাসাস’ ব্যবহার করা হচ্ছে তার মধ্যে একটি দেশ বাংলাদেশ।

    এছাড়া কানাডিয়ান রিসার্চ ল্যাবরেটরি দ্যা সিটিজেন ল্যাব দাবি করেছে ‘বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি লিমিটেড’ সংক্ষেপে বিটিসিএল -এর নেটওয়ার্কে ‘প্যাগাসাস’ রয়েছে। তবে বিটিসিএল এর ম্যনেজিং ডাইরেক্টর মোহাম্মদ রফিকুল মতিন বলেছেন – আমরা আমাদের নেটওয়ার্কে তেমন কোন সমস্যা পাইনি। বিষয়টি খুবই গুরুতর তাই আমরা আমাদের নেটওয়ার্ক সার্বক্ষনিক নজরদারিতে রেখেছি।

    বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের প্রতিটি ফোনের তথ্য যে সরকারের কাছে রয়েছে তা অনেকটা নিশ্চিত।কিছুদিন আগে তাদের এক কর্মকান্ড থেকেই তার প্রমাণ পাওয়া যায়।নিচের অংশ পড়লে বুঝতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।

    বাংলাদেশে পহেলা জুলাইয়ের পর থেকে নতুন কেনা কিংবা বিদেশ থেকে আনা সব মোবাইল হ্যান্ডসেট (স্মার্টফোন/ বাটনযুক্ত ফিচার ফোন) নিবন্ধন করতে হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা- বিটিআরসি।

    এই সময়ে যেসব হ্যান্ডসেট কর ফাঁকি দিয়ে অবৈধ উপায় আসবে, তার কোনটিই নিবন্ধিত হবে না।

    তবে ৩০শে জুন পর্যন্ত বাংলাদেশের মোবাইল নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত বৈধ-অবৈধ সকল সেটই নিবন্ধিত হয়ে যাবে। গ্রাহকদের হাতে থাকা কোন সেট বন্ধ হবে না।

    বিটিআরসির মহাপরিচালক শামসুল আলম বলেছেন তারা প্রাথমিকভাবে শুধুমাত্র সেট বৈধ না অবৈধ সেটা চিহ্নিত করবেন। বৈধ সেটের তথ্য ডাটাবেজে তুলবেন।এখানে প্রশ্ন আসে তারা কিভাবে ডাটাবেইজ তুলবে আর সেই ডাটা গুলো কোন ধরনের?সে ক্ষেত্রে নিরাপত্তা বিষয়টি ঠিক রাখা হয়েছিল কিনা?
    এসব বিষয়ে কোনো তথ্যই সামনে আসেনি।
    লুকিয়ে যাওয়া হয়েছে এসোব তথ্য।

    যদি প্যাগাসাস ব্যবহার নাও করে তবুও অন্য মাধ্যমে ঠিকই তারা প্রতিটি মোবাইলে ডাটাবেইজ চুরি করছে।হয়তবা এসোব তথ্য ফাঁস হলে তা লুকানোর জন্য বলা হবে এটা উগ্রবাদীদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হয়েছে।

    বর্তমান সরকারের এসোব কর্মকান্ড অস্বাভাবিক কিছু নয়।তাই পরিশেষে একটা কথাই বলতে চাই সর্বদা সবসময় আমাদের নিরাপত্তা বিষয়ে যথেষ্ট সতর্ক থাকা খুবই জরুরি।তাদের আরোও অনেক গোপন মিশন রয়েছে যা সম্পর্কে হয়তবা আমরা বর্তমান সময়ে অবগত নই।ইনশাআল্লাহ তাদের এসোব পরিকল্পনা সবই বিথা যাবে।

    ভুল হলে ক্ষমা পার্থী।আপনাদের মূল্যবান দোয়ায় এই ভাইকে শরিক করতে ভুলবেন না।
    Last edited by বীর সেনা; 08-27-2021, 06:21 AM.

  • #2
    মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দরভাবে বিষয়টি বুঝিয়ে দিয়েছেন ৷ আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন ৷ আমিন
    গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

    Comment


    • #3
      Originally posted by Ibrahim Al Hindi View Post
      মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দরভাবে বিষয়টি বুঝিয়ে দিয়েছেন ৷ আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন ৷ আমিন
      জাজাকাল্লাহু খায়রান ভাইজান।আমার জন্য দোয়া করবেন যেন আরো সুন্দর করে উপস্থাপন করতে পারি।

      Comment


      • #4
        বাংলা বানানের ক্ষেত্রে শুদ্ধ বানান লেখার চেষ্টা করি, ইনশা আল্লাহ।
        আল্লাহ আপনার কলমেকে আরো ক্ষুরধার বানিয়ে দিন। আমীন।
        “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

        Comment


        • #5
          Originally posted by Munshi Abdur Rahman View Post
          বাংলা বানানের ক্ষেত্রে শুদ্ধ বানান লেখার চেষ্টা করি, ইনশা আল্লাহ।
          আল্লাহ আপনার কলমেকে আরো ক্ষুরধার বানিয়ে দিন। আমীন।
          ভাইজান, আমার জন্য দোয়া করবেন।

          Comment


          • #6
            ভাই অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কলম ধরেছেন শুকরান লাকা শুকরান জাঝীলান
            পৃথিবীর রঙ্গে রঙ্গিন না হয়ে পৃথিবীকে আখেরাতের রঙ্গে রাঙ্গাই।

            Comment

            Working...
            X