আমরা সকলেই "সাইবার যুদ্ধ" নামটি অনেক শুনেছি এবং আমাদের কাছে পরিচিত একটি বিষয়।কিন্তু অনেকেই জানি না সাইবার যুদ্ধ মানে কি?সাইবার যুদ্ধ নিয়ে আলোচনার পূর্বে সাইবার জগৎ সম্পর্কে আগে জানতে হবে।
কম্পিউটার ও ইন্টারনেটকেন্দ্রিক তথ্যব্যবস্থা, যার মধ্যে কম্পিউটার সিস্টেম, সার্ভার, ওয়ার্ক স্টেশন, টার্মিনাল, স্টোরেজ মিডিয়া, কমিউনিকেশন ডিভাইস, নেটওয়ার্ক রিসোর্স থাকে এবং কম্পিউটার ডাটা আদান-প্রদানের প্রক্রিয়া বিদ্যমান থাকে, তাকেই সহজ কথায় বলা হয় সাইবারজগৎ (এটি কোনো আভিধানিক সংজ্ঞা নয়)। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, একবিংশ শতাব্দীর পৃথিবীতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির অভূতপূর্ব উন্নতি ও সম্প্রসারণ থেকে সৃষ্টি হয়েছে নতুন এ জগতের।
এখন আসাযাক সাইবার যুদ্ধে।সাইবার যুদ্ধ বলতে সাধারণ ভাষায় বোঝানো হয় শত্রুর বিরুদ্ধে আধুনিক প্রযুক্তি যেমন কম্পিউটার সিস্টেম বা নেটওয়ার্ক ইত্যাদি ব্যবহার করে শত্রুর মোকাবেলা করা।এ ধরনের কাজ নানা ভাবে করা যায়।কোনো ব্যক্তিকে তার কাজে বিরত রাখা বা কোনো কাজে বাধ্য করা, কোনো জনগোষ্ঠীকে ভীতি প্রদর্শন করা, কোনো কম্পিউটার সিস্টেমের ক্ষতি সাধন করা, কম্পিউটার সংক্রামক, দূষক বা ভাইরাস প্রবেশ করিয়ে ক্ষতি করা ইত্যাদি।তাছাড়া তাগুত বাহিনীর অনেক বড় ক্ষতি স্বাদন করা সম্ভব এই সাইবার যুদ্ধ পরিচালনার মাধ্যমে।
তথ্যপ্রযুক্তি ও নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের ধারণা, ভবিষ্যতে যে যুদ্ধ হবে তা যতটা না ভূখণ্ডের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব বজায় রাখার জন্য, তার চেয়েও বেশি সাইবারজগতের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য। বিশ্বে সাইবারস্পেসের যুদ্ধকে বলা হচ্ছে পঞ্চম ডোমেইনের যুদ্ধ। অনেক দেশই স্থল, নৌ, বিমান ও আকাশ-যুদ্ধ মোকাবিলায় সক্ষমতা অর্জনের পর পঞ্চম ডোমেইন সাইবারস্পেসে যুদ্ধ মোকাবিলার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
এ যুদ্ধে যে অস্ত্র ব্যবহৃত হচ্ছে তা পরমাণু বোমা, বন্দুক, গোলাবারুদ নয়। এ যুদ্ধের অস্ত্রকে বলা হচ্ছে লজিক বোমা। কেউ কেউ একে ডিজিটাল কন্টিনেন্টাল ব্যালাস্টিক মিসাইল হিসেবে আখ্যায়িত করছে। এ যুদ্ধে প্রযুক্তি পণ্যে প্রোগ্রামিং কোড সংযোজন, সফটওয়্যার টেম্পার ও ওয়েবসাইট হ্যাক করে মেধাস্বত্ব, তথ্য ও ডাটা চুরি এবং কম্পিউটার ইন্টারনেটচালিত ব্যবস্থাকে পুরোপুরি অচল করে দেওয়া সম্ভব।যা মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়।
আমারা সকলেই কম বেশি প্রযুক্তিগত বিষয়ে জ্ঞান রাখি।সাধারণ বিষয় থেকে শুরু করে প্রায় সকল বিষয়ে তথ্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।বিশেষ করে সাইবার যুদ্ধের একটি প্রধান বিষয় শত্রুর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানা ও তা যথাযথ কাজে লাগানো।
সাইবার যুদ্ধ বিষয়টি কোনো ছোট খাট বিষয় নয়।বাহ্যিক দৃষ্টিতে আমরা দেখতে পাই সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্য দিয়ে অনেক ক্ষয়ক্ষতি হতে।হাজারো মানুষের প্রাণ যেতে।অর্থনৈতিক ক্ষতি স্বাদিত হতে।এর তুলনায় আমাদের কাছে সাইবার যুদ্ধ সামান্য বলে মনে হতে পারে।কিন্তু এই ধারণাটা ভুল।সাইবার যুদ্ধের মাধ্যমে একটি দেশের অর্থনিতির বিপুল ক্ষতি করা সম্ভব এমনকি আর্থিক ভাবে যেকোনো দেশকে রাজা থেকে প্রজা বানানো সম্ভব।
সাইবার অপরাধ এতটাই ক্রমবর্ধমান যে চলতি বছর বৈশ্বিক অর্থনীতির ক্ষতির অংক ১ ট্রিলিয়ন (১ লাখ কোটি) ডলার ছাড়ানোর আশঙ্কা করা হচ্ছে, যা ২০১৮ সালে সাইবার হামলার কারণে হওয়া ক্ষতির তুলনায় ৫০ শতাংশ বেশি।
কিছু দিন আগে সাইবার হামলার বৈশ্বিক ক্ষতি বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ম্যাকাফি করপোরেশন। এ প্রতিবেদন তৈরিতে ম্যাকাফি করপোরেশনকে সহায়তা করেছে সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ (সিএসআইএস)’। যেখানে উল্লেখ করা হয়, অনলাইন অপরাধ ক্রমে বাড়ছে। শুধু অনলাইন অপরাধের কারণে বৈশ্বিক অর্থনীতির মোট আউটপুটের ১ শতাংশের বেশি ক্ষতি হবে।
জার্মান পার্লামেন্টে 2015 সালের একটি আক্রমণ, রাশিয়ান গোপন সংস্থাগুলি দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল বলে সন্দেহ করা হয়েছিল, যখন এই আক্রমণটি জার্মান রাজনীতিবিদ, সমর্থন কর্মী সদস্য এবং বেসামরিক কর্মচারীদের দ্বারা ব্যবহৃত 20,000 কম্পিউটারগুলিতে সংক্রামিত হয়েছিল। সংবেদনশীল তথ্য চুরি করা হয়েছিল, এবং আক্রমণকারীরা ক্ষতিটি সাফ করার জন্য কয়েক মিলিয়ন ইউরোর দাবি করেছিল।
2016 সালের ডিসেম্বরে শীতের দিনে ইউক্রেনের ২৩০,০০০ এরও বেশি গ্রাহক একটি ব্ল্যাকআউট অনুভব করেছিলেন, এটি তিনটি আঞ্চলিক বৈদ্যুতিক বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থায় দূরবর্তী অনুপ্রবেশের ফলাফল। আক্রমণটি রাশিয়া থেকে উদ্ভূত হয়েছিল বলে সন্দেহ করা হয়েছিল।একটি ডস আক্রমণ দ্বারা ফোনের লাইন প্লাবিত কর হয়েছিল এবং প্রভাবিত সংস্থাগুলিতে হার্ড ড্রাইভে ডেটা আক্রমণ করতে এবং ধ্বংস করতে ম্যালওয়্যার ব্যবহার করা হয়েছিল।
[কিছু সাধারণ উদাহরণ দিয়ে আপনাদের বোঝানোর চেষ্টা করেছি।এর ভয়াবহতা আরো বেশি]
বর্তমান সময়ে কুফরি শক্তিকে ভেঙে দিতে সাইবার যুদ্ধ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে যদি আমরা তাদের উপর যথাযথ আক্রমণ করতে পারি।আমরা যেহেতু সরাসরি ময়দানে সশস্ত্র যুদ্ধ করতে পারছি না তাই প্রযুক্তিগত সকল বিষয়ে আমরা তগুতের বিপক্ষে যুদ্ধ চালিয়ে যাব যতোটা সম্ভব হয়।
এর জন্য নানা যোগ্যতা অর্জন করতে হবে।বিশেষ করে সফটওয়্যারে প্রতিরক্ষাসহ গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও ডাটা চুরির লক্ষ্যে সংযোজিত প্রোগ্রামিং কোড চিহ্নিত করার দক্ষতা অর্জন এবং সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত।পাশাপাশি তথ্য সংগ্রহ ও তা বিবেচনা ও যথাযথ করতে হবে।মনে রাখতে হবে সামান্য ভূল অনেক বড় ক্ষতির কারণ।
আর এটাও মনে রাখতে হবে তাগুত বাহিনীও কিন্তু বসে নেই।তারাও আমাদের বিপক্ষে সাইবার যুদ্ধে লিপ্ত।তাই প্রতিটা পদক্ষেপে সাবধানতা অবলম্বন করা অত্যন্ত জরুরী।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকল কাজকে সহজ করে দিক এবং আমাদেরকে মুজাহিদ হিসেবে কবুল করুক।আমীন ইয়া রব্বাল আল আমীন।
আপনাদের নেক দোয়ায় এই গুনাহগার ভাইকে একটু সরণ করার দরখাস্ত।
কম্পিউটার ও ইন্টারনেটকেন্দ্রিক তথ্যব্যবস্থা, যার মধ্যে কম্পিউটার সিস্টেম, সার্ভার, ওয়ার্ক স্টেশন, টার্মিনাল, স্টোরেজ মিডিয়া, কমিউনিকেশন ডিভাইস, নেটওয়ার্ক রিসোর্স থাকে এবং কম্পিউটার ডাটা আদান-প্রদানের প্রক্রিয়া বিদ্যমান থাকে, তাকেই সহজ কথায় বলা হয় সাইবারজগৎ (এটি কোনো আভিধানিক সংজ্ঞা নয়)। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, একবিংশ শতাব্দীর পৃথিবীতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির অভূতপূর্ব উন্নতি ও সম্প্রসারণ থেকে সৃষ্টি হয়েছে নতুন এ জগতের।
এখন আসাযাক সাইবার যুদ্ধে।সাইবার যুদ্ধ বলতে সাধারণ ভাষায় বোঝানো হয় শত্রুর বিরুদ্ধে আধুনিক প্রযুক্তি যেমন কম্পিউটার সিস্টেম বা নেটওয়ার্ক ইত্যাদি ব্যবহার করে শত্রুর মোকাবেলা করা।এ ধরনের কাজ নানা ভাবে করা যায়।কোনো ব্যক্তিকে তার কাজে বিরত রাখা বা কোনো কাজে বাধ্য করা, কোনো জনগোষ্ঠীকে ভীতি প্রদর্শন করা, কোনো কম্পিউটার সিস্টেমের ক্ষতি সাধন করা, কম্পিউটার সংক্রামক, দূষক বা ভাইরাস প্রবেশ করিয়ে ক্ষতি করা ইত্যাদি।তাছাড়া তাগুত বাহিনীর অনেক বড় ক্ষতি স্বাদন করা সম্ভব এই সাইবার যুদ্ধ পরিচালনার মাধ্যমে।
তথ্যপ্রযুক্তি ও নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের ধারণা, ভবিষ্যতে যে যুদ্ধ হবে তা যতটা না ভূখণ্ডের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব বজায় রাখার জন্য, তার চেয়েও বেশি সাইবারজগতের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য। বিশ্বে সাইবারস্পেসের যুদ্ধকে বলা হচ্ছে পঞ্চম ডোমেইনের যুদ্ধ। অনেক দেশই স্থল, নৌ, বিমান ও আকাশ-যুদ্ধ মোকাবিলায় সক্ষমতা অর্জনের পর পঞ্চম ডোমেইন সাইবারস্পেসে যুদ্ধ মোকাবিলার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
এ যুদ্ধে যে অস্ত্র ব্যবহৃত হচ্ছে তা পরমাণু বোমা, বন্দুক, গোলাবারুদ নয়। এ যুদ্ধের অস্ত্রকে বলা হচ্ছে লজিক বোমা। কেউ কেউ একে ডিজিটাল কন্টিনেন্টাল ব্যালাস্টিক মিসাইল হিসেবে আখ্যায়িত করছে। এ যুদ্ধে প্রযুক্তি পণ্যে প্রোগ্রামিং কোড সংযোজন, সফটওয়্যার টেম্পার ও ওয়েবসাইট হ্যাক করে মেধাস্বত্ব, তথ্য ও ডাটা চুরি এবং কম্পিউটার ইন্টারনেটচালিত ব্যবস্থাকে পুরোপুরি অচল করে দেওয়া সম্ভব।যা মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়।
আমারা সকলেই কম বেশি প্রযুক্তিগত বিষয়ে জ্ঞান রাখি।সাধারণ বিষয় থেকে শুরু করে প্রায় সকল বিষয়ে তথ্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।বিশেষ করে সাইবার যুদ্ধের একটি প্রধান বিষয় শত্রুর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানা ও তা যথাযথ কাজে লাগানো।
সাইবার যুদ্ধ বিষয়টি কোনো ছোট খাট বিষয় নয়।বাহ্যিক দৃষ্টিতে আমরা দেখতে পাই সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্য দিয়ে অনেক ক্ষয়ক্ষতি হতে।হাজারো মানুষের প্রাণ যেতে।অর্থনৈতিক ক্ষতি স্বাদিত হতে।এর তুলনায় আমাদের কাছে সাইবার যুদ্ধ সামান্য বলে মনে হতে পারে।কিন্তু এই ধারণাটা ভুল।সাইবার যুদ্ধের মাধ্যমে একটি দেশের অর্থনিতির বিপুল ক্ষতি করা সম্ভব এমনকি আর্থিক ভাবে যেকোনো দেশকে রাজা থেকে প্রজা বানানো সম্ভব।
সাইবার অপরাধ এতটাই ক্রমবর্ধমান যে চলতি বছর বৈশ্বিক অর্থনীতির ক্ষতির অংক ১ ট্রিলিয়ন (১ লাখ কোটি) ডলার ছাড়ানোর আশঙ্কা করা হচ্ছে, যা ২০১৮ সালে সাইবার হামলার কারণে হওয়া ক্ষতির তুলনায় ৫০ শতাংশ বেশি।
কিছু দিন আগে সাইবার হামলার বৈশ্বিক ক্ষতি বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ম্যাকাফি করপোরেশন। এ প্রতিবেদন তৈরিতে ম্যাকাফি করপোরেশনকে সহায়তা করেছে সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ (সিএসআইএস)’। যেখানে উল্লেখ করা হয়, অনলাইন অপরাধ ক্রমে বাড়ছে। শুধু অনলাইন অপরাধের কারণে বৈশ্বিক অর্থনীতির মোট আউটপুটের ১ শতাংশের বেশি ক্ষতি হবে।
জার্মান পার্লামেন্টে 2015 সালের একটি আক্রমণ, রাশিয়ান গোপন সংস্থাগুলি দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল বলে সন্দেহ করা হয়েছিল, যখন এই আক্রমণটি জার্মান রাজনীতিবিদ, সমর্থন কর্মী সদস্য এবং বেসামরিক কর্মচারীদের দ্বারা ব্যবহৃত 20,000 কম্পিউটারগুলিতে সংক্রামিত হয়েছিল। সংবেদনশীল তথ্য চুরি করা হয়েছিল, এবং আক্রমণকারীরা ক্ষতিটি সাফ করার জন্য কয়েক মিলিয়ন ইউরোর দাবি করেছিল।
2016 সালের ডিসেম্বরে শীতের দিনে ইউক্রেনের ২৩০,০০০ এরও বেশি গ্রাহক একটি ব্ল্যাকআউট অনুভব করেছিলেন, এটি তিনটি আঞ্চলিক বৈদ্যুতিক বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থায় দূরবর্তী অনুপ্রবেশের ফলাফল। আক্রমণটি রাশিয়া থেকে উদ্ভূত হয়েছিল বলে সন্দেহ করা হয়েছিল।একটি ডস আক্রমণ দ্বারা ফোনের লাইন প্লাবিত কর হয়েছিল এবং প্রভাবিত সংস্থাগুলিতে হার্ড ড্রাইভে ডেটা আক্রমণ করতে এবং ধ্বংস করতে ম্যালওয়্যার ব্যবহার করা হয়েছিল।
[কিছু সাধারণ উদাহরণ দিয়ে আপনাদের বোঝানোর চেষ্টা করেছি।এর ভয়াবহতা আরো বেশি]
বর্তমান সময়ে কুফরি শক্তিকে ভেঙে দিতে সাইবার যুদ্ধ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে যদি আমরা তাদের উপর যথাযথ আক্রমণ করতে পারি।আমরা যেহেতু সরাসরি ময়দানে সশস্ত্র যুদ্ধ করতে পারছি না তাই প্রযুক্তিগত সকল বিষয়ে আমরা তগুতের বিপক্ষে যুদ্ধ চালিয়ে যাব যতোটা সম্ভব হয়।
এর জন্য নানা যোগ্যতা অর্জন করতে হবে।বিশেষ করে সফটওয়্যারে প্রতিরক্ষাসহ গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও ডাটা চুরির লক্ষ্যে সংযোজিত প্রোগ্রামিং কোড চিহ্নিত করার দক্ষতা অর্জন এবং সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত।পাশাপাশি তথ্য সংগ্রহ ও তা বিবেচনা ও যথাযথ করতে হবে।মনে রাখতে হবে সামান্য ভূল অনেক বড় ক্ষতির কারণ।
আর এটাও মনে রাখতে হবে তাগুত বাহিনীও কিন্তু বসে নেই।তারাও আমাদের বিপক্ষে সাইবার যুদ্ধে লিপ্ত।তাই প্রতিটা পদক্ষেপে সাবধানতা অবলম্বন করা অত্যন্ত জরুরী।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকল কাজকে সহজ করে দিক এবং আমাদেরকে মুজাহিদ হিসেবে কবুল করুক।আমীন ইয়া রব্বাল আল আমীন।
আপনাদের নেক দোয়ায় এই গুনাহগার ভাইকে একটু সরণ করার দরখাস্ত।
Comment