স্টাফ রিপোর্টার : বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সীম রেজিস্ট্রেশনে উচ্চ আদালতের রুলের জবাব না দিয়ে ২৪ মার্চের পরেও নিবন্ধন কার্যক্রম চালানো আদালত অবমাননার শামিল বলে মত প্রকাশ করেছে একটি সংগঠন। সংগঠনের নেতারা অবিলম্বে বায়োট্রিক পদ্ধতিতে সীম নিবন্ধন কার্যক্রম বন্ধ করে আদালতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়ার আহ্বান জানান। তারা বলেন, আদালত অবমাননা রাষ্ট্রের মৌলিক কাঠামো ও ধারণা পরিপন্থী। গতকাল মঙ্গলবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোবাইল সীম রেজিস্ট্রেশন বাতিল করে তথ্য পাচারের ঝুঁকি রোধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বানে এক মানববন্ধন করা হয়। সেইভ হিউম্যান এন্ড পীস অর্গানাইজেশন বাংলাদেশ এবং নাগরিক পরিষদ এ মানববন্ধনের আয়োজন করে। এতে সভাপতিত্ব করেন নাগরিক পরিষদের আহ্বায়ক মোহাম্মদ শামসুদ্দীন। সঞ্চালনা করেন সেইভ হিউম্যান এন্ড পীস অর্গানাইজেশন বাংলাদেশের সমন্বয়ক হানিফ।
মানববন্ধনে, বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধনের ফলে বিদেশে তথ্য পাচার ও জনগণের ব্যক্তিগত তথ্য বিক্রি হবে কি না এই নিশ্চয়তা নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়। এতে বলা হয়, বাংলাদেশের প্রায় সবগুলো মোবাইল কোম্পানি বিদেশী। এদের ডাটাবেজ ভারত, নরওয়ে, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে সংরক্ষণ করা হয়। তথ্য পাচার হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মত হ্যাকার গ্রুপ জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থী সাইবার আক্রমণ চালানো সহজ হয়ে যাবে।
তাছাড়া বাংলাদেশ বর্হিঃহামলার হুমকিতে আছে, হামলা করতে উদ্ব্যত দেশগুলো মিথ্যা বানোয়াট প্রপাগা-া চালিয়ে দেশকে ইরাকের মত তছনছ করে দিতে পারে বলেও আশঙ্কা করেন বক্তারা। তারা বলেন, হ্যাকাররা আঙ্গুলের ছাপ পাইরেসি করার সুযোগ পাবে, যা হবে ভয়াবহ। তারা প্রশ্ন রেখে বলেন, মন্ত্রী বলেছেন হাতের ছাপ কোথাও সংরক্ষণ করা হচ্ছেনা। তাহলে তা নেয়া হচ্ছে কেন। বক্তারা দাবি করেন, ন্যাশনাল আইডি কার্ডে দেয়া সবার তথ্যর সঙ্গে মিলিয়ে নেয়া হোক। নাগরিকের তথ্য জানার অধিকার সরকারের আছে, আর তথ্য কোথায় সংক্ষরণ হবে তা জানার অধিকার ও জনগণের আছে। কেউ প্রতারিত হলে সংরক্ষণকারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া যাবে কি না তাও জানতে চান মানববন্ধনকারীরা।
বক্তারা আরও আশঙ্কা করেন, বায়োমেট্রিকস পদ্ধতিতে সীম নিবন্ধন হলে সকলের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা, সম্পদের গোপনীয়তাসহ মৌলিক ও মানবিক অধিকার ক্ষুন্ন হওয়ার ঝুঁকি সৃষ্টি হবে। অবিলম্বে বায়োট্রিক পদ্ধতিতে সীম নিবন্ধন কার্যক্রম বন্ধ করে ব্যক্তিগত ও রাষ্ট্রীয় ঝুঁকি রোধে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান তারা।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন সাবেক সহ-সভাপতি আলতাফ চৌধুরী, সোনালী দিনের সম্পাদক এইচএম সিরাজ, সাংবাদিক মতিনুজ্জামান মিটু, আবু মহি মুসা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আন্দোলনের আহ্বায়ক হারুন অর রশিদ খান, শ্রমিক নেতা ডা. সামছুল আলম, কামরুনাহার, ছানোয়ার হোসেন, তরিকুল হক রিপন, জহির, হারুনুর রশিদ মিন্টু প্রমুখ।
মানববন্ধনে, বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধনের ফলে বিদেশে তথ্য পাচার ও জনগণের ব্যক্তিগত তথ্য বিক্রি হবে কি না এই নিশ্চয়তা নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়। এতে বলা হয়, বাংলাদেশের প্রায় সবগুলো মোবাইল কোম্পানি বিদেশী। এদের ডাটাবেজ ভারত, নরওয়ে, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে সংরক্ষণ করা হয়। তথ্য পাচার হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মত হ্যাকার গ্রুপ জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থী সাইবার আক্রমণ চালানো সহজ হয়ে যাবে।
তাছাড়া বাংলাদেশ বর্হিঃহামলার হুমকিতে আছে, হামলা করতে উদ্ব্যত দেশগুলো মিথ্যা বানোয়াট প্রপাগা-া চালিয়ে দেশকে ইরাকের মত তছনছ করে দিতে পারে বলেও আশঙ্কা করেন বক্তারা। তারা বলেন, হ্যাকাররা আঙ্গুলের ছাপ পাইরেসি করার সুযোগ পাবে, যা হবে ভয়াবহ। তারা প্রশ্ন রেখে বলেন, মন্ত্রী বলেছেন হাতের ছাপ কোথাও সংরক্ষণ করা হচ্ছেনা। তাহলে তা নেয়া হচ্ছে কেন। বক্তারা দাবি করেন, ন্যাশনাল আইডি কার্ডে দেয়া সবার তথ্যর সঙ্গে মিলিয়ে নেয়া হোক। নাগরিকের তথ্য জানার অধিকার সরকারের আছে, আর তথ্য কোথায় সংক্ষরণ হবে তা জানার অধিকার ও জনগণের আছে। কেউ প্রতারিত হলে সংরক্ষণকারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া যাবে কি না তাও জানতে চান মানববন্ধনকারীরা।
বক্তারা আরও আশঙ্কা করেন, বায়োমেট্রিকস পদ্ধতিতে সীম নিবন্ধন হলে সকলের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা, সম্পদের গোপনীয়তাসহ মৌলিক ও মানবিক অধিকার ক্ষুন্ন হওয়ার ঝুঁকি সৃষ্টি হবে। অবিলম্বে বায়োট্রিক পদ্ধতিতে সীম নিবন্ধন কার্যক্রম বন্ধ করে ব্যক্তিগত ও রাষ্ট্রীয় ঝুঁকি রোধে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান তারা।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন সাবেক সহ-সভাপতি আলতাফ চৌধুরী, সোনালী দিনের সম্পাদক এইচএম সিরাজ, সাংবাদিক মতিনুজ্জামান মিটু, আবু মহি মুসা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আন্দোলনের আহ্বায়ক হারুন অর রশিদ খান, শ্রমিক নেতা ডা. সামছুল আলম, কামরুনাহার, ছানোয়ার হোসেন, তরিকুল হক রিপন, জহির, হারুনুর রশিদ মিন্টু প্রমুখ।
Comment