পেনড্রাইভ বর্তমান সময়ে দৈনন্দিন অতি প্রয়োজনীয় জিনিসগুলোর মধ্যে একটি। বিভিন্ন ডাটা, গান, ভিডিও আদান-প্রদানের অন্যতম ডিভাইস প্রেনড্রাইভ। অনেকে আবার গুরুত্বপূর্ণ অনেক ডাকা কম্পিউটারে না রেখে পেনড্রাইভে রেখে দেন। তাই এ ইলেক্ট্রনিক এ ডিভাইসটি একটু ভাল মানের হওয়াই বাঞ্চনীয়। কারণ নষ্ট হলেই গুরুত্বপূর্ণ ডাটা হাতছাড়া। কিন্তু কম্পিউটা কেনার সময় আমরা যতটা খুটিয়ে খুটিয়ে দেখি, প্রেনড্রাইভের ক্ষেত্রে তা কখনো করি না। বলা চলে চিন্তা ভাবনা না করেই কিনে ফেলি। পেনড্রাইভ কেনার সময় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ব্যবহারকারীরা বাজারে গিয়ে এর ধারণক্ষমতা, রঙ, আকার, বাহ্যিক সৌন্দর্য ইত্যাদি দেখে কিনে ফেলেন। এটা মোটেও ঠিক নয়। পেনড্রাইভ কেনার আগে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখা জরুরি তা নিয়ে আজ আলোচনা করা হলো।
সস্তা পেনড্রাইভ না কেনাই ভালো: প্রযুক্তি বাজারে এমন অনেক পেনড্রাইভ পাওয়া যায় যেগুলো অন্য পেনড্রাইভের মত একই স্পেসিফিকেশনের হবার পরেও দাম তুলনামূলক কম হয়। কিন্তু কেন? কেননা পেনড্রাইভ দুটি একই মানের স্পেসিফিকেশনের হলেও এগুলোর কম্পোনেন্ট আলাদা। আপনি হয়তো কম মূল্যের বেশি স্টোরেজের একটি পেনড্রাইভ কম মূল্যে কিনে সাময়িকভাবে জিতে যেতে পারেন, তবে দীর্ঘমেয়াদী বিচারে পেনড্রাইভটি খুব বেশি সময় আপনাকে সাপোর্ট প্রদান করবে না।
চকচক করলেই সোনা হয় না: অনেক পেনড্রাইভ দেখতে অনেক সুন্দর, অনেক পাতলা এবং ছোট আকারের। আপনি যদি ভাবেন পাতলা-ছোট এককথায় স্মার্ট পেনড্রাইভগুলোই হয়তো ভালো হবে তবে তা ভুল। অনেক ক্ষেত্রেই এমনটা হয় না। এছাড়াও পাতলা পেনড্রাইভগুলো কিছুদিন ব্যবহারের পর কম্পিউটারের ইউএসবি পোর্টের সাথে যুক্ত করলে কিছুটা ঢিলে হয়ে যায়। আর এর কম্পোনেন্টগুলো খুবই হালকা হওয়ায় নষ্ট হয়ে যায় দ্রুত। আর ছোট হওয়ায় এটা হারিয়ে যাওয়াও সহজ।
পেনড্রাইভের লাইফস্প্যান কিন্তু খুবই সীমিত হয়: একটি পেনড্রাইভের গড়ে প্রায় ৩ থেকে ৫ হাজার পর্যন্ত রাইট সাইকেল থাকে, এরপর যে কোন সময়েই পেনড্রাইভটিতে সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে এমন অনেক পেনড্রাইভও আছে যেগুলো ৩ হাজারেরও কমসংখ্যক বার রাইট করার পরেই নষ্ট হয়ে যায় আবার কিছু কিছু পেনড্রাইভ লাখ রাইট স্কেলও ছাড়িয়ে যায়। তবে আপনি যদি স্বাভাবিক গড়ই ধরেন তবুও বা কম কিসের!
খাতা কলমের হিসেবে স্বাভাবিক লাইফ স্প্যানেও আপনি যদি টানা প্রতিদিন দিনে দুইবার করে একটি পেনড্রাইভ রাইট করেন তবে তা ৪ বছরেরও বেশি সময় ধরে কাজ করবে। ভালো লাইফ স্প্যান মূলত কোন ব্র্যান্ডের উপর নির্ভর করে না। তবে কিছুটা বেশি খরচ করে ভালো কম্পোনেন্টের পেনড্রাইভ কিনলে লাইফ স্প্যান বেশি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
শক্ত এবং সিকিউর ড্রাইভ কিনতে কিনুন: এমন অনেক পেনড্রাইভ প্রযুক্তি বাজারে পাওয়া যায় যা বেশ শক্ত। এগুলো হালকা চাপে বা পানিতে পড়ে গেলেও সমস্যা হয় না। এছাড়াও এমন কিছু পেনড্রাইভ রয়েছে যেগুলো তথ্যচুরি রোধে প্রোটেকশন অফার করে থাকে। তবে আপনি যদি আপনার ডাটা নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত হয়ে থাকেন তবে ডাটা আদান প্রদানের আগেই এনক্রিপ্ট করে নেওয়া উচিত।
কম্পিউটারের পোর্ট মিলিয়ে পেনড্রাইভ কিনুন: বাজারে পেনড্রাইভ কিনতে গিয়ে হয়ত ইউএসবি ৩.০'র একটি পেনড্রাইভ কিনে নিয়ে এলেন। কিন্তু আপনার কম্পিউটারের পোর্টগুলো সবই হচ্ছে ইউএসবি ২.০। তাহলে কিন্তু আপনি ইউএসবি ৩.০ এর ট্র্যান্সফার রেটটি পাবেন না, ইউএসবি ২.০'র স্পিডই পাবেন। জেনে অবাক হবেন যে ইউএসবি ৩.০ প্রযুক্তিটি প্রায় আপ-টু ১০০ মেগাবাইট পার সেকেন্ড রেটে ডাটা ট্রান্সফার করতে সক্ষম হলেও ইউএসবি ২.০ এর ক্ষেত্রে এর পরিমাণ মাত্র ১৫ মেগাবাইটের মত। এছাড়া ৩.০ পোর্টের পেনড্রাইভগুলোর দামও কিছুটা বেশি। তবে আমি বলব আপনি ইউএসবি ৩.০ পোর্টের পেনড্রাইভ কিনলেই উপকৃত হবেন। কারণ পরবর্তিতে আপনি আপনার কম্পিউটারটি আপগ্রেড করলে তখন সুবিধাটা পাবেন।
সস্তা পেনড্রাইভ না কেনাই ভালো: প্রযুক্তি বাজারে এমন অনেক পেনড্রাইভ পাওয়া যায় যেগুলো অন্য পেনড্রাইভের মত একই স্পেসিফিকেশনের হবার পরেও দাম তুলনামূলক কম হয়। কিন্তু কেন? কেননা পেনড্রাইভ দুটি একই মানের স্পেসিফিকেশনের হলেও এগুলোর কম্পোনেন্ট আলাদা। আপনি হয়তো কম মূল্যের বেশি স্টোরেজের একটি পেনড্রাইভ কম মূল্যে কিনে সাময়িকভাবে জিতে যেতে পারেন, তবে দীর্ঘমেয়াদী বিচারে পেনড্রাইভটি খুব বেশি সময় আপনাকে সাপোর্ট প্রদান করবে না।
চকচক করলেই সোনা হয় না: অনেক পেনড্রাইভ দেখতে অনেক সুন্দর, অনেক পাতলা এবং ছোট আকারের। আপনি যদি ভাবেন পাতলা-ছোট এককথায় স্মার্ট পেনড্রাইভগুলোই হয়তো ভালো হবে তবে তা ভুল। অনেক ক্ষেত্রেই এমনটা হয় না। এছাড়াও পাতলা পেনড্রাইভগুলো কিছুদিন ব্যবহারের পর কম্পিউটারের ইউএসবি পোর্টের সাথে যুক্ত করলে কিছুটা ঢিলে হয়ে যায়। আর এর কম্পোনেন্টগুলো খুবই হালকা হওয়ায় নষ্ট হয়ে যায় দ্রুত। আর ছোট হওয়ায় এটা হারিয়ে যাওয়াও সহজ।
পেনড্রাইভের লাইফস্প্যান কিন্তু খুবই সীমিত হয়: একটি পেনড্রাইভের গড়ে প্রায় ৩ থেকে ৫ হাজার পর্যন্ত রাইট সাইকেল থাকে, এরপর যে কোন সময়েই পেনড্রাইভটিতে সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে এমন অনেক পেনড্রাইভও আছে যেগুলো ৩ হাজারেরও কমসংখ্যক বার রাইট করার পরেই নষ্ট হয়ে যায় আবার কিছু কিছু পেনড্রাইভ লাখ রাইট স্কেলও ছাড়িয়ে যায়। তবে আপনি যদি স্বাভাবিক গড়ই ধরেন তবুও বা কম কিসের!
খাতা কলমের হিসেবে স্বাভাবিক লাইফ স্প্যানেও আপনি যদি টানা প্রতিদিন দিনে দুইবার করে একটি পেনড্রাইভ রাইট করেন তবে তা ৪ বছরেরও বেশি সময় ধরে কাজ করবে। ভালো লাইফ স্প্যান মূলত কোন ব্র্যান্ডের উপর নির্ভর করে না। তবে কিছুটা বেশি খরচ করে ভালো কম্পোনেন্টের পেনড্রাইভ কিনলে লাইফ স্প্যান বেশি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
শক্ত এবং সিকিউর ড্রাইভ কিনতে কিনুন: এমন অনেক পেনড্রাইভ প্রযুক্তি বাজারে পাওয়া যায় যা বেশ শক্ত। এগুলো হালকা চাপে বা পানিতে পড়ে গেলেও সমস্যা হয় না। এছাড়াও এমন কিছু পেনড্রাইভ রয়েছে যেগুলো তথ্যচুরি রোধে প্রোটেকশন অফার করে থাকে। তবে আপনি যদি আপনার ডাটা নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত হয়ে থাকেন তবে ডাটা আদান প্রদানের আগেই এনক্রিপ্ট করে নেওয়া উচিত।
কম্পিউটারের পোর্ট মিলিয়ে পেনড্রাইভ কিনুন: বাজারে পেনড্রাইভ কিনতে গিয়ে হয়ত ইউএসবি ৩.০'র একটি পেনড্রাইভ কিনে নিয়ে এলেন। কিন্তু আপনার কম্পিউটারের পোর্টগুলো সবই হচ্ছে ইউএসবি ২.০। তাহলে কিন্তু আপনি ইউএসবি ৩.০ এর ট্র্যান্সফার রেটটি পাবেন না, ইউএসবি ২.০'র স্পিডই পাবেন। জেনে অবাক হবেন যে ইউএসবি ৩.০ প্রযুক্তিটি প্রায় আপ-টু ১০০ মেগাবাইট পার সেকেন্ড রেটে ডাটা ট্রান্সফার করতে সক্ষম হলেও ইউএসবি ২.০ এর ক্ষেত্রে এর পরিমাণ মাত্র ১৫ মেগাবাইটের মত। এছাড়া ৩.০ পোর্টের পেনড্রাইভগুলোর দামও কিছুটা বেশি। তবে আমি বলব আপনি ইউএসবি ৩.০ পোর্টের পেনড্রাইভ কিনলেই উপকৃত হবেন। কারণ পরবর্তিতে আপনি আপনার কম্পিউটারটি আপগ্রেড করলে তখন সুবিধাটা পাবেন।
Comment