ল্যাপটপের ব্যাটারির পারফরম্যান্স বাড়ানোর জন্য নিচের পদ্ধতি অবলম্বন করা যেতে পারে।
০০ পিসি ডিফ্র্যাগমেন্ট করা :ল্যাপটপের হার্ডডিস্ক যত দ্রুত কাজ করতে, ব্যাটারি উপর চাপ পড়ে তত কম। তাই হার্ডডিস্কের পারফরম্যান্স বাড়াতে নিয়মিত ডিফ্রাগমেন্ট চালানো প্রয়োজন। উইন্ডোজের বিল্ট-ইন ডিফ্র্যাগমেন্ট-এর বাইরেও ডিফ্র্যাগমেন্ট করার জন্য আলাদা অ্যাপ্লিকেশন পাওয়া যায়।
০০ ডিসপ্লের উজ্জ্বলতা কম রাখা :মনিটরের উজ্জ্বলতা ব্যাটারির চার্জ কমাতে বড় ভূমিকা রাখে। তাই মনিটরের উজ্জ্বলতা প্রয়োজনের সময় ছাড়া কম রাখা উচিত। বেশিরভাগ ল্যাপটপেই মনিটরের মোড নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা থাকে। সেই সুবিধা গ্রহণ করা উচিত।
০০ ব্যাকগ্রাউন্ড প্রোগ্রাম বন্ধ রাখা :অনেক সময়ই পিসিতে কাজ করতে গেলে আমাদের অলক্ষ্যেই অনেক প্রোগ্রাম রান করে। ডেস্কটপ সার্চ, আইটিউনসসহ এসব প্রোগ্রামও বন্ধ রাখলে ব্যাটারির চার্জ কম খরচ হয়।
০০ এক্সটার্নাল ডিভাইস বন্ধ রাখা :এক্সটার্নাল ইউএসবি ডিভাইস, ওয়াইফাই বা ব্লুটুথ ব্যাটারির প্রচুর চার্জ খরচ করে। তাই প্রয়োজন না থাকলে এসব ডিভাইস যথাসম্ভব খুলে রাখা প্রয়োজন। এছাড়া ল্যাপটপের মাধ্যমে মোবাইল বা অন্যান্য ডিভাইস চার্জ দিলেও খুব দ্রুত চার্জ শেষ হয় ল্যাপটপের
০০ বেশি র*্যাম ব্যাবহার করা :যাদের বিভিন্ন কাজে ভার্চুয়াল মেমোরির ব্যবহার বেশি করতে হয়, তারা অতিরিক্ত র*্যাম ব্যবহার করতে পারেন। বেশি র*্যাম চালাতে বেশি শক্তি প্রয়োজন হলেও তার পরিমাণ ভার্চুয়াল মেমোরির চেয়ে কম।
০০ সিডি/ডিভিডি’র ব্যবহার কমানো :ব্যাটারীর খরচে শীর্ষে থাকে সিডি/ ডিভিডি রম বা রাইটার। তাই এসব ডিভাইস যত কম সম্ভব ব্যবহার করা উচিত। আর বিকল্পে ভার্চুয়াল সিডি/ডিভিডি ড্রাইভ ব্যবহার করা যেতে পারে।
০০ ব্যাটারির সংযোগস্থল পরিস্কার রাখা : ব্যাটারির সাথে ল্যাপটপের সংযোগস্থলে যে ধাতব আবরণ থাকে, তা নিয়মিত পরিস্কার রাখা। এতে করে চার্জ স্থানান্তর আরো সুষ্ঠু হয়। প্রতি দুই মাস বা তিন মাস অন্তর অন্তর স্পিরিট দিয়ে সংযোগস্থলগুলো মুছে দেয়া যেতে পারে।
০০ হাইবারনেট রাখুন :অনেক সময় আমরা শক্তি খরচ কমাতে ল্যাপটপকে স্ট্যান্ডবাই মোডে রাখি। তবে স্ট্যান্ডবাই মোডের চেয়ে পিসিকে হাইবারনেট রাখা অধিক কার্যকরী। এটা স্ট্যান্ডবাই মোডের কাজ যেমন করে, তেমনি পিসি বন্ধ রেখে শক্তি ও পুরোটা সঞ্চয় করে।
০০ তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা :ল্যাপটপ এবং এর ব্যাটারি সাধারন তাপমাত্রয় অধিক কার্যকরি হয়। তাই ল্যাপটপ ব্যবহারের পরিবেশ যথাসম্ভব ঠান্ডা রাখা প্রয়োজন।
০০ মাল্টিটাস্কিং কম করুন :মাল্টি টাস্কিংয়ে প্রসেসর উপর চাপা পড়ে বেশি এবং এটি চালাতে অতিরিক্ত শক্তির প্রয়োজন হয়। তাই প্রয়োজনের অতিরিক্ত প্রোগ্রাম রান করবেন না।
০০ অটোসেভ ফাংশন বন্ধ রাখা :ওয়ার্ড, এক্সেল বা অনেক প্রোগ্রামেই অটোসেভ ফাংশন থাকে। এটি ল্যাপটপের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত চার্জ খরচ করে। তাই যথাসম্ভব বন্ধ রাখুন অটোসেভ।
০০ গ্রাফিক্সের ব্যবহার কম করা :উচ্চমানের গ্রাফিক্স অতিরিক্ত শক্তি খরচ করে। তাই আপনি হাই-এন্ড গেম খেলতে বা এইচডি মুভি দেখতে অভ্যস্ত হলে এসব কাজের পর গ্রাফিক্সের রেজ্যুলেশন কম রাখুন।
০০ পাওয়ার অপশন ব্যবহার করুন :অপারেটিং সিস্টেমগুলোতে নিজের পছন্দমতো পাওয়ার অপশন ব্যবহার করার সুযোগ থাকে। সেখান থেকে এমন পাওয়ার অপশন নির্বাচন করুন যা অল্প সময় ল্যাপটপ নিষ্ক্রিয় থাকলেই মনিটর এবং হার্ডডিস্কের পাওয়ার বন্ধ করে দেয়।
আরো কিছু টিপস
০০ এক সপ্তাহ বা তার বেশি সময় ধরে ল্যাপটপ অব্যবহূত থাকবে বলে মনে হলে ল্যাপটপ থেকে ব্যাটারি খুলে রাখুন।
০০ উচ্চতাপ মাত্রায় বা খুব কম তাপমাত্রায় ব্যাটারি রাখা যাবে না। উচ্চতাপে ব্যাটারি দ্রুত ডিসচার্জ হয় এবং খুব নিম্ন তাপমাত্রায় এটি যথাযথভাবে কাজ করে না।
০০ ব্যাটারির চার্জ দেবার জন্য সরাসরি চার্জ না দিয়ে ইউপিএস এর মাধ্যমে চার্জ দেয়া ভালো।
০০ আপনার ল্যাপটপে যদি নিকেল-মেটাল হাইড্রাইভ ব্যাটারি থাকে, তবে মাসে একবার সম্পূর্ণরূপে ডিসচার্জ এবং রিচার্জ করুন।
০০ নতুন ব্যাটারি ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই পূর্ণাঙ্গ চার্জ দিয়ে নিবেন।
০০ যারা ডেস্কটপের বিকল্প হিসেবে কেবল ল্যাপটপের মাধ্যমেই সব কাজ করে থাকেন, তাদের মাসে একবার ব্যাটারি খুলে নতুন করে লাগানো উচিত।
০০ ব্যাটারিকে অতিরিক্ত সময় ধরে চার্জ দেয়া ঠিক না। পূর্ণাঙ্গ চার্জ হয়ে গেলে চার্জ দেয়া বন্ধ করে দিন।
০০ ল্যাপটপে যেকোনো স্থানে ব্যবহারের সুবিধা থাকলে চেষ্টা করুন কঠিন তলের উপর রেখে কাজ করতে। নরমতলের উপর কুলিং ফ্যান পূর্ণ দক্ষতায় কাজ করে না এবং এতে করে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সমস্যা হতে পারে।
০০ স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখুন ল্যাপটপ।
০০ পিসি ডিফ্র্যাগমেন্ট করা :ল্যাপটপের হার্ডডিস্ক যত দ্রুত কাজ করতে, ব্যাটারি উপর চাপ পড়ে তত কম। তাই হার্ডডিস্কের পারফরম্যান্স বাড়াতে নিয়মিত ডিফ্রাগমেন্ট চালানো প্রয়োজন। উইন্ডোজের বিল্ট-ইন ডিফ্র্যাগমেন্ট-এর বাইরেও ডিফ্র্যাগমেন্ট করার জন্য আলাদা অ্যাপ্লিকেশন পাওয়া যায়।
০০ ডিসপ্লের উজ্জ্বলতা কম রাখা :মনিটরের উজ্জ্বলতা ব্যাটারির চার্জ কমাতে বড় ভূমিকা রাখে। তাই মনিটরের উজ্জ্বলতা প্রয়োজনের সময় ছাড়া কম রাখা উচিত। বেশিরভাগ ল্যাপটপেই মনিটরের মোড নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা থাকে। সেই সুবিধা গ্রহণ করা উচিত।
০০ ব্যাকগ্রাউন্ড প্রোগ্রাম বন্ধ রাখা :অনেক সময়ই পিসিতে কাজ করতে গেলে আমাদের অলক্ষ্যেই অনেক প্রোগ্রাম রান করে। ডেস্কটপ সার্চ, আইটিউনসসহ এসব প্রোগ্রামও বন্ধ রাখলে ব্যাটারির চার্জ কম খরচ হয়।
০০ এক্সটার্নাল ডিভাইস বন্ধ রাখা :এক্সটার্নাল ইউএসবি ডিভাইস, ওয়াইফাই বা ব্লুটুথ ব্যাটারির প্রচুর চার্জ খরচ করে। তাই প্রয়োজন না থাকলে এসব ডিভাইস যথাসম্ভব খুলে রাখা প্রয়োজন। এছাড়া ল্যাপটপের মাধ্যমে মোবাইল বা অন্যান্য ডিভাইস চার্জ দিলেও খুব দ্রুত চার্জ শেষ হয় ল্যাপটপের
০০ বেশি র*্যাম ব্যাবহার করা :যাদের বিভিন্ন কাজে ভার্চুয়াল মেমোরির ব্যবহার বেশি করতে হয়, তারা অতিরিক্ত র*্যাম ব্যবহার করতে পারেন। বেশি র*্যাম চালাতে বেশি শক্তি প্রয়োজন হলেও তার পরিমাণ ভার্চুয়াল মেমোরির চেয়ে কম।
০০ সিডি/ডিভিডি’র ব্যবহার কমানো :ব্যাটারীর খরচে শীর্ষে থাকে সিডি/ ডিভিডি রম বা রাইটার। তাই এসব ডিভাইস যত কম সম্ভব ব্যবহার করা উচিত। আর বিকল্পে ভার্চুয়াল সিডি/ডিভিডি ড্রাইভ ব্যবহার করা যেতে পারে।
০০ ব্যাটারির সংযোগস্থল পরিস্কার রাখা : ব্যাটারির সাথে ল্যাপটপের সংযোগস্থলে যে ধাতব আবরণ থাকে, তা নিয়মিত পরিস্কার রাখা। এতে করে চার্জ স্থানান্তর আরো সুষ্ঠু হয়। প্রতি দুই মাস বা তিন মাস অন্তর অন্তর স্পিরিট দিয়ে সংযোগস্থলগুলো মুছে দেয়া যেতে পারে।
০০ হাইবারনেট রাখুন :অনেক সময় আমরা শক্তি খরচ কমাতে ল্যাপটপকে স্ট্যান্ডবাই মোডে রাখি। তবে স্ট্যান্ডবাই মোডের চেয়ে পিসিকে হাইবারনেট রাখা অধিক কার্যকরী। এটা স্ট্যান্ডবাই মোডের কাজ যেমন করে, তেমনি পিসি বন্ধ রেখে শক্তি ও পুরোটা সঞ্চয় করে।
০০ তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা :ল্যাপটপ এবং এর ব্যাটারি সাধারন তাপমাত্রয় অধিক কার্যকরি হয়। তাই ল্যাপটপ ব্যবহারের পরিবেশ যথাসম্ভব ঠান্ডা রাখা প্রয়োজন।
০০ মাল্টিটাস্কিং কম করুন :মাল্টি টাস্কিংয়ে প্রসেসর উপর চাপা পড়ে বেশি এবং এটি চালাতে অতিরিক্ত শক্তির প্রয়োজন হয়। তাই প্রয়োজনের অতিরিক্ত প্রোগ্রাম রান করবেন না।
০০ অটোসেভ ফাংশন বন্ধ রাখা :ওয়ার্ড, এক্সেল বা অনেক প্রোগ্রামেই অটোসেভ ফাংশন থাকে। এটি ল্যাপটপের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত চার্জ খরচ করে। তাই যথাসম্ভব বন্ধ রাখুন অটোসেভ।
০০ গ্রাফিক্সের ব্যবহার কম করা :উচ্চমানের গ্রাফিক্স অতিরিক্ত শক্তি খরচ করে। তাই আপনি হাই-এন্ড গেম খেলতে বা এইচডি মুভি দেখতে অভ্যস্ত হলে এসব কাজের পর গ্রাফিক্সের রেজ্যুলেশন কম রাখুন।
০০ পাওয়ার অপশন ব্যবহার করুন :অপারেটিং সিস্টেমগুলোতে নিজের পছন্দমতো পাওয়ার অপশন ব্যবহার করার সুযোগ থাকে। সেখান থেকে এমন পাওয়ার অপশন নির্বাচন করুন যা অল্প সময় ল্যাপটপ নিষ্ক্রিয় থাকলেই মনিটর এবং হার্ডডিস্কের পাওয়ার বন্ধ করে দেয়।
আরো কিছু টিপস
০০ এক সপ্তাহ বা তার বেশি সময় ধরে ল্যাপটপ অব্যবহূত থাকবে বলে মনে হলে ল্যাপটপ থেকে ব্যাটারি খুলে রাখুন।
০০ উচ্চতাপ মাত্রায় বা খুব কম তাপমাত্রায় ব্যাটারি রাখা যাবে না। উচ্চতাপে ব্যাটারি দ্রুত ডিসচার্জ হয় এবং খুব নিম্ন তাপমাত্রায় এটি যথাযথভাবে কাজ করে না।
০০ ব্যাটারির চার্জ দেবার জন্য সরাসরি চার্জ না দিয়ে ইউপিএস এর মাধ্যমে চার্জ দেয়া ভালো।
০০ আপনার ল্যাপটপে যদি নিকেল-মেটাল হাইড্রাইভ ব্যাটারি থাকে, তবে মাসে একবার সম্পূর্ণরূপে ডিসচার্জ এবং রিচার্জ করুন।
০০ নতুন ব্যাটারি ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই পূর্ণাঙ্গ চার্জ দিয়ে নিবেন।
০০ যারা ডেস্কটপের বিকল্প হিসেবে কেবল ল্যাপটপের মাধ্যমেই সব কাজ করে থাকেন, তাদের মাসে একবার ব্যাটারি খুলে নতুন করে লাগানো উচিত।
০০ ব্যাটারিকে অতিরিক্ত সময় ধরে চার্জ দেয়া ঠিক না। পূর্ণাঙ্গ চার্জ হয়ে গেলে চার্জ দেয়া বন্ধ করে দিন।
০০ ল্যাপটপে যেকোনো স্থানে ব্যবহারের সুবিধা থাকলে চেষ্টা করুন কঠিন তলের উপর রেখে কাজ করতে। নরমতলের উপর কুলিং ফ্যান পূর্ণ দক্ষতায় কাজ করে না এবং এতে করে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সমস্যা হতে পারে।
০০ স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখুন ল্যাপটপ।
Comment