ছদ্মনামে ফেইসবুকে জিহাদের সপক্ষে লেখালেখি নিয়ে যারা প্রশ্ন তুলছে,তাদের একজনও কিন্তু জিহাদের সপক্ষে লেখালেখি করে না। জিহাদের সপক্ষে লেখালেখি করাতো বহু দূরের কথা বরং তারা জিহাদের বিকৃতি ও মুজাহিদদের কাজের সমালোচনা করছে।
আমরা বিনয়ের সাথে তাদেরকে বলবো,তারা যদি সততার সাথে বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তুলে থাকে,তাহলে তারা যেনো এখন থেকে তাদের আসল আইডিতে আল-কায়েদা ও তালিবানের জিহাদের মানহাজ ও সংবাদ প্রচার করেন। আমরা আমাদের আসল আইডি থেকে তাদের লেখায় লাইক-কমেন্ট করবো ইনশাআল্লাহ।
আর যদি তারা তা না করে,তাহলে তাদের জন্য সূরা সফের ২-৩ নং আয়াত প্রযোজ্য হবে,যেখানে আল্লাহ তা'আলা বলেছেন,
"হে ঈমানদারগণ ! তোমরা কেনো সে কথা বলো, যে কাজ তোমরা করো না ! আল্লাহ তা'আলার কাছে এটা অত্যন্ত ঘৃণার যে, তোমরা এমন কথা বল,যে কাজ তোমরা করো না।"
ফেইসবুক ও অন্যান্য মিডিয়ায় জিহাদ নিয়ে লেখালেখি করা আজ শুধু দেশীয় ত্বগুত সরকারের মাথাব্যথার কারণ নয় বরং গোটা দুনিয়ার কুফফারদের মাথাব্যথার কারণ।
যে জিনিস কুফফারদের মাথাব্যথার কারণ হয়,সে জিনিস মুসলিমদের মাথাব্যথার কারণ হতে পারে না। যদি কারো মাথাব্যথার কারণ হয়,তাহলে তার এই অবস্থান ও আচরণ কার সাথে সাদৃশ্য রাখে,তা গভীরভাবে চিন্তা-ভাবনার দাবী রাখে।
বাস্তবতা হচ্ছে,কুফফাররা কয়েকদিন পরপরই ফেইসবুকে জিহাদ বিষয়ক লেখালেখি করা ভাইদের আইডি ডিলিট করে দিচ্ছে।
পক্ষান্তরে জিহাদ ব্যতীত অন্য বিষয়ে লেখালেখি করে,এমন আইডি ডিজেবল হয় না বললেই চলে।
জিহাদ নিয়ে ফেইসবুকে লেখালেখি করেন এমন ভাইদের এ পর্যন্ত কতগুলো আইডি ডিজেবল করা হয়েছে,তা হিসাব করতেও কিছুটা সময়ের প্রয়োজন।
শুধু যদি দেশীয় ত্বগুত সরকারের কথাই বলি, ফেইসবুক ও অনলাইনে জিহাদের আলোচনা বন্ধ করার জন্য তারা কোটি কোটি টাকা খরচ করছে। বিদেশ থেকে কোটি কোটি টাকা খরচ করে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ও প্রযুক্তি আমদানি করেছে,অনলাইনের এই জিহাদপ্রেমীদের গ্রেপ্তার করার জন্য। ইতোমধ্যে জিহাদের কথা লেখার জন্য কিছু ভাই গ্রেপ্তারও হয়েছেন।(আল্লাহ তা'আলা উনাদেরকে মুক্ত করুন)
এরপরও যদি কেউ ধুম্রজাল সৃষ্টির চেষ্টা করে,তাহলে তাদের উদ্দেশ্যে একটি চিরন্তন ও প্রাকৃতিক নিয়ম বলে রাখছি,
কোনো উলঙ্গ ব্যক্তির কাছ থেকে কীভাবে কাপড় পড়তে হয়, তা কাপড় পড়া ব্যক্তি কখনোই শিখবে না।
‘মনের নামায আসল নামায’ বলা ব্যক্তির কাছ থেকে কোনো নামাযী ব্যক্তি কখনোই শিখবে না কীভাবে নামায পড়তে হয়।
মনের পর্দা আসল পর্দা বলা ব্যক্তির কাছ থেকে পর্দা করা ব্যক্তি কখনোই শিখবে না কীভাবে পর্দা করতে হয়।
ঠিক তেমনিভাবে মনের জিহাদ বড় জিহাদ কিংবা ভোট,নির্বাচন ইত্যাদিকে জিহাদ বলা কিংবা তার সমর্থন করা কোনো ব্যক্তির কাছে থেকে জিহাদের সাথে যুক্ত কিংবা জিহাদ করতে চাওয়া কোনো ব্যক্তি,কীভাবে জিহাদ করতে হয় তা শিখবে না।
(Abdullah Hasan vai)
আমরা বিনয়ের সাথে তাদেরকে বলবো,তারা যদি সততার সাথে বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তুলে থাকে,তাহলে তারা যেনো এখন থেকে তাদের আসল আইডিতে আল-কায়েদা ও তালিবানের জিহাদের মানহাজ ও সংবাদ প্রচার করেন। আমরা আমাদের আসল আইডি থেকে তাদের লেখায় লাইক-কমেন্ট করবো ইনশাআল্লাহ।
আর যদি তারা তা না করে,তাহলে তাদের জন্য সূরা সফের ২-৩ নং আয়াত প্রযোজ্য হবে,যেখানে আল্লাহ তা'আলা বলেছেন,
"হে ঈমানদারগণ ! তোমরা কেনো সে কথা বলো, যে কাজ তোমরা করো না ! আল্লাহ তা'আলার কাছে এটা অত্যন্ত ঘৃণার যে, তোমরা এমন কথা বল,যে কাজ তোমরা করো না।"
ফেইসবুক ও অন্যান্য মিডিয়ায় জিহাদ নিয়ে লেখালেখি করা আজ শুধু দেশীয় ত্বগুত সরকারের মাথাব্যথার কারণ নয় বরং গোটা দুনিয়ার কুফফারদের মাথাব্যথার কারণ।
যে জিনিস কুফফারদের মাথাব্যথার কারণ হয়,সে জিনিস মুসলিমদের মাথাব্যথার কারণ হতে পারে না। যদি কারো মাথাব্যথার কারণ হয়,তাহলে তার এই অবস্থান ও আচরণ কার সাথে সাদৃশ্য রাখে,তা গভীরভাবে চিন্তা-ভাবনার দাবী রাখে।
বাস্তবতা হচ্ছে,কুফফাররা কয়েকদিন পরপরই ফেইসবুকে জিহাদ বিষয়ক লেখালেখি করা ভাইদের আইডি ডিলিট করে দিচ্ছে।
পক্ষান্তরে জিহাদ ব্যতীত অন্য বিষয়ে লেখালেখি করে,এমন আইডি ডিজেবল হয় না বললেই চলে।
জিহাদ নিয়ে ফেইসবুকে লেখালেখি করেন এমন ভাইদের এ পর্যন্ত কতগুলো আইডি ডিজেবল করা হয়েছে,তা হিসাব করতেও কিছুটা সময়ের প্রয়োজন।
শুধু যদি দেশীয় ত্বগুত সরকারের কথাই বলি, ফেইসবুক ও অনলাইনে জিহাদের আলোচনা বন্ধ করার জন্য তারা কোটি কোটি টাকা খরচ করছে। বিদেশ থেকে কোটি কোটি টাকা খরচ করে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ও প্রযুক্তি আমদানি করেছে,অনলাইনের এই জিহাদপ্রেমীদের গ্রেপ্তার করার জন্য। ইতোমধ্যে জিহাদের কথা লেখার জন্য কিছু ভাই গ্রেপ্তারও হয়েছেন।(আল্লাহ তা'আলা উনাদেরকে মুক্ত করুন)
এরপরও যদি কেউ ধুম্রজাল সৃষ্টির চেষ্টা করে,তাহলে তাদের উদ্দেশ্যে একটি চিরন্তন ও প্রাকৃতিক নিয়ম বলে রাখছি,
কোনো উলঙ্গ ব্যক্তির কাছ থেকে কীভাবে কাপড় পড়তে হয়, তা কাপড় পড়া ব্যক্তি কখনোই শিখবে না।
‘মনের নামায আসল নামায’ বলা ব্যক্তির কাছ থেকে কোনো নামাযী ব্যক্তি কখনোই শিখবে না কীভাবে নামায পড়তে হয়।
মনের পর্দা আসল পর্দা বলা ব্যক্তির কাছ থেকে পর্দা করা ব্যক্তি কখনোই শিখবে না কীভাবে পর্দা করতে হয়।
ঠিক তেমনিভাবে মনের জিহাদ বড় জিহাদ কিংবা ভোট,নির্বাচন ইত্যাদিকে জিহাদ বলা কিংবা তার সমর্থন করা কোনো ব্যক্তির কাছে থেকে জিহাদের সাথে যুক্ত কিংবা জিহাদ করতে চাওয়া কোনো ব্যক্তি,কীভাবে জিহাদ করতে হয় তা শিখবে না।
(Abdullah Hasan vai)
Comment