Announcement

Collapse
No announcement yet.

টেক জায়ান্টগুলো ইস্ট ইন্ডিয়া কম্পানি চেয়েও অনেক ক্ষমতাশালী এবং ব্যবহারকারীর গতিবি÷

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • টেক জায়ান্টগুলো ইস্ট ইন্ডিয়া কম্পানি চেয়েও অনেক ক্ষমতাশালী এবং ব্যবহারকারীর গতিবি÷

    টেক জায়ান্টগুলো ইস্ট ইন্ডিয়া কম্পানি চেয়েও অনেক ক্ষমতাশালী এবং ব্যবহারকারীর গতিবিধি সম্পূর্ণ নজরদারি করে তারা

    How Facebook's tentacles reach further than you think

    Facebook's collection of data makes it one of the most influential organisations in the world. Share Lab wanted to look "under the bonnet" at the tech giant's algorithms and connections to better understand the social structure and power relations within the company.

    A couple of years ago, Vladan Joler and his brainy friends in Belgrade began investigating the inner workings of one of the world's most powerful corporations.

    The team, which includes experts in cyber-forensic analysis and data visualisation, had already looked into what he calls "different forms of invisible infrastructures" behind Serbia's internet service providers.

    But Mr Joler and his friends, now working under a project called Share Lab, had their sights set on a bigger target.

    "If Facebook were a country, it would be bigger than China," says Mr Joler, whose day job is as a professor at Serbia's Novi Sad University.

    He reels off the familiar, but still staggering, numbers: the barely teenage Silicon Valley firm stores some 300 petabytes of data, boasts almost two billion users, and raked in almost $28bn (£22bn) in revenues in 2016 alone.

    And yet, Mr Joler argues, we know next to nothing about what goes on under the bonnet - despite the fact that we, as users, are providing most of the fuel - for free.

    "All of us, when we are uploading something, when we are tagging people, when we are commenting, we are basically working for Facebook," he says.

    The data our interactions provide feeds the complex algorithms that power the social media site, where, as Mr Joler puts it, our behaviour is transformed into a product.

    Trying to untangle that largely hidden process proved to be a mammoth task.

    "We tried to map all the inputs, the fields in which we interact with Facebook, and the outcome," he says.

    "We mapped likes, shares, search, update status, adding photos, friends, names, everything our devices are saying about us, all the permissions we are giving to Facebook via apps, such as phone status, wifi connection and the ability to record audio."

    All of this research provided only a fraction of the full picture. So the team looked into Facebook's acquisitions, and scoured its myriad patent filings.

    The results were astonishing.

    Visually arresting flow charts that take hours to absorb fully, but which show how the data we give Facebook is used to calculate our ethnic affinity (Facebook's term), sexual orientation, political affiliation, social class, travel schedule and much more.

    One map shows how everything - from the links we post on Facebook, to the pages we like, to our online behaviour in many other corners of cyber-space that are owned or interact with the company (Instagram, WhatsApp or sites that merely use your Facebook log-in) - could all be entering a giant algorithmic process.

    And that process allows Facebook to target users with terrifying accuracy, with the ability to determine whether they like Korean food, the length of their commute to work, or their baby's age.

    Another map details the permissions many of us willingly give Facebook via its many smartphone apps, including the ability to read all text messages, download files without permission, and access our precise location.

    Individually, these are powerful tools; combined they amount to a data collection engine that, Mr Joler argues, is ripe for exploitation.

    "If you think just about cookies, just about mobile phone permissions, or just about the retention of metadata - each of those things, from the perspective of data analysis, are really intrusive."


    Facebook has for years asserted that data privacy and the security of its operations are paramount. Facebook data, for example, cannot be used by developers to create surveillance tools and the firm says it complies with privacy protection laws in all countries. Thousands of new staff have been recruited to police its content.

    Mr Joler, though, while admitting that his research made him a little paranoid about the information that was being harvested, is more worried about the longer term.

    The data will remain in the hands of one company. Even if its current leaders are responsible and trustworthy, what about those in charge in 20 years?

    Analysts say Share Lab's work is valuable and impressive. "It's probably the most comprehensive work mapping Facebook that I've ever seen," says Dr Julia Powles, an expert in technology law and policy at Cornell Tech.

    "[The research] shows in cold and calculated terms how much we are giving away for the value of being able to communicate with your mates," she says.

    The scale of Facebook's reach can be stated in raw numbers - but Share Lab's maps make it visceral, in a way that drawing parallels cannot.

    "We haven't really got appropriate historical analogies for the tech giants," explains Dr Powles. Their powers, she continues, extend "far beyond" the likes of the East India Company and monopolies of old, such as Standard Oil.

    And while many may consider the objectives of Mark Zuckerberg's empire to be rather benign, its outcomes are not always so.

    Facebook, argues Dr Powles, "plays to our base psychological impulses" by valuing popularity above all else.

    Not that she expects Share Lab's research to lead to a mass Facebook exodus, or a dramatic increase in the scrutiny of tech titans.

    "What is most striking is the sense of resignation, the impotence of regulation, the lack of options, the public apathy," says Dr Powles. "What an extraordinary situation for an entity that has power over information - there is no greater power really."

    It is this extraordinary dominance that the Share Lab team set out to illustrate. But Mr Joler is quick to point out that even their grand maps cannot provide an accurate picture of the social media giant's capabilities.

    There is no guarantee, for example, that there are not many other algorithms at work that are still heavily guarded trade secrets.

    However, Mr Joler argues, "it is still the one and only map that exists" of one of the greatest forces shaping our world today.







    আল্লাহ পরহেযগারদের বন্ধু। (45:19)
    আল্লাহ ব্যতীত তোমাদের কোন বন্ধু ও সাহায্যকারী নেই। (2: 107)
    আর যারা আল্লাহ তাঁর রসূল এবং বিশ্বাসীদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে, তারাই আল্লাহর দল এবং তারাই বিজয়ী।
    (5: 56)

    হে মুমিণগণ! তোমরা ইহুদী ও খ্রীষ্টানদেরকে বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ জালেমদেরকে পথ প্রদর্শন করেন না।
    (5:51)

  • #2
    বিশ্বজুড়ে ফেইসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা এখন ২০০ কোটি। এই বিপুলসংখ্যক মানুষের খুঁটিনাটি তথ্যের অনেক কিছুই আছে ফেইসবুকের কাছে। তাই ফেইসবুক শুধু আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নয়, আদতে বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী প্রতিষ্ঠানও। ব্যবহারকারীর গতিবিধির সবটাই নজরে থাকে ফেইসবুকের।

    ফেইসবুক কিভাবে আমাদের কাছ থেকে তথ্য সংরক্ষণ করে তার একটি ম্যাপ প্রকাশ করেছে যুগোস্লাভিয়ার গবেষণাপ্রতিষ্ঠান শেয়ার ল্যাব। বেশ কয়েক বছর ধরেই এখানে কাজ করছেন সার্বিয়ার নোভি সাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ভ্লাদান জোলের। বন্ু্ল ও সহকর্মী বেলগ্রেডকে সঙ্গে নিয়ে প্রায় তিন বছর ধরে গবেষণা করছেন ফেইসবুক নিয়ে। সহকারী হিসেবে দলে আছেন সাইবার ফরেনসিক বিষয়ে আরো কয়েকজন বিশেষজ্ঞ। ফেইসবুকের তথ্যভাণ্ডারের বিশালতার ব্যাপারে আগেভাগেই কিছুটা ধারণা করতে পেরেছিলেন জোলের। কিন্তু আসল তথ্য হাতে পেয়ে হতভম্ব হয়েছেন তিনি। সদ্য এক যুগ পেরোনো সিলিকন ভ্যালির ফেইসবুক কার্যালয়ে সংরক্ষিত আছে ৩০০ পেটাবাইট (এক হাজার গিগাবাইটে এক পেটাবাইট) ডাটা।

    জোলের বলেন, ফেইসবুককে এত লাভবান করার পেছনে সম্পূর্ণ কৃতিত্ব ব্যবহারকারীদের। ফোনের অ্যাপস, ওয়াই-ফাই সংযোগ ও অডিও রেকর্ডিংয়ের অনুমোদন দেওয়ার মাধ্যমে আমাদের লাইক, শেয়ার, কমেন্ট, সার্চ, স্ট্যাটাস, ছবি, বন্ধুসহ বিভিন্ন তালিকা আমরা তুলে দিচ্ছি ফেইসবুকের হাতে। এ কারণে ব্যবহারকারীর পছন্দ-অপছন্দ নির্ভুলভাবে ধরতে পারে ফেইসবুক। কোরিয়ান খাবার পছন্দ না চায়নিজ, কাজের পরিধি কিংবা বাচ্চার বয়স কত—তা নির্ণয় করার ক্ষমতাও রাখে ফেইসবুক। কোনো কিছু আপলোড, ট্যাগ ও কমেন্ট পোস্ট করা মানেই আমরা ফেইসবুককে সাহায্য করছি। আমাদের পছন্দ আর অপছন্দের তথ্য তুলে দিচ্ছি সাইটটির হাতে। এ তথ্যগুলো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের জটিল অ্যালগরিদমকে (কম্পিউটারসংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের জন্য যে প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয়) আরো শক্তিশালী করে। জোলেরের মতে, এটা আমাদের আচরণকে একটি পণ্যে রূপান্তরিত করছে। ফেইবুকের হাতে কী কী তথ্য আছে তার একটি চিত্র আঁকতে গিয়ে প্রতিষ্ঠানটির যে নথি পাওয়া গেছে, তা এককথায় অবিশ্বাস্য।

    যৌনতাবিষয়ক আগ্রহ, রাজনৈতিক যোগাযোগ, সামাজিক অবস্থান, ভ্রমণসূচিসহ আরো অনেক বিষয়ে বিশ্লেষণ করে ফেইসবুক আমাদের জাতিগত মিল খুঁজে বের করে। কোনো কিছু পোস্ট করা থেকে শুরু করে পেইজে লাইক দেওয়া এবং অনলাইনে আমাদের গতিবিধি কী রকম তাও লক্ষ করছে ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপ কিংবা ফেইসবুকে লগইন করতে বলা সাইটগুলো। আর এ তথ্যগুলোই প্রবেশ করছে অ্যালগরিদম প্রক্রিয়ায়।

    এখানেই শেষ নয়, অনেক ক্ষেত্রে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা অ্যাপগুলোকে ‘অনুমতি’ দেওয়ার মাধ্যমেও ফেইসবুককে তথ্য দেয়। যেগুলো দিয়ে ফোনের এসএমএস, অনুমোদনবিহীনভাবে ডাউনলোড করা ফাইল এবং আমাদের সুনির্দিষ্ট অবস্থানও জেনে যায় ফেইসবুক।

    কয়েক বছর ধরেই ফেইসবুক বলে আসছে, তথ্যের গোপনীয়তা ও নিরাপত্তাকে তারা সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে থাকে। তাদের দাবি, ফেইসবুকের ডাটা ডেভেলপাররা ব্যবহার করতে পারে না। কারণ প্রতিটি দেশেই তাদের ‘প্রাইভেসি প্রটেকশন আইন’ মেনে চলতে হয়। বিষয়বস্তুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ফেইসবুকে হাজার হাজার নতুন কর্মী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

    জোলের বলেন, তথ্যের যে ভাণ্ডার গড়া হয়েছে তাতে দীর্ঘমেয়াদে এর প্রভাব কী হবে, সেটা নিয়ে তিনি শঙ্কিত। তথ্যগুলো একটি প্রতিষ্ঠানের হাতেই থাকবে। ফেইসবুকের বর্তমান নেতৃত্ব দায়িত্ববান ও আস্থাভাজন; কিন্তু আগামী ২০ বছর পর যখন নতুন নেতৃত্ব আসবে, তখন কী হবে?

    প্রযুক্তি আইন ও পরিকল্পনা বিশেষজ্ঞ জুলিয়া পাওয়েল বলেছেন, টেক জায়ান্টগুলো ইস্ট ইন্ডিয়া কম্পানি বা স্ট্যান্ডার্ড অয়েলের চেয়েও অনেক বেশি ক্ষমতাশালী। অনেকেই ভাবতে পারেন, মার্ক জাকারবার্গের রাজত্বে আমাদের কোনো ক্ষতি হবে না। কিন্তু সব সময়ই ব্যাপারটি একই রকম থাকবে সে নিশ্চয়তাও দেওয়া যাচ্ছে না। সব কিছুর আগে জনপ্রিয়তাকে বেশি প্রাধান্য দিতে ফেইসবুক আমাদের মানসিকভাবে প্ররোচিত করে। ফলে নিয়ম-কানুনের গুরুত্ব, অনীহা ও পছন্দগুলোর বিকল্প কমে যাচ্ছে।

    শেয়ার ল্যাব টেক জায়ান্টগুলোর আধিপত্য বিস্তার নিয়ে যে গবেষণা করছে, তা আসলেই কৃতিত্বপূর্ণ। কিন্তু জোলের এটি স্পষ্ট করেই বলে দিয়েছেন, এ সোশ্যাল মিডিয়া জায়ান্টগুলোর বাণিজ্যিক গোপনীয়তা ভেদ করে কোনো অ্যালগরিদম প্রক্রিয়া চালছে কি না তাও নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না।
    আল্লাহ পরহেযগারদের বন্ধু। (45:19)
    আল্লাহ ব্যতীত তোমাদের কোন বন্ধু ও সাহায্যকারী নেই। (2: 107)
    আর যারা আল্লাহ তাঁর রসূল এবং বিশ্বাসীদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে, তারাই আল্লাহর দল এবং তারাই বিজয়ী।
    (5: 56)

    হে মুমিণগণ! তোমরা ইহুদী ও খ্রীষ্টানদেরকে বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ জালেমদেরকে পথ প্রদর্শন করেন না।
    (5:51)

    Comment


    • #3
      জাযাকুমুল্লাহু আহসানাল জাযা।
      আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
      আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

      Comment


      • #4
        জাজাকুমুল্লাহু খাইর

        Comment


        • #5
          জাজাকাল্লাহ খায়ের অতন্ত তথ্য বহুল পোষ্ট!

          Comment

          Working...
          X