টিপস – ৪ (নিরাপদভাবে কোন গুরুত্বপূর্ণ ফাইল মুছে ফেলা / ইরেইজ করা)
যেকোন ফাইল যা আমাদের পিসিতে সেইভ করে রাখা হয়, তা সাধারণভাবে ডিলিট করলেও সেটি পুনরুদ্ধার করা সম্ভব।
ব্যাপারটি হলোঃ আমাদের যে কোন ডাটা হার্ড ডিস্কে ০ ও ১ আকারে সেইভ থাকে। সাধারণ ডিলিট করলে সেই ফাইলের এড্রেসটা শুধু মুছে দেয়া হয়। তাই এই সমস্যার সমাধানে রয়েছেঃ
ক) ফাইল ইরেজারঃ
ফাইল ইরেজার সফটওয়ারগুলো ফাইল যে জায়গায় সেইভ থাকে, সেই জায়গায় একাধিকবার র্যা ন্ডম ডাটা (হিজিবিজি কিছু একটা) লিখে থাকে, যার ফলে আগের ফাইলের তথ্য উদ্ধার করা অনেক কঠিন হয়ে যায়।
বিভিন্ন ধরনের ফাইল ইরেজার সফটওয়ার পাওয়া যায়। এর মধ্যে Eraser বেশ ভাল মনে হয়েছে। সফটওয়ারের অফিসিয়াল ডাউনলোড লিংকঃ https://eraser.heidi.ie/download
বেশিরভাগ ফাইল ইরেজার সফটওয়ারে ১ বার, ৩ বার, ৭ বার, ৩৫ বার পর্যন্ত একই ফাইল ডিলিট করার অপশন আছে। আসলে ফাইলের লোকেশনে ডাটা ওভাররাইট করা হয়।
ইরেইজার ইনষ্টল করলে উইন্ডোজে যে কোন ফাইল / ফোল্ডারে রাইট ক্লিক করলে ঐ ফাইল / ফোল্ডারকে ইরেইজ করার অপশন দেখা যায়। তখন অপশন এ গিয়ে কতবার ইরেইজ করতে হবে, সেট করে দেয়া যায়। এরপর ইরেইজ করা যায়।
খ) ড্রাইভের অব্যবহৃত স্পেস ইরেইজ করাঃ
অনেক সিকিউরিটি এক্সপার্টের মতে সাধারণ ফাইল ইরেইজে নিরাপদভাবে ডাটা ইরেইজ হয় না। এরপরও ফাইল পুনরুদ্ধার সম্ভব। কারণ ফাইল ইরেইজ করার সময় যে পদ্ধতিতে ডাটা রাইট করা হয়, এ সময় ডাটা সবসময় আগের ফাইলের নির্দিষ্ট অঞ্চলে রাইট না হয়ে, র্যaন্ডমলি বিভিন্ন এলাকায় রাইট হয়। এর ফলে আগের ফাইলের উপর বাস্তবে ৭ / ৩৫ বার ডাটা ওভাররাইট হয় না।
এর জন্য যদি খুব বেশী গুরুত্বপূর্ণ ফাইল কারো পিসিতে থেকে থাকে, সেটা ইরেইজ করার নিরপাদ পদ্ধতি হলোঃ আগে সাধারনভাবে অথবা ফাইল ইরেজ পদ্ধতিতে ঐ গুরুত্বপূর্ণ ফাইল ইরেইজ করা। এরপর যে ড্রাইভে ঐ ফাইল সেইভ ছিল সেই ড্রাইভের ফ্রি স্পেসকে সেইফ ইরেইজ করা। পারলে ঐ পুরো ড্রাইভকে খালি করে ৭/৩৫ বার সেইফ ইরেইজ করা।
Eraser সফটও ইয়ার ছাড়াও Ccleaner এ ড্রাইভ-ওয়াইপার নামে একটি অপশন আছে (Tools – Drive Wiper)। যেখানে সম্পূর্ণ ড্রাইভ কিংবা ড্রাইভের ফ্রি স্পেস সেইফ ইরেজ করা যায়।
আর আল্লাহ উত্তম হেফাজতকারী।
যেকোন ফাইল যা আমাদের পিসিতে সেইভ করে রাখা হয়, তা সাধারণভাবে ডিলিট করলেও সেটি পুনরুদ্ধার করা সম্ভব।
ব্যাপারটি হলোঃ আমাদের যে কোন ডাটা হার্ড ডিস্কে ০ ও ১ আকারে সেইভ থাকে। সাধারণ ডিলিট করলে সেই ফাইলের এড্রেসটা শুধু মুছে দেয়া হয়। তাই এই সমস্যার সমাধানে রয়েছেঃ
ক) ফাইল ইরেজারঃ
ফাইল ইরেজার সফটওয়ারগুলো ফাইল যে জায়গায় সেইভ থাকে, সেই জায়গায় একাধিকবার র্যা ন্ডম ডাটা (হিজিবিজি কিছু একটা) লিখে থাকে, যার ফলে আগের ফাইলের তথ্য উদ্ধার করা অনেক কঠিন হয়ে যায়।
বিভিন্ন ধরনের ফাইল ইরেজার সফটওয়ার পাওয়া যায়। এর মধ্যে Eraser বেশ ভাল মনে হয়েছে। সফটওয়ারের অফিসিয়াল ডাউনলোড লিংকঃ https://eraser.heidi.ie/download
বেশিরভাগ ফাইল ইরেজার সফটওয়ারে ১ বার, ৩ বার, ৭ বার, ৩৫ বার পর্যন্ত একই ফাইল ডিলিট করার অপশন আছে। আসলে ফাইলের লোকেশনে ডাটা ওভাররাইট করা হয়।
ইরেইজার ইনষ্টল করলে উইন্ডোজে যে কোন ফাইল / ফোল্ডারে রাইট ক্লিক করলে ঐ ফাইল / ফোল্ডারকে ইরেইজ করার অপশন দেখা যায়। তখন অপশন এ গিয়ে কতবার ইরেইজ করতে হবে, সেট করে দেয়া যায়। এরপর ইরেইজ করা যায়।
খ) ড্রাইভের অব্যবহৃত স্পেস ইরেইজ করাঃ
অনেক সিকিউরিটি এক্সপার্টের মতে সাধারণ ফাইল ইরেইজে নিরাপদভাবে ডাটা ইরেইজ হয় না। এরপরও ফাইল পুনরুদ্ধার সম্ভব। কারণ ফাইল ইরেইজ করার সময় যে পদ্ধতিতে ডাটা রাইট করা হয়, এ সময় ডাটা সবসময় আগের ফাইলের নির্দিষ্ট অঞ্চলে রাইট না হয়ে, র্যaন্ডমলি বিভিন্ন এলাকায় রাইট হয়। এর ফলে আগের ফাইলের উপর বাস্তবে ৭ / ৩৫ বার ডাটা ওভাররাইট হয় না।
এর জন্য যদি খুব বেশী গুরুত্বপূর্ণ ফাইল কারো পিসিতে থেকে থাকে, সেটা ইরেইজ করার নিরপাদ পদ্ধতি হলোঃ আগে সাধারনভাবে অথবা ফাইল ইরেজ পদ্ধতিতে ঐ গুরুত্বপূর্ণ ফাইল ইরেইজ করা। এরপর যে ড্রাইভে ঐ ফাইল সেইভ ছিল সেই ড্রাইভের ফ্রি স্পেসকে সেইফ ইরেইজ করা। পারলে ঐ পুরো ড্রাইভকে খালি করে ৭/৩৫ বার সেইফ ইরেইজ করা।
Eraser সফটও ইয়ার ছাড়াও Ccleaner এ ড্রাইভ-ওয়াইপার নামে একটি অপশন আছে (Tools – Drive Wiper)। যেখানে সম্পূর্ণ ড্রাইভ কিংবা ড্রাইভের ফ্রি স্পেস সেইফ ইরেজ করা যায়।
আর আল্লাহ উত্তম হেফাজতকারী।
Comment