আসসালামু আলাইকুম,
আপনার অনলাইন ব্যবহারের এবং পিসি তে পিডিএফ ফাইল অডিও ভিডিও চালানোর চিনহ কি আপনি ১০০% নিশ্চিত ভাবে মুছে ফেলতে পারছেন?
খুব সম্ভবত এর উত্তর হচ্ছে "না"
আমরা বিভিন্ন ধরনের ক্লিনিং সিস্টেম ব্যবহার করি। যেমনঃ
১.C ড্রাইভের প্রপারটিস থেকে diskcleanup তারপর run>%temp% তারপর run>recent ইত্যাদি ইত্যাদি...
২.আবার আছে ccleaner.
৩.আরও কয়েক ধরনের cleaning প্রসেস আছে।
কিন্তু এই সকল কিছু করেও যখন আপনি privazer দিয়ে স্ক্যান দিবেন দেখবেন কত কিছুই বাদ পরেছে যে মুছা হয় নাই।
(আমার মতে privazer হচ্ছে বেস্ট ক্লিনিং সফটয়ার)
এমন কি হতে পারে না তাগুতের এমন স্ক্যানার আছে যা আরোও রুটে স্ক্যান করে?
যদি আপনার পিসি তাগুতের হাতে যায় তবে ওরা এটাকে একজন এক্সপার্ট কে দিতে পারে ল্যাপটপ থেকে তথ্য বের করার জন্য। সে হয়তো হার্ডডিস্ক
রিকভারির চেষ্টা করবে ইত্যাদি ইত্যাদি।
আমি এখন যে বিষয়টা বলব সেটা একটু ভিন্ন ধরনের সিকিউরিটি এবং উপরের সকল সমস্যার সমাধান ইনশাল্লাহ।
যা যা লাগবে,
১. win to usb সফটয়ার
[সফটয়ার টা ব্যবহারের পদ্ধ্যতি সোজা এবং ওদের ওয়েবসাইটেই পাবেন।]
২. উইন্ডোজ এর .iso ফাইল
[যেকোন উইন্ডোজের iso ফাইল 7,8,10 যেকোনটা]
৩. মেমোরি কার্ড
[মেমরি কার্ড কমপক্ষে ২০জিবি হতে হবে। লাইফটাইম ওয়াররেন্টি ওয়ালা মেমোরি কিনবেন কারন মেমরি কার্ড এর উপর দিয়ে তুলনামূলক বেশী
প্রেসার যাবে। মেমোরি কার্ড ৬৪জিবি হলে উইন্ডোজ একটু দ্রুত বুট করবে]
৪. ভাল মানের কার্ড রিডার
[ল্যাপ্টপ এর মধ্যে যে কার্ড রিডার থাকে অইটাই সবচেয়ে ভাল।]
এবার wintousb দিয়ে উইন্ডোজটা মেমরি কার্ডে ইন্সটল করে নিন।
bios থেকে বুট ডিস্ক টা usb hdd তে সেট করে দিন। এতে করে আপনার মেমোরি কার্ড লাগানো থাকলে উইন্ডোজ টা মেমোরি থেকে লোড
হবে। মেমরি কার্ড খোলা থাকলে লাপ্টপের বা পিসির হার্ডডিস্ক থেকে লোড হবে।
কাজ শেষ হলে আপনি যা পাবেন তা হচ্ছেঃ
পুরো উইন্ডোজ টা স্রেফ মেমোরি কার্ডে। মেমোরি খুলে ফেললেন তো ব্যবহারের চিনহ তার সাথেই চলে যাবে।
এবার বলুন একটা মেমোরি কার্ড লুকানো সোজা নাকি একটা ল্যাপটপ?
মেমরি কার্ডের উইন্ডোযে কি ক্লিনার ব্যবহার করবেন? হ্যাঁ করলে ভালো। পিসিটা একটু ফাস্ট থাকবে। আরও কিছু সুবিধা আছে।
আপনার ডিফল্ট হার্ডডিস্ক টাকে নরমাল কাজে ব্যবহার করবেন আর মেমোরি কার্ড টর সহ যাবতীয় যা যা লাগে।
কেমন হবে আপনার পিসি বা ল্যাপ্টপের উইন্ডোজঃ
উইন্ডোজ ১০ ক্র্যাক ছাড়াই চলে তাই কোন ক্র্যাক ব্যবহার না করলে ভাল। উইন্ডোজ ১০ কোন টরেন্ট সাইট থেকে নামাবেন না। অইগুলো কাষ্টমাইজ
করা থাকতে পারে। তবে উইন্ডোজ ৭ পুরাতন গুলো বেশি ভাল। যেনে রাখা ভালঃ আপডেটেড উইন্ডোজ ৭ আর উইণ্ডোজ ১০ এর মদ্ধ্যে কোন তফাত
নেই সিকিউরিটির দিক থেকে। পুরাতন উইন্ডোজ ৭ ইন্সটল করে আপডেট দিবেন না। আপডেট বন্ধ করে রাখবেন।
ল্যাপ্টোপের ড্রাইভার সিডি ব্যবহার করুন। যদি সিডি না থাকে তবে 3dpchip পিসি বা ল্যাপ্টপের প্রয়জনিয় ড্রাইভার গুলো ডিটেক্ট করতে পারে
এটা ইন্সটল করে ইন্টারনেট থেকে সকল ড্রাইভার নামাতে পারেন।
পিসিতে যদি হেভি কাজ না করেন তবে ভার্চুয়াল মেমোরি অফ করে রাখাই ভাল। এতে ল্যাপ্টপ বা পিসি ফাস্ট থাকবে। আল্ট্রা স্পিডের জন্য ssd
ব্যবহার করতে পারেন।
উপরের কোন সফটয়ার বা বিষয় না বুঝলে একটু গুগল সার্চ করে জেনে নিন। একান্ত না বুঝলে আপনার এই ভাইটাকে পাশে পাবেন ইনশাল্লাহ।
আর এই সকল চেষ্টা তদবির গুলো হচ্ছে সেকেন্ডারি সিকিউরিটি তথা উটকে শক্ত করে বাধাঁরই অপর নাম। কিন্তু উটের দড়ি কি কাটা সম্ভব নয়?
কিন্তু প্রাইমারি সিকিউরিটি হচ্ছে আপনার আমল এবং আল্লাহর সাথে আপনার সম্পর্ক । অবশেষে সকল প্রসংশা আল্লাহর এবং সকল সিকিউরিটি আল্লাহর পক্ষ থেকে।
আল্লাহই একমাত্র হেফাজত কারী।
আপনার অনলাইন ব্যবহারের এবং পিসি তে পিডিএফ ফাইল অডিও ভিডিও চালানোর চিনহ কি আপনি ১০০% নিশ্চিত ভাবে মুছে ফেলতে পারছেন?
খুব সম্ভবত এর উত্তর হচ্ছে "না"
আমরা বিভিন্ন ধরনের ক্লিনিং সিস্টেম ব্যবহার করি। যেমনঃ
১.C ড্রাইভের প্রপারটিস থেকে diskcleanup তারপর run>%temp% তারপর run>recent ইত্যাদি ইত্যাদি...
২.আবার আছে ccleaner.
৩.আরও কয়েক ধরনের cleaning প্রসেস আছে।
কিন্তু এই সকল কিছু করেও যখন আপনি privazer দিয়ে স্ক্যান দিবেন দেখবেন কত কিছুই বাদ পরেছে যে মুছা হয় নাই।
(আমার মতে privazer হচ্ছে বেস্ট ক্লিনিং সফটয়ার)
এমন কি হতে পারে না তাগুতের এমন স্ক্যানার আছে যা আরোও রুটে স্ক্যান করে?
যদি আপনার পিসি তাগুতের হাতে যায় তবে ওরা এটাকে একজন এক্সপার্ট কে দিতে পারে ল্যাপটপ থেকে তথ্য বের করার জন্য। সে হয়তো হার্ডডিস্ক
রিকভারির চেষ্টা করবে ইত্যাদি ইত্যাদি।
আমি এখন যে বিষয়টা বলব সেটা একটু ভিন্ন ধরনের সিকিউরিটি এবং উপরের সকল সমস্যার সমাধান ইনশাল্লাহ।
যা যা লাগবে,
১. win to usb সফটয়ার
[সফটয়ার টা ব্যবহারের পদ্ধ্যতি সোজা এবং ওদের ওয়েবসাইটেই পাবেন।]
২. উইন্ডোজ এর .iso ফাইল
[যেকোন উইন্ডোজের iso ফাইল 7,8,10 যেকোনটা]
৩. মেমোরি কার্ড
[মেমরি কার্ড কমপক্ষে ২০জিবি হতে হবে। লাইফটাইম ওয়াররেন্টি ওয়ালা মেমোরি কিনবেন কারন মেমরি কার্ড এর উপর দিয়ে তুলনামূলক বেশী
প্রেসার যাবে। মেমোরি কার্ড ৬৪জিবি হলে উইন্ডোজ একটু দ্রুত বুট করবে]
৪. ভাল মানের কার্ড রিডার
[ল্যাপ্টপ এর মধ্যে যে কার্ড রিডার থাকে অইটাই সবচেয়ে ভাল।]
এবার wintousb দিয়ে উইন্ডোজটা মেমরি কার্ডে ইন্সটল করে নিন।
bios থেকে বুট ডিস্ক টা usb hdd তে সেট করে দিন। এতে করে আপনার মেমোরি কার্ড লাগানো থাকলে উইন্ডোজ টা মেমোরি থেকে লোড
হবে। মেমরি কার্ড খোলা থাকলে লাপ্টপের বা পিসির হার্ডডিস্ক থেকে লোড হবে।
কাজ শেষ হলে আপনি যা পাবেন তা হচ্ছেঃ
পুরো উইন্ডোজ টা স্রেফ মেমোরি কার্ডে। মেমোরি খুলে ফেললেন তো ব্যবহারের চিনহ তার সাথেই চলে যাবে।
এবার বলুন একটা মেমোরি কার্ড লুকানো সোজা নাকি একটা ল্যাপটপ?
মেমরি কার্ডের উইন্ডোযে কি ক্লিনার ব্যবহার করবেন? হ্যাঁ করলে ভালো। পিসিটা একটু ফাস্ট থাকবে। আরও কিছু সুবিধা আছে।
আপনার ডিফল্ট হার্ডডিস্ক টাকে নরমাল কাজে ব্যবহার করবেন আর মেমোরি কার্ড টর সহ যাবতীয় যা যা লাগে।
কেমন হবে আপনার পিসি বা ল্যাপ্টপের উইন্ডোজঃ
উইন্ডোজ ১০ ক্র্যাক ছাড়াই চলে তাই কোন ক্র্যাক ব্যবহার না করলে ভাল। উইন্ডোজ ১০ কোন টরেন্ট সাইট থেকে নামাবেন না। অইগুলো কাষ্টমাইজ
করা থাকতে পারে। তবে উইন্ডোজ ৭ পুরাতন গুলো বেশি ভাল। যেনে রাখা ভালঃ আপডেটেড উইন্ডোজ ৭ আর উইণ্ডোজ ১০ এর মদ্ধ্যে কোন তফাত
নেই সিকিউরিটির দিক থেকে। পুরাতন উইন্ডোজ ৭ ইন্সটল করে আপডেট দিবেন না। আপডেট বন্ধ করে রাখবেন।
ল্যাপ্টোপের ড্রাইভার সিডি ব্যবহার করুন। যদি সিডি না থাকে তবে 3dpchip পিসি বা ল্যাপ্টপের প্রয়জনিয় ড্রাইভার গুলো ডিটেক্ট করতে পারে
এটা ইন্সটল করে ইন্টারনেট থেকে সকল ড্রাইভার নামাতে পারেন।
পিসিতে যদি হেভি কাজ না করেন তবে ভার্চুয়াল মেমোরি অফ করে রাখাই ভাল। এতে ল্যাপ্টপ বা পিসি ফাস্ট থাকবে। আল্ট্রা স্পিডের জন্য ssd
ব্যবহার করতে পারেন।
উপরের কোন সফটয়ার বা বিষয় না বুঝলে একটু গুগল সার্চ করে জেনে নিন। একান্ত না বুঝলে আপনার এই ভাইটাকে পাশে পাবেন ইনশাল্লাহ।
আর এই সকল চেষ্টা তদবির গুলো হচ্ছে সেকেন্ডারি সিকিউরিটি তথা উটকে শক্ত করে বাধাঁরই অপর নাম। কিন্তু উটের দড়ি কি কাটা সম্ভব নয়?
কিন্তু প্রাইমারি সিকিউরিটি হচ্ছে আপনার আমল এবং আল্লাহর সাথে আপনার সম্পর্ক । অবশেষে সকল প্রসংশা আল্লাহর এবং সকল সিকিউরিটি আল্লাহর পক্ষ থেকে।
আল্লাহই একমাত্র হেফাজত কারী।
Comment