আসুন শবে কদরের কদর করি
*................................................. ..
01 - سُبْحَانَ الله (সুবহানাল্লাহ)
ফযীলত:
* ১০০ বার পাঠ করলে ১০০০ (এক হাজার) নেকি লাভ হয়। সহী মুসলিম
02 - سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ .
(সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহ)
ফযীলত :
* ১ বার পাঠ করলে পাঠকারীর জন্য জান্নাতে একটি গাছ লাগানো হয়। জামে' তিরমীযী
* ১০০ বার পাঠ করলে পাঠকারীর (সগীরা) গোনাহ সমুদ্রের ফেনা পরিমাণ হলেও তা ক্ষমা করে দেওয়া হয়।* সহী বুখারী ও মুসলিম
03 - سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ، سُبْحَانَ اللهِ العَظِيْمِ .
(সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী, সুবহানাল্লাহিল আযীম)
ফযীলত:
**এ কালিমাগুলো আল্লাহ তাআলার কাছে অধিক প্রিয় এবং মীযানের পাল্লায় খুব ভারী।
সহী বুখারী ও মুসলিম
04 - سُبْحَانَ اللهِ، والْحَمْدُ للهِ، وَلَا إلهَ إِلَّا اللهُ، واللهُ أكْبَرُ .
(সুবহানাল্লাহ, ওয়াল হামদুলিল্লাহ, ওয়া লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াল্লাহু আকবার)
ফযীলত:
এই কালিমাগুলো জান্নাতে গাছের চারা।
জামে' তিরমীযী
(মি‘রাজের রাতে হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম আমাদের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে লক্ষ্য করে বলেছেন, আপনার উম্মত যেন জান্নাতের উর্বর মাটিতে এ চারাগুলো বেশি বেশি রোপন করে।)
জামে' তিরমীযী
05 - لَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللهِ .
(লা হাওলা ওয়া লা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ)
ফযীলত :
এই কালিমাগুলো জান্নাতের খাজানা-ভান্ডার।* সহী বুখারী ও মুসলিম
06 - لا إلهَ إِلّا اللهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيْكَ لَهُ، لَهُ الملْكُ وَلَهُ الحَمْدُ؛ وَهُوَ عَلى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ .
(লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহূ, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু, ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইইং ক্বদীর)
ফযীলত :
দিনে ১০০ বার পাঠ করলে,
* ১০টি দাস মুক্ত করার সমপরিমাণ সওয়াব হয়।
* ১০০টি সওয়াব দেয়া হয়।
* ১০০টি গোনাহ ক্ষমা করা হয়।
* (সে দিন সন্ধ্যা পর্যন্ত) শয়তান থেকে মুক্তি লাভ হয়।
* ওই দিন সে-ই সর্বাধিক আমলকারী বলে গন্য হয়। যদি না কেউ এ দোআটি তার চেয়ে বেশি পাঠ করে।* সহী বুখারী ও মুসলিম
07 - لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ مُحَمَّدُ رَّسُولُ الله
ফযীলত :
* সর্বোত্তম যিকির।
**ইখলাসের সাথে পাঠ করলে পাঠকারী অবশ্যই জান্নাতে প্রবেশ করবে।
সহী বুখারী ও জামে‘ তিরমিযী
08 - اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ، وَعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا صَلَّيتَ عَلَى إِبْرَاهِيمَ، وَعَلَى آلِ إِبْرَاهِيمَ، إِنَّكَ حَمِيدٌ مَجِيدٌ، اللَّهُمَّ بَارِكْ عَلَى مُحَمَّدٍ وَعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا بَارَكْتَ عَلَى إِبْرَاهِيمَ وَعَلَى آلِ إِبْرَاهِيمَ، إِنَّكَ حَمِيدٌ مَجِيدٌ .
ফযীলত :
* একবার দরূদ পাঠ করলে আল্লাহ তাআলা* দশটি রহমত নাযিল করেন।
* অধিক পরিমাণে দরূদ পাঠকারী কেয়ামতের দিন নবীজীর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামে) সবচেয়ে নিকটে থাকবে। সহী মুসলিম ও জামে তিরমিযী
09 - أَسْتَغْفِرُ اللَّهَ واَتُوبُ إِلَيْه .
ফযীলত :
* গুনাহ মাফ হয়।
* দুশ্চিন্তা ও কষ্টকর পরিস্থিতি*থেকে মুক্তি লাভ হয়।
* কল্পনাতীত জায়গা থেকে রিযিকের ব্যবস্থা হয়। সুনানে আবূ দাউদ
10 - اللهم إِنَّكَ عَفُوٌّ تُحِبُّ الْعَفْوَ فَاعْفُ عَنِّي .
(আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুও উন। তুহিব্বুল আফওয়া। ফা'ফু আন্নী)
*
ফযীলত :
রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কদরের রাতে এ দোয়াটি পড়তে বলেছেন।
জামে তিরমিযী
11 - اللهم اِنّا نَسْأَلُكَ الْفِرْدَوْسَ الاَعْلَى ونَعُوذُ بِكَ النَّارِ .
(আল্লাহুম্মা ইন্না নাসআলুকাল ফিরদাউসাল আ'লা ওয়া নাউযুবিকা মিনান্নার)*
ফযীলত :
রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পুরো রমযানে দোয়াটি পড়তে বলেছেন।
সহী ইবনে খুযাইমাহ
12 - قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ* اَللَّهُ الصَّمَدُ* لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ وَلَمْ يَكُن لَّهُ كُفُوًا أَحَدٌ .
ফযীলত :
* প্রতি তিন বারে পূর্ণ কোরআন তেলাওয়াত করার নেকি পাওয়া যায়।
জামে‘ তিরমিযী
একটু ভেবে দেখুন,
আমরা যদি রমযানের শেষ দশকের প্রতি রাতে , বিশেষ করে বেজোড় রাতগুলোতে এ যিকিরগুলো করতে পারি আর আল্লাহ তাআলার করুণায় আমরা ‘শবে কদর’ পেয়ে যাই তাহলে আখেরাতে কি বিশাল সওয়াব আমাদের অর্জিত হবে ইনশাআল্লাহ
উদাহরণত:
*لا إلهَ إِلاَّ اللهُ وَحْدَهُ لاَ شَريكَ لَهُ، لَه
ُ المُلْكُ وَلَهُ الحَمْدُ؛ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِير .
– এ দোয়াটি পাঠ করলে ১০টি দাস মুক্ত করার সমপরিমাণ সওয়াব লাভ হয়।
আর কদরের রাতটি এক হাজার মাস বা ৮৩ বছর ৪ মাসের চেয়েও শ্রেষ্ঠ।
৮৩ বছর ৪ মাসে মোট ৩০,৪১৫ দিন হয়।
সুতরাং প্রতিদিন ১০টি দাস মুক্ত করার সমপরিমাণ সওয়াব হলে দাসের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩,০৪,১৫০ (তিন লক্ষ চার হাজার একশত পঞ্চাশ) আল্লাহ আকবার।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে তওফিক দান করুন।
*................................................. ..
01 - سُبْحَانَ الله (সুবহানাল্লাহ)
ফযীলত:
* ১০০ বার পাঠ করলে ১০০০ (এক হাজার) নেকি লাভ হয়। সহী মুসলিম
02 - سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ .
(সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহ)
ফযীলত :
* ১ বার পাঠ করলে পাঠকারীর জন্য জান্নাতে একটি গাছ লাগানো হয়। জামে' তিরমীযী
* ১০০ বার পাঠ করলে পাঠকারীর (সগীরা) গোনাহ সমুদ্রের ফেনা পরিমাণ হলেও তা ক্ষমা করে দেওয়া হয়।* সহী বুখারী ও মুসলিম
03 - سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ، سُبْحَانَ اللهِ العَظِيْمِ .
(সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী, সুবহানাল্লাহিল আযীম)
ফযীলত:
**এ কালিমাগুলো আল্লাহ তাআলার কাছে অধিক প্রিয় এবং মীযানের পাল্লায় খুব ভারী।
সহী বুখারী ও মুসলিম
04 - سُبْحَانَ اللهِ، والْحَمْدُ للهِ، وَلَا إلهَ إِلَّا اللهُ، واللهُ أكْبَرُ .
(সুবহানাল্লাহ, ওয়াল হামদুলিল্লাহ, ওয়া লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াল্লাহু আকবার)
ফযীলত:
এই কালিমাগুলো জান্নাতে গাছের চারা।
জামে' তিরমীযী
(মি‘রাজের রাতে হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম আমাদের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে লক্ষ্য করে বলেছেন, আপনার উম্মত যেন জান্নাতের উর্বর মাটিতে এ চারাগুলো বেশি বেশি রোপন করে।)
জামে' তিরমীযী
05 - لَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللهِ .
(লা হাওলা ওয়া লা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ)
ফযীলত :
এই কালিমাগুলো জান্নাতের খাজানা-ভান্ডার।* সহী বুখারী ও মুসলিম
06 - لا إلهَ إِلّا اللهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيْكَ لَهُ، لَهُ الملْكُ وَلَهُ الحَمْدُ؛ وَهُوَ عَلى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ .
(লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহূ, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু, ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইইং ক্বদীর)
ফযীলত :
দিনে ১০০ বার পাঠ করলে,
* ১০টি দাস মুক্ত করার সমপরিমাণ সওয়াব হয়।
* ১০০টি সওয়াব দেয়া হয়।
* ১০০টি গোনাহ ক্ষমা করা হয়।
* (সে দিন সন্ধ্যা পর্যন্ত) শয়তান থেকে মুক্তি লাভ হয়।
* ওই দিন সে-ই সর্বাধিক আমলকারী বলে গন্য হয়। যদি না কেউ এ দোআটি তার চেয়ে বেশি পাঠ করে।* সহী বুখারী ও মুসলিম
07 - لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ مُحَمَّدُ رَّسُولُ الله
ফযীলত :
* সর্বোত্তম যিকির।
**ইখলাসের সাথে পাঠ করলে পাঠকারী অবশ্যই জান্নাতে প্রবেশ করবে।
সহী বুখারী ও জামে‘ তিরমিযী
08 - اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ، وَعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا صَلَّيتَ عَلَى إِبْرَاهِيمَ، وَعَلَى آلِ إِبْرَاهِيمَ، إِنَّكَ حَمِيدٌ مَجِيدٌ، اللَّهُمَّ بَارِكْ عَلَى مُحَمَّدٍ وَعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا بَارَكْتَ عَلَى إِبْرَاهِيمَ وَعَلَى آلِ إِبْرَاهِيمَ، إِنَّكَ حَمِيدٌ مَجِيدٌ .
ফযীলত :
* একবার দরূদ পাঠ করলে আল্লাহ তাআলা* দশটি রহমত নাযিল করেন।
* অধিক পরিমাণে দরূদ পাঠকারী কেয়ামতের দিন নবীজীর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামে) সবচেয়ে নিকটে থাকবে। সহী মুসলিম ও জামে তিরমিযী
09 - أَسْتَغْفِرُ اللَّهَ واَتُوبُ إِلَيْه .
ফযীলত :
* গুনাহ মাফ হয়।
* দুশ্চিন্তা ও কষ্টকর পরিস্থিতি*থেকে মুক্তি লাভ হয়।
* কল্পনাতীত জায়গা থেকে রিযিকের ব্যবস্থা হয়। সুনানে আবূ দাউদ
10 - اللهم إِنَّكَ عَفُوٌّ تُحِبُّ الْعَفْوَ فَاعْفُ عَنِّي .
(আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুও উন। তুহিব্বুল আফওয়া। ফা'ফু আন্নী)
*
ফযীলত :
রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কদরের রাতে এ দোয়াটি পড়তে বলেছেন।
জামে তিরমিযী
11 - اللهم اِنّا نَسْأَلُكَ الْفِرْدَوْسَ الاَعْلَى ونَعُوذُ بِكَ النَّارِ .
(আল্লাহুম্মা ইন্না নাসআলুকাল ফিরদাউসাল আ'লা ওয়া নাউযুবিকা মিনান্নার)*
ফযীলত :
রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পুরো রমযানে দোয়াটি পড়তে বলেছেন।
সহী ইবনে খুযাইমাহ
12 - قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ* اَللَّهُ الصَّمَدُ* لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ وَلَمْ يَكُن لَّهُ كُفُوًا أَحَدٌ .
ফযীলত :
* প্রতি তিন বারে পূর্ণ কোরআন তেলাওয়াত করার নেকি পাওয়া যায়।
জামে‘ তিরমিযী
একটু ভেবে দেখুন,
আমরা যদি রমযানের শেষ দশকের প্রতি রাতে , বিশেষ করে বেজোড় রাতগুলোতে এ যিকিরগুলো করতে পারি আর আল্লাহ তাআলার করুণায় আমরা ‘শবে কদর’ পেয়ে যাই তাহলে আখেরাতে কি বিশাল সওয়াব আমাদের অর্জিত হবে ইনশাআল্লাহ
উদাহরণত:
*لا إلهَ إِلاَّ اللهُ وَحْدَهُ لاَ شَريكَ لَهُ، لَه
ُ المُلْكُ وَلَهُ الحَمْدُ؛ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِير .
– এ দোয়াটি পাঠ করলে ১০টি দাস মুক্ত করার সমপরিমাণ সওয়াব লাভ হয়।
আর কদরের রাতটি এক হাজার মাস বা ৮৩ বছর ৪ মাসের চেয়েও শ্রেষ্ঠ।
৮৩ বছর ৪ মাসে মোট ৩০,৪১৫ দিন হয়।
সুতরাং প্রতিদিন ১০টি দাস মুক্ত করার সমপরিমাণ সওয়াব হলে দাসের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩,০৪,১৫০ (তিন লক্ষ চার হাজার একশত পঞ্চাশ) আল্লাহ আকবার।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে তওফিক দান করুন।
Comment