প্রিয় ভাইয়েরা,দেখতে দেখতে রমজান প্রায় শেষ হয়ে এল।রহমত মাগফিরাত ও নাজাতের এ মহামৌসুম চোখের সামনে আমাদের কাছ থেকে বিদায় নিচ্ছে।বিদায় নেওয়ার আগেই আমাদের উচিত নিজেদের আমালের মুহাসাবা করা।
আমরা কি রমজানের হক আদায় করে ইবাদত করতে পেরেছি?আমরা কি আমাদের অতীতের গুনাহগুলো আল্লাহর কাছে মাফ করিয়ে নিতে পেরেছি?আমাদের নামগুলো কি জাহান্নামীদের তালিকা থেকে মুছা হয়েছে?আমরা কি আমাদের রবের সন্তষ্টি অর্জন করতে পেরেছি?
"রমজান পেয়েও যে গোনাহ মাফ করিয়ে নিতে পারলনা ধ্বংস হোক সে" আমরা এই সতর্কবাণীর অন্তর্ভুক্ত হয়ে পড়িনি তো? শবে ক্বদরের কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হয়ে সকল কল্যাণ থেকে মাহরুম হয়ে পড়িনি তো?
এমন রহমত ও বরকতের সময়েও(যখন শয়তান শৃঙ্খলিত থাকে)আল্লাহর নাফরমানিতে লিপ্ত হয়ে আল্লাহর অসন্তুষ্টি নিজের উপর টেনে আনিনি তো?
[আল্লাহ হেফাজত করুন,আমীন]
প্রতিদিন সাহরীর বরকতময় সময়ে ওঠেছি,এ সুযোগে রবের ভালবাসায় দুরাকআত সালাত আদায়ের অভ্যাস করা হয়েছে কি?নাকি এমনি এমনি খাওয়া দাওয়া,ঘুমঘুমভাব আর অলসতায় সময়টা এমনিতেই কেটে গেছে।ইফতারের পূর্বমুহূর্তে মাকবুল সময়ে দুফোটা চোখের পানি ফেলে দুহাত তুলে আল্লাহর কাছে দুয়া রোনাজারি করা হয়েছে কি?নাকি দুনিয়াবি প্রয়োজনে নানান আয়োজনে সময়টা ব্যায় হয়ে গেছে?
এই সুবর্ণ সময়ে এই মহামৌসুমে নিজের জন্য,মাজলুম উম্মাহর জন্য,মুজাহিদ ভাইদের জন্য কি কি সামান অর্জন করতে পেরেছি?
কুরআন নাজিলের মাসে কুরআনুল কারীমের কদর করা হয়েছে কি?তিলাওয়াত,তাদাব্বুর ও তাজাক্কুর করা হয়েছে কি?সবর ও সহানুভূতির এই মাসে সাধ্যমত দান সাদাকা করা,ক্বিতাল ফিসাবিলিল্লাহর জন্য সাদাকা সংগ্রহের ফিকির ও কোশেশ করা হয়েছে কি?
নিজের আমলের আমূল পরিবর্তন এনে দায়ী হিসেবে মুজাহাদা করা হচ্ছে কি?
আমাদের উত্তর যদি ইতিবাচক হয় তাহলে আসুন আল্লাহর তাওফিকের জন্য শুকরিয়া স্বরুপ আরো বেশি মুজাহাদা করি।আর যদি উত্তর নেতিবাচক হয়..তাহলে এখনো সময় আছে..রমজানের আরো কটা দিন এখনো বাকি আছে,লাইলাতুল ক্বদর হয়তো এখনো রয়ে গেছে,ইদুল ফিতরের রাত সামনে আছে...আসুন এই সুবর্ণ সময়টাকে কাজে লাগিয়ে অনুতাপের কান্নায় সিক্ত হই।ভুলত্রুটি,গনাহখাতা-অলসতা অবহেলার জন্য তাওবা ও ইস্তেগফার করি।
আল্লাহ আমাকে আমার প্রিয় ভাইদেরকে এবং এ উম্মাহর সকলকে নিজ অনুগ্রহে কবুল করে নিন।আমীন,ইয়া রব্বাল আলামীন।
আমরা কি রমজানের হক আদায় করে ইবাদত করতে পেরেছি?আমরা কি আমাদের অতীতের গুনাহগুলো আল্লাহর কাছে মাফ করিয়ে নিতে পেরেছি?আমাদের নামগুলো কি জাহান্নামীদের তালিকা থেকে মুছা হয়েছে?আমরা কি আমাদের রবের সন্তষ্টি অর্জন করতে পেরেছি?
"রমজান পেয়েও যে গোনাহ মাফ করিয়ে নিতে পারলনা ধ্বংস হোক সে" আমরা এই সতর্কবাণীর অন্তর্ভুক্ত হয়ে পড়িনি তো? শবে ক্বদরের কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হয়ে সকল কল্যাণ থেকে মাহরুম হয়ে পড়িনি তো?
এমন রহমত ও বরকতের সময়েও(যখন শয়তান শৃঙ্খলিত থাকে)আল্লাহর নাফরমানিতে লিপ্ত হয়ে আল্লাহর অসন্তুষ্টি নিজের উপর টেনে আনিনি তো?
[আল্লাহ হেফাজত করুন,আমীন]
প্রতিদিন সাহরীর বরকতময় সময়ে ওঠেছি,এ সুযোগে রবের ভালবাসায় দুরাকআত সালাত আদায়ের অভ্যাস করা হয়েছে কি?নাকি এমনি এমনি খাওয়া দাওয়া,ঘুমঘুমভাব আর অলসতায় সময়টা এমনিতেই কেটে গেছে।ইফতারের পূর্বমুহূর্তে মাকবুল সময়ে দুফোটা চোখের পানি ফেলে দুহাত তুলে আল্লাহর কাছে দুয়া রোনাজারি করা হয়েছে কি?নাকি দুনিয়াবি প্রয়োজনে নানান আয়োজনে সময়টা ব্যায় হয়ে গেছে?
এই সুবর্ণ সময়ে এই মহামৌসুমে নিজের জন্য,মাজলুম উম্মাহর জন্য,মুজাহিদ ভাইদের জন্য কি কি সামান অর্জন করতে পেরেছি?
কুরআন নাজিলের মাসে কুরআনুল কারীমের কদর করা হয়েছে কি?তিলাওয়াত,তাদাব্বুর ও তাজাক্কুর করা হয়েছে কি?সবর ও সহানুভূতির এই মাসে সাধ্যমত দান সাদাকা করা,ক্বিতাল ফিসাবিলিল্লাহর জন্য সাদাকা সংগ্রহের ফিকির ও কোশেশ করা হয়েছে কি?
নিজের আমলের আমূল পরিবর্তন এনে দায়ী হিসেবে মুজাহাদা করা হচ্ছে কি?
আমাদের উত্তর যদি ইতিবাচক হয় তাহলে আসুন আল্লাহর তাওফিকের জন্য শুকরিয়া স্বরুপ আরো বেশি মুজাহাদা করি।আর যদি উত্তর নেতিবাচক হয়..তাহলে এখনো সময় আছে..রমজানের আরো কটা দিন এখনো বাকি আছে,লাইলাতুল ক্বদর হয়তো এখনো রয়ে গেছে,ইদুল ফিতরের রাত সামনে আছে...আসুন এই সুবর্ণ সময়টাকে কাজে লাগিয়ে অনুতাপের কান্নায় সিক্ত হই।ভুলত্রুটি,গনাহখাতা-অলসতা অবহেলার জন্য তাওবা ও ইস্তেগফার করি।
আল্লাহ আমাকে আমার প্রিয় ভাইদেরকে এবং এ উম্মাহর সকলকে নিজ অনুগ্রহে কবুল করে নিন।আমীন,ইয়া রব্বাল আলামীন।
Comment