أسلموا تسلموا وإلا فأدوا الجزية وإلا فقد جئتكم بقوم يحبون الموت كما تحبون الحياة و في رواية : كما تحبون شرب الخمر* .
41 - ইসলাম গ্রহণ করো তাহলে নিরাপত্তা লাভ করবে। নয়তো জিযিয়া প্রদান করো। (এতেও নিরাপদে থাকতে পারবে) যদি তাও মঞ্জুর না হয় তাহলে (প্রস্তুত হও) আমি এমন এক বাহিনী নিয়ে তোমাদের কাছে আসছি যারা মৃত্যুকে তেমনই পছন্দ করে যেমন তোমরা জীবনকে পছন্দ করো। অন্য বর্ণনায় এসেছে, যেমন তোমরা মদ পান করতে পছন্দ করো।
-হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ রাযি.
যুদ্ধ শুরু করার পূর্বে শত্রু বাহিনীর সেনাপতির নিকট বার্তা।
42 - আইম্মাতুল কুফর- কুফরের সরদারদেরকে হত্যা করা (হোক ইহুদি, খৃষ্টান, হিন্দু বা বৌদ্ধ কিংবা নামধারী মুসলমান) একটি 'বরকতময় সুন্নাহ'*যা ছেড়ে দেয়ার মাশুল আজ পুরো উম্মাহকে দিতে হচ্ছে। আজ যে মুসলিম উম্মার ওপর (ভিতরের-বাইরের) সব ধরনের শত্রু সবদিক দিয়ে চড়াও হচ্ছে, এর অন্যতম কারণ, এই 'বরকতময় সুন্নাহ'টির অনুপস্থিতি।
-মুজাদ্দিদুল জিহাদ শাইখ শহীদ আব্দুল্লাহ আযযাম রহ.
43 - যখন কোনো 'প্রকৃত মুমিন' আল্লাহর রাস্তায় নিজের জান-মাল কুরবান করার জন্য সংকল্পবদ্ধ হয় তখন দুনিয়া ও আখেরাতের সম্মান ও মর্যাদা তার পদচুম্বন করে। আর ইসলামের বিজয় মুমিনদের কুরবানির মধ্যেই নিহিত।
-আমীরুল মুমিনীন মোল্লা মুহাম্মদ উমর রহ.
44 - (9/11 'র বরকতময়) হামলার পর যত মানুষ ইসলাম গ্রহণ করেছে বিগত কয়েক বছরেও তা হয়নি। রেডিওতে এক ব্যক্তির কথা শুনেছি (যে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বশীল) সে বলছে, এ ঘটনার পর ইসলাম সম্পর্কিত বই পুস্তকের চাহিদা এত বেড়েছে যে, তা পূরণ করা আমাদের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। মানুষ জানতে চাচ্ছে, কেন একজন ব্যক্তি নিজের প্রাণ বিসর্জন দেয় ? (কী সেই জিনিস, যার মধ্যে এতো আকর্ষণ যে, এর জন্য একজন ব্যক্তি তার জীবন পর্যন্ত বিলিয়ে দেয়)
এভাবে এ (বরকতময়) হামলা ইসলামের দাওয়াতের এক বিরাট মাধ্যম হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ।
*
-মুহসিনুল উম্মাহ শহীদ শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.
45 - কোনও জাতি কোরবানি দেয়া ছাড়া সত্যিকারের সম্মান ও মর্যাদা লাভ করতে পারে না। যারা ভীরু-কাপুরুষ তাদের বর্শা যতই লম্বা হোক, তলোয়ার যতই ধারালো হোক তাদের কপালে সফলতা নেই। যারা তলোয়ারের অগ্রভাগ দিয়ে সম্মান ও মর্যাদার রাস্তা নির্মাণ করতে জানে তাঁরাই মর্যাদার সাথে বেঁচে থাকে এবং মর্যাদার সাথে মৃত্যু বরণ করে।
-শহীদ শাইখ আবূ ইয়াহইয়া আল লীবী রহ.*
41 - ইসলাম গ্রহণ করো তাহলে নিরাপত্তা লাভ করবে। নয়তো জিযিয়া প্রদান করো। (এতেও নিরাপদে থাকতে পারবে) যদি তাও মঞ্জুর না হয় তাহলে (প্রস্তুত হও) আমি এমন এক বাহিনী নিয়ে তোমাদের কাছে আসছি যারা মৃত্যুকে তেমনই পছন্দ করে যেমন তোমরা জীবনকে পছন্দ করো। অন্য বর্ণনায় এসেছে, যেমন তোমরা মদ পান করতে পছন্দ করো।
-হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ রাযি.
যুদ্ধ শুরু করার পূর্বে শত্রু বাহিনীর সেনাপতির নিকট বার্তা।
42 - আইম্মাতুল কুফর- কুফরের সরদারদেরকে হত্যা করা (হোক ইহুদি, খৃষ্টান, হিন্দু বা বৌদ্ধ কিংবা নামধারী মুসলমান) একটি 'বরকতময় সুন্নাহ'*যা ছেড়ে দেয়ার মাশুল আজ পুরো উম্মাহকে দিতে হচ্ছে। আজ যে মুসলিম উম্মার ওপর (ভিতরের-বাইরের) সব ধরনের শত্রু সবদিক দিয়ে চড়াও হচ্ছে, এর অন্যতম কারণ, এই 'বরকতময় সুন্নাহ'টির অনুপস্থিতি।
-মুজাদ্দিদুল জিহাদ শাইখ শহীদ আব্দুল্লাহ আযযাম রহ.
43 - যখন কোনো 'প্রকৃত মুমিন' আল্লাহর রাস্তায় নিজের জান-মাল কুরবান করার জন্য সংকল্পবদ্ধ হয় তখন দুনিয়া ও আখেরাতের সম্মান ও মর্যাদা তার পদচুম্বন করে। আর ইসলামের বিজয় মুমিনদের কুরবানির মধ্যেই নিহিত।
-আমীরুল মুমিনীন মোল্লা মুহাম্মদ উমর রহ.
44 - (9/11 'র বরকতময়) হামলার পর যত মানুষ ইসলাম গ্রহণ করেছে বিগত কয়েক বছরেও তা হয়নি। রেডিওতে এক ব্যক্তির কথা শুনেছি (যে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বশীল) সে বলছে, এ ঘটনার পর ইসলাম সম্পর্কিত বই পুস্তকের চাহিদা এত বেড়েছে যে, তা পূরণ করা আমাদের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। মানুষ জানতে চাচ্ছে, কেন একজন ব্যক্তি নিজের প্রাণ বিসর্জন দেয় ? (কী সেই জিনিস, যার মধ্যে এতো আকর্ষণ যে, এর জন্য একজন ব্যক্তি তার জীবন পর্যন্ত বিলিয়ে দেয়)
এভাবে এ (বরকতময়) হামলা ইসলামের দাওয়াতের এক বিরাট মাধ্যম হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ।
*
-মুহসিনুল উম্মাহ শহীদ শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.
45 - কোনও জাতি কোরবানি দেয়া ছাড়া সত্যিকারের সম্মান ও মর্যাদা লাভ করতে পারে না। যারা ভীরু-কাপুরুষ তাদের বর্শা যতই লম্বা হোক, তলোয়ার যতই ধারালো হোক তাদের কপালে সফলতা নেই। যারা তলোয়ারের অগ্রভাগ দিয়ে সম্মান ও মর্যাদার রাস্তা নির্মাণ করতে জানে তাঁরাই মর্যাদার সাথে বেঁচে থাকে এবং মর্যাদার সাথে মৃত্যু বরণ করে।
-শহীদ শাইখ আবূ ইয়াহইয়া আল লীবী রহ.*
Comment