১.এক ব্যক্তি হযরত ইব্রাহীম (রহ) এর নিকট বলল, হজুর!আমি বহু অন্যায় কাজ করেছি। দয়া করে আমাকে কিছু উপদেশ দিন। যাতে আমি সঠিক পথে র সন্ধ্যান পেতে পারি।তিনি বললেন,আমি তোমাকে ছয়টি উপদেশ দিতেছি তুমি সেগুলো আমল করো।
২.যখন তুমি পাপ কাজ করবে তখন আল্লাহর দেয়া রিজিক খাবেনা।লোকটি বলল, হুজুর! আল্লাহইতো এক মাত্র রিজিকদাতা তার দেওয়া রিজিক ত্যাগ করে অন্য কার রিজিক গ্রহন করব?ঠিকই বলেছো।তবে একথা ঠিক হবে যে তুমি তার দেওয়া রিজিক ভক্ষন করবে আর তার নাফরমানি করবে?
৩.যদি কোনো গুনাহ করতে চাও তাহলে আল্লাহর রাজ্য ছেড়ে অন্য কোথাও বাস করো।যেহেতু এটা কখনো ঠিক হবে না যে,তুমি তার রাজ্যে বাস করবে আর তার নাফরমানি করবে।
লোকটি বলল হুজুর!আল্লাহর রাজ্য ছাড়া আর কোনো রাজ্য আছে কি?হযরত ইব্রাহীম আদহাম (রহ)বললেন,যদি একথাটি বুঝে থাকো তবে যেভাবে যা করলে ভালো হয় তাই কর।
৪.যদি তুমি একান্তই গুনাহের কাজ ত্যাগ করতে না পার,তবে এমন স্থানে গিয়ে করো যেখানে আল্লাহ না দেখেন।লোকাটি বলল, তিনি তো সরবত্র বিরাজমান। সবকিছু জানেন ও দেখেন।
হযরত ইব্রাহীম আদহাম (রহ)বললেন,এখন তোমার বিবেকের কাছে জিজ্ঞাসা করো,তুমি তার রাজ্যে বাস করবে,তার প্রদত্ত রিজিক খাবে এবং তার সম্মুখে বসে তার নাফরমানি করবে। এর মত জঘন্য অপরাধ ও বিসশাস ঘাতককতা,আর কি হতে পারে?
৫,যখন আজ্রাইল তুমার জান কবজ করতে আসবে তখন তার কাছ থেকে তওবা করার জন্য কিছু সময় চেয়ে নিবে। সে বলল,আজ্রাইল কি সে কথায় রাজি হবে?যদি তা বুজে থাকো তবে এখনি তওবা করে নাও।
৬.মৃত্যুর পর যখন মুনকার নাকির কবরের মধ্যে তুমার নিকট প্রশ্ন করবে।তখন তুমি তাদের কে তারিয়ে দিও। লোকটি বলল,তা কেমন করে সম্ভব হবে?তবে তাদের প্রশ্ন এর জবাব দেওয়ার জন্য এখনি প্রস্তুত হও।
৭.কিয়ামতের দিন আল্লাহ যখন ফেরেশতাদের হুকুম করবেন গুনাহগারদের দোযখে নিয়ে যাও।যখন তারা তুমার নিকট হাজির হবে, তুমি বলবে, আমি যাব না। লোকটি বলল, তারা তো জোরপূর্বক আমাকে ধরে নিয়ে যাবে।হযরত ইবরাহীম আদহাম (রহ)বললেন, তবে যাবতীয় গুনাহের কাজ বন্ধ করো।
তখন লোকটি বললেন আপনি যা কিছু বললেন তা কারো পক্ষে সম্ভব নয়।এখন আমার ওপায় কি? হযরত ইব্রাহীম আদহাম (রহ) বললেন,তবে তুমি তওবা করে যাবতিয় গুনাহের কাজ বর্জন কর।অত:পর লোকটি বলল হুজুর আমার জন্য অন্নান্য কাজ গুলু হতে একাজটি করাই উত্তম হবে। সে তখনই তওবা করলো এবং যাবতীয় গুনাহের কাজ হতে পরহেজ করে চলতে লাগলো,পরে সে মস্ত বড় আবেদ হয়ে গেল।
২.যখন তুমি পাপ কাজ করবে তখন আল্লাহর দেয়া রিজিক খাবেনা।লোকটি বলল, হুজুর! আল্লাহইতো এক মাত্র রিজিকদাতা তার দেওয়া রিজিক ত্যাগ করে অন্য কার রিজিক গ্রহন করব?ঠিকই বলেছো।তবে একথা ঠিক হবে যে তুমি তার দেওয়া রিজিক ভক্ষন করবে আর তার নাফরমানি করবে?
৩.যদি কোনো গুনাহ করতে চাও তাহলে আল্লাহর রাজ্য ছেড়ে অন্য কোথাও বাস করো।যেহেতু এটা কখনো ঠিক হবে না যে,তুমি তার রাজ্যে বাস করবে আর তার নাফরমানি করবে।
লোকটি বলল হুজুর!আল্লাহর রাজ্য ছাড়া আর কোনো রাজ্য আছে কি?হযরত ইব্রাহীম আদহাম (রহ)বললেন,যদি একথাটি বুঝে থাকো তবে যেভাবে যা করলে ভালো হয় তাই কর।
৪.যদি তুমি একান্তই গুনাহের কাজ ত্যাগ করতে না পার,তবে এমন স্থানে গিয়ে করো যেখানে আল্লাহ না দেখেন।লোকাটি বলল, তিনি তো সরবত্র বিরাজমান। সবকিছু জানেন ও দেখেন।
হযরত ইব্রাহীম আদহাম (রহ)বললেন,এখন তোমার বিবেকের কাছে জিজ্ঞাসা করো,তুমি তার রাজ্যে বাস করবে,তার প্রদত্ত রিজিক খাবে এবং তার সম্মুখে বসে তার নাফরমানি করবে। এর মত জঘন্য অপরাধ ও বিসশাস ঘাতককতা,আর কি হতে পারে?
৫,যখন আজ্রাইল তুমার জান কবজ করতে আসবে তখন তার কাছ থেকে তওবা করার জন্য কিছু সময় চেয়ে নিবে। সে বলল,আজ্রাইল কি সে কথায় রাজি হবে?যদি তা বুজে থাকো তবে এখনি তওবা করে নাও।
৬.মৃত্যুর পর যখন মুনকার নাকির কবরের মধ্যে তুমার নিকট প্রশ্ন করবে।তখন তুমি তাদের কে তারিয়ে দিও। লোকটি বলল,তা কেমন করে সম্ভব হবে?তবে তাদের প্রশ্ন এর জবাব দেওয়ার জন্য এখনি প্রস্তুত হও।
৭.কিয়ামতের দিন আল্লাহ যখন ফেরেশতাদের হুকুম করবেন গুনাহগারদের দোযখে নিয়ে যাও।যখন তারা তুমার নিকট হাজির হবে, তুমি বলবে, আমি যাব না। লোকটি বলল, তারা তো জোরপূর্বক আমাকে ধরে নিয়ে যাবে।হযরত ইবরাহীম আদহাম (রহ)বললেন, তবে যাবতীয় গুনাহের কাজ বন্ধ করো।
তখন লোকটি বললেন আপনি যা কিছু বললেন তা কারো পক্ষে সম্ভব নয়।এখন আমার ওপায় কি? হযরত ইব্রাহীম আদহাম (রহ) বললেন,তবে তুমি তওবা করে যাবতিয় গুনাহের কাজ বর্জন কর।অত:পর লোকটি বলল হুজুর আমার জন্য অন্নান্য কাজ গুলু হতে একাজটি করাই উত্তম হবে। সে তখনই তওবা করলো এবং যাবতীয় গুনাহের কাজ হতে পরহেজ করে চলতে লাগলো,পরে সে মস্ত বড় আবেদ হয়ে গেল।
Comment