বিসমিল্লাহির রহমানির রাহীম।
মুসলিম হওয়ার জন্য আল্লাহর প্রতি ঈমান আনার সাথে সাথে নবী ও রাসূল মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাহি ওয়াসাল্লাম এর প্রতি পরিপূর্ণ ঈমান আনতে হবে। যাদের জবান জারী আছে তারা মুখেও স্বীকার করতে হবে। মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাহি ওয়াসাল্লাম শেষ নবী ও শেষ রাসূল উভয়ের উপর পরিপূর্ণ ঈমান আনতে হবে। কেও শেষ রাসূল (সা বলেন বিশ্বাস করে কিন্তু শেষ নবী বিশ্বাস করে না সে কাফিরই থেকে যাবে। খুব খিয়াল রাখতে হবে শয়তান মুসলিমদের খুব কৌশলে ধোকা দেওয়ার চেষ্টা করে। আল্লাহ আমাদের হিফাজত করুন, আমীন। আমাদের প্রাণ প্রিয় রাসূল ও নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাহি ওয়াসাল্লাম দুনিয়া থেকে চলে গেছেন, এখন আর কোন নবী নতুন শরিয়ত নিয়ে আসবেন না, এখন দ্বীনের দাওয়াহ ও দ্বীন কায়েম উভয়ের দায়িত্ব উম্মতের উপর। উম্মতের মধ্যে যারা আলিম তাদের উপর সবার আগে ফরজ হলো দ্বীনকে প্রচার করা ও কায়েম করা। দ্বীন প্রচার করা খুব সহজ কিন্তু কায়েম করা হাজারো গুন বেশি কঠিন। কাজেই যারা কঠিন কাজটি করবে তাদের প্রতিদানও রবের কাছে বেশি হবে। আমরা কী দেখতে পায়? আমরা দেখতি পাচ্ছি সারা বিশ্বে যারা দ্বীন প্রচার করছে তাদেরকে জামাই আদর করা হয়, আর যারা দ্বীন কায়েম করতে চাই তাদেরলে শায়েস্তা করা হয়। এখানে একটা বিষয় খুব সুক্ষ সেটা হলো যারা দ্বীন কায়েম করতে চাই তাদের কেন বাধা দেয় কারণ হচ্ছে দ্বীন কায়েমের দ্বারা বাতিল দ্বীনগুলো মিটে যায়। আর প্রচার করার দ্বারা কিছু লোক হয়ত মুসলিম হয় কিন্তু দ্বীন কায়েম হয় না এবং বাতিল দ্বীনগুলো মিটে না, আর দ্বীন কায়েম না হলে ব্যপক ভাবে মানুষ জান্নাতে যাওয়ার সুযোগ হবে না। আর দ্বীন প্রচারের মাকসাদও এটাই ব্যপকভাবে মানুষ জান্নাতে যাওয়ার সুযোগ হউক। আল্লাহ আমাদের বুঝার তাওফীন দান করুন আমীন।
মুসলিম হওয়ার জন্য আল্লাহর প্রতি ঈমান আনার সাথে সাথে নবী ও রাসূল মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাহি ওয়াসাল্লাম এর প্রতি পরিপূর্ণ ঈমান আনতে হবে। যাদের জবান জারী আছে তারা মুখেও স্বীকার করতে হবে। মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাহি ওয়াসাল্লাম শেষ নবী ও শেষ রাসূল উভয়ের উপর পরিপূর্ণ ঈমান আনতে হবে। কেও শেষ রাসূল (সা বলেন বিশ্বাস করে কিন্তু শেষ নবী বিশ্বাস করে না সে কাফিরই থেকে যাবে। খুব খিয়াল রাখতে হবে শয়তান মুসলিমদের খুব কৌশলে ধোকা দেওয়ার চেষ্টা করে। আল্লাহ আমাদের হিফাজত করুন, আমীন। আমাদের প্রাণ প্রিয় রাসূল ও নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাহি ওয়াসাল্লাম দুনিয়া থেকে চলে গেছেন, এখন আর কোন নবী নতুন শরিয়ত নিয়ে আসবেন না, এখন দ্বীনের দাওয়াহ ও দ্বীন কায়েম উভয়ের দায়িত্ব উম্মতের উপর। উম্মতের মধ্যে যারা আলিম তাদের উপর সবার আগে ফরজ হলো দ্বীনকে প্রচার করা ও কায়েম করা। দ্বীন প্রচার করা খুব সহজ কিন্তু কায়েম করা হাজারো গুন বেশি কঠিন। কাজেই যারা কঠিন কাজটি করবে তাদের প্রতিদানও রবের কাছে বেশি হবে। আমরা কী দেখতে পায়? আমরা দেখতি পাচ্ছি সারা বিশ্বে যারা দ্বীন প্রচার করছে তাদেরকে জামাই আদর করা হয়, আর যারা দ্বীন কায়েম করতে চাই তাদেরলে শায়েস্তা করা হয়। এখানে একটা বিষয় খুব সুক্ষ সেটা হলো যারা দ্বীন কায়েম করতে চাই তাদের কেন বাধা দেয় কারণ হচ্ছে দ্বীন কায়েমের দ্বারা বাতিল দ্বীনগুলো মিটে যায়। আর প্রচার করার দ্বারা কিছু লোক হয়ত মুসলিম হয় কিন্তু দ্বীন কায়েম হয় না এবং বাতিল দ্বীনগুলো মিটে না, আর দ্বীন কায়েম না হলে ব্যপক ভাবে মানুষ জান্নাতে যাওয়ার সুযোগ হবে না। আর দ্বীন প্রচারের মাকসাদও এটাই ব্যপকভাবে মানুষ জান্নাতে যাওয়ার সুযোগ হউক। আল্লাহ আমাদের বুঝার তাওফীন দান করুন আমীন।