বিসমিল্লাহির রহমানির রাহীম।
মানুষ হিসেবে আমাদের মধ্যে আল্লাহর ইবাদতের ক্ষেত্রে স্বভাবজাত উদাসিনতা রয়েছে, যেমন সালাত আদায়ের ক্ষেত্রে। আমাদের জম্মগত অলসতায় এটার কারণ। যারা কঠিন মনের, অনেক পাপী, অতিমাত্রায় ভোগবিলাসী, আল্লাহর স্বরণ থেকে উদাসীন, তারা খুব কমই সালাত আদায় করে। যদিও-বা করে, তা-ও উদাসীনভাবে দ্রুততার সাথে আদায় করে।
যে-কোনো ইবাদতের প্রতিটি পদক্ষেপে আপনার ধৈর্য দরকার। শুরুর আগে অবশ্যই আপনার নিয়ত শুধরে নিতে হবে। প্রতিটি ইবাদতের ক্ষেত্রে আপনার ইখলাস যাচাই করে নিতে হবে, এবং রিয়ার খোলস থেকে মুক্ত রাখতে হবে নিজেকে।
যখন কোনো ইবাদতে নিজেকে শামিল করেন, তখন তা সুন্দর করে করার চেষ্টা করুন। নিয়তে বিশুদ্ধ থাকুন, এবং কেবল আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার দিকটায় মনোযোগী হোন।
কোনো ইবাদত সম্পন্ন হলে৷ যেসব কিছু একে মলিন করে দেয়, তা থেকে বিরত থাকুন। আল্লাহ আমাদের বলেন, "হে ঈমানদারগন, দানের কথা মনে করিয়ে দিয়ে ও কষ্ট দিয়ে তোমরা নিজেদের দান-খয়রাতকে সে ব্যক্তির মত ব্যর্থ করে দিওনা, যে নিজের ধন লোক দেখানোর জন্য ব্যয় করে থাকে, অথচ সে আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাসী নয়। তার তুলনা সেই মসৃণ পাথরের মতো, যাতে সামান্য কিছু মাটি আছে, অতপর প্রবল বৃষ্টিপাত তাকে পরিষ্কার করে ফেলে। তারা স্বীয় কৃতকর্মের ফল কিছুই পাবে না। সূরা আল বাকারা।
তার উচিত নিজের ইবাদতগুজারীর গৌরব উপলব্ধি থেকে বেরিয়ে আসা, যা অন্যান্য দৃশ্যমান অনেক গুনাহের চেয়ে অধিক ক্ষতিকর। একইভাবে নিজেকে জাহির করার প্রবণতা থেকে মুক্ত রাখতে হবে।
মানুষ হিসেবে আমাদের মধ্যে আল্লাহর ইবাদতের ক্ষেত্রে স্বভাবজাত উদাসিনতা রয়েছে, যেমন সালাত আদায়ের ক্ষেত্রে। আমাদের জম্মগত অলসতায় এটার কারণ। যারা কঠিন মনের, অনেক পাপী, অতিমাত্রায় ভোগবিলাসী, আল্লাহর স্বরণ থেকে উদাসীন, তারা খুব কমই সালাত আদায় করে। যদিও-বা করে, তা-ও উদাসীনভাবে দ্রুততার সাথে আদায় করে।
যে-কোনো ইবাদতের প্রতিটি পদক্ষেপে আপনার ধৈর্য দরকার। শুরুর আগে অবশ্যই আপনার নিয়ত শুধরে নিতে হবে। প্রতিটি ইবাদতের ক্ষেত্রে আপনার ইখলাস যাচাই করে নিতে হবে, এবং রিয়ার খোলস থেকে মুক্ত রাখতে হবে নিজেকে।
যখন কোনো ইবাদতে নিজেকে শামিল করেন, তখন তা সুন্দর করে করার চেষ্টা করুন। নিয়তে বিশুদ্ধ থাকুন, এবং কেবল আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার দিকটায় মনোযোগী হোন।
কোনো ইবাদত সম্পন্ন হলে৷ যেসব কিছু একে মলিন করে দেয়, তা থেকে বিরত থাকুন। আল্লাহ আমাদের বলেন, "হে ঈমানদারগন, দানের কথা মনে করিয়ে দিয়ে ও কষ্ট দিয়ে তোমরা নিজেদের দান-খয়রাতকে সে ব্যক্তির মত ব্যর্থ করে দিওনা, যে নিজের ধন লোক দেখানোর জন্য ব্যয় করে থাকে, অথচ সে আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাসী নয়। তার তুলনা সেই মসৃণ পাথরের মতো, যাতে সামান্য কিছু মাটি আছে, অতপর প্রবল বৃষ্টিপাত তাকে পরিষ্কার করে ফেলে। তারা স্বীয় কৃতকর্মের ফল কিছুই পাবে না। সূরা আল বাকারা।
তার উচিত নিজের ইবাদতগুজারীর গৌরব উপলব্ধি থেকে বেরিয়ে আসা, যা অন্যান্য দৃশ্যমান অনেক গুনাহের চেয়ে অধিক ক্ষতিকর। একইভাবে নিজেকে জাহির করার প্রবণতা থেকে মুক্ত রাখতে হবে।
Comment