এক নজরে 'নাওয়াক্বিদুল ইসলাম' বা ঈমান ভঙ্গের ১০ টি কারন।
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
১.আল্লহর সাথে শিরক করা।
যেমনঃ-গইরুল্লহর নামে পশু জবাই করা,গইরুল্লহর জন্য মান্নত করা,আল্লহকে আহ্বানের ক্ষেত্রে,ইচ্ছা -সংকল্প ও নিয়্যাতে,আনুগত্যে,ভালবাসার মাঝে শিরক করা।
২.বান্দা ও আল্লহর মাঝে অন্য কাউকে মাধ্যম বানানো।
যেমনঃ-আল্লহকে পাইতে হইলে পীর ধরতে হবে ইত্যাদি।
৩.মুশরিকদের কাফির মনে না করা,তাদের কুফুরির ব্যাপারে সন্দেহ পোষণ করা বা তাদের ধর্মকে সঠিক মনে করা।
যেমনঃঈসায়ী ইসলাম।
৪.রসূল সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আনীত দ্বীন ব্যতীত অন্য কোন জীবন ব্যবস্হা(সমাজতন্ত্র,গণতন্ত্র) কিংবা আইনকে(বৃটিশ আইন,মানব রচিত) উত্তম মনে করা।
৫.দ্বীন ইসলামের যে কোন বিষয়ে বিদ্বেষ পোষণ করা।যদিও সে তার উপর আমল করে।
যেমনঃ-পুরুষদের একাধিক বিবাহ,জীহাদ বা ক্বিতাল ফি সাবিলিল্লাহ,ইসলামের নারী নীতি, রজম,চোরের হাত কাটার বিধান ইত্যাদি।
৬.দ্বীনের যে কোন বিষয় নিয়ে ঠাট্টা মশকরা,তুচ্ছতাচ্ছিল্য বা হাসি তামাশা করা।যদিও বিদ্রুপ করা নিয়্যাত না হয়--শুধুমাত্র মজা বা ফান করা উদ্দেশ্য হয়।তারপরেও ঈমান নষ্ট হয়ে যাবে।
যেমনঃক্বুরআন-সুন্নাহর ইলম বা তার ছাত্রদের বাঁকা চোখে দেখা,সৎ কাজের আদেশ অসৎ কাজের নিষেধ করার কারণে কাউকে উপহাস করা,নামাজ,জীহাদ বা তার আমল কারিকে নিয়ে হাসিচ্ছলে নানান ধরনের মন্তব্য করা কাফির মুরতাদদের সুরে জঙ্গি বলে গালি দেওয়া{তাবুক যুদ্ধে এক বৈঠকে জৈনক ব্যক্তি ঠাট্টা করে বলল এসব ক্বারীদের(সাহাবিদের) মত অধিক পেটুক,মিথ্যুক এবং শত্রুদের সাথে মুখোমুখির সময় এরুপ কাপুরুষ আর দেখিনি}।এই প্রেক্ষাপটে সুরা তাওবার:৬৫-৬৬নং আয়াত নাযিল হয়।"তোমরা হাসিচ্ছলে তামাশা করছিলে!ওযর পেশ করো না,তোমরা ঈমান আনার পর কুফুরী করেছ"। ,দাড়ি ওয়ালা,পর্দানশীন মহিলা দেখলে ইঙ্গিত বা ইশারা করা, এ্যহ!সুদ, ঘুষ নেয় না!ভালমানুষ সাজতেছে ইত্যাদি ইত্যাদি।
৭.মুসলমানদের বিরুদ্ধে মুশরিকদের সাহায্য সহযোগিতা করা।
যেমনঃ এদেশের মুসলমানদের বিরুদ্ধে ভারতের মালাউনদের সাহায্য করা বর্তমান সরকার।
৮.কাউকে শরীয়তে মুহাম্মদ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উর্ধ্বে বলে মনে করা।
যেমনঃ কোন পীর-বুজুর্গ,সাধু -সন্ন্যাসী বা আলিম কে শরীয়তের বিধিবিধান পালনের উর্ধ্বে মনে করা।
৯.আল্লহর মনোনীত দ্বীন ইসলাম থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া, দ্বীন শিক্ষা না করা, অবহেলা করা এবং তার উপর আমল না করা।(সূরা সাজদাহ,আয়াত :২২)
এখানে তাদের কথা বলা হচ্ছে যাদের ভুল ধরে দেওয়ার পরেও তা থেকে মুখ ফিরিয়ে কুফরের উপরেই অবিচল থাকে।
যেমনঃএটা বলার সুযোগ নেই যে,সরকারকে আগে আল্লহর আইন প্রতিষ্ঠার দাওয়াত দেন,তারা মূর্খ জাহেল, ক্বিতালের দরকার কী?
তাদের কাছে দাওয়া বহু আগেই পৌঁছে গেছে।তারা দ্বীনের বিরুদ্ধাচারণ করে বুঝে শুনেই।যদিও এই ক্ষেত্রে সে অবুঝ হয় তারপরেও তাকে বাধা দিয়ে তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে দ্বীন কায়েম করতে হবে।
১০.কিছু অর্জন কিংবা বর্জনের জন্য যাদু করা(ব্লাক ম্যাজিক),যাদুর উপর সন্তুষ্ট থাকা,মনে প্রাণে যাদুকে পছন্দ করা।
বিঃদ্রঃবিস্তারিত দলীল সহ জানতে 'ঈমান ভঙ্গের কারণ' (সীরাত পাবলিকেশন) বইটি পড়ুন।
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
১.আল্লহর সাথে শিরক করা।
যেমনঃ-গইরুল্লহর নামে পশু জবাই করা,গইরুল্লহর জন্য মান্নত করা,আল্লহকে আহ্বানের ক্ষেত্রে,ইচ্ছা -সংকল্প ও নিয়্যাতে,আনুগত্যে,ভালবাসার মাঝে শিরক করা।
২.বান্দা ও আল্লহর মাঝে অন্য কাউকে মাধ্যম বানানো।
যেমনঃ-আল্লহকে পাইতে হইলে পীর ধরতে হবে ইত্যাদি।
৩.মুশরিকদের কাফির মনে না করা,তাদের কুফুরির ব্যাপারে সন্দেহ পোষণ করা বা তাদের ধর্মকে সঠিক মনে করা।
যেমনঃঈসায়ী ইসলাম।
৪.রসূল সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আনীত দ্বীন ব্যতীত অন্য কোন জীবন ব্যবস্হা(সমাজতন্ত্র,গণতন্ত্র) কিংবা আইনকে(বৃটিশ আইন,মানব রচিত) উত্তম মনে করা।
৫.দ্বীন ইসলামের যে কোন বিষয়ে বিদ্বেষ পোষণ করা।যদিও সে তার উপর আমল করে।
যেমনঃ-পুরুষদের একাধিক বিবাহ,জীহাদ বা ক্বিতাল ফি সাবিলিল্লাহ,ইসলামের নারী নীতি, রজম,চোরের হাত কাটার বিধান ইত্যাদি।
৬.দ্বীনের যে কোন বিষয় নিয়ে ঠাট্টা মশকরা,তুচ্ছতাচ্ছিল্য বা হাসি তামাশা করা।যদিও বিদ্রুপ করা নিয়্যাত না হয়--শুধুমাত্র মজা বা ফান করা উদ্দেশ্য হয়।তারপরেও ঈমান নষ্ট হয়ে যাবে।
যেমনঃক্বুরআন-সুন্নাহর ইলম বা তার ছাত্রদের বাঁকা চোখে দেখা,সৎ কাজের আদেশ অসৎ কাজের নিষেধ করার কারণে কাউকে উপহাস করা,নামাজ,জীহাদ বা তার আমল কারিকে নিয়ে হাসিচ্ছলে নানান ধরনের মন্তব্য করা কাফির মুরতাদদের সুরে জঙ্গি বলে গালি দেওয়া{তাবুক যুদ্ধে এক বৈঠকে জৈনক ব্যক্তি ঠাট্টা করে বলল এসব ক্বারীদের(সাহাবিদের) মত অধিক পেটুক,মিথ্যুক এবং শত্রুদের সাথে মুখোমুখির সময় এরুপ কাপুরুষ আর দেখিনি}।এই প্রেক্ষাপটে সুরা তাওবার:৬৫-৬৬নং আয়াত নাযিল হয়।"তোমরা হাসিচ্ছলে তামাশা করছিলে!ওযর পেশ করো না,তোমরা ঈমান আনার পর কুফুরী করেছ"। ,দাড়ি ওয়ালা,পর্দানশীন মহিলা দেখলে ইঙ্গিত বা ইশারা করা, এ্যহ!সুদ, ঘুষ নেয় না!ভালমানুষ সাজতেছে ইত্যাদি ইত্যাদি।
৭.মুসলমানদের বিরুদ্ধে মুশরিকদের সাহায্য সহযোগিতা করা।
যেমনঃ এদেশের মুসলমানদের বিরুদ্ধে ভারতের মালাউনদের সাহায্য করা বর্তমান সরকার।
৮.কাউকে শরীয়তে মুহাম্মদ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উর্ধ্বে বলে মনে করা।
যেমনঃ কোন পীর-বুজুর্গ,সাধু -সন্ন্যাসী বা আলিম কে শরীয়তের বিধিবিধান পালনের উর্ধ্বে মনে করা।
৯.আল্লহর মনোনীত দ্বীন ইসলাম থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া, দ্বীন শিক্ষা না করা, অবহেলা করা এবং তার উপর আমল না করা।(সূরা সাজদাহ,আয়াত :২২)
এখানে তাদের কথা বলা হচ্ছে যাদের ভুল ধরে দেওয়ার পরেও তা থেকে মুখ ফিরিয়ে কুফরের উপরেই অবিচল থাকে।
যেমনঃএটা বলার সুযোগ নেই যে,সরকারকে আগে আল্লহর আইন প্রতিষ্ঠার দাওয়াত দেন,তারা মূর্খ জাহেল, ক্বিতালের দরকার কী?
তাদের কাছে দাওয়া বহু আগেই পৌঁছে গেছে।তারা দ্বীনের বিরুদ্ধাচারণ করে বুঝে শুনেই।যদিও এই ক্ষেত্রে সে অবুঝ হয় তারপরেও তাকে বাধা দিয়ে তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে দ্বীন কায়েম করতে হবে।
১০.কিছু অর্জন কিংবা বর্জনের জন্য যাদু করা(ব্লাক ম্যাজিক),যাদুর উপর সন্তুষ্ট থাকা,মনে প্রাণে যাদুকে পছন্দ করা।
বিঃদ্রঃবিস্তারিত দলীল সহ জানতে 'ঈমান ভঙ্গের কারণ' (সীরাত পাবলিকেশন) বইটি পড়ুন।
Comment