মাহে রমযানের প্রস্তুতিঃ কিছু পরামর্শ
গুরুত্বপূর্ণ কোনো কাজই পূর্ব প্রস্তুতি ছাড়া ভালোভাবে সম্পাদন করা সম্ভব হয় না। তাই রমজানের মূল্যবান মুহূর্তগুলোকে যথাযথভাবে কাজে লাগিয়ে নেকি অর্জন করার জন্যও পূর্ব প্রস্তুতি জরুরি। পূর্ব প্রস্তুতি থাকলেই আমরা রমযানের হক কিছুটা হলেও আদায় করতে পারবো ইনশাআল্লাহ।
মাহে রমজানের বরকতময় মুহূর্তগুলো যথাযথভাবে কাজে লাগানোর জন্য পূর্ব-প্রস্তুতিমূলক কিছু পরামর্শঃ
01 - মাহে রমজানকে সামনে রেখে সর্বপ্রথম মানসিক প্রস্তুতি প্রয়োজন। বরকতময় এ মাসটিকে আপনি কীভাবে অতিবাহিত করবেন? অন্য সময়ের চেয়ে অতিরিক্ত কী কী আমল করবেন? সে পরিকল্পনা এখন থেকেই ঠিক করে নিন।
02 - কুরআন তিলাওয়াতের জন্য একটি সময় নির্ধারণ করুন। যেন রমযানে কমপক্ষে দুই খতম কুরআন তিলাওয়াত করা যায়। তিলাওয়াত না জানলে শেখার পরিকল্পনা গ্রহণ করুন।
03 - পুরো রমযানে জামাতের তাকবীরে উলা এবং কিয়ামুল লাইল-তাহাজ্জুদ নামায যেন না ছুটে এ ব্যাপারে দৃঢ় সংকল্প করুন।
04 - বেশি বেশি ইসলামি বই-পত্র অধ্যয়নের পরিকল্পনা গ্রহণ করতে পারেন।
05 - ফাযায়েলে রমযান ও ফাযায়েলে কোরআন [লেখক, শাইখ যাকারিয়া রহ.] কিতাব দুটি পড়ে নিতে পারেন। কিংবা এ বিষয়ক হাদিসগুলো হাদিসের কোন কিতাব থেকেও পড়ে নিতে পারেন।
06 - গুরুত্বপূর্ণ দুআ ও যিকিরসমূহ রমজানের পূর্বেই শিখে নেয়ার চেষ্টা করুন।
07 - অধিক পরিমাণে দান-সদকা করার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করা যেতে পারে এবং দান-সদকার জন্য অর্থ সঞ্চয় করে রাখা যেতে পারে।
08 - সুযোগ থাকলে রমজানের শেষ দশদিন ইতিকাফ করার নিয়ত করতে পারেন।
09 - বড় ধরনের কোনো সফর থাকলে তা রমজানের আগেই করে ফেলুন।
10 - ঈদের কেনাকাটা রমজানের আগেই করে ফেলার চেষ্টা করুন। যেন রমজানের মূল্যবান সময় এ সব কাজে নষ্ট না হয়।
11 - কোনো বদ অভ্যাস থাকলে তা রমযানের আগেই ত্যাগ করার চেষ্টা করুন।
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে তাওফিক দান করেন।
(সংগৃহীত ও সম্পাদিত)
গুরুত্বপূর্ণ কোনো কাজই পূর্ব প্রস্তুতি ছাড়া ভালোভাবে সম্পাদন করা সম্ভব হয় না। তাই রমজানের মূল্যবান মুহূর্তগুলোকে যথাযথভাবে কাজে লাগিয়ে নেকি অর্জন করার জন্যও পূর্ব প্রস্তুতি জরুরি। পূর্ব প্রস্তুতি থাকলেই আমরা রমযানের হক কিছুটা হলেও আদায় করতে পারবো ইনশাআল্লাহ।
মাহে রমজানের বরকতময় মুহূর্তগুলো যথাযথভাবে কাজে লাগানোর জন্য পূর্ব-প্রস্তুতিমূলক কিছু পরামর্শঃ
01 - মাহে রমজানকে সামনে রেখে সর্বপ্রথম মানসিক প্রস্তুতি প্রয়োজন। বরকতময় এ মাসটিকে আপনি কীভাবে অতিবাহিত করবেন? অন্য সময়ের চেয়ে অতিরিক্ত কী কী আমল করবেন? সে পরিকল্পনা এখন থেকেই ঠিক করে নিন।
02 - কুরআন তিলাওয়াতের জন্য একটি সময় নির্ধারণ করুন। যেন রমযানে কমপক্ষে দুই খতম কুরআন তিলাওয়াত করা যায়। তিলাওয়াত না জানলে শেখার পরিকল্পনা গ্রহণ করুন।
03 - পুরো রমযানে জামাতের তাকবীরে উলা এবং কিয়ামুল লাইল-তাহাজ্জুদ নামায যেন না ছুটে এ ব্যাপারে দৃঢ় সংকল্প করুন।
04 - বেশি বেশি ইসলামি বই-পত্র অধ্যয়নের পরিকল্পনা গ্রহণ করতে পারেন।
05 - ফাযায়েলে রমযান ও ফাযায়েলে কোরআন [লেখক, শাইখ যাকারিয়া রহ.] কিতাব দুটি পড়ে নিতে পারেন। কিংবা এ বিষয়ক হাদিসগুলো হাদিসের কোন কিতাব থেকেও পড়ে নিতে পারেন।
06 - গুরুত্বপূর্ণ দুআ ও যিকিরসমূহ রমজানের পূর্বেই শিখে নেয়ার চেষ্টা করুন।
07 - অধিক পরিমাণে দান-সদকা করার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করা যেতে পারে এবং দান-সদকার জন্য অর্থ সঞ্চয় করে রাখা যেতে পারে।
08 - সুযোগ থাকলে রমজানের শেষ দশদিন ইতিকাফ করার নিয়ত করতে পারেন।
09 - বড় ধরনের কোনো সফর থাকলে তা রমজানের আগেই করে ফেলুন।
10 - ঈদের কেনাকাটা রমজানের আগেই করে ফেলার চেষ্টা করুন। যেন রমজানের মূল্যবান সময় এ সব কাজে নষ্ট না হয়।
11 - কোনো বদ অভ্যাস থাকলে তা রমযানের আগেই ত্যাগ করার চেষ্টা করুন।
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে তাওফিক দান করেন।
(সংগৃহীত ও সম্পাদিত)
Comment