01 : سُبْحَانَ الله .
ফযিলত :
--একশ বার পাঠ করলে এক হাজার নেকি লাভ হয়। সহী মুসলিম
02 : سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ .
ফযিলত :
--এক বার পাঠ করলে পাঠকারীর জন্য জান্নাতে একটি গাছ লাগানো হয়। জামে' তিরমীযী
--একশ বার পাঠ করলে পাঠকারীর (সগীরা) গুনাহ সমুদ্রের ফেনা পরিমাণ হলেও তা ক্ষমা করে দেওয়া হয়। সহী বুখারী ও মুসলিম
03 : سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ، سُبْحَانَ اللهِ العَظِيْمِ .
ফযিলত :
--এ কালিমাগুলো আল্লাহ তাআলার কাছে খুবই প্রিয় এবং মীযানের পাল্লায় অনেক ভারী।
সহী বুখারী ও মুসলিম
04 : سُبْحَانَ اللهِ، والْحَمْدُ للهِ، وَلَا إلهَ إِلَّا اللهُ، واللهُ أكْبَرُ .
ফযিলত :
--এই কালিমাগুলো জান্নাতে গাছের চারা।
জামে' তিরমীযী
(মি‘রাজের রাতে হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে লক্ষ্য করে বলেছিলেন, আপনার উম্মত যেন জান্নাতের উর্বর মাটিতে এ চারাগুলো বেশি বেশি রোপন করে)
জামে' তিরমীযী
05 : لَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللهِ .
ফযিলত :
--এই কালিমাগুলো জান্নাতের খাজানা-ভান্ডার। সহী বুখারী ও মুসলিম
06 : لا إلهَ إِلّا اللهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيْكَ لَهُ، لَهُ الملْكُ وَلَهُ الحَمْدُ؛ وَهُوَ عَلى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ .
ফযিলত :
দিনে একশ বার পাঠ করলে,
--দশটি দাস মুক্ত করার সমপরিমাণ সওয়াব হয়।
--একশটি সওয়াব দেয়া হয়।
--একশটি গুনাহ ক্ষমা করা হয়।
--(সে দিন সন্ধ্যা পর্যন্ত) শয়তানের হাত থেকে নিরাপত্তা লাভ হয়।
-- ওই দিন সে-ই সর্বাধিক আমলকারী বলে গন্য হয়। যদি না কেউ তার চেয়েও বেশি পাঠ করে। সহী বুখারী ও মুসলিম
07 : لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ مُحَمَّدُ رَّسُولُ الله
ফযিলত :
-- সর্বোত্তম যিকির।
-- ইখলাসের সাথে পাঠ করলে পাঠকারী অবশ্যই জান্নাতে প্রবেশ করবে।
সহী বুখারী ও জামে‘ তিরমিযী
08 : اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ، وَعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا صَلَّيتَ عَلَى إِبْرَاهِيمَ، وَعَلَى آلِ إِبْرَاهِيمَ، إِنَّكَ حَمِيدٌ مَجِيدٌ، اللَّهُمَّ بَارِكْ عَلَى مُحَمَّدٍ وَعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا بَارَكْتَ عَلَى إِبْرَاهِيمَ وَعَلَى آلِ إِبْرَاهِيمَ، إِنَّكَ حَمِيدٌ مَجِيدٌ .
ফযিলত :
--একবার দরূদ পাঠ করলে আল্লাহ তাআলা দশটি রহমত নাযিল করেন।
--অধিক পরিমাণে দরূদ পাঠকারী কেয়ামতের দিন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সবচেয়ে নিকটে থাকবে। সহী মুসলিম ও জামে তিরমিযী
09 : أَسْتَغْفِرُ اللَّهَ واَتُوبُ إِلَيْه .
ফযিলত :
--গুনাহ মাফ হয়।
--দুশ্চিন্তা ও কষ্টকর পরিস্থিতি থেকে মুক্তি লাভ হয়।
--কল্পনাতীত জায়গা থেকে রিযিকের ব্যবস্থা হয়। সুনানে আবূ দাউদ
10 : اللهم إِنَّكَ عَفُوٌّ تُحِبُّ الْعَفْوَ فَاعْفُ عَنِّي .
ফযিলত :
--রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কদরের রাতে এ দোয়াটি পড়তে বলেছেন।
জামে তিরমিযী
11 : اللهم اِنّا نَسْأَلُكَ الْفِرْدَوْسَ الاَعْلَى ونَعُوذُ بِكَ النَّارِ .
ফযিলত :
--রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পুরো রমযানে দোয়াটি পড়তে বলেছেন।
সহী ইবনে খুযাইমাহ
12 : قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ اَللَّهُ الصَّمَدُ لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ وَلَمْ يَكُن لَّهُ كُفُوًا أَحَدٌ .
ফযিলত :
--প্রতি তিন বারে পূর্ণ কোরআন তেলাওয়াত করার নেকি পাওয়া যায়।
জামে‘ তিরমিযী
একটু ভেবে দেখুন,
আমরা যদি রমযানের শেষ দশকের প্রতি রাতে, বিশেষ করে বেজোড় রাতগুলোতে এ যিকিরগুলো করতে পারি আর আল্লাহ মেহেরবানিতে ‘শবে কদর’ পেয়ে যাই তাহলে আখেরাতে কি বিশাল সওয়াব আমাদের অর্জিত হবে ইনশাআল্লাহ। উদাহরণত,
لا إلهَ إِلاَّ اللهُ وَحْدَهُ لاَ شَريكَ لَهُ، لَه
ُ المُلْكُ وَلَهُ الحَمْدُ؛ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِير .
এ দোয়াটি পাঠ করলে দশটি দাস মুক্ত করার সমপরিমাণ সওয়াব লাভ হয়।
আর কদরের রাতটি এক হাজার মাস বা ৮৩ বছর ৪ মাসের চেয়েও শ্রেষ্ঠ।
৮৩ বছর ৪ মাসে মোট ৩০,৪১৫ দিন হয়।
সুতরাং প্রতিদিন দশটি দাস মুক্ত করার সমপরিমাণ সওয়াব হলে দাসের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩,০৪,১৫০ (তিন লাখ চার হাজার একশত পঞ্চাশ) আল্লাহ আকবার।
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে তাওফিক দান করুন।
(আরবি থেকে অনূদিত)
ফযিলত :
--একশ বার পাঠ করলে এক হাজার নেকি লাভ হয়। সহী মুসলিম
02 : سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ .
ফযিলত :
--এক বার পাঠ করলে পাঠকারীর জন্য জান্নাতে একটি গাছ লাগানো হয়। জামে' তিরমীযী
--একশ বার পাঠ করলে পাঠকারীর (সগীরা) গুনাহ সমুদ্রের ফেনা পরিমাণ হলেও তা ক্ষমা করে দেওয়া হয়। সহী বুখারী ও মুসলিম
03 : سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ، سُبْحَانَ اللهِ العَظِيْمِ .
ফযিলত :
--এ কালিমাগুলো আল্লাহ তাআলার কাছে খুবই প্রিয় এবং মীযানের পাল্লায় অনেক ভারী।
সহী বুখারী ও মুসলিম
04 : سُبْحَانَ اللهِ، والْحَمْدُ للهِ، وَلَا إلهَ إِلَّا اللهُ، واللهُ أكْبَرُ .
ফযিলত :
--এই কালিমাগুলো জান্নাতে গাছের চারা।
জামে' তিরমীযী
(মি‘রাজের রাতে হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে লক্ষ্য করে বলেছিলেন, আপনার উম্মত যেন জান্নাতের উর্বর মাটিতে এ চারাগুলো বেশি বেশি রোপন করে)
জামে' তিরমীযী
05 : لَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللهِ .
ফযিলত :
--এই কালিমাগুলো জান্নাতের খাজানা-ভান্ডার। সহী বুখারী ও মুসলিম
06 : لا إلهَ إِلّا اللهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيْكَ لَهُ، لَهُ الملْكُ وَلَهُ الحَمْدُ؛ وَهُوَ عَلى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ .
ফযিলত :
দিনে একশ বার পাঠ করলে,
--দশটি দাস মুক্ত করার সমপরিমাণ সওয়াব হয়।
--একশটি সওয়াব দেয়া হয়।
--একশটি গুনাহ ক্ষমা করা হয়।
--(সে দিন সন্ধ্যা পর্যন্ত) শয়তানের হাত থেকে নিরাপত্তা লাভ হয়।
-- ওই দিন সে-ই সর্বাধিক আমলকারী বলে গন্য হয়। যদি না কেউ তার চেয়েও বেশি পাঠ করে। সহী বুখারী ও মুসলিম
07 : لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ مُحَمَّدُ رَّسُولُ الله
ফযিলত :
-- সর্বোত্তম যিকির।
-- ইখলাসের সাথে পাঠ করলে পাঠকারী অবশ্যই জান্নাতে প্রবেশ করবে।
সহী বুখারী ও জামে‘ তিরমিযী
08 : اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ، وَعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا صَلَّيتَ عَلَى إِبْرَاهِيمَ، وَعَلَى آلِ إِبْرَاهِيمَ، إِنَّكَ حَمِيدٌ مَجِيدٌ، اللَّهُمَّ بَارِكْ عَلَى مُحَمَّدٍ وَعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا بَارَكْتَ عَلَى إِبْرَاهِيمَ وَعَلَى آلِ إِبْرَاهِيمَ، إِنَّكَ حَمِيدٌ مَجِيدٌ .
ফযিলত :
--একবার দরূদ পাঠ করলে আল্লাহ তাআলা দশটি রহমত নাযিল করেন।
--অধিক পরিমাণে দরূদ পাঠকারী কেয়ামতের দিন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সবচেয়ে নিকটে থাকবে। সহী মুসলিম ও জামে তিরমিযী
09 : أَسْتَغْفِرُ اللَّهَ واَتُوبُ إِلَيْه .
ফযিলত :
--গুনাহ মাফ হয়।
--দুশ্চিন্তা ও কষ্টকর পরিস্থিতি থেকে মুক্তি লাভ হয়।
--কল্পনাতীত জায়গা থেকে রিযিকের ব্যবস্থা হয়। সুনানে আবূ দাউদ
10 : اللهم إِنَّكَ عَفُوٌّ تُحِبُّ الْعَفْوَ فَاعْفُ عَنِّي .
ফযিলত :
--রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কদরের রাতে এ দোয়াটি পড়তে বলেছেন।
জামে তিরমিযী
11 : اللهم اِنّا نَسْأَلُكَ الْفِرْدَوْسَ الاَعْلَى ونَعُوذُ بِكَ النَّارِ .
ফযিলত :
--রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পুরো রমযানে দোয়াটি পড়তে বলেছেন।
সহী ইবনে খুযাইমাহ
12 : قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ اَللَّهُ الصَّمَدُ لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ وَلَمْ يَكُن لَّهُ كُفُوًا أَحَدٌ .
ফযিলত :
--প্রতি তিন বারে পূর্ণ কোরআন তেলাওয়াত করার নেকি পাওয়া যায়।
জামে‘ তিরমিযী
একটু ভেবে দেখুন,
আমরা যদি রমযানের শেষ দশকের প্রতি রাতে, বিশেষ করে বেজোড় রাতগুলোতে এ যিকিরগুলো করতে পারি আর আল্লাহ মেহেরবানিতে ‘শবে কদর’ পেয়ে যাই তাহলে আখেরাতে কি বিশাল সওয়াব আমাদের অর্জিত হবে ইনশাআল্লাহ। উদাহরণত,
لا إلهَ إِلاَّ اللهُ وَحْدَهُ لاَ شَريكَ لَهُ، لَه
ُ المُلْكُ وَلَهُ الحَمْدُ؛ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِير .
এ দোয়াটি পাঠ করলে দশটি দাস মুক্ত করার সমপরিমাণ সওয়াব লাভ হয়।
আর কদরের রাতটি এক হাজার মাস বা ৮৩ বছর ৪ মাসের চেয়েও শ্রেষ্ঠ।
৮৩ বছর ৪ মাসে মোট ৩০,৪১৫ দিন হয়।
সুতরাং প্রতিদিন দশটি দাস মুক্ত করার সমপরিমাণ সওয়াব হলে দাসের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩,০৪,১৫০ (তিন লাখ চার হাজার একশত পঞ্চাশ) আল্লাহ আকবার।
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে তাওফিক দান করুন।
(আরবি থেকে অনূদিত)
Comment