ফেরেশতাদের কিছু অভ্যাস আছে।
একটা অন্যতম অভ্যাস হচ্ছে, তাঁরা সবকিছুতেই আল্লাহর মহত্ব ও মহীমা দেখতে পায়। যেটা মানুষের কাছে তুচ্ছ থেকে তুচ্ছতর, সেটাও তাঁদের কাছে অসাধারণ এক বিষয়, কারণ, এটা তো আল্লাহর হুকুম, আল্লাহর সিদ্ধান্ত...!!! তাই তাঁরা সারাক্ষণই আল্লাহর প্রশংসা করতে থাকে।
আল্লাহ যখনই কোনো আদেশ বা সিদ্ধান্ত দেন, তা আরশের ফেরেশতারা শুনতে পান। শুনেই তাঁদের মধ্যে ঝাকুনি শুরু হয়ে যায়। সুবহানাল্লাহ ও অন্যান্য প্রশাংসা বাণীতে চারদিক মুখরিত হয়ে যায়। কোটি কোটি কোটি ফেরেশতা, অগণিত ফেরেশতারা তাঁদের পাখা ঝাপটাতে থাকে আর আল্লাহর প্রশংসা করতে থাকে....!!!! আহ, সুবহানাল্লাহি ওয়াবিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আজীম.....!!!! ভাবতে পারেন....!!!! কত সুন্দর একটা দৃশ্য.........!!!!!!!! এই শব্দ শুনে নিচের ফেরেশতারা অতি আগ্রহের সাথে জিজ্ঞেস করে উপরের ফেরেশতাদের, আল্লাহ কী হুকুম দিলেন...? হুকুম শুনার পর তাঁদেরও একই অবস্থা...
এভাবে উপর থেকে নিচ পর্যন্ত ফেরেশতাদের মধ্যে আল্লাহর সিদ্ধান্তের খবর ছড়িয়ে যায়। আর আল্লাহর প্রতি হুকুমে পুরা আসমান আর জমীন ঝনঝনিয়ে উঠে, দিগন্তসমূহ মুখরিত হয়ে উঠে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতা'আলার প্রশংসায়...!!!!!!
আল্লাহ হুকুম দিলেন, এখন অমুক জায়গায় অমুক গাছের অমুক পাতা ছিড়ে পড়বে। এটা শুনে ফেরেশতারা বিস্মিত ও বিমোহিত হয়ে পড়ে...! আপনি ভাবেন, একটা পাতা পড়বে, এতে আবার এমন কি... কিন্তু না, আপনি অনুভব করতে না পারলেও ফেরেশতারা ঠিকই জানেন, এই পাতা পড়ার মধ্যেও আল্লাহর মহত্ব কত বেশি প্রকাশ পায়...!
আল্লাহ হুকুম দিলেন, অমুক জায়গায় অমুক মুজাহিদ দুর্ঘটনায় একটা পা হারিয়ে আর কোনোদিন ময়দানে জিহাদ করতে পারবে না। আপনি ভাববেন, আল্লাহ এমন একটা মর্মান্তিক সিদ্ধান্ত দিলেন...? কিন্তু এতেও ফেরেশতারা আল্লাহর মহত্ব ঘোষণা করে। তা ঠিক, আপনার ব্যাথায় ফেরেশতারাও ব্যাথিত হয়, কিন্তু আল্লাহর মহত্ব তাতে শেষ হয়ে যায় না।
ফেরেশতাদের এই অভ্যাস নিয়ে এত আলোচনা কেন...? কারণ, একজন ব্যক্তির তাকওয়া যত বাড়ে, ফেরেশতাদের সাথে তাঁর সাদৃশ্য তত বাড়তে থাকে। ফেতেশতারা গুনাহ করেন না। ব্যক্তির তাকওয়া যত বাড়ে, সেও আল্লাহর ইচ্ছায় গুনাহ থেকে ততই দূর হয়ে যেতে থাকে।
একইভাবে, যখন আপনার তাকওয়া বাড়বে, তখন দেখবেন অবচেতন অবস্থাতেও আপনি আল্লাহর মহত্বই দেখতে পাবেন... সুবহানাল্লাহ... ছোট থেকে ছোট জিনিসেও তখন আপনি আল্লাহর প্রশংসা ও তাসবীহ পাঠ করবেন...
এমনকি, হয়ত একদিন এমন হবে, আপনি রাস্তায় হাঁটছেন, হঠাৎ দেখলেন একটা লোক হোচট খেয়ে পড়ে গেল। আপনার মুখ দিয়ে আপনার অজান্তেই বেরিয়ে যাবে, সুবহানাল্লাহ...!
আসুন, আমরা তাকওয়া বাড়াই, আল্লাহর কাছে দোয়া করি। আর ছোট থেকে ছোট জিনিসেও আল্লাহর মহত্ব খুঁজার চেষ্টা করি। আশেপাশে তাকান, গভীর দৃষ্টি দিন, দেখুন, আসমান জমীন, এমনকি শয়তানের মধ্যেও, তারই মহত্ব ঘোষিত হচ্ছে...!!!!!
একটা অন্যতম অভ্যাস হচ্ছে, তাঁরা সবকিছুতেই আল্লাহর মহত্ব ও মহীমা দেখতে পায়। যেটা মানুষের কাছে তুচ্ছ থেকে তুচ্ছতর, সেটাও তাঁদের কাছে অসাধারণ এক বিষয়, কারণ, এটা তো আল্লাহর হুকুম, আল্লাহর সিদ্ধান্ত...!!! তাই তাঁরা সারাক্ষণই আল্লাহর প্রশংসা করতে থাকে।
আল্লাহ যখনই কোনো আদেশ বা সিদ্ধান্ত দেন, তা আরশের ফেরেশতারা শুনতে পান। শুনেই তাঁদের মধ্যে ঝাকুনি শুরু হয়ে যায়। সুবহানাল্লাহ ও অন্যান্য প্রশাংসা বাণীতে চারদিক মুখরিত হয়ে যায়। কোটি কোটি কোটি ফেরেশতা, অগণিত ফেরেশতারা তাঁদের পাখা ঝাপটাতে থাকে আর আল্লাহর প্রশংসা করতে থাকে....!!!! আহ, সুবহানাল্লাহি ওয়াবিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আজীম.....!!!! ভাবতে পারেন....!!!! কত সুন্দর একটা দৃশ্য.........!!!!!!!! এই শব্দ শুনে নিচের ফেরেশতারা অতি আগ্রহের সাথে জিজ্ঞেস করে উপরের ফেরেশতাদের, আল্লাহ কী হুকুম দিলেন...? হুকুম শুনার পর তাঁদেরও একই অবস্থা...
এভাবে উপর থেকে নিচ পর্যন্ত ফেরেশতাদের মধ্যে আল্লাহর সিদ্ধান্তের খবর ছড়িয়ে যায়। আর আল্লাহর প্রতি হুকুমে পুরা আসমান আর জমীন ঝনঝনিয়ে উঠে, দিগন্তসমূহ মুখরিত হয়ে উঠে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতা'আলার প্রশংসায়...!!!!!!
আল্লাহ হুকুম দিলেন, এখন অমুক জায়গায় অমুক গাছের অমুক পাতা ছিড়ে পড়বে। এটা শুনে ফেরেশতারা বিস্মিত ও বিমোহিত হয়ে পড়ে...! আপনি ভাবেন, একটা পাতা পড়বে, এতে আবার এমন কি... কিন্তু না, আপনি অনুভব করতে না পারলেও ফেরেশতারা ঠিকই জানেন, এই পাতা পড়ার মধ্যেও আল্লাহর মহত্ব কত বেশি প্রকাশ পায়...!
আল্লাহ হুকুম দিলেন, অমুক জায়গায় অমুক মুজাহিদ দুর্ঘটনায় একটা পা হারিয়ে আর কোনোদিন ময়দানে জিহাদ করতে পারবে না। আপনি ভাববেন, আল্লাহ এমন একটা মর্মান্তিক সিদ্ধান্ত দিলেন...? কিন্তু এতেও ফেরেশতারা আল্লাহর মহত্ব ঘোষণা করে। তা ঠিক, আপনার ব্যাথায় ফেরেশতারাও ব্যাথিত হয়, কিন্তু আল্লাহর মহত্ব তাতে শেষ হয়ে যায় না।
ফেরেশতাদের এই অভ্যাস নিয়ে এত আলোচনা কেন...? কারণ, একজন ব্যক্তির তাকওয়া যত বাড়ে, ফেরেশতাদের সাথে তাঁর সাদৃশ্য তত বাড়তে থাকে। ফেতেশতারা গুনাহ করেন না। ব্যক্তির তাকওয়া যত বাড়ে, সেও আল্লাহর ইচ্ছায় গুনাহ থেকে ততই দূর হয়ে যেতে থাকে।
একইভাবে, যখন আপনার তাকওয়া বাড়বে, তখন দেখবেন অবচেতন অবস্থাতেও আপনি আল্লাহর মহত্বই দেখতে পাবেন... সুবহানাল্লাহ... ছোট থেকে ছোট জিনিসেও তখন আপনি আল্লাহর প্রশংসা ও তাসবীহ পাঠ করবেন...
এমনকি, হয়ত একদিন এমন হবে, আপনি রাস্তায় হাঁটছেন, হঠাৎ দেখলেন একটা লোক হোচট খেয়ে পড়ে গেল। আপনার মুখ দিয়ে আপনার অজান্তেই বেরিয়ে যাবে, সুবহানাল্লাহ...!
আসুন, আমরা তাকওয়া বাড়াই, আল্লাহর কাছে দোয়া করি। আর ছোট থেকে ছোট জিনিসেও আল্লাহর মহত্ব খুঁজার চেষ্টা করি। আশেপাশে তাকান, গভীর দৃষ্টি দিন, দেখুন, আসমান জমীন, এমনকি শয়তানের মধ্যেও, তারই মহত্ব ঘোষিত হচ্ছে...!!!!!
Comment