বনী ইসরায়েলের মাঝে এক যুবক ছিলো। সে জিনা করতো, মদ পান করছো, চুরি করতো এমন কোন অপরাধ নেই যা সে করতো না। তার এই কাজের জন্য মানুষ তাকে বয়কট করলো এবং গ্রাম থেকে বের করে দিলো। কেউ তার সাথে কথা বলতো না তার খোজ খবর রাখতো না। কিছু দিন পর তার খাবার ও পানি সব শেষ হয়ে গেল। চোখের সামনে সে তার মৃত্যু দেখতে পাচ্ছিলো। যখন তার এই অবস্থা তখন সে ডানে তাকালো দেখলো কোন সাহায্যকারী নেই। বামে তাকালো দেখলো কেউ সাহায্যকারী নেই। সামনে তাকালো কোন সাহায্যকারী নেই। পিছে তাকালো কোন সাহায্যকারী নেই। তার পর সে তার মাথাটা উচু করে আসমানের দিকে তাকালো আর বললো. ( يا مالله تضرّه ذنوب و لا تنكسه المغفرة) ওগো আসমানের মালিক ...! যে মাফ করলে তার ক্ষমার মধ্যে কোন কমতি আসে না আর গোনাহ করার কারনে তার সত্ত্বার কোন ক্ষতি হয় না।
হে আমার প্রতিপালক....!
দেখো আমার সবাই ছেড়ে গেছে। তোমার কাছে আসার সময় হয়ে গেছে এখন আমাকে মাফ করে দাও। আমি তোমার নেক বান্দাদের কাছে শুনেছি তুমি বড়ই দয়ালু আর ক্ষমাশীল
অত:পর তার মৃত্যু হয়ে গেলো।
আল্লাহ তায়ালা মুসা আলাইহিস সালামকে বললেন মুসা...!
আমার এক বন্ধু ঐ জংগলে মারা গেছে যাও তার জানাজার ব্যবস্থা করো।
আর সকলকে বলে দাও যে তার জানাজায় সামিল হলে আমি তাকেও মাফ করে দেবো। (সুবহানাল্লাহ)
কে সেই ব্যক্তি...??
জিবনে গোনাহ ছাড়া কোন ভালো আমলি নেই। কিন্তু শেষে আল্লাহর কাছে ফিরে যাওয়ার জন্য আল্লাহ তার জন্য কি ফায়সালা করলো...?
লোকেরা দৌড়ে গেলো তার জানাজাই সামিল হওয়ার জন্য। গিয়ে দেখে সেই যুবক। জিনাকার, মদখোর, চোর, জুয়াড়ি। লোকেরা অবাক হয়ে বললো
মুসা.....!
এ তো সেই যুবক যাকে আমরা শহর থেকে বের করে দিয়েছিলাম। সে আল্লাহর বন্ধু কি করে হয়ে গেলো।যে, তার জানাজাই শরিক হলেই তার জন্য ক্ষমা নির্ধারিত...? তখন মুসা (আঃ) আল্লাহ কে জিজ্ঞাসা করলো..
ইয়া আল্লাহ......!
তোমার বান্দারা বলছে এই লোকটি খুব খারাপ। তুমি বলছো এ তোমার বন্ধু, এখন আমি কি করবো...? তখন আল্লাহ বললেন মুসা এরা সত্যিই বলছে আর আমিও ঠিকিই বলছি। ও তো এমনি ছিলো যা তারা তার সম্পর্কে বলছে।
কিন্তু মৃত্যু যখন তার সন্নিকটে আসলো আসলো। তখন সে ডানে তাকালো কাউকে পেলো না বামে তাকালো কাউকে পেলো না। সামনে তাকালো পিছে তাকালো কাউকে পেলোনা।
মুসা.......??
তার পর সে আমার দিকে তাকালো।
আমি আর তার পর হয়ে থাকতে পারলাম না। যে, যাকে সবাই ছেড়ে চলে গেছে আর সে অসহায় হয়ে আমাকে ডাকছে আর আমি তার ডাকে সাড়া দেবো না....???
মুসা.......!
শোন সে তো আজ শধু নিজের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেছিলো।
হে মুসা......?
আমার ইজ্জতের কসম
আজ যদি ও পুরো পৃথিবীর মানুষের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতো আমি তার ওয়াছিলাই পৃথিবীর সকল মানুষকে ক্ষমা করে দিতাম।
( এর জন্যই আমার প্রিয় ভাই ও বোন আল্লাহর ক্ষমা থেকে আমরা যেন নিরাশ না হই)
হে আমার প্রতিপালক....!
দেখো আমার সবাই ছেড়ে গেছে। তোমার কাছে আসার সময় হয়ে গেছে এখন আমাকে মাফ করে দাও। আমি তোমার নেক বান্দাদের কাছে শুনেছি তুমি বড়ই দয়ালু আর ক্ষমাশীল
অত:পর তার মৃত্যু হয়ে গেলো।
আল্লাহ তায়ালা মুসা আলাইহিস সালামকে বললেন মুসা...!
আমার এক বন্ধু ঐ জংগলে মারা গেছে যাও তার জানাজার ব্যবস্থা করো।
আর সকলকে বলে দাও যে তার জানাজায় সামিল হলে আমি তাকেও মাফ করে দেবো। (সুবহানাল্লাহ)
কে সেই ব্যক্তি...??
জিবনে গোনাহ ছাড়া কোন ভালো আমলি নেই। কিন্তু শেষে আল্লাহর কাছে ফিরে যাওয়ার জন্য আল্লাহ তার জন্য কি ফায়সালা করলো...?
লোকেরা দৌড়ে গেলো তার জানাজাই সামিল হওয়ার জন্য। গিয়ে দেখে সেই যুবক। জিনাকার, মদখোর, চোর, জুয়াড়ি। লোকেরা অবাক হয়ে বললো
মুসা.....!
এ তো সেই যুবক যাকে আমরা শহর থেকে বের করে দিয়েছিলাম। সে আল্লাহর বন্ধু কি করে হয়ে গেলো।যে, তার জানাজাই শরিক হলেই তার জন্য ক্ষমা নির্ধারিত...? তখন মুসা (আঃ) আল্লাহ কে জিজ্ঞাসা করলো..
ইয়া আল্লাহ......!
তোমার বান্দারা বলছে এই লোকটি খুব খারাপ। তুমি বলছো এ তোমার বন্ধু, এখন আমি কি করবো...? তখন আল্লাহ বললেন মুসা এরা সত্যিই বলছে আর আমিও ঠিকিই বলছি। ও তো এমনি ছিলো যা তারা তার সম্পর্কে বলছে।
কিন্তু মৃত্যু যখন তার সন্নিকটে আসলো আসলো। তখন সে ডানে তাকালো কাউকে পেলো না বামে তাকালো কাউকে পেলো না। সামনে তাকালো পিছে তাকালো কাউকে পেলোনা।
মুসা.......??
তার পর সে আমার দিকে তাকালো।
আমি আর তার পর হয়ে থাকতে পারলাম না। যে, যাকে সবাই ছেড়ে চলে গেছে আর সে অসহায় হয়ে আমাকে ডাকছে আর আমি তার ডাকে সাড়া দেবো না....???
মুসা.......!
শোন সে তো আজ শধু নিজের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেছিলো।
হে মুসা......?
আমার ইজ্জতের কসম
আজ যদি ও পুরো পৃথিবীর মানুষের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতো আমি তার ওয়াছিলাই পৃথিবীর সকল মানুষকে ক্ষমা করে দিতাম।
( এর জন্যই আমার প্রিয় ভাই ও বোন আল্লাহর ক্ষমা থেকে আমরা যেন নিরাশ না হই)
Comment