মুজাহিদীনদের ব্যাপারে এলাকায় শত্রু কমানোর অভিজ্ঞতাঃ
আজকে সম্মানিত ভাইদের কিছু জানা কথা স্বরণ করিয়ে দিতে চাচ্ছি, আর তা হলো এলাকার শত্রু কমানোর কিছু কৌশল। যা অনেকেই আমার থেকে ভাল জানেন এবং ভাইয়েরাও অনেক বলেছেন।
বিষয়টা আরো আগে লেখা উচিৎ ছিল তার পরও আজ,,,
আমাদের অনেক ভাই আছেন যাদের আচরণ, কথা বলার সময় সুন্নাহ অনুসরণ , চলা ফেরার পরিচ্ছন্নতা, আখলাক, চরিত্র দেখেই মানুষ অনেকে বুঝে ফেলে যে এত উত্তম মানুষ জঙ্গি ছাড়া আর কেও হতে পারে না,, কিন্তু আমাদের অনেক ভাইয়েরা এই ব্যাপারে গাফেল তাদের জন্যই আজ এই আয়োজন,,,
১. অহংকার থেকে সম্পুর্ণ বেচে থাকাঃ
নিজেকে অহংকার মুক্ত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা কাজ।
আমরা এক খ্রিস্টান মিশনারির লোকের সাথে বাহাস করছিলাম এক পর্যায়ে সেই মুরতাদ এর কাছে শুনলাম তার হাতে নাকি আট হাজার মানুষ খ্রিস্টান হয়েছে পরে খোজ নিলাম যে সে বস্তিতে যায়, ফুটপাতে যায় গিয়ে তাদের বুকে জড়িয়ে নেয় আস্তে আস্তে খৃষ্টান বানায় টাকা পয়সা দিয়ে,, ভাইজান চিন্তা করুন তারা জাহান্নামে লোক বাড়ানোর জন্য মানুষকে বুকে জড়িয়ে নেয় আর আমরা মানুষকে জান্নাতের দিকে ডাকবো কিন্তু কাউকে বুকে টেনে নিতে পারি না আর মনে করি আমার কাপড় ময়লা হয়ে যাবে বুঝি। তাই প্রথম হলো অহংকার থেকে বেচে থেকে সবাইকে বুকে টেনে নেওয়া। ছোট, বড়, বাচ্ছা, বৃদ্ধ সবাইকে।
তবে হ্যা যারা পছন্দ করে না তাদের সাথে শুধু মুসাফাহ।
২. সালামঃ যার মধ্যে সামান্য মুসলমানের পরিচয় টুকু পাওয়া যায় যেমন জুমার নামাজ পড়ে, কিংবা চরিত্র ভাল এমন মানুষকেও সালাম দেওয়া এবং কেউ সালাম দিলে স্পষ্ট ভাবে উচ্চস্বরে উত্তর দেওয়া। এক কথায় শ্রদ্ধেও শায়েখ "তামিম আল আদনানী (হাফি)"এর ভাষায় "প্রাণ খুলে ভালবাসুন"।
৩. নিজের দৃষ্টিকে হেফাজত করা।
সম্মানিত ভাই, জেনে রাখুন আপনার এলাকার তাঞ্জিম আপনি অর্থাৎ মানুষ দেখবে না যে " আল কায়দা ভারত উপমহাদেশ" এর আচরণ বিধিতে কি লেখা আছে বরং মানুষ শুধু দেখবে যে আপনি কেমন আপনি ভাল হলে মানুষ বলবে যে ওরা ভাল, না হলে আপনার ভুলের কারণে মানুষ মুজাহিদগণকে খারাপ বলবে। যেমন ধরুন আপনার এলাকার কেউ বলতে পারবে না যে এই ছেলে আমার মেয়ের দিকে বা আমার বোনের দিকে তাকিয়েছে। কেও বলতে পারবে না যে এই ছেলেকে আমি দেখেছি যে অমক ব্যক্তির সাথে খারাপ আচরণ করছে। এক কথায় মানুষের চোখে যে গুলো খারাপ আল্লাহর জন্য সে গুলো ত্যাগ করা।
৪. ছোটদেরকে অবহেলা না করা কারণ এদেরকে ভালবাসলে এদের পিতা মাতা আপনার ব্যাপারে দুর্বল হয়ে যাবে আর প্রয়োজনে অল্প কিছু খরচ করা এদের জন্য।
৫. সমাজ সেবা করাঃ যারা গ্রাম অঞ্চলে থাকেন চেষ্টা করবেন একটু সমাজ সেবা করতে, এতে এলাকার মানুষ আপনার ব্যাপারে দুর্বল হয়ে যাবে। যেমন ধরুন, ঝড় হয়ে গাছ কিংবা বাশ রাস্তায় পড়ে আছে মানুষের চলা ফেরায় সমস্যা হচ্ছে আপনি কয়েকজন সক্রিয় ভাইকে সাথে নিয়ে সেটা সরানোর ব্যাবস্থা করলেন দেখবেন এমন ছোট খাটো কাজের জন্য এলাকার মানুষ আপনাকে অনেক দিন যাবত ভালবাসার পাত্র বানিয়ে রেখেছে তবে কাজগুলো সবই হবে আল্লাহর জন্য।
৬. ঝগড়া উপক্ষে করাঃ সম্মানিত ভাই খুব সাবধান,,,! কোন মতেই ফুরুঈ এখতিলাফে জড়ানো যাবে না। প্রতিবেশির সাথে ঝগড়ায় জড়ানো যাবে না, মানুষকে শুধু ভুল বলা যাবে না যদিও তারা ভুল করে কিন্তু আস্তে আস্তে এগুতে হবে এক সময় দেখবেন ইনশাআল্লাহ আপনি যা বলবেন এলাকার মানুষ তাই দলিল মনে করে মেনে নিবে তবে কোন বিধান বা মাসয়ালা বলতে গেলে যোগ্যতা থাকতে হবে এবং আল্লাহকে ভয় করতে হবে।
৭. মুসকি হাসিকে সহজ করে নেওয়াঃ
সালামের সময় কিংবা কথা বলার সময় সুন্নাহকে অনুসরণ করে কথা বলা এবং মুসকি হাসিকে নিজের জন্য সহজ করে নেওয়া দরকার।
৮. অসুস্থ হলে দেখতে যাওয়াঃ এলাকার কোন পরিচিত লোক অসুস্থ হলে দেখতে যাওয়া, প্রিয় ভাই এটা এমন কাজ যা করলে সেই ব্যক্তি আর কোন দিন আপনার শত্রু হবে না ইনশাআল্লাহ।
৯. অপবাদের সম্ভাবনা থেকে দূরে থাকাঃ সবসময় অপবাদ দিতে পারবে এমন সকল পথ আটকিয়ে রাখা। যেমন ধরুন এমন কোন ব্যক্তির সাথে খুব বেশি না মেশা যার কোন মেয়ে বা বোন আছে যে আপনার থেকে বয়সে ছোট।
১০. মসজিদ হাতে রাখাঃ অর্থাৎ মসজিদের সভাপতি, সেক্রেটারি, ইমাম, মুয়াজ্জিন, খাদেম এদের সাথে সম্পর্ক ভাল রাখা দরকার। এটা আপনার কাজের ব্যাপারে অনেক সহায়ক হবে ইনশাআল্লাহ।
১১. মাঝে মাঝে ভোজনের আয়োজন করাঃ মাঝে মাঝে বোনভোজন বা পিকনিক এর আয়োজন করা, এখানে উপস্থিত থাকবে আপনার টার্গেট কৃত মাদ'উ, উপস্থিত থাকবে এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তির ছেলে যদি তার মধ্যে মনুষ্যত্ব থাকে। এমন যদি হয় যে সে নিশ্চিত আপনার শত্রু কিংবা ইসলামের শত্রু তাহলে সে দাওয়াত পাবে না।
Note: পিকনিকে খরচের চেয়ে আনন্দটা বেশি প্রাধান্য পাবে,, যেমন ধরুন কোন মাঠে আপনারা পিকনিক করলেন সেখানে থাকবে সম্মিলিত কণ্ঠে ইসলামী সংগীত,, থাকবে সংক্ষিপ্ত আলোচনা থাকবে উন্মুক্ত প্রতিভা বিকাশ সেখানে সবাই তার প্রতিভা প্রকাশ করবে কেউ কবিতা কেউ গল্প বা কেউ হাসির বাক্স বলবে ইত্যাদি। খাবার শুরু করার আগে খাবারের সকল আদব গুলো বলে খাবার শুরু করলেন এবং সর্বশেষ পারলে দুয়া মুনাজাত কিংবা সম্মিলিত ইসলামী সংগীত পরিবেশন করে শেষ করলেন।
১২. দুয়া করাঃ খুব বেশি আল্লাহ তায়ালার কাছে নিজের কাজ সফল হওয়ার জন্য দুয়া করা।
১৩. সফলতা আল্লাহর দিকে নিসবত করাঃ আল্লাহ তায়ালা আপনাকে যে যোগ্যতা দান করেছেন এবং আপনার হাত দ্বারা আল্লাহ তাআলা যতটুকু খেদমত নিবেন তার প্রশংসা এবং কৃতজ্ঞতা আল্লাহর দিকে ফিরিয়ে দেওয়া।
যে কথা গুলো হলো এর মধ্যে যা ভাল কথা হয়েছে তা আল্লাহর পক্ষ থেকে। আল্লাহ তায়ালা যেন তা আমাদের আমল করার তাওফিক দান করেন। আর যা ভুল হয়েছে তা শয়তানের পক্ষ থেকে আল্লাহ তায়ালা তা যেন আমাদের অন্তর থেকে ভুলিয়ে দেন, আমিন।
سُبْحَانَكَ اللّٰهُمَّ وَبِحَمْدِكَ، أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ، أَسْتَغْفِرُكَ وَأَتُوْبُ إِلَيْكَ
আজকে সম্মানিত ভাইদের কিছু জানা কথা স্বরণ করিয়ে দিতে চাচ্ছি, আর তা হলো এলাকার শত্রু কমানোর কিছু কৌশল। যা অনেকেই আমার থেকে ভাল জানেন এবং ভাইয়েরাও অনেক বলেছেন।
বিষয়টা আরো আগে লেখা উচিৎ ছিল তার পরও আজ,,,
আমাদের অনেক ভাই আছেন যাদের আচরণ, কথা বলার সময় সুন্নাহ অনুসরণ , চলা ফেরার পরিচ্ছন্নতা, আখলাক, চরিত্র দেখেই মানুষ অনেকে বুঝে ফেলে যে এত উত্তম মানুষ জঙ্গি ছাড়া আর কেও হতে পারে না,, কিন্তু আমাদের অনেক ভাইয়েরা এই ব্যাপারে গাফেল তাদের জন্যই আজ এই আয়োজন,,,
১. অহংকার থেকে সম্পুর্ণ বেচে থাকাঃ
নিজেকে অহংকার মুক্ত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা কাজ।
আমরা এক খ্রিস্টান মিশনারির লোকের সাথে বাহাস করছিলাম এক পর্যায়ে সেই মুরতাদ এর কাছে শুনলাম তার হাতে নাকি আট হাজার মানুষ খ্রিস্টান হয়েছে পরে খোজ নিলাম যে সে বস্তিতে যায়, ফুটপাতে যায় গিয়ে তাদের বুকে জড়িয়ে নেয় আস্তে আস্তে খৃষ্টান বানায় টাকা পয়সা দিয়ে,, ভাইজান চিন্তা করুন তারা জাহান্নামে লোক বাড়ানোর জন্য মানুষকে বুকে জড়িয়ে নেয় আর আমরা মানুষকে জান্নাতের দিকে ডাকবো কিন্তু কাউকে বুকে টেনে নিতে পারি না আর মনে করি আমার কাপড় ময়লা হয়ে যাবে বুঝি। তাই প্রথম হলো অহংকার থেকে বেচে থেকে সবাইকে বুকে টেনে নেওয়া। ছোট, বড়, বাচ্ছা, বৃদ্ধ সবাইকে।
তবে হ্যা যারা পছন্দ করে না তাদের সাথে শুধু মুসাফাহ।
২. সালামঃ যার মধ্যে সামান্য মুসলমানের পরিচয় টুকু পাওয়া যায় যেমন জুমার নামাজ পড়ে, কিংবা চরিত্র ভাল এমন মানুষকেও সালাম দেওয়া এবং কেউ সালাম দিলে স্পষ্ট ভাবে উচ্চস্বরে উত্তর দেওয়া। এক কথায় শ্রদ্ধেও শায়েখ "তামিম আল আদনানী (হাফি)"এর ভাষায় "প্রাণ খুলে ভালবাসুন"।
৩. নিজের দৃষ্টিকে হেফাজত করা।
সম্মানিত ভাই, জেনে রাখুন আপনার এলাকার তাঞ্জিম আপনি অর্থাৎ মানুষ দেখবে না যে " আল কায়দা ভারত উপমহাদেশ" এর আচরণ বিধিতে কি লেখা আছে বরং মানুষ শুধু দেখবে যে আপনি কেমন আপনি ভাল হলে মানুষ বলবে যে ওরা ভাল, না হলে আপনার ভুলের কারণে মানুষ মুজাহিদগণকে খারাপ বলবে। যেমন ধরুন আপনার এলাকার কেউ বলতে পারবে না যে এই ছেলে আমার মেয়ের দিকে বা আমার বোনের দিকে তাকিয়েছে। কেও বলতে পারবে না যে এই ছেলেকে আমি দেখেছি যে অমক ব্যক্তির সাথে খারাপ আচরণ করছে। এক কথায় মানুষের চোখে যে গুলো খারাপ আল্লাহর জন্য সে গুলো ত্যাগ করা।
৪. ছোটদেরকে অবহেলা না করা কারণ এদেরকে ভালবাসলে এদের পিতা মাতা আপনার ব্যাপারে দুর্বল হয়ে যাবে আর প্রয়োজনে অল্প কিছু খরচ করা এদের জন্য।
৫. সমাজ সেবা করাঃ যারা গ্রাম অঞ্চলে থাকেন চেষ্টা করবেন একটু সমাজ সেবা করতে, এতে এলাকার মানুষ আপনার ব্যাপারে দুর্বল হয়ে যাবে। যেমন ধরুন, ঝড় হয়ে গাছ কিংবা বাশ রাস্তায় পড়ে আছে মানুষের চলা ফেরায় সমস্যা হচ্ছে আপনি কয়েকজন সক্রিয় ভাইকে সাথে নিয়ে সেটা সরানোর ব্যাবস্থা করলেন দেখবেন এমন ছোট খাটো কাজের জন্য এলাকার মানুষ আপনাকে অনেক দিন যাবত ভালবাসার পাত্র বানিয়ে রেখেছে তবে কাজগুলো সবই হবে আল্লাহর জন্য।
৬. ঝগড়া উপক্ষে করাঃ সম্মানিত ভাই খুব সাবধান,,,! কোন মতেই ফুরুঈ এখতিলাফে জড়ানো যাবে না। প্রতিবেশির সাথে ঝগড়ায় জড়ানো যাবে না, মানুষকে শুধু ভুল বলা যাবে না যদিও তারা ভুল করে কিন্তু আস্তে আস্তে এগুতে হবে এক সময় দেখবেন ইনশাআল্লাহ আপনি যা বলবেন এলাকার মানুষ তাই দলিল মনে করে মেনে নিবে তবে কোন বিধান বা মাসয়ালা বলতে গেলে যোগ্যতা থাকতে হবে এবং আল্লাহকে ভয় করতে হবে।
৭. মুসকি হাসিকে সহজ করে নেওয়াঃ
সালামের সময় কিংবা কথা বলার সময় সুন্নাহকে অনুসরণ করে কথা বলা এবং মুসকি হাসিকে নিজের জন্য সহজ করে নেওয়া দরকার।
৮. অসুস্থ হলে দেখতে যাওয়াঃ এলাকার কোন পরিচিত লোক অসুস্থ হলে দেখতে যাওয়া, প্রিয় ভাই এটা এমন কাজ যা করলে সেই ব্যক্তি আর কোন দিন আপনার শত্রু হবে না ইনশাআল্লাহ।
৯. অপবাদের সম্ভাবনা থেকে দূরে থাকাঃ সবসময় অপবাদ দিতে পারবে এমন সকল পথ আটকিয়ে রাখা। যেমন ধরুন এমন কোন ব্যক্তির সাথে খুব বেশি না মেশা যার কোন মেয়ে বা বোন আছে যে আপনার থেকে বয়সে ছোট।
১০. মসজিদ হাতে রাখাঃ অর্থাৎ মসজিদের সভাপতি, সেক্রেটারি, ইমাম, মুয়াজ্জিন, খাদেম এদের সাথে সম্পর্ক ভাল রাখা দরকার। এটা আপনার কাজের ব্যাপারে অনেক সহায়ক হবে ইনশাআল্লাহ।
১১. মাঝে মাঝে ভোজনের আয়োজন করাঃ মাঝে মাঝে বোনভোজন বা পিকনিক এর আয়োজন করা, এখানে উপস্থিত থাকবে আপনার টার্গেট কৃত মাদ'উ, উপস্থিত থাকবে এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তির ছেলে যদি তার মধ্যে মনুষ্যত্ব থাকে। এমন যদি হয় যে সে নিশ্চিত আপনার শত্রু কিংবা ইসলামের শত্রু তাহলে সে দাওয়াত পাবে না।
Note: পিকনিকে খরচের চেয়ে আনন্দটা বেশি প্রাধান্য পাবে,, যেমন ধরুন কোন মাঠে আপনারা পিকনিক করলেন সেখানে থাকবে সম্মিলিত কণ্ঠে ইসলামী সংগীত,, থাকবে সংক্ষিপ্ত আলোচনা থাকবে উন্মুক্ত প্রতিভা বিকাশ সেখানে সবাই তার প্রতিভা প্রকাশ করবে কেউ কবিতা কেউ গল্প বা কেউ হাসির বাক্স বলবে ইত্যাদি। খাবার শুরু করার আগে খাবারের সকল আদব গুলো বলে খাবার শুরু করলেন এবং সর্বশেষ পারলে দুয়া মুনাজাত কিংবা সম্মিলিত ইসলামী সংগীত পরিবেশন করে শেষ করলেন।
১২. দুয়া করাঃ খুব বেশি আল্লাহ তায়ালার কাছে নিজের কাজ সফল হওয়ার জন্য দুয়া করা।
১৩. সফলতা আল্লাহর দিকে নিসবত করাঃ আল্লাহ তায়ালা আপনাকে যে যোগ্যতা দান করেছেন এবং আপনার হাত দ্বারা আল্লাহ তাআলা যতটুকু খেদমত নিবেন তার প্রশংসা এবং কৃতজ্ঞতা আল্লাহর দিকে ফিরিয়ে দেওয়া।
যে কথা গুলো হলো এর মধ্যে যা ভাল কথা হয়েছে তা আল্লাহর পক্ষ থেকে। আল্লাহ তায়ালা যেন তা আমাদের আমল করার তাওফিক দান করেন। আর যা ভুল হয়েছে তা শয়তানের পক্ষ থেকে আল্লাহ তায়ালা তা যেন আমাদের অন্তর থেকে ভুলিয়ে দেন, আমিন।
سُبْحَانَكَ اللّٰهُمَّ وَبِحَمْدِكَ، أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ، أَسْتَغْفِرُكَ وَأَتُوْبُ إِلَيْكَ
Comment