কু-দৃষ্টিপাতকারীর রগা-শা দূর্বল হয়ে যায়। বীর্য পাতলা হয়ে যায়। যার কারণে ফোটা ফোটা প্রস্রাব পড়ে, দ্রুত বীর্যপাত হয়, কোমরে ব্যাথা হয়, রগ-রেশা এবং মেধা ও স্মৃতি শক্তি দূর্বল হয়ে যায় । . কু-দৃষ্টিপাতকারীর চোখ এবং চেহারা জ্যোতিহীন ফ্যাকাশে হয়ে যায়। কেননা, বে-পর্দা নারী এবং কু-দৃষ্টিপাতকারী পুরুষের ব্যাপারে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-ইরশাদ করেছেন, আল্লাহ তায়ালা কু-দৃষ্টিপাতকারী এবং কু-দৃষ্টিনিপতি ব্যক্তির উপর অভিসম্পাত করেন। অভিসম্পাতের মর্ম হলো আল্লাহর রহমত থেকে বিতারিত হওয়া, বঞ্চিত হওয়া। সুতরাং এমন চেহারার উপরে কী পরিমাণ ফ্যাকাশে ভাব আসবে তা চিন্তা করলেই বোঝা যায় । . হযরত সায়্যিদিনা ওছমান গণি রযি. এর দরবারে জনৈক ব্যক্তি কু-দৃষ্টি প্রদান করে আসলো। হযরত ওছমান গণি রযি. ইরশাদ করলেন, ওই জাতির কী অবস্থা হতে পারে যাদের চোখ থেকে যেনা টপকে পড়ে । বুঝা গেলো যে, আল্লাহ তায়ালার ওলিরা তাঁদের আধ্যাত্মিক শক্তির কারণে চোখ দিয়ে কু-দৃষ্টির অন্ধকার বুঝতে পারেন অনুভব করতে পারেন। কু- দৃষ্টির অভ্যাস থাকলে কোনো ব্যাক্তি আল্লাহর ওলি হতে পারে না,আর না সে এবাদত,বিন্দিগি যিকির তিলাওয়াতে মিষ্টতা অনুভব করতে পারে।
হযরর আশরাফ আলী থানবী (রহি) বলেন,"কুদৃষ্টির শাস্তি কি কম বড় যে,তার ইবাদতের মিষ্টতা নষ্ট হয়ে যায়।"
["আত্নার ব্যাধি ও তার প্রতিকার" বইটি পড়তে পারেন]
প্রিয় ভাই একটু লক্ষ্য করি। আমরা অনেকেই তো কত্ত ইবাদত করি কোনো দিন তো মিষ্টতা লাভ করি নাই। কেন ভাই একটি বার কি জিজ্ঞেসা করেছি নিজেকে। তার একটিই কারণ আর সেটি হচ্ছে নজরের হেফাজত। তাই প্রিয় ভাই আসুন আজ থেকে নজরের হেফাজত করি। এবং গোপন গোনাহ থেকে নিজেকে হেফাজতে রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করি।
আল্লাহ আমাকে সহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুক৷ আমিন ইয়া রব্বাল আলামিন।
হযরর আশরাফ আলী থানবী (রহি) বলেন,"কুদৃষ্টির শাস্তি কি কম বড় যে,তার ইবাদতের মিষ্টতা নষ্ট হয়ে যায়।"
["আত্নার ব্যাধি ও তার প্রতিকার" বইটি পড়তে পারেন]
প্রিয় ভাই একটু লক্ষ্য করি। আমরা অনেকেই তো কত্ত ইবাদত করি কোনো দিন তো মিষ্টতা লাভ করি নাই। কেন ভাই একটি বার কি জিজ্ঞেসা করেছি নিজেকে। তার একটিই কারণ আর সেটি হচ্ছে নজরের হেফাজত। তাই প্রিয় ভাই আসুন আজ থেকে নজরের হেফাজত করি। এবং গোপন গোনাহ থেকে নিজেকে হেফাজতে রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করি।
আল্লাহ আমাকে সহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুক৷ আমিন ইয়া রব্বাল আলামিন।
Comment