রাসূল (সাঃ)বলেছেনঃ আল্লাহ তা'য়ালা ইরশাদ করেনঃ "যে ব্যক্তি আমার কোন ওলীর সাথে শত্রুতা করে, আমি তার সাথে যুদ্ব ঘোষনা করি। "এই হাদীসে বলা হয়েছে আল্লাহর ওলীর সাথে যখন কেউ শত্রুতা করে আল্লাহ সরাসরি তার সাথে যুদ্ব ঘোষনা করেন। আপনি যদি আল্লাহর ওলী হতে পারেন তাহলে আপনার সাথে যেকোন জালিম বা তাগুত এসে শত্রুতা করবে আল্লাহ তার সাথে যুদ্ব ঘোষনা করেন। আল্লাহ যার সাথে যুদ্ব ঘোষনা করেন তার ধ্বংস অনিবার্য। সুতরাং আপনি যদি জালিমদের ধ্বংস চান তাহলে আপনাকে আল্লাহর ওলী হতে হবে।ফলে কোন জালিম আপনার সাথে শত্রুতা করার মানেই হলো সে আল্লাহর সাথে যুদ্ব শুরু করেছে।কিন্তু আপনাকে আল্লাহর ওলী হতে হবে। এখন আপনি কিভাবে আল্লাহর ওলী হবেন? হাদীস পরিবর্তী অংশে বলা হয়েছে কিভাবে আপনি আল্লাহর ওলী হবেন।হাদীসে বলা হয়েছেঃ" বান্দা আমার নৈকট্য অর্জনের জন্য ফরয আদায়ের চাইতে প্রিয় কোন কাজ করেনি। আর বান্দা নফল ইবাদাতের মাধ্যমে আমার নৈকট্য লাভ করতে থাকে, এক পর্যায়ে আমি তাকে ভালোবেসে ফেলি। আমি যখন তাকে ভালোবাসি তখন তার চোখ, কান হাত, ও পা হয়ে যাই, যা দ্বারা সে দেখে, শোনে, ধরে ও চলে। ( যেহেতু তার অঙ্গ প্রতঙ্গ থেকে সকল কাজ কর্ম আল্লাহর সন্তুষ্টি মোতাবেক প্রকাশ পায় এজন্যে বলা হয়েছে যে,আমি যেন তার চোখ, কান, হাত ও পা হয়ে যাই। কেননা যখন আল্লাহর সন্তুষ্টি বিপরীত সে ব্যক্তি কান দ্বারা কিছু শোনে না, চোখ দ্বারা কিছু দেখে না, তার বিধানের খেলাফ হাত পা চালায় না, বরং যা কিছু করে আল্লাহর সন্তুষ্টি এবং তার হুকুমের আওতায় থেকে করে।তখন তার চোখ, কান, হাত পা নিজের রইল কোথায় কার্যত আল্লাহ তায়ালারই হয়ে গেছে)
যদি সে আমার কাছে চায় তাহলে তাকে তা দিয়ে দেই : যদি আমার কাছে আশ্রয় কামনা করে তাহলে আশ্রয় দান করি। " (বুখারী শরীফ)
হাদীসে আল্লাহর ওলী হওয়ার উপায় বলে দেওয়া হয়েছে। প্রথমে ফরযের কথা বলা হয়েছে। আপনি আল্লাহর ওলী হতে হলে ঠিক মত ফরয আদায় করতে হবে।আপনার উপর জিহাদ ফরয কিন্তু আপনি ফরয আদায় না করে আল্লাহর ওলী হবেন কিভাবে? আপনি ফরয ঠিক মত না আদায় করে যতই নফল করবেন আপনি আল্লাহর ওলী হতে পারবেন না।তাই আল্লাহর ওলী হতে হলে আপনি ফরযগুলো সঠিক ভাবে আদায় করতে হবে। এরপরে শুধু ফরয আদায় করলে হবে না সাথে সাথে নফল আদায় করতে হবে।আমিতো দ্বীন কায়েমের চেষ্টা করতেছি অনেক কষ্ট করতেছি।এরকম চিন্তা করে নফল ইবাদাত নিয়ে অবহেলা করা যাবে না।বরং ফরযের সাথে সাথে বেশি বেশি নফল আদায় করতে হবে। ফলে আপনি আল্লাহর ওলী হবেন। আর আল্লাহর ওলী হয়ে আল্লাহর কাছে কোন কিছু চাইলে তিনি আপনাকে দিবেন। আপনি আশ্রয় চাইলে আপনাকে আশ্রয় দিবেন। আপনি যদি ওলী হয়ে জান্নাতুল ফেরদাউস চান এবং জাহান্নাম থেকে আশ্রয় চান আল্লাহর আপনাকে দিবেন। আপনি যদি দ্বীনের জন্য অনেক বড় কিছু করতে আল্লাহর নিকট দোয়া করেন আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করবেন। এভাবে আপনি আল্লাহর ওলী হতে পারলে আপনার সাথে কোন জালিম শত্রুতা করে ধ্বংস হয়ে যাবে।তবে ফরয ঠিক হতে হবে সাথে সাথে অধীক পরিমানে নফল ইবাদাত করতে হবে।
যদি সে আমার কাছে চায় তাহলে তাকে তা দিয়ে দেই : যদি আমার কাছে আশ্রয় কামনা করে তাহলে আশ্রয় দান করি। " (বুখারী শরীফ)
হাদীসে আল্লাহর ওলী হওয়ার উপায় বলে দেওয়া হয়েছে। প্রথমে ফরযের কথা বলা হয়েছে। আপনি আল্লাহর ওলী হতে হলে ঠিক মত ফরয আদায় করতে হবে।আপনার উপর জিহাদ ফরয কিন্তু আপনি ফরয আদায় না করে আল্লাহর ওলী হবেন কিভাবে? আপনি ফরয ঠিক মত না আদায় করে যতই নফল করবেন আপনি আল্লাহর ওলী হতে পারবেন না।তাই আল্লাহর ওলী হতে হলে আপনি ফরযগুলো সঠিক ভাবে আদায় করতে হবে। এরপরে শুধু ফরয আদায় করলে হবে না সাথে সাথে নফল আদায় করতে হবে।আমিতো দ্বীন কায়েমের চেষ্টা করতেছি অনেক কষ্ট করতেছি।এরকম চিন্তা করে নফল ইবাদাত নিয়ে অবহেলা করা যাবে না।বরং ফরযের সাথে সাথে বেশি বেশি নফল আদায় করতে হবে। ফলে আপনি আল্লাহর ওলী হবেন। আর আল্লাহর ওলী হয়ে আল্লাহর কাছে কোন কিছু চাইলে তিনি আপনাকে দিবেন। আপনি আশ্রয় চাইলে আপনাকে আশ্রয় দিবেন। আপনি যদি ওলী হয়ে জান্নাতুল ফেরদাউস চান এবং জাহান্নাম থেকে আশ্রয় চান আল্লাহর আপনাকে দিবেন। আপনি যদি দ্বীনের জন্য অনেক বড় কিছু করতে আল্লাহর নিকট দোয়া করেন আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করবেন। এভাবে আপনি আল্লাহর ওলী হতে পারলে আপনার সাথে কোন জালিম শত্রুতা করে ধ্বংস হয়ে যাবে।তবে ফরয ঠিক হতে হবে সাথে সাথে অধীক পরিমানে নফল ইবাদাত করতে হবে।
Comment