এই পৃথিবীতে আমরা একবারই আসলাম।দ্বীতিয় বার আসার কোন সুযোগ নাই। আর আল্লাহর পথে শহীদ হওয়ার সুযোগ একবারই। দ্বীতিয়বার দুনিয়ায় আসবোও না আর শহীদ হওয়ার সুযোগও দ্বীতিয়বার পাবো না। কিন্তু যদি শহীদ না হয়ে সাধারন মৃত্যু বরন করি তাহলে কত বড় সুযোগ হাতছাড়া হলো আসুন তা নিয়ে একটু চিন্তা করি।
রাসূল সাঃদেখলেন দুই ব্যক্তি কবরে আযাব হচ্ছে শুধু এই কারনে যে, একজনে নামীমাহ বা চোগলখোরি করতো আর আরেক জনে পস্রাব পায়খানা করে ভালোভাবে ধুয়ে নিতো না।
একটু ভাবুনতো আমরা এই দুইটা পাপকে কত তুচ্ছ মনে করি অথচ এই দুইটা পাপের কারনে দুই ব্যক্তির কবরে শাস্তি হচ্ছে। আমরা এরকম আরো কত পাপ করি। কত ইবাদাত ঠিক মত করতে পারি না। কয় দিন ঠিক মত পরিপূর্ণ ভাবে নামাযের হক্ব আদায় করে নামায পড়েছি।
আমাদের এসবের কারনে যদি কবরে বা জাহান্নামে আযাব হয় তাহলে আমাদের কি অবস্থা হব?
মনে করুন আজ আপনি মারা গেলেন আর আজ থেকে কিয়ামত হতে আরো একহাজার বছর বাকি আছে।আর এই একহাজার বছর আপনার কবরে আযাব হচ্ছে। কি ভয়াবহ অবস্থা হবে আপনার। অনবরত আগুনে জ্বলতেই হবে। একটা সেকেন্ডের জন্য বন্ধ নাই।
দুনিয়ার ষাট সত্তর বছরের একটা জীবনকে কত বিশাল মনে হয়। অথচ যদি আপনি শুধু এক হাজার বছর কবরের আযাবই সহ্য করতে হয় তাহলে আপনি কি পারবেন এই আযাব সহ্য করতে? অবশ্যই নয়।
কিন্তু যারা শহীদ হবে তাদের রক্তের প্রথম ফোঁটা পড়ার সাথে সাথে জীবনের সব গুনাহ ক্ষমা দেন।কবরে সবার জন্য একটা চাপ আছে, হযরত সাদ বিন মুয়াজ রাঃ এর মৃত্যুতে আল্লাহর আরশ কেঁপে উঠেছে ও সত্তর হাজার ফেরেশতা উনার জানাযায় উপস্তিত হয়েছে। অথচ উনাকেও সে চাপ সহ্য করতে হয়েছে।
কিন্তু আপনি কি জানেন কারা কবরের এই চাপ থেকে মুক্তি পাবে? একমাত্র শহীদরা এই চাপ থেকে মুক্তি পাবে।
ভেবে দেখুন শহীদ হওয়া জান্নাতে যাওয়ার কত সহজ উপায়। অথচ এই সুযোগ আপনি একবারই পাবেন। একবার মৃত্যুর পর আর পাবেন না।
জান্নাতিরা জান্নাত পাওয়ার পর দুনিয়াতে আসতে চাইবে না। কিন্তু শহীদরা ব্যতিত। তারা আবার দুনিয়ায় এসে শহীদ হতে চাইবে। আজ আপনি আমি যে দুনিয়ার পাগল সে দুনিয়ার চেয়ে জান্নাত কোটি কোটি গুন শ্রেষ্ঠ।যেখানে সব আছে, কিন্তু কোন দুঃখ কষ্ট নেই। সেই জান্নাত পেয়েও শহীদরা আবার শহীদ হওয়ার জন্য দুনিয়ায় আসতে চাইবে।
চিন্তা করুন যে মুমিন শহীদ না হয়েই দুনিয়া থেকে চলে গেলো সে কত বড় সুযোগ থেকে বঞ্চিত হলো।
আপনিও সাধারন মৃত্যু বরন করলে এই সুযোগ আর পাবেন না। তাই আজ থেকে মহান রবের নিকট দোয়া করুন এবং চেষ্টা করুন।
اللَّهم ارزقني شهادة في سبيلك،
রাসূল সাঃদেখলেন দুই ব্যক্তি কবরে আযাব হচ্ছে শুধু এই কারনে যে, একজনে নামীমাহ বা চোগলখোরি করতো আর আরেক জনে পস্রাব পায়খানা করে ভালোভাবে ধুয়ে নিতো না।
একটু ভাবুনতো আমরা এই দুইটা পাপকে কত তুচ্ছ মনে করি অথচ এই দুইটা পাপের কারনে দুই ব্যক্তির কবরে শাস্তি হচ্ছে। আমরা এরকম আরো কত পাপ করি। কত ইবাদাত ঠিক মত করতে পারি না। কয় দিন ঠিক মত পরিপূর্ণ ভাবে নামাযের হক্ব আদায় করে নামায পড়েছি।
আমাদের এসবের কারনে যদি কবরে বা জাহান্নামে আযাব হয় তাহলে আমাদের কি অবস্থা হব?
মনে করুন আজ আপনি মারা গেলেন আর আজ থেকে কিয়ামত হতে আরো একহাজার বছর বাকি আছে।আর এই একহাজার বছর আপনার কবরে আযাব হচ্ছে। কি ভয়াবহ অবস্থা হবে আপনার। অনবরত আগুনে জ্বলতেই হবে। একটা সেকেন্ডের জন্য বন্ধ নাই।
দুনিয়ার ষাট সত্তর বছরের একটা জীবনকে কত বিশাল মনে হয়। অথচ যদি আপনি শুধু এক হাজার বছর কবরের আযাবই সহ্য করতে হয় তাহলে আপনি কি পারবেন এই আযাব সহ্য করতে? অবশ্যই নয়।
কিন্তু যারা শহীদ হবে তাদের রক্তের প্রথম ফোঁটা পড়ার সাথে সাথে জীবনের সব গুনাহ ক্ষমা দেন।কবরে সবার জন্য একটা চাপ আছে, হযরত সাদ বিন মুয়াজ রাঃ এর মৃত্যুতে আল্লাহর আরশ কেঁপে উঠেছে ও সত্তর হাজার ফেরেশতা উনার জানাযায় উপস্তিত হয়েছে। অথচ উনাকেও সে চাপ সহ্য করতে হয়েছে।
কিন্তু আপনি কি জানেন কারা কবরের এই চাপ থেকে মুক্তি পাবে? একমাত্র শহীদরা এই চাপ থেকে মুক্তি পাবে।
ভেবে দেখুন শহীদ হওয়া জান্নাতে যাওয়ার কত সহজ উপায়। অথচ এই সুযোগ আপনি একবারই পাবেন। একবার মৃত্যুর পর আর পাবেন না।
জান্নাতিরা জান্নাত পাওয়ার পর দুনিয়াতে আসতে চাইবে না। কিন্তু শহীদরা ব্যতিত। তারা আবার দুনিয়ায় এসে শহীদ হতে চাইবে। আজ আপনি আমি যে দুনিয়ার পাগল সে দুনিয়ার চেয়ে জান্নাত কোটি কোটি গুন শ্রেষ্ঠ।যেখানে সব আছে, কিন্তু কোন দুঃখ কষ্ট নেই। সেই জান্নাত পেয়েও শহীদরা আবার শহীদ হওয়ার জন্য দুনিয়ায় আসতে চাইবে।
চিন্তা করুন যে মুমিন শহীদ না হয়েই দুনিয়া থেকে চলে গেলো সে কত বড় সুযোগ থেকে বঞ্চিত হলো।
আপনিও সাধারন মৃত্যু বরন করলে এই সুযোগ আর পাবেন না। তাই আজ থেকে মহান রবের নিকট দোয়া করুন এবং চেষ্টা করুন।
اللَّهم ارزقني شهادة في سبيلك،
Comment