বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
আসসালামু আলাইকুম।
উপমহাদেশে দ্বীন চর্চার একটি সঠিক মারকাজ হলো কওমি মাদ্রাসা। কওমি বলা/ আহলিয়্যা। বলা হয় সাধারণত জনগনের দানের টাকায় চলে মাদ্রাসাগুলো। আর মাদ্রাসার অভিভাবকরা সাধারণত জনগনের সাথেই বেশি সম্পর্ক রাখেন, যদিও বর্তমানে কিছু ত্রুটি হচ্ছে।
আসল কথায় আসি। করোনা লক- ডাউনের পরে গত ২২ আগস্ট মোটামুটি দেশের সব কওমি মাদ্রাসার কিতাব খানা খুলা হয়েছে। ছাত্ররা আসছেন দলেদলে। অনেকে আগেই ভর্তি হয়ে গেছেন, কেহ নতুন করে হচ্ছে। তো ছাত্র ভাইয়েরা আপনারা কেমন আছেন? আশাকরি ভালো আছেন, আর ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এটাই আশাকরি।
হে ছাত্র ভাইয়েরা,, আপনারা মাদ্রাসায় ভর্তি হয়েছেন কেনো??? উত্তরে নিশ্চয়ই বলবেন দ্বীনের ইলম শিখার জন্য, নিজে আমল করার জন্য, এবং অন্যকে ইসলামের প্রতি দাওয়াত দেওয়ার জন্য। প্রিয় ছাত্র ভাইয়েরা,, আপনাদের বাবা মা বড় আশা করে মাদ্রাসায় ভর্তি করিয়েছেন। তারা এ-ই আশায় ভর্তি করিয়েছেন যে, আখিরাতে ছেলে কাজে আসবে। হে ছাত্র ভাইয়েরা, সময় নষ্ট না করে খুব মনোযোগ পড়াশোনা করবেন। শুধু ক্লাশের পড়াশোনা করলেই কিন্তু চলবে না। ইলমিল হাল অর্জন করতে হবে। বিশ্বটাকে জানতে হবে চিনতে হবে। শুধু ক্লাশের কিতাবাদী নিয়ে পড়ে না থেকে মুসলিমদের কথাও ভাবতে হবে। দ্বীনের উপর চলার জন্য আজকাল যত ইলম প্রয়োজন সবই শিখতে হবে। বিশেষ করে জিহাদের ইলম। আজকাল আমাদের অনেক ছাত্র ভাই আছেন যারা ক্লাশের পড়াও ঠিকঠাকভাবে পড়ে না। নামে মাত্র ক্লাশ করে কেউ ছোটেন টিউশনিতে, আবার কেউ ছোটেন খেলাধুলায়। আজকাল অনেক ছাত্র ভাই ক্রিকেট নিয়ে ব্যস্ত। ক্লাশ ফাঁকি দিয়ে ক্রিকেট ফুটবল খেলতে পারেন কিন্তু জিহাদি বই পড়লেই দোষ। তাই অনুরোধ থাকলো দ্বীনের উপর চলার জন্য যত ইলম লাগে সবই অর্জন করার। আপনাদের বাবা মা সময় দিচ্ছেন, টাকা দিচ্ছেন। কিন্তু আপনি না পড়ে ক্লাশ ফাঁকি দিয়ে বন্ধুদের নিয়ে শহরে ঘুরে ফিরছেন। পড়ার হক আদায় করে পড়ছেন। ছরফ নাহু ভালো করে না পড়ে উপরে ওঠে যাচ্ছেন, পরে দেখা যাচ্ছে ইবারত পড়তে পারেন না। অথচ আপনাকে পড়ার জন্য সব কিছু দিচ্ছে পরিবার। আবার কতক ভাই আছেন মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত। মোবাইল নিয়ে যে পড়ে থাকবে তার লেখাপড়া আর হয়ে ওঠবে না। শেষে একটি অনুরোধ করছি নিজেকে মুজাহিদ হিসেবে তুলার জন্য ইলম অর্জনের বিকল্প নেই, তাই প্রতিটি বিষয় বোঝে উপরে উঠার চেষ্টা করুন।
আসসালামু আলাইকুম।
উপমহাদেশে দ্বীন চর্চার একটি সঠিক মারকাজ হলো কওমি মাদ্রাসা। কওমি বলা/ আহলিয়্যা। বলা হয় সাধারণত জনগনের দানের টাকায় চলে মাদ্রাসাগুলো। আর মাদ্রাসার অভিভাবকরা সাধারণত জনগনের সাথেই বেশি সম্পর্ক রাখেন, যদিও বর্তমানে কিছু ত্রুটি হচ্ছে।
আসল কথায় আসি। করোনা লক- ডাউনের পরে গত ২২ আগস্ট মোটামুটি দেশের সব কওমি মাদ্রাসার কিতাব খানা খুলা হয়েছে। ছাত্ররা আসছেন দলেদলে। অনেকে আগেই ভর্তি হয়ে গেছেন, কেহ নতুন করে হচ্ছে। তো ছাত্র ভাইয়েরা আপনারা কেমন আছেন? আশাকরি ভালো আছেন, আর ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এটাই আশাকরি।
হে ছাত্র ভাইয়েরা,, আপনারা মাদ্রাসায় ভর্তি হয়েছেন কেনো??? উত্তরে নিশ্চয়ই বলবেন দ্বীনের ইলম শিখার জন্য, নিজে আমল করার জন্য, এবং অন্যকে ইসলামের প্রতি দাওয়াত দেওয়ার জন্য। প্রিয় ছাত্র ভাইয়েরা,, আপনাদের বাবা মা বড় আশা করে মাদ্রাসায় ভর্তি করিয়েছেন। তারা এ-ই আশায় ভর্তি করিয়েছেন যে, আখিরাতে ছেলে কাজে আসবে। হে ছাত্র ভাইয়েরা, সময় নষ্ট না করে খুব মনোযোগ পড়াশোনা করবেন। শুধু ক্লাশের পড়াশোনা করলেই কিন্তু চলবে না। ইলমিল হাল অর্জন করতে হবে। বিশ্বটাকে জানতে হবে চিনতে হবে। শুধু ক্লাশের কিতাবাদী নিয়ে পড়ে না থেকে মুসলিমদের কথাও ভাবতে হবে। দ্বীনের উপর চলার জন্য আজকাল যত ইলম প্রয়োজন সবই শিখতে হবে। বিশেষ করে জিহাদের ইলম। আজকাল আমাদের অনেক ছাত্র ভাই আছেন যারা ক্লাশের পড়াও ঠিকঠাকভাবে পড়ে না। নামে মাত্র ক্লাশ করে কেউ ছোটেন টিউশনিতে, আবার কেউ ছোটেন খেলাধুলায়। আজকাল অনেক ছাত্র ভাই ক্রিকেট নিয়ে ব্যস্ত। ক্লাশ ফাঁকি দিয়ে ক্রিকেট ফুটবল খেলতে পারেন কিন্তু জিহাদি বই পড়লেই দোষ। তাই অনুরোধ থাকলো দ্বীনের উপর চলার জন্য যত ইলম লাগে সবই অর্জন করার। আপনাদের বাবা মা সময় দিচ্ছেন, টাকা দিচ্ছেন। কিন্তু আপনি না পড়ে ক্লাশ ফাঁকি দিয়ে বন্ধুদের নিয়ে শহরে ঘুরে ফিরছেন। পড়ার হক আদায় করে পড়ছেন। ছরফ নাহু ভালো করে না পড়ে উপরে ওঠে যাচ্ছেন, পরে দেখা যাচ্ছে ইবারত পড়তে পারেন না। অথচ আপনাকে পড়ার জন্য সব কিছু দিচ্ছে পরিবার। আবার কতক ভাই আছেন মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত। মোবাইল নিয়ে যে পড়ে থাকবে তার লেখাপড়া আর হয়ে ওঠবে না। শেষে একটি অনুরোধ করছি নিজেকে মুজাহিদ হিসেবে তুলার জন্য ইলম অর্জনের বিকল্প নেই, তাই প্রতিটি বিষয় বোঝে উপরে উঠার চেষ্টা করুন।
Comment