তিনটি নসীহাহ।
#যার ইমান যতবেশি তার দ্বারা দ্বীন কায়েমের কাজ ততদ্রুত হয়। সাহাবীদের সময়ে মুমিনের সংখ্যা কম ছিলো, কিন্তু ইমানের পরিমান ছিলো বেশি, তাইতো উনারা অল্প দিনের ব্যবধানে রোম, পারস্য ও ফিলিস্তিন বিজয় করে ফেলেছেন।আর আজ মুমিন সংখ্যা বেশি কিন্তু ইমানের পরিমান কম। আর তাই শত বছরের বেশি হয়ে গেছে কিন্তু ফিলিস্তিন বিজয় হয় নি। শুধু সংখ্যা বৃদ্ধি করলেই হয় না, ইমান বৃদ্ধির দিকেও নজর দিতে হয়।
# যার তাকওয়া যত বেশি তার দ্বারা দ্বীন কায়েমের কাজ তত নির্ভুল হয়। সাহাবীরা এমন অনেক কাজ করেছেন, যে কাজ করার পরে সেই কাজের পক্ষে ওহী নাযিল হয়েছে। আর আজ কুরআন হাদিসের থাকার পরেও কত ভুল কাজ করা হয় ।
#আল্লাহ তা'য়ালা বলেনঃ
وَ قَدۡ خَابَ مَنۡ دَسّٰىہَا ﴿ؕ۱۰﴾
এবং সে ব্যর্থ হবে, যে তাকে ( নফস)কলুষিত করবে। ( সুরা শামস ১০)
যার নফস কলুষিত সে নিজেই তো ব্যর্থতার মধ্যে আছে। আর যে নিজে ব্যর্থ সেতো উম্মাহর সফলতার কাজ করবে কিভাবে? তাই প্রত্যেকের নিজের নফসের দিকেও খেয়াল করা উচিত।
#যার ইমান যতবেশি তার দ্বারা দ্বীন কায়েমের কাজ ততদ্রুত হয়। সাহাবীদের সময়ে মুমিনের সংখ্যা কম ছিলো, কিন্তু ইমানের পরিমান ছিলো বেশি, তাইতো উনারা অল্প দিনের ব্যবধানে রোম, পারস্য ও ফিলিস্তিন বিজয় করে ফেলেছেন।আর আজ মুমিন সংখ্যা বেশি কিন্তু ইমানের পরিমান কম। আর তাই শত বছরের বেশি হয়ে গেছে কিন্তু ফিলিস্তিন বিজয় হয় নি। শুধু সংখ্যা বৃদ্ধি করলেই হয় না, ইমান বৃদ্ধির দিকেও নজর দিতে হয়।
# যার তাকওয়া যত বেশি তার দ্বারা দ্বীন কায়েমের কাজ তত নির্ভুল হয়। সাহাবীরা এমন অনেক কাজ করেছেন, যে কাজ করার পরে সেই কাজের পক্ষে ওহী নাযিল হয়েছে। আর আজ কুরআন হাদিসের থাকার পরেও কত ভুল কাজ করা হয় ।
#আল্লাহ তা'য়ালা বলেনঃ
وَ قَدۡ خَابَ مَنۡ دَسّٰىہَا ﴿ؕ۱۰﴾
এবং সে ব্যর্থ হবে, যে তাকে ( নফস)কলুষিত করবে। ( সুরা শামস ১০)
যার নফস কলুষিত সে নিজেই তো ব্যর্থতার মধ্যে আছে। আর যে নিজে ব্যর্থ সেতো উম্মাহর সফলতার কাজ করবে কিভাবে? তাই প্রত্যেকের নিজের নফসের দিকেও খেয়াল করা উচিত।
Comment