সে চোখ অশ্রুসিক্ত! এ চোখ অশ্রুশূণ্য!
সুবহানাল্লহ! কী আশ্চর্য চোখ! কুরআন শুনলেই কেঁপে উঠত, কেঁদে উঠত! কেমন ছিল তাদের নিষ্পাপ সেই চোখগুলো! যে তৃষ্ণার্ত চোখে তাকিয়ে থাকতেন প্রিয় রাসূলের প্রিয়তম চেহারার দিকে! যদি ভাগ্য হত! নিষ্পাপ সে চোখে চোখ রেখে তাকিয়ে থাকার।
কত পার্থক্য! সে চোখ ও এ চোখে। কত দূরত্ব সে চোখে ও এ চোখে! সে চোখ ছিল অশ্রুসিক্ত, এ চোখ অশ্রুশূণ্য! সে চোখ কাঁপত, সে চোখ কাঁদত। রব্বের ভয়ে,রহমানের প্রেমে! যদি থাকত এ চোখেও সে চোখের ক্রন্দন ও অশ্রুবর্ষণ! এ চোখেও যদি থাকত সে চোখের তৃপ্তি।
হে আল্লহ! জানি, সে চোখ ও চোখের অশ্রু দেখার ভাগ্য আমার হবে না। তবু চাই হে মহান দাতা! আমাকে দান করো সে চোখের উত্তরসূরী একজোড়া চোখ। যে চোখ কাঁপতে থাকবে,কাঁদতে থাকবে,অশ্রু ঝড়বে তোমার ভয়ে।
" রাসূলের প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে তা যখন তারা শুনে তখন তারা সত্য উপলদ্ধি করার ফলে তাদের চোখ থেকে থেকে অশ্রু ঝরে পড়ে। "
( সূরা মায়িদাহ : ৮৩)
( সূরা মায়িদাহ : ৮৩)
সুবহানাল্লহ! কী আশ্চর্য চোখ! কুরআন শুনলেই কেঁপে উঠত, কেঁদে উঠত! কেমন ছিল তাদের নিষ্পাপ সেই চোখগুলো! যে তৃষ্ণার্ত চোখে তাকিয়ে থাকতেন প্রিয় রাসূলের প্রিয়তম চেহারার দিকে! যদি ভাগ্য হত! নিষ্পাপ সে চোখে চোখ রেখে তাকিয়ে থাকার।
কত পার্থক্য! সে চোখ ও এ চোখে। কত দূরত্ব সে চোখে ও এ চোখে! সে চোখ ছিল অশ্রুসিক্ত, এ চোখ অশ্রুশূণ্য! সে চোখ কাঁপত, সে চোখ কাঁদত। রব্বের ভয়ে,রহমানের প্রেমে! যদি থাকত এ চোখেও সে চোখের ক্রন্দন ও অশ্রুবর্ষণ! এ চোখেও যদি থাকত সে চোখের তৃপ্তি।
হে আল্লহ! জানি, সে চোখ ও চোখের অশ্রু দেখার ভাগ্য আমার হবে না। তবু চাই হে মহান দাতা! আমাকে দান করো সে চোখের উত্তরসূরী একজোড়া চোখ। যে চোখ কাঁপতে থাকবে,কাঁদতে থাকবে,অশ্রু ঝড়বে তোমার ভয়ে।