অনেক সময় দেখা যায় ইসলামের জন্য কিছু করার লক্ষ্য নিয়ে অনেকে শিরক ও কুফরের সাথে আপোষ করেন ।যদি শিরক, কুফরের সাথে আপোষ করে দ্বীনের জন্য কিছু করা যায় সেটাকে অনেক ভালো মনে করে।একেবারে দ্বীনের কাজ বন্ধ হওয়া, মাদরাসা মসজিদ বন্ধ হওয়া কিংবা ওয়াজ মাহফিল বন্ধ হওয়ার চেয়ে একটু আপোষ করে বা শিথিলতা করে দ্বীনের কাজ যদি করা যায় সেটাকে ভালো মনে করেন।
অথচ ইসলামের ইতিহাস আমাদের এমনটি শিক্ষা দেয়া না, বরং ইতিহাসে দেখা যায়, শিরক ও কুফরের সাথে আপোষ না করে দ্বীনের উপর অটল থাকতে পারলে কোন না কোন সময় তাদের দ্বারা দ্বীনের বিশাল কাজ হয়।
আসহাবে কাহাফের যুবকেরা শিরক, কুফরের সাথে কোন আপোষ না করে তারা শহর ছেড়ে গুহায় আশ্রয় নেন। তারা এমনটি ভাবেন নি যে, আমরা গুহায় চলে গেলে শহরে ইসলামের কথা কে বলবে, ওয়াজ মাহফিল কিংবা মাদরাসা কে চালাবে? আমরা কতটুকুই আমল করেছি, শহর ছেড়ে গুহায় গেলে কতটুকুই বা আমল হবে? শহরে থাকলেতো অনেক দাওয়াতি কাজ করতে পারবো৷
বরং তারা গিয়ে গুহায় আশ্রয় নিয়ে ইমান বাঁচালেন । ফলে আল্লাহ তাদের তিনশো বছর ঘুমিয়ে রাখলেন।
এরপর দেখুন,মহান আল্লাহ তাদের দ্বারা দ্বীনের বিশাল এক কাজ করালেন।
তা হলো যখন তারা ঘুম থেকে উঠলো তখন সেই জনপদে তাওহীদ বাদী শাসক ক্ষমতায় ছিলো। কিন্তু তাদের মাঝে কিয়ামত নিয়ে বিতর্ক দেখা দিলো, কয়েক দলে বিভক্ত হয়ে গেলো। কেউ বললো মানুষ মরে, পঁচে অনু পরমানু হওয়ার পর আবার কিভাবে জীবিত হবে৷ তখন তাওহীদ বাদী শাসক খুব দোয়া করতেন যেন, আল্লাহ এই বিতর্কের মিমাংসা করে দেন। ফিতনা যেন নির্মূল হয়ে যায়।
কিন্তু যখন শহরে জানাজানি হয়ে গেলে এই যুবকেরা প্রায় তিনশো বছর ঘুমানোর পরে আবার ঘুম থেকে উঠলেন, এতদিন না খেয়ে তারা জীবিত ছিলেন, তখন শহর থেকে এই ফিতনা দূর হয়ে গেলো৷ মানুষের আকীদা ঠিক হয়ে গেলো। দেখুন এই যুবকরা যদি প্রথমে গুহায় আশ্রয় না নিয়ে শহরে শিরক কুফরের সাথে নমনীয়তা করে দ্বীনের কাজ করতে চাইতেন তাহলে তারাই একসময় হয়ত দ্বীন থেকে দূরে সরে পড়তো।কিন্তু তারা এমন এক আমল করলেন যেই আমলটাই দাওয়াত হয়ে গেলো। শহর থেকে ফিতনা নিমূর্ল হলো। শুধু তাই না শত শত বছর তাদের ঘটনা মানুষ কুরআনে পড়তেছেন ও ইমান বৃদ্ধি হচ্ছে ।শ্রেষ্ঠ কিতাবে তাদের নামে একটা সূরাই নাযিল করে দিলেন।অথচ উনারা নবী কিংবা রাসূল নন, মাত্র কয়েকজন যুবক। মুমিনদের ত্যাগ স্বীকার করার মনমানসিকতা তৈরী হচ্ছে ।
এরপর দেখুন রাসূল সাঃ কেও মক্কার কাফেররা ক্ষমতার লোভ দেখিয়েছিলো। তিনি চাইলে আগে ক্ষমতা গ্রহন করে, ক্ষমতার পরিধি বাড়িয়ে এরপরে তাওহীদের দাওয়াত ছড়িয়ে দিতে পারতেন।কিন্তু তিনি তা করেন নি, কোন প্রকার আপোষ করেন নি, কোন সন্ধি করেন নি। ফলে একসময় মহান আল্লাহ ইসলামের বিজয় দিলেন। মক্কার ক্ষমতাও পেলেন মানুষ দলে দলে ইসলাম গ্রহন করলেন।
শিরক, কুফরের সাথে আপোষ করে কখনও সফলতা লাভ করা যায় না। আজ অনেকেই গনতন্ত্রকে কুফরী মনে করলেও সেটাকে ক্ষমতায় যাওয়ার একটা মাধ্যম হিসেবে নিয়েছেন। দ্বীন প্রতিষ্ঠার মাধ্যম হিসেবে নিয়েছেন। অথচ শিরক কুফুরীর মাধ্যম দিয়ে সমাজে তাওহীদ প্রতিষ্ঠা ইতিপূর্বেও হয় নি, সামনেও হবে না ইনশাআল্লাহ।
অথচ ইসলামের ইতিহাস আমাদের এমনটি শিক্ষা দেয়া না, বরং ইতিহাসে দেখা যায়, শিরক ও কুফরের সাথে আপোষ না করে দ্বীনের উপর অটল থাকতে পারলে কোন না কোন সময় তাদের দ্বারা দ্বীনের বিশাল কাজ হয়।
আসহাবে কাহাফের যুবকেরা শিরক, কুফরের সাথে কোন আপোষ না করে তারা শহর ছেড়ে গুহায় আশ্রয় নেন। তারা এমনটি ভাবেন নি যে, আমরা গুহায় চলে গেলে শহরে ইসলামের কথা কে বলবে, ওয়াজ মাহফিল কিংবা মাদরাসা কে চালাবে? আমরা কতটুকুই আমল করেছি, শহর ছেড়ে গুহায় গেলে কতটুকুই বা আমল হবে? শহরে থাকলেতো অনেক দাওয়াতি কাজ করতে পারবো৷
বরং তারা গিয়ে গুহায় আশ্রয় নিয়ে ইমান বাঁচালেন । ফলে আল্লাহ তাদের তিনশো বছর ঘুমিয়ে রাখলেন।
এরপর দেখুন,মহান আল্লাহ তাদের দ্বারা দ্বীনের বিশাল এক কাজ করালেন।
তা হলো যখন তারা ঘুম থেকে উঠলো তখন সেই জনপদে তাওহীদ বাদী শাসক ক্ষমতায় ছিলো। কিন্তু তাদের মাঝে কিয়ামত নিয়ে বিতর্ক দেখা দিলো, কয়েক দলে বিভক্ত হয়ে গেলো। কেউ বললো মানুষ মরে, পঁচে অনু পরমানু হওয়ার পর আবার কিভাবে জীবিত হবে৷ তখন তাওহীদ বাদী শাসক খুব দোয়া করতেন যেন, আল্লাহ এই বিতর্কের মিমাংসা করে দেন। ফিতনা যেন নির্মূল হয়ে যায়।
কিন্তু যখন শহরে জানাজানি হয়ে গেলে এই যুবকেরা প্রায় তিনশো বছর ঘুমানোর পরে আবার ঘুম থেকে উঠলেন, এতদিন না খেয়ে তারা জীবিত ছিলেন, তখন শহর থেকে এই ফিতনা দূর হয়ে গেলো৷ মানুষের আকীদা ঠিক হয়ে গেলো। দেখুন এই যুবকরা যদি প্রথমে গুহায় আশ্রয় না নিয়ে শহরে শিরক কুফরের সাথে নমনীয়তা করে দ্বীনের কাজ করতে চাইতেন তাহলে তারাই একসময় হয়ত দ্বীন থেকে দূরে সরে পড়তো।কিন্তু তারা এমন এক আমল করলেন যেই আমলটাই দাওয়াত হয়ে গেলো। শহর থেকে ফিতনা নিমূর্ল হলো। শুধু তাই না শত শত বছর তাদের ঘটনা মানুষ কুরআনে পড়তেছেন ও ইমান বৃদ্ধি হচ্ছে ।শ্রেষ্ঠ কিতাবে তাদের নামে একটা সূরাই নাযিল করে দিলেন।অথচ উনারা নবী কিংবা রাসূল নন, মাত্র কয়েকজন যুবক। মুমিনদের ত্যাগ স্বীকার করার মনমানসিকতা তৈরী হচ্ছে ।
এরপর দেখুন রাসূল সাঃ কেও মক্কার কাফেররা ক্ষমতার লোভ দেখিয়েছিলো। তিনি চাইলে আগে ক্ষমতা গ্রহন করে, ক্ষমতার পরিধি বাড়িয়ে এরপরে তাওহীদের দাওয়াত ছড়িয়ে দিতে পারতেন।কিন্তু তিনি তা করেন নি, কোন প্রকার আপোষ করেন নি, কোন সন্ধি করেন নি। ফলে একসময় মহান আল্লাহ ইসলামের বিজয় দিলেন। মক্কার ক্ষমতাও পেলেন মানুষ দলে দলে ইসলাম গ্রহন করলেন।
শিরক, কুফরের সাথে আপোষ করে কখনও সফলতা লাভ করা যায় না। আজ অনেকেই গনতন্ত্রকে কুফরী মনে করলেও সেটাকে ক্ষমতায় যাওয়ার একটা মাধ্যম হিসেবে নিয়েছেন। দ্বীন প্রতিষ্ঠার মাধ্যম হিসেবে নিয়েছেন। অথচ শিরক কুফুরীর মাধ্যম দিয়ে সমাজে তাওহীদ প্রতিষ্ঠা ইতিপূর্বেও হয় নি, সামনেও হবে না ইনশাআল্লাহ।
Comment