Announcement

Collapse
No announcement yet.

হে সত্যের পথিক┇সবকিছুর হিসাব হবে┇উপকারী ব্যক্তি হই┇শাইখ তামিম আল আদনানি হাফিজাহুলú

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • হে সত্যের পথিক┇সবকিছুর হিসাব হবে┇উপকারী ব্যক্তি হই┇শাইখ তামিম আল আদনানি হাফিজাহুলú

    হে সত্য পথের অভিযাত্রী!


    হে সত্য পথের অভিযাত্রী! আজ যারা পার্থিব ভোগবিলাসে মত্ত হয়ে আছে জেনে রেখো, অচিরেই তাদের এই ভোগবিলাস এবং আনন্দ উল্লাস তাদের দুঃখের কারণ হবে। অনুশোচনার দহনে দগ্ধ হতে থাকবে। কিন্তু সেদিন তার এই আফসোস আর অনুশোচনা কোনো কাজে আসবে না। জেনে রেখো, যারা আজ আল্লাহর হুকুমের তোয়াক্কা না করে দুনিয়ার জীবনকেই প্রাধান্য দিচ্ছে তাদের পরিণতি হবে ভীষণ ভয়াবহ। আল্লাহ তায়ালা বলেন,

    فَاَمَّا مَنۡ طَغٰی. وَ اٰثَرَ الۡحَیٰوۃَ الدُّنۡیَا. فَاِنَّ الۡجَحِیۡمَ ہِیَ الۡمَاۡوٰی.
    "আর যে সীমালঙ্ঘন করে এবং দুনিয়ার জীবনকেই প্রাধান্য দেয় জাহান্নাম*ই হবে তার আবাসস্থল।"(সূরা নাযিয়াত*:৩৭-৪০)।

    আর যারা আল্লাহকে ভয় করে নিজের মনের উপর লাগাম টেনে ধরে তাদের অবস্থা হবে সুখময়। আল্লাহ তায়ালা বলেন,

    وَ اَمَّا مَنۡ خَافَ مَقَامَ رَبِّہٖ وَ نَہَی النَّفۡسَ عَنِ الۡہَوٰی.فَاِنَّ الۡجَنَّۃَ ہِیَ الۡمَاۡوٰی.
    "পক্ষান্তরে যে তার রবের সামনে দন্ডায়মান হ*ওয়াকে ভয় করে আর নিজেকে কুপ্রবৃত্তি থেকে বিরত রাখে জান্নাত*ই হবে তার বাসস্থান।"(সূরা নাযিয়াত:৪১-৪২)।

    আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন,

    وَ لِمَنۡ خَافَ مَقَامَ رَبِّہٖ جَنَّتٰنِ
    "আর যে ব্যক্তি তার আপন প্রতিপালকের সামনে দন্ডায়মান হ*ওয়ার ভয় রাখে তার জন্য রয়েছে দুটি জান্নাত।"(সূরা আর রহমান:৪৬)।

    দুনিয়াতে যারা আল্লাহকে ভয় করে আল্লাহর আনুগত্যের মাঝেই জীবন কাটিয়ে দেয় কিয়ামতের ময়দানে তার চেহারা হবে হাস্যোজ্জ্বল। আল্লাহ তায়ালা বলেন,

    وُجُوۡہٌ یَّوۡمَئِذٍ مُّسۡفِرَۃٌ. ضَاحِکَۃٌ مُّسۡتَبۡشِرَۃ.
    "অনেক চেহারা সেদিন হবে হাস্যোজ্জ্বল। সহাস্য, প্রফুল্ল।"(সূরা আবাসা*:৩৮-৩৯)।

    পক্ষান্তরে দুনিয়াতে যারা আল্লাহর অবাধ্যতায় জীবন কাটায় কিয়ামতের দিন তাদের চেহারা হবে ধূলিমলিন। আল্লাহ তায়ালা বলেন,

    وَ وُجُوۡہٌ یَّوۡمَئِذٍ عَلَیۡہَا غَبَرَۃٌ. تَرۡہَقُہَا قَتَرَۃٌ. اُولٰٓئِکَ ہُمُ الۡکَفَرَۃُ الۡفَجَرَۃُ
    "আর অনেক চেহারা সেদিন হবে ধূলিমলিন। তাদেরকে কালিমা আচ্ছন্ন করে রাখবে। তারাই কাফের এবং পাপাচারী।"(সূরা আবাসা*:৪০-৪২)।

    হে সত্য পথের অভিযাত্রী! তুমি দুনিয়াতে আল্লাহকে ভয় করে চলো। আল্লাহ তোমাকে কিয়ামতের দিন নিরাপত্তা দান করবেন। বস্তুত আল্লাহ তায়ালা তাঁর বান্দাকে দুটি ভয় এবং দুটি নিরাপত্তা কখনোই একত্রিত করবেন না। হাদিসে কুদসিতে* এসেছে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম* বলেছেন, আল্লাহ তায়ালা বলেন,"আমার ইজ্জত ও সম্মানের কসম! আমি দুনিয়া ও আখিরাতে আমার বান্দাকে দুই ধরনের ভয় ও নিরাপত্তা একত্রিত করব না। যদি সে দুনিয়াতে আমাকে ভয় করে তাহলে আখিরাতে* আমি তাকে নিরাপত্তা দান করবো। আর যদি সে দুনিয়াতে আমার ভয়ের ব্যাপারে নিজেকে নিরাপদ মনে করে তাহলে আখিরাতে* আমি তাকে ভয়ের মধ্যে রা*খবো।" সুতরাং, বুদ্ধিমান তো তারাই যারা আখিরাতে* নিরাপদে থাকার লক্ষ্যে দুনিয়াতে নিজের খেয়াল খুশীর অনুগামী না হয়ে আল্লাহর আনুগত্যের উপর থাকে।

    সবকিছুর হিসাব দিতে হবে

    প্রিয় ভাই ও বোন! ভুলে যাবেন না, আপনি যা করছেন সব*ই লিপিবদ্ধ করা হচ্ছে। ভাববেন না, আপনার গুনাহের খবর কেউ জানছে না। আল্লাহ তায়ালা কুরআন মাজিদে বলেন,

    وَ اِنَّ عَلَیۡکُمۡ لَحٰفِظِیۡنَ. کِرَامًا کَاتِبِیۡنَ. یَعۡلَمُوۡنَ مَا تَفۡعَلُوۡنَ.
    "নিশ্চয়ই তোমাদের উপর তত্ত্বাবধায়ক নিযুক্ত আছে। আমল লেখক ফেরেশতাগণ। তোমরা যা করো তারা তা জানে।"(সূরা ইনফিতার:০৯-১১)।

    আপনি যখন*ই যা করছেন তা নিমিষেই লিপিবদ্ধ করা হচ্ছে আপনার আমলনামায়। আপনি হাসি-ঠাট্টা করছেন, মুসলিম ভাই এর গীবত করছেন, ঘুষ নিচ্ছেন, ব্যভিচার করছেন। আপনি হয়তোবা খানিকক্ষণ পরেই এগুলো ভুলে যাবেন। কিন্তু কিরামান কাতেবিন আপনার সকল গুনাহ লিখে রাখছেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন,

    مَا یَلۡفِظُ مِنۡ قَوۡلٍ اِلَّا لَدَیۡہِ رَقِیۡبٌ عَتِیۡدٌ
    "মানুষ যে কথাই উচ্চারণ করে তা লিপিবদ্ধ করার জন্য তৎপর প্রহরী তার নিকটেই রয়েছে।"(সূরা ক্বাফ:১৮)।

    আপনার সকল কর্ম আল্লাহ তায়ালা সংরক্ষণ করে রাখছেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন,

    اَحۡصٰہُ اللّٰہُ وَ نَسُوۡہُ
    "তারা যা করতো আল্লাহ তায়ালা তার হিসাব রেখেছেন যদিও তারা তা ভুলে গিয়েছে।"(সূরা মুজাদালাহ:০৬)।

    হে ভাই ও বোন! হাশরের ময়দানে আপনার সমস্ত গুনাহ আপনার সামনে পেশ করা হবে। সেদিন মানুষ তার কৃতকর্মের নিখুঁত বিবরণ সম্বলিত আমলনামা দেখে আশ্চর্য হয়ে বলবে,

    يَا وَيْلَتَنَا مَالِ هَذَا الْكِتَابِ لَا يُغَادِرُ صَغِيرَةً وَلَا كَبِيرَةً إِلَّا أَحْصَاهَا
    "হায়, আফসোস! এ কেমন আশ্চর্য কিতাব! ছোট বড় কোনো কিছুই তো এতে বাদ দেওয়া হয় নি।"(সূরা কাহাফ:৪৯)।

    ছোট থেকে ছোট স*ওয়াব কিংবা ছোট থেকে ছোট গুনাহ সব*ই সেদিন হাজির করা হবে। কোনো কিছুই সেদিন বাদ যাবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,

    فَمَنۡ یَّعۡمَلۡ مِثۡقَالَ ذَرَّۃٍ خَیۡرًا یَّرَہٗ. وَ مَنۡ یَّعۡمَلۡ مِثۡقَالَ ذَرَّۃٍ شَرًّا یَّرَہٗ.
    "কেউ অণু পরিমাণ ভালো কাজ করলে তা সে দেখতে পাবে। আর কেউ অণু পরিমাণ খারাপ কাজ করলে তাও সে দেখতে পাবে।"(সূরা যিলযাল*:০৭-০৮)।

    যার আমলনামা ডান হাতে দেওয়া হবে সে খুশিতে আত্মহারা হয়ে যাবে। সবাইকে সে বলবে,

    ہَآؤُمُ اقۡرَءُوۡا کِتٰبِیَہۡ. اِنِّیۡ ظَنَنۡتُ اَنِّیۡ مُلٰقٍ حِسَابِیَہۡ.
    "নাও! আমার আমলনামা পড়ে দেখো। আমি জানতাম, আমাকে হিসাবের সম্মুখীন হতে হবে।"(সূরা হাক্কাহ:১৯-২০)

    তার অবস্থা হবে খুব*ই সন্তোষজনক। আল্লাহ তায়ালা বলেন,

    فَہُوَ فِیۡ عِیۡشَۃٍ رَّاضِیَۃٍ. فِیۡ جَنَّۃٍ عَالِیَۃٍ.
    قُطُوۡفُہَا دَانِیَۃٌ. کُلُوۡا وَ اشۡرَبُوۡا ہَنِیۡٓـئًۢا بِمَاۤ اَسۡلَفۡتُمۡ فِی الۡاَیَّامِ الۡخَالِیَۃِ.
    "সে থাকবে সন্তুষ্ট চিত্ত স্থানে। সুউচ্চ জান্নাতে। সেখানে ফলসমূহ অবনমিত থাকবে। তাদেরকে বলা হবে, খাও* এবং পানাহার করো তৃপ্তির সহিত দুনিয়ার জীবনে যা তোমরা করেছো তার বিনিময়ে।"(সূরা হাক্কাহ:২১-২৪)।

    আর যার আমলনামা খারাপ হবে তার আমলনামা দেওয়া হবে বাম হাতে। সেদিন তার আফসোসের কোনো শেষ থাকবে না। সে বলবে,

    یٰلَیۡتَنِیۡ لَمۡ اُوۡتَ کِتٰبِیَہۡ. وَ لَمۡ اَدۡرِ مَاحِسَابِیَہۡ. یٰلَیۡتَہَا کَانَتِ الۡقَاضِیَۃَ. مَاۤ اَغۡنٰی عَنِّیۡ مَالِیَہۡ.
    ہَلَکَ عَنِّیۡ سُلۡطٰنِیَہۡ.
    "হায়! আমার আমলনামা যদি নাই দেওয়া হতো। আর আমি যদি আমার হিসাব না জানতাম! হায়! আমার মৃত্যুই যদি আমার শেষ হতো। আমার ধনসম্পদ আমার কোনো কাজে এলো না। আমার ক্ষমতাও বিনষ্ট হয়ে গেছে।"(সূরা হাক্কাহ:২৫-২৯)।

    ফেরেশতাদেরকে* বলা হবে,

    خُذُوۡہُ فَغُلُّوۡہُ. ثُمَّ الۡجَحِیۡمَ صَلُّوۡہُ.
    "ধরো তাকে। অতঃপর তার গলায় বেড়ি পড়িয়ে তাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করো।"(সূরা হাক্কাহ:৩০-৩১)।

    প্রিয় ভাই ও বোন! সতর্ক হোন আপনার আমলের ব্যাপারে। প্রকাশ্য ও গোপন গুনাহের ব্যাপারে সতর্ক হোন। আপনার রবের ইবাদত করুন। মনে রাখবেন, গুনাহে যেমন শান্তি আছে, ঠিক গুনাহ পরিত্যাগেও সুখ আছে। গুনাহের সুখ ক্ষণিকের*। কিন্তু গুনাহ পরিত্যাগের সুখ সারা জীবনের।

    প্রিয় ভাই ও বোন! আর দেরি নয়, আজ থেকেই তিনটি বিষয়ে সাবধান হ*ওয়ার অঙ্গীকার করুন।
    ১) আমল করার সময় খেয়াল রাখুন, আপনি আল্লাহর নজরসীমার আ*ওতায় আছেন।
    ২) কথা বলার সময় খেয়াল রাখুন, আল্লাহ আপনার কথা শুনছেন।
    ৩) মৌনতা অবলম্বনের সময় মনে রাখুন, আল্লাহ আপনার অন্তরের খবর জানেন।

    আল্লাহ তায়ালা আমাদের আমল করার তৌফিক দিন আমিন ইয়া রব্বাল আলামিন।

    উপকারী ব্যক্তি হওয়ার চেষ্টা করুন


    আমাদের সমাজে এমন কিছু মানুষ আছে যাদেরকে সবাই ভালোবাসে।
    প্রতিদিন সে অনেক মানুষের উপকারে আসে। কাউকে কর্জে হাসানা দেয়, কাউকে পরামর্শ দ্বারা সাহায্য করে, কারো হাত ধরে মসজিদে নিয়ে যায়। এভাবে সে সমাজের মানুষের জন্য উপকারী মানুষ হয়ে উঠে। প্রিয় ভাই! আপনার কি এমন উপকারী মানুষ হতে মন চায় না? আজ থেকে নিয়ত করুন আপনি একজন উপকারী মানুষ হবেন। ওয়াল্লাহি, আপনি যদি একজন উপকারী মানুষ হতে পারেন তাহলে জীবনের অন্যরকম মজা খুঁজে পাবেন। আপনি অন্তর্ভুক্ত হবেন মুসলিম সমাজের শ্রেষ্ঠ মানুষদের তালিকায়।

    সুনানে তিরমিযীতে বর্ণিত একটি সহিহ হাদিসে এসেছে, হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, একবার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম* বসে থাকা কয়েকজন ব্যক্তির কাছে গিয়ে বলেন,"তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে উত্তম কে এবং সবচেয়ে নিকৃষ্ট কে তা কি আমি জানিয়ে দিব না?" এই কথা শুনে সবাই চুপ করে থাকে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম* পরপর তিনবার এক*ই প্রশ্ন করার পর একজন লোক বলে, “ইয়া রাসূলুল্লাহ! অবশ্য*ই আপনি বলুন।” তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম* বললেন,"তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে উত্তম হলো সে যার* কাছ থেকে কল্যাণের আশা করা হয় এবং যার অনিষ্ট থেকে মানুষ নিশ্চিন্তে থাকে। আর তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে নিকৃষ্ট হলো সে, যার কাছ থেকে কল্যাণের আশা করা হয় না এবং যার অনিষ্ট থেকে মানুষ নিরাপদে থাকে না।"

    প্রিয় ভাই! একজন মুমিন সবসময় তার অপরজনকে উপকারের কাজে নিয়োজিত থাকে। কেননা, সে জানে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম* বলেছেন,"বান্দা যতক্ষণ তার ভাইয়ের সাহায্যে নিয়োজিত থাকে, আল্লাহ ততক্ষণ তার সাহায্যে নিয়োজিত থাকেন।"
    সহিহ মুসলিমে বর্ণিত একটি হাদিসে এসেছে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম* বলেন,"যে ব্যক্তি কোনো মুসলিমের একটি কষ্ট লাঘব করবে, আল্লাহ কিয়ামতের দিনের কষ্টগুলোর একটি কষ্ট তার থেকে লাঘব করবেন।"
    সহিহ মুসলিমে বর্ণিত আরেকটি আশ্চর্যজনক হাদিস শুনুন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম* বলেন,"আমি জান্নাতে একটি লোককে দেখেছি, যে জান্নাতের নিয়ামতের উপর গড়াগড়ি খাচ্ছিল। সে রাস্তার একটি গাছ কেটেছিল* রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে মানুষের কষ্ট হচ্ছিল বলে।"

    সুবহানাল্লাহ! মুসলিম ভাই এর উপকার করার কতো ফজীলত! সামান্য একটু গাছ কেটেছে বলেই লোকটি কতো বড় পুরস্কার লাভ করেছে দেখুন। প্রিয় ভাই! আজ থেকেই উপকারী মানুষ হ*ওয়ার শপথ গ্রহণ করুন। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে আমল করার তৌফিক দিন আমিন ইয়া রব্বাল আলামিন*।

    Collected

  • #2
    মাশাআল্লাহ খুউব উপকারী পোষ্ট। আমরা শ্রেষ্ঠ জাতি হওয়ার অন্যতম একটি কারণ হলো আমাদেরকে মানুষের কল্যাণের জন্য প্রেরণ করা হয়েছে। সবচেয়ে বড় কল্যাণ হলো কাউকে দ্বীনে ইসলামে প্রবেশ করানো।

    Comment


    • #3
      হে সত্য পথের অভিযাত্রী! আজ যারা পার্থিব ভোগবিলাসে মত্ত হয়ে আছে জেনে রেখো, অচিরেই তাদের এই ভোগবিলাস এবং আনন্দ উল্লাস তাদের দুঃখের কারণ হবে। অনুশোচনার দহনে দগ্ধ হতে থাকবে। কিন্তু সেদিন তার এই আফসোস আর অনুশোচনা কোনো কাজে আসবে না। জেনে রেখো, যারা আজ আল্লাহর হুকুমের তোয়াক্কা না করে দুনিয়ার জীবনকেই প্রাধান্য দিচ্ছে তাদের পরিণতি হবে ভীষণ ভয়াবহ।
      খুব দামী কথা।
      আল্লাহ আমাদেরকে সহীহ বুঝ দান করুন ও আমল করার তাওফিক দান করুন। আমীন
      ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

      Comment

      Working...
      X