Announcement

Collapse
No announcement yet.

এসো ঈমানের স্বাদ আস্বাদন করি┇ওরা তোমাদের ভুলিয়ে রেখেছে..┇𝐓𝐫𝐚𝐧𝐬𝐜𝐫𝐢𝐩𝐭┇শাইখ তামিম ó

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • এসো ঈমানের স্বাদ আস্বাদন করি┇ওরা তোমাদের ভুলিয়ে রেখেছে..┇𝐓𝐫𝐚𝐧𝐬𝐜𝐫𝐢𝐩𝐭┇শাইখ তামিম ó

    ﺑِﺴْــــــــــــــــﻢِﷲِﺍﻟﺮَّﺣْﻤَﻦِﺍلرَّﺣِﻴﻢ ️

    এসো ঈমানের স্বাদ আস্বাদন করি!



    সমগ্র পৃথিবী জুড়ে পরকাল সম্পর্কে উদাসীন মানুষেরা যখন উন্মাদ হয়ে অন্যান্য অশ্লীলতা উপভোগ করছে। প্রতিযোগীতার সাথে আল্লাহর নাফরমানিতে লিপ্ত হচ্ছে। গুনায় লিপ্ত হওয়ার নানা উপায়-উপকরণ যখন হাতের নাগালেই ভরপুর হয়ে আছে।

    এমন প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেও আল্লাহর অনুগত বান্দারা আপন রবের ইবাদত করে যাচ্ছে। আল্লাহর পূর্নাঙ্গ বিধান মানার পরিবেশ কায়েমের লক্ষে প্রানপন প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বস্তুত মহান আল্লাহই তাঁর আনুগত্যশীল বান্দাদের অন্তরে ঈমানের স্বাদ আর মিষ্টতা দান করেছেন।

    কারন তারা সন্তুষ্ট চিত্তে আল্লাহকে রব হিসেবে মেনে নিয়েছে। আল্লাহর মনোনীত জীবন-ব্যবস্থা ইসলামকে দ্বীন হিসেবে গ্রহণ করছে। আল্লাহর পয়গম্বর মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে রাসূল হিসেবে মেনে নিয়েছে।

    হাদীস শরীফে বর্ণিত হয়েছে, রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, "সেই ব্যক্তি ঈমানের স্বাদ আস্বাদন করেছে যে আল্লাকে রব হিসাবে, ইসলামকে দ্বীন হিসাবে এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে রাসূল হিসাবে সন্তুষ্ট চিত্তে গ্রহণ করেছে।"

    অপর এক হাদীসে বর্ণিত হয়েছে, রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আবু সাঈদ খুদরী রাদিআল্লাহু আনহু কে লক্ষ করে বলেছেন, "হে আবু সাঈদ! যে আল্লাহকে রব হিসাবে, ইসলামকে দ্বীন হিসাবে এবং মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে নবী হিসাবে সন্তুষ্ট চিত্তে মেনে নিবে তার জন্য জান্নাত অবধারিত।"

    রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেছেন, "তিনটি বৈশিষ্ট্য যার মধ্যে থাকবে সে তা দ্বারা ঈমানের মিষ্টতা লাভ করবে, যার কাছে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল অন্য সবকিছু থেকে বেশি প্রিয়, যে মানুষকে শুধু আল্লাহর জন্যই ভালবাসে এবং আল্লাহ তাকে কুফর থেকে পরিত্রাণ দেয়ার পর সেদিকে যাওয়াকে সে তেমনি অপছন্দ করে যেমন অগুনে নিক্ষিপ্ত হওয়াকে অপছন্দ করে।"

    যে ব্যক্তি ঈমানের স্বাদ লাভ করেছে সে উন্মাদ হয়ে গুনাহ আর নাফরমানিতে নিমজ্জিত হতে পারে না। ভ্রষ্টতার অন্ধকারে হারিয়ে যেতে পারে না। যে ব্যক্তির নিকট আল্লাহ ও তাঁর রাসূল জীবনের সবকিছু থেকে বেশি প্রিয় সে কখনোই আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের অবাধ্যচারনে ড়ুবে থাকতে পারে না।

    আল্লাহর বিধান এবং রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুন্নাহ পালনে সে তো সর্বদা উদ্যমী থাকবে। প্রকৃতপক্ষে ঈমানের স্বাদ ও মিষ্টতা একজন মু'মিনকে কঠিন কষ্ট-মুসিবত হাসি মুখে বরণ করতে শেখায়। দ্বীনের জন্য আপন জান-মাল কোরবানী করার অনুপ্রেরণা জোগায়।

    সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু আনহুম-গণের ঈমানদ্বীপ্ত জিবনী এর উজ্জল দৃষ্টান্ত। ঈমানের সুমিষ্ট স্বাদ আস্বাদনের কারনে তাঁদের পক্ষে দ্বীনের জন্য আপন জান-মাল উৎসর্গ করা সহজ হয়ে গিয়েছিল।

    মক্কার মুশরিকরা হযরত বেলাল রাদিআল্লাহু আনহু এর বুকের উপর ভারী পাথর চাপা দিয়ে তাঁকে মরুভূমির উত্তপ্ত বালুর উপর শুইয়ে রাখত। আর এই কঠিন নির্যাতনের মুহুর্তেও তাঁর জবান থেকে আহাদ-আহাদ ধ্বনি উচ্চারিত হত।

    বর্বর মুশরিকেরা হযরত খাব্বাব রাদিআল্লাহু আনহু কে জ্বলন্ত অগ্নির উপর শুইয়ে রাখত অতঃপর তাঁর পিঠের চর্বি গলে গলে সেই আগুন নিভে যেত।

    সুবহান আল্লাহ!
    ঈমানের কেমন স্বাদ আর মিষ্টতা লাভ করলে তাঁদের পক্ষে এমন নির্মম নির্যাতন সহ্য করা সম্ভব হয়েছিল!

    হযরত খুবাইব রাদিআল্লাহু আনহুকে শুলী-বিদ্ধ করে হত্য করার পূর্বে কাফেরেরা জিজ্ঞেস করেছিল যদি কোন তামান্না থাকে তাহলে বল। সে সময় তিনি বলেছিলেন, আমাকে এতোটুকু সময় দেয়া হোক যেন আমি দু'রাকাত নামাজ পড়ে নিতে পারি।

    হযরত খুবাইব রাদিআল্লাহু আনহুকে হত্যা করার পূর্বে বলা হয়েছিল, হে খুবাইব! তুমি কি এটা পছন্দ করো যে, মুহাম্মদ তোমার স্থলে শূলিতে থাকবে, আর তুমি মুক্তি পেয়ে যাবে?

    হযরত খুবাইব রাদিআল্লাহু আনহু তখন জবাব দিয়েছিলেন,
    لا والله العظيم ما أحب أن يفديني بشوكة يشاكها في قدمه
    না, মহান আল্লাহর শপথ! আমি এটা পছন্দ করি না যে, নবীজির পায়ে সামান্য কাঁটা বিঁধবে আর এর বিনিময়ে আমি মুক্তি পেয়ে যাবো। -তবারানী, মুজামে কবীর: ৫২৮৪

    সুবহান আল্লাহ্!
    ঈমানের কেমন স্বাদ ও মিষ্টতা অন্তরে অনুভূত হলে জীবনের অন্তিম মুহুর্তও ভালবাসার এমন বহিঃপ্রকাশ হতে পারে!

    হযরত মুসাইব ইবনুল উমাইর রাদিআল্লাহু আনহু ইসলাম গ্রহনের পূর্বে আয়েশী জীবন-যাপনকারী এক বিলাসী যুবক ছিলেন। প্রতিদিন নতুন নতুন পোষাক পরিধান ছিল যার ফ্যাসন আর স্টাইল। এই মুসাইব ইবনে উমাইর রাদিয়াল্লাহু আনহু-ই ইসলাম গ্রহনের পর ঈমানের এমন স্বাদ আস্বাদন করে ধন্য হয়েছিলেন, পরিবারের সমস্ত ধন-সম্পদ আর দুনিয়ার মোহ উপেক্ষা করে আল্লাহর রাহে বেরিয়ে পড়েছিলেন।

    অতঃপর এমন এক অবস্থা তাঁর অতিবাহিত হয়েছিল মাত্র একখানা চাদরই ছিল তাঁর পরিধানের বস্ত্র। যখন তিনি আল্লাহর রাস্তায় শাহাদত লাভ করেন, কাফন হিসেবে সেই চাদর খানাই তাঁর একমাত্র সম্বল ছিল। আর তা ছিল এমন, যখন পায়ের দিকে টেনে দেয়া হত মাথার দিকটা খালি হয়ে যেত আর যখন মাথার দিকে টেনে নেয়া হত তো পায়ের দিকেটা খালি হয়ে যেত!

    সুবহান আল্লাহ্!
    ঈমানের কেমন মজা অন্তরে অনুভূত হলে একসময়ের বিলাসিতায় মত্ত থাকা যুবক দুনিয়ার ভোগ-বিলাসিতা উপেক্ষা করে এমন সাধারন জীবন পছন্দ করে নিতে পারে!

    হযরত আম্মার রাদিআল্লাহু আনহু, হযরত সুমাইয়া রাদিআল্লাহু আনহা–এভাবে সমস্ত সাহাবায়ে কেরাম কঠিন থেকে কঠিন পরীক্ষার সম্মুখীন হয়েছিলেন। তবু তাঁরা ঈমানের উপর অটল-অবিচল ছিলেন। ঈমানের স্বাদ আস্বাদনের ফলে সব ধরনের যাতনাই তাঁদের কাছে সহনীয় হয়ে গিয়েছিল।

    বস্তুত আল্লাহ তা'য়ালাই তাঁদের অন্তরে ঈমানের মহব্বত সৃষ্টি করে দিয়েছিলেন এবং তা হৃদয়-গ্রাহী করে দিয়েছিলেন। পক্ষান্তরে কুফর-পাপাচার ও নাফরমানের প্রতি তাঁদের অন্তরে সৃষ্টি করে দিয়েছিলেন প্রচন্ড ঘৃনা।

    এবার আমরা প্রত্যেকে নিজেদের ঈমানের অবস্থা নিয়ে একটু ভেবে দেখি–
    • আমাদের অন্তরে কি ঈমানের স্বাদ, ঈমানের মিষ্টতা অনুভূত হয়?
    • আমরা কি সত্যিই মহান আল্লাহকে রব হিসাবে, ইসলামকে দ্বীন হিসাবে এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে রাসূল হিসাবে সন্তুষ্টু চিত্তে গ্রহন করতে পেরেছি?
    • রবের প্রকৃত অর্থ, দ্বীনের সঠিক স্বরুপ কী আমরা যথাযথ ভাবে উপলব্ধি করতে পেরেছি?
    • মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের রাসূল। আমরা কী পরিপূর্ণ ভাবে তাঁর আদর্শ আঁকড়ে ধরতে পেরেছি?

    এসো হে ঈমানের গুনে গুনান্বিত মুমিন! আল্লাহকে রব হিসাবে, ইসলামকে দ্বীন হিসাবে এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে রাসূল হিসাবে সন্তুষ্ট চিত্তে গ্রহণ করার মাধ্যমে ঈমানের প্রকৃত স্বাদ আর মিষ্টতা লাভ করবে আর জান্নাতকে নিজের জন্য ওয়াজিব করে নিবে।
    মহান আল্লাহ আমাদের সেই তাওফীক দান করুন। আমীন।

    ওরা এভাবেই তোমাদের ভুলিয়ে রেখেছে।



    আজকের যুবকদের অধিকাংশের অবস্থাই হচ্ছে এমন, কেউ নিত্য নতুন রেকর্ড গড়ার পিছনে উন্মাদ হয়ে আছে। আবার কেউবা এসব বেহুদা রেকর্ডের লেটেস্ট নিউজ জানার পিছনে পড়ে আছে।

    যদি তাদের জিজ্ঞাস করা হয় অমুক লিগে কে সবচেয়ে বেশি চার-ছয় মেরেছে? কে সর্বাধিক উইকেট নিয়েছে? কে কত রান করেছে। অমুক ম্যাচে কারা গোল দিয়েছে? আর কারা গোল খেয়েছে? এসব খেল তামাশা আর বেহুদা প্রশ্নের জবাব তারা দ্রুতই বলতে পারে।

    কিন্তু যদি তাদের দ্বীনের কেন বিধি-বিধান সম্পর্কে জিজ্ঞাস করা হয়, যদি তাদের সামনে কোরআন ও হাদীস থেকে কোন আলোচনা করা হয় তখন তাদের ভাবটাই মলিন হয়ে যায়, চেহেরার রং বিবর্ণ হয়ে যায়। যেন এসব ব্যাপারে তারা কিছুই শুনেনি, কখনো এসব বিষয়ে কোন আলেচনাই তাদের কানে যায়নি!

    ফুটবল বিশ্বকাপ, ক্রিকেট বিশ্বকাপ, আই.পি.এল, বি.পি.এল, অলিম্পিক এধরনের অর্থহীন খেল তামাশা গান-বাজনা, নাটক, সিনেমা, সৌন্দর্য প্রদর্শনের অশ্লীল প্রতিযোগীতা এসব জঘন্য পাপাচারের আয়োজনের একটাই উদ্দেশ্য যেন উম্মার যুবক-সমাজ কোরআন-সুন্নার প্রকৃত শিক্ষা থেকে গাফেল হয়ে থাকে। তাদের কর্ণ কুহরে যেন পবিত্র কোরআনের বানী পৌছতে না পারে।

    এভাবেই নব্য জাহেলিয়াত উম্মাহকে একের পর এক নয়া নয়া জঘন্য পাপাচারে ডুবিয়ে রেখেছে। ফলে উম্মাহর যুব শ্রেনী এগুলোর পিছনে পরে গুনাহ আর গাফিলতির মাঝেই বিভোর হয়ে আছে।

    মুসলমানদেরকে কোরআন-সুন্নাহ্ থেকে বিমুখ করে রাখার জন্য মানুষ রুপী শয়তানেরা ইসলামের শুরুর জামানাতেও এধরনের দুষ্কর্ম চালিয়ে ছিল।

    তারা যখন দেখত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইসলামের দাওয়াত দিচ্ছেন বা সালাত আদায় করছেন কিংবা কুরআন তিলাওয়াত করছেন, তারা সেখান থেকে মানুষকে তাড়িয়ে দিত। হৈ চৈ দাঙ্গা-হাঙ্গামা হট্টোগোল বাঁধিয়ে দিত। নানা ভাবে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করত।

    যা পবিত্র কোরআনে এভাবেই বর্নিত হয়েছে, আল্লাহ্ তা'য়ালা বলছেন, "আর কাফিররা বলে কোরআন শুনোনা বরং তা পড়ার সময় হট্টোগোল সৃষ্টি কর যাতে তোমরা বিজয়ই হতে পার।"

    তারা অতীত কালের ঘটনাবলী ও কোরআনে বর্ণিত বিষয়াদির মধ্যে ধুম্রজাল তৈরী করে জনমনে ধাঁধাঁর সৃষ্টি করত। এমন কি সত্যের দাওয়াত রোধে বহিঃবিশ্ব থেকে কল্প-কাহিনী আমদানি করে মানুষকে সেদিক আকৃষ্ট করার অপপ্রয়াশ চালত।

    ঐ সময় নজর বিন হারিস নামক এক কুখ্যাত লোক ছিল সে সবসময় রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দাওয়াত রোধ করার অপচেষ্টায় লিপ্ত থাকতো। একবার সে ইরান গিয়ে ইরানের বিখ্যাত বীর রুস্তম ও প্রচীন গ্রীক সম্রাট আলেক জান্ডারের কিচ্ছা-কাহিনী শিখে আসল।

    রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন কোথাও গিয়ে মানুষদেরকে আল্লাহর আযাব সম্পর্কে সতর্ক করতেন এবং কোরআনে বর্ণিত পূর্ববর্তী জাতি সমূহের ধ্বংসের কথা শুনাতেন তখন এই নরাধম নজর বিন হারিস সেখানে গিয়ে তার ঐসব উদ্ভট কাহিনী শুনাতো আর বলত বল দেখি কোন দিক দিয়ে মুহাম্মাদের কথা আমার কথা থেকে উত্তম।

    হে উম্মার যুব সমাজ! ঠিক এই উদ্দেশ্যকেই সামনে রেখে বর্তমান শয়তান ও তার দোসররা নিত্য নতুন খেল তামাশা আর গুনাহের সিরিজের মাধ্যমে তোমাদেরকে সত্যের পথকে ভুলিয়ে রাখছে। অপরাধের জাল বিস্তার করে তোমাদেরকে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যাচ্ছে।

    কোরআন-সুন্নার শিক্ষা থেকে বিমুখ করে উম্মাকে বিভক্ত করার চেষ্টা চালাচ্ছে। আজ তোমরা নিজেদের অবস্থান নিয়ে একটু ভেবে দেখ। দ্বীন ইসলাম থেকে তোমরা কতদূরে সরে আছ। একের পর এক গুনাহের কাজে কিভাবে জড়িয়ে পড়ছো।

    হে যুবক! তোমর জিবনের অতিবাহিত এক একটি দিনের দিকে তাকিয়ে বল–
    • গতকাল তুমি কত সময় কোরআন তেলোয়াত করেছ?
    • আল্লাহর বিধি-বিধান জানার জন্য কতটুকু সময় কোরআনকে বুঝার চেষ্টা করেছ?
    • কয় ওয়াক্ত নামাজ পড়েছ?
    • আজ পর্যন্ত রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কয়টি হাদীস মুখস্ত করতে পেরেছ?

    হে যুবক! এভাবেই নিজের এক একটি দিনের হিসাব মিলিয়ে দেখ। তুমি কোন পথে চলছ? কাদের মত-পথে আচ্ছন্ন হয়ে আছ?

    সতর্ক হও আবারও বলছি সতর্ক হও। শয়তান ও তার দোসররা গুনাহের জাল বিছিয়ে তোমাদের ভুলিয়ে রাখার অপচেস্ট চালাচ্ছে। ওরা প্রতিনয়ত তোমাদেরকে জাহান্নামের দিকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে! সতর্ক হও হে যুবক সতর্ক হও! কোরআন -সুন্নাহকে আঁকড়ে ধর।

    — শায়েখ তামীম আল আদনানী হাফিজাহুল্লাহ্ —


    Collected
    Last edited by طوبى للغرباء; 11-01-2020, 12:22 PM.

  • #2
    মুহতারাম ভাই,আপনি এমন একটি কাজ করছেন যা স্মরণীয় হয়ে থাকবে ৷
    আল্লাহ আপনাকে উত্তম বদলা দান করুন ৷ আমিন
    গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

    Comment


    • #3
      মাশাআল্লাহ, সুন্দর হয়েছে। জাযাকাল্লাহ
      আল্লাহ আপনার খেদমতের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার তাওফিক দিন। আমীন
      ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

      Comment

      Working...
      X