আমীরুল মুমিনিন হযরত মুয়াবিয়া রা. এর নসীহাতমালা:-----
১। তোমরা নামযে তোমাদের চেহারা ও সারিগুলো সোজা রাখো, তা না হলে আল্লাহ তা'আলা তোমাদের মনে মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করে দিবেন।
২।তোমরা তোমাদের নির্বোধদের চেপে ধরে সতঢের উপর অবিচল রাখ, অন্যথায় আল্লাহ তোমাদের উপর তোমাদের দুশমনকে চাপিয়ে দিবেন, তারপর সে তোমাদের সাথে নিকৃষ্ট আচরণ করবে।
৩। তোমরা দান করতে থাক, আর কেউ যেন না বলে, আমি তো কম সম্পদশালী। কারণ অধিক সম্পদশালী ব্যক্তির দানের চেয়ে কম সম্পদশালী ব্যক্তির দান অতি উত্তম।
৪। সহনশীলতা সম্ভ্রান্ত ব্যক্তির মর্যাদাকে খাটো করে না, বরং তার মর্যাদা বৃদ্ধি করে।
৫। মানুষ বুদ্ধিমান হতে পারে না, যতক্ষন পর্যন্ত না তার সহনশীলতা অজ্ঞতার উপর এবং ধৈর্য প্রবৃত্তির উপর প্রাধান্য লাভ করে, শুধুমাত্র সহনশীলতার গুণেই মানুষ বুদ্ধিমান হতে পারে।
৬। যিয়াদকে লিখে পাঠান, শোন, শুধু কোমলতা ও শীতলতার সাথে রাজ্য পরিচালনা করতে পারবে না। তাহলে মানুষ দুঃসাহসী ও ঔদ্ধত্ত্বপূর্ণ হয়ে যাবে।
আর কড়াকড়ি ও উষ্ণতার সাথেও রাজ্য পরিচালানা করতে পারবে না, তাহলে মানুষ আত্নবিনাশে উদ্বুদ্ধ হবে, উৎসাহিত হবে।
৭। শিক্ষার মাধ্যমেই ইলম অর্জিত হয়। আর শিক্ষার মাধ্যমেই ইসলামী বিধিবিধানের তত্ত্বজ্ঞান অর্জিত হয়। তবে আল্লাহ যার কল্যাণ কামনা করেন তাকে ধর্মের বিধিবিধানের তত্ত্বজ্ঞান দান করেন।
৮। আল্লাহকে তার বান্দাদের মধ্য হতে একমাত্র আলেমরাই ভয় করে।
৯।রাসুল স. বলেন, আমার উম্মতের মধ্য হতে সর্বদা একদল লোক সত্যে অবিচল থাকবে। তারা তাদের পরওয়া করবে না যারা তাদের বিরোধীতা করে আর তাদেরও পরোয়া করবে না যারা তাদের সাথে শত্রুতা করে। অবশেষে তারা আল্লাহর হুকুমে বিজয় লাভ করবে।
১০। আল্লাহ যা দান করেন তা প্রতিহত করার মত কেউ নেই। আর আল্লাহ যা প্রদান করেননি তা প্রদান করার মত কেউ নেই।
১১। যার কল্যাণ কামনা করা হয় তাকে ধর্মের সুগভীর জ্ঞান দান করা হয়।
ওয়াল্লাহুল আ'লাম
১। তোমরা নামযে তোমাদের চেহারা ও সারিগুলো সোজা রাখো, তা না হলে আল্লাহ তা'আলা তোমাদের মনে মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করে দিবেন।
২।তোমরা তোমাদের নির্বোধদের চেপে ধরে সতঢের উপর অবিচল রাখ, অন্যথায় আল্লাহ তোমাদের উপর তোমাদের দুশমনকে চাপিয়ে দিবেন, তারপর সে তোমাদের সাথে নিকৃষ্ট আচরণ করবে।
৩। তোমরা দান করতে থাক, আর কেউ যেন না বলে, আমি তো কম সম্পদশালী। কারণ অধিক সম্পদশালী ব্যক্তির দানের চেয়ে কম সম্পদশালী ব্যক্তির দান অতি উত্তম।
৪। সহনশীলতা সম্ভ্রান্ত ব্যক্তির মর্যাদাকে খাটো করে না, বরং তার মর্যাদা বৃদ্ধি করে।
৫। মানুষ বুদ্ধিমান হতে পারে না, যতক্ষন পর্যন্ত না তার সহনশীলতা অজ্ঞতার উপর এবং ধৈর্য প্রবৃত্তির উপর প্রাধান্য লাভ করে, শুধুমাত্র সহনশীলতার গুণেই মানুষ বুদ্ধিমান হতে পারে।
৬। যিয়াদকে লিখে পাঠান, শোন, শুধু কোমলতা ও শীতলতার সাথে রাজ্য পরিচালনা করতে পারবে না। তাহলে মানুষ দুঃসাহসী ও ঔদ্ধত্ত্বপূর্ণ হয়ে যাবে।
আর কড়াকড়ি ও উষ্ণতার সাথেও রাজ্য পরিচালানা করতে পারবে না, তাহলে মানুষ আত্নবিনাশে উদ্বুদ্ধ হবে, উৎসাহিত হবে।
৭। শিক্ষার মাধ্যমেই ইলম অর্জিত হয়। আর শিক্ষার মাধ্যমেই ইসলামী বিধিবিধানের তত্ত্বজ্ঞান অর্জিত হয়। তবে আল্লাহ যার কল্যাণ কামনা করেন তাকে ধর্মের বিধিবিধানের তত্ত্বজ্ঞান দান করেন।
৮। আল্লাহকে তার বান্দাদের মধ্য হতে একমাত্র আলেমরাই ভয় করে।
৯।রাসুল স. বলেন, আমার উম্মতের মধ্য হতে সর্বদা একদল লোক সত্যে অবিচল থাকবে। তারা তাদের পরওয়া করবে না যারা তাদের বিরোধীতা করে আর তাদেরও পরোয়া করবে না যারা তাদের সাথে শত্রুতা করে। অবশেষে তারা আল্লাহর হুকুমে বিজয় লাভ করবে।
১০। আল্লাহ যা দান করেন তা প্রতিহত করার মত কেউ নেই। আর আল্লাহ যা প্রদান করেননি তা প্রদান করার মত কেউ নেই।
১১। যার কল্যাণ কামনা করা হয় তাকে ধর্মের সুগভীর জ্ঞান দান করা হয়।
ওয়াল্লাহুল আ'লাম
Comment