তাহাজ্জুদ
এই নামায রাতে ঘুম থেকে উঠে পড়তে হয়। উত্তম হলো শেষ রাতে পড়া। নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন পূর্ণ সুস্থ ছিলেন তখন আট রাকা‘আত পড়তেন। যখন একটু বয়স বাড়লো তখন ছয় রাকা‘আত পড়তেন। যখন আরো বয়স বাড়লো, শরীর ভারী হয়ে গেল তখন চার রাকা‘আত পড়তেন। এই নামায ৪-৮ রাকা‘আত পড়তে হয়। এই নামায পড়ার জন্য ইশার নামায পড়ে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে গেলে ভালো হয়। তবে বিশেষ কারণে কেউ যদি এই নামায উত্তম সময়ে পড়তে না পারে তাহলে সে যদি ইশার সুন্নাতের পর বিতিরের আগে দুই চার রাকা‘আত তাহাজ্জুদের নিয়তে পড়ে নেয় তাহলে আশা করা যায় এতেও আল্লাহ তা‘আলা তাকে তাহাজ্জুদের নেকী দান করবেন। (গুনইয়াতুল মুতামালি পৃ. ৪৩২)
রাক‘আত সংখ্যা
আবু সালামা ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত, তিনি হযরত আয়েশা রা. কে জিজ্ঞাসা করেন যে, রমযানে নবীজীর নামায কেমন হত? তিনি উত্তরে বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমযানে এবং রমযানের বাইরে এগার রাকা‘আতের বেশি পড়তেন না। প্রথমে চার রাক‘আত পড়তেন, যার সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করো না! এরপর আরও চার রাক‘আত পড়তেন, যার সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা তো বলাই বাহুল্য! এরপর তিন রাক‘আত (বিতর) পড়তেন। {সহীহ বুখারী ১/১৫৪, হাদীস ১১৪৭; সহীহ মুসলিম ১/২৫৪, হাদীস ৭৩৮; সুনানে নাসায়ী ১/২৪৮, হাদীস ১৬৯৭; সুনানে আবু দাউদ ১/১৮৯, হাদীস ১৩৩৫; মুসনাদে আহমদ ৬/৩৬, হাদীস ২৪০৭৩}
আব্দুল্লাহ ইবনে আবী কাইস বলেন,
قلت لعائشة : بكم كان رسول الله صلى الله عليه وسلم يوتر؟ قالت: كان يوتر بأربع وثلاث, وست وثلاث, وثمان وثلاث, وعشر وثلاث, ولم يكن يوتر بأنقص من سبع, ولا بأكثر من ثلاث عشرة.
অর্থাৎ আমি হযরত আয়েশা রা.-এর কাছে জিজ্ঞাসা করলাম যে, নবীজী বিতরে কত রাক‘আত পড়তেন? উত্তরে তিনি বলেন, চার এবং তিন, ছয় এবং তিন, আট এবং তিন, দশ এবং তিন। তিনি বিতরে সাত রাকা‘আতের কম এবং তের রাকা‘আতের অধিক পড়তেন না। {সুনানে আবু দাউদ ১/১৯৩, হাদীস ১৩৫৭ (১৩৬২); তহাবী শরীফ ১/১৩৯; মুসনাদে আহমদ ৬/১৪৯, হাদীস ২৫১৫৯}
উল্লেখিত বর্ণনা দ্বারা বুঝা গেল রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম কখনো তাহাজ্জুদ নামায চার রাক‘আত পড়তেন, কখনো ছয় রাক‘আত পড়তেন। কখনো আট রাক‘আত পড়তেন। কখনো দশ রাক‘আত পড়তেন।
সুতরাং তাহাজ্জুদের নামায ১০ রাক‘আত পর্যন্ত পড়া রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে আমরা সহীহ হাদীসে পাই। এর চে’ বেশি পড়া যাবে না, এমন নয়। যেহেতু এটি নফল নামায তাই যত বেশি পড়া যায় ততই সওয়াব। তাই ইচ্ছেমত পড়া যায়।
সেই সাথে চার রাক‘আতের কম পড়লে তা তাহাজ্জুদ হবে না, বিষয়টি এমনও নয়। তাই দুই রাক‘আত পড়লেও তা তাহাজ্জুদ নামায হিসেবেই গণ্য হবে। সময় কম থাকলে দুই রাক‘আত পড়ে নিলেও তাহাজ্জুদ নামায পড়া হয়েছে বলে ধর্তব্য হবে।
রাতের এবং দিনের নফল নামাযের নিয়ত চার রাক‘আত করেও নিয়ত করা যায়, এমনিভাবে দুই রাক‘আত করেও নিয়ত করা যায়। কোন সমস্যা নেই। তাই আপনি তাহাজ্জুদ নামাযের নিয়ত চাইলে ২ রাক‘আতের নিয়ত করে ২ রাক‘আত ২ রাক‘আত করে পড়তে পারেন। অথবা ৪ রাক‘আত ৪ রাক‘আত নিয়ত করে ৪ রাক‘আত করে পড়তে পারেন। (ফাতওয়ায়ে শামী-২/৪৫৫, তাবয়ীনুল হাকায়েক-১/১৭২, আল বাহরুর রায়েক-২/৫৩, ফাতওয়ায়ে মাহমুদিয়া-১১/২৮৭)
ফায়দা
১. হযরত আবু হুরায়রা রাযি. হইতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি কোন রাত্রে নামাযের মধ্যে একশত আয়াত পড়ে, সে ঐ রাত্রে আল্লাহর ইবাদত থেকে গাফেল ব্যক্তিদের মধ্যে গণ্য হয় না, আর যে ব্যক্তি কোন রাত্রে নামাযের মধ্যে দুইশত আয়াত পড়ে, সে ঐ রাত্রে ইখলাসের সাথে ইবাদতকারীদের মধ্যে গণ্য হয়। (মুসতাদরাকে হাকেম)
২. ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনে আস রাযি. বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি তাহাজ্জুদ নামাযে দশ আয়াত পড়ে, সে ঐ রাত্রে গাফেলীনদের মধ্যে গণ্য হয়না। যে একশত আয়াত পড়ে, সে ইবাদতগুজারদের মধ্যে গণ্য হয়। আর যে এক হাজার আয়াত পড়ে, সে ঐ সকল লোকদের মধ্যে গণ্য হয় যারা কিনতার পরিমাণ সওয়াব লাভ করে। (ইবনে খুযাইমা)
নোটঃ হযরত আবু হুরায়রা রাযি. হইতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন, বার হাজার আওকিয়াতে এক কিনতার হয় এবং প্রত্যেক উকিয়া জমিন আসমানের মধ্যবর্তী সমুদয় জিনিস হইতে উত্তম। (ইবনে হিব্বান)
৩. হযরত আবু হুরায়রা রাযি. হইতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন, আল্লাহ তা‘আলা সেই ব্যক্তির উপর রহমত নাযিল করুন, যে রাতে উঠে তাহাজ্জুদ পড়ে, অতঃপর নিজ স্ত্রীকেও জাগ্রত করে এবং সেও নামাজ পড়ে। আর যদি (ঘুমের আধিক্যের দরুন) সে না উঠে তবে তাহার মুখের উপর হালকা পানির ছিটা দিয়ে জাগ্রত করে। এমনিভাবে আল্লাহ তা‘আলা সেই মহিলার উপর রহমত নাযিল করুন, যে রাতে উঠে তাহাজ্জুদ পড়ে, অতঃপর নিজ স্বামীকে জাগ্রত করে এবং সেও নামাজ পড়ে। আর যদি সে না উঠে তবে তাহার মুখের উপর হালকা পানির ছিটা দিয়ে উঠিয়ে দেয়। (নাসাঈ)
৪. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা তাহাজ্জুদের নামাযকে আকড়ে ধর, কেননা, তা তোমাদের পূর্ববর্তী বুযুর্গদের স্বভাব, তোমাদের পালনকর্তার নৈকট্য লাভের মাধ্যম, পাপসমূহ মোচনকারী এবং গুনাহ থেকে বাঁধা দানকারী। (সুনানে তিরমিযী, হাদীস: ৩৬১৯)
এই নামায রাতে ঘুম থেকে উঠে পড়তে হয়। উত্তম হলো শেষ রাতে পড়া। নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন পূর্ণ সুস্থ ছিলেন তখন আট রাকা‘আত পড়তেন। যখন একটু বয়স বাড়লো তখন ছয় রাকা‘আত পড়তেন। যখন আরো বয়স বাড়লো, শরীর ভারী হয়ে গেল তখন চার রাকা‘আত পড়তেন। এই নামায ৪-৮ রাকা‘আত পড়তে হয়। এই নামায পড়ার জন্য ইশার নামায পড়ে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে গেলে ভালো হয়। তবে বিশেষ কারণে কেউ যদি এই নামায উত্তম সময়ে পড়তে না পারে তাহলে সে যদি ইশার সুন্নাতের পর বিতিরের আগে দুই চার রাকা‘আত তাহাজ্জুদের নিয়তে পড়ে নেয় তাহলে আশা করা যায় এতেও আল্লাহ তা‘আলা তাকে তাহাজ্জুদের নেকী দান করবেন। (গুনইয়াতুল মুতামালি পৃ. ৪৩২)
রাক‘আত সংখ্যা
আবু সালামা ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত, তিনি হযরত আয়েশা রা. কে জিজ্ঞাসা করেন যে, রমযানে নবীজীর নামায কেমন হত? তিনি উত্তরে বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমযানে এবং রমযানের বাইরে এগার রাকা‘আতের বেশি পড়তেন না। প্রথমে চার রাক‘আত পড়তেন, যার সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করো না! এরপর আরও চার রাক‘আত পড়তেন, যার সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা তো বলাই বাহুল্য! এরপর তিন রাক‘আত (বিতর) পড়তেন। {সহীহ বুখারী ১/১৫৪, হাদীস ১১৪৭; সহীহ মুসলিম ১/২৫৪, হাদীস ৭৩৮; সুনানে নাসায়ী ১/২৪৮, হাদীস ১৬৯৭; সুনানে আবু দাউদ ১/১৮৯, হাদীস ১৩৩৫; মুসনাদে আহমদ ৬/৩৬, হাদীস ২৪০৭৩}
আব্দুল্লাহ ইবনে আবী কাইস বলেন,
قلت لعائشة : بكم كان رسول الله صلى الله عليه وسلم يوتر؟ قالت: كان يوتر بأربع وثلاث, وست وثلاث, وثمان وثلاث, وعشر وثلاث, ولم يكن يوتر بأنقص من سبع, ولا بأكثر من ثلاث عشرة.
অর্থাৎ আমি হযরত আয়েশা রা.-এর কাছে জিজ্ঞাসা করলাম যে, নবীজী বিতরে কত রাক‘আত পড়তেন? উত্তরে তিনি বলেন, চার এবং তিন, ছয় এবং তিন, আট এবং তিন, দশ এবং তিন। তিনি বিতরে সাত রাকা‘আতের কম এবং তের রাকা‘আতের অধিক পড়তেন না। {সুনানে আবু দাউদ ১/১৯৩, হাদীস ১৩৫৭ (১৩৬২); তহাবী শরীফ ১/১৩৯; মুসনাদে আহমদ ৬/১৪৯, হাদীস ২৫১৫৯}
উল্লেখিত বর্ণনা দ্বারা বুঝা গেল রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম কখনো তাহাজ্জুদ নামায চার রাক‘আত পড়তেন, কখনো ছয় রাক‘আত পড়তেন। কখনো আট রাক‘আত পড়তেন। কখনো দশ রাক‘আত পড়তেন।
সুতরাং তাহাজ্জুদের নামায ১০ রাক‘আত পর্যন্ত পড়া রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে আমরা সহীহ হাদীসে পাই। এর চে’ বেশি পড়া যাবে না, এমন নয়। যেহেতু এটি নফল নামায তাই যত বেশি পড়া যায় ততই সওয়াব। তাই ইচ্ছেমত পড়া যায়।
সেই সাথে চার রাক‘আতের কম পড়লে তা তাহাজ্জুদ হবে না, বিষয়টি এমনও নয়। তাই দুই রাক‘আত পড়লেও তা তাহাজ্জুদ নামায হিসেবেই গণ্য হবে। সময় কম থাকলে দুই রাক‘আত পড়ে নিলেও তাহাজ্জুদ নামায পড়া হয়েছে বলে ধর্তব্য হবে।
রাতের এবং দিনের নফল নামাযের নিয়ত চার রাক‘আত করেও নিয়ত করা যায়, এমনিভাবে দুই রাক‘আত করেও নিয়ত করা যায়। কোন সমস্যা নেই। তাই আপনি তাহাজ্জুদ নামাযের নিয়ত চাইলে ২ রাক‘আতের নিয়ত করে ২ রাক‘আত ২ রাক‘আত করে পড়তে পারেন। অথবা ৪ রাক‘আত ৪ রাক‘আত নিয়ত করে ৪ রাক‘আত করে পড়তে পারেন। (ফাতওয়ায়ে শামী-২/৪৫৫, তাবয়ীনুল হাকায়েক-১/১৭২, আল বাহরুর রায়েক-২/৫৩, ফাতওয়ায়ে মাহমুদিয়া-১১/২৮৭)
ফায়দা
১. হযরত আবু হুরায়রা রাযি. হইতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি কোন রাত্রে নামাযের মধ্যে একশত আয়াত পড়ে, সে ঐ রাত্রে আল্লাহর ইবাদত থেকে গাফেল ব্যক্তিদের মধ্যে গণ্য হয় না, আর যে ব্যক্তি কোন রাত্রে নামাযের মধ্যে দুইশত আয়াত পড়ে, সে ঐ রাত্রে ইখলাসের সাথে ইবাদতকারীদের মধ্যে গণ্য হয়। (মুসতাদরাকে হাকেম)
২. ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনে আস রাযি. বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি তাহাজ্জুদ নামাযে দশ আয়াত পড়ে, সে ঐ রাত্রে গাফেলীনদের মধ্যে গণ্য হয়না। যে একশত আয়াত পড়ে, সে ইবাদতগুজারদের মধ্যে গণ্য হয়। আর যে এক হাজার আয়াত পড়ে, সে ঐ সকল লোকদের মধ্যে গণ্য হয় যারা কিনতার পরিমাণ সওয়াব লাভ করে। (ইবনে খুযাইমা)
নোটঃ হযরত আবু হুরায়রা রাযি. হইতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন, বার হাজার আওকিয়াতে এক কিনতার হয় এবং প্রত্যেক উকিয়া জমিন আসমানের মধ্যবর্তী সমুদয় জিনিস হইতে উত্তম। (ইবনে হিব্বান)
৩. হযরত আবু হুরায়রা রাযি. হইতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন, আল্লাহ তা‘আলা সেই ব্যক্তির উপর রহমত নাযিল করুন, যে রাতে উঠে তাহাজ্জুদ পড়ে, অতঃপর নিজ স্ত্রীকেও জাগ্রত করে এবং সেও নামাজ পড়ে। আর যদি (ঘুমের আধিক্যের দরুন) সে না উঠে তবে তাহার মুখের উপর হালকা পানির ছিটা দিয়ে জাগ্রত করে। এমনিভাবে আল্লাহ তা‘আলা সেই মহিলার উপর রহমত নাযিল করুন, যে রাতে উঠে তাহাজ্জুদ পড়ে, অতঃপর নিজ স্বামীকে জাগ্রত করে এবং সেও নামাজ পড়ে। আর যদি সে না উঠে তবে তাহার মুখের উপর হালকা পানির ছিটা দিয়ে উঠিয়ে দেয়। (নাসাঈ)
৪. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা তাহাজ্জুদের নামাযকে আকড়ে ধর, কেননা, তা তোমাদের পূর্ববর্তী বুযুর্গদের স্বভাব, তোমাদের পালনকর্তার নৈকট্য লাভের মাধ্যম, পাপসমূহ মোচনকারী এবং গুনাহ থেকে বাঁধা দানকারী। (সুনানে তিরমিযী, হাদীস: ৩৬১৯)
Comment