বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে রোযার মাহাত্ম্য,,
পৃথিবীর অনেক জ্ঞানী বিখ্যাত ব্যক্তিই শরীরের প্রাকৃতিক নিরাময়ের ক্ষেত্রে একটি মাত্র অভিন্ন সমাধান দিয়েছেন। কী সেই সমাধান? উত্তর শুনলে হয়তো অনেকেই চোখ কপালে তুলবেন-
সমাধানটি হচ্ছে মেডিক্যাল সায়ন্সের ভাষায় ইন্টারমিটেন্ট ফ্যাস্টিং বা সবিরাম উপবাস। ইসলামী শরীয়ার পরিভাষায় যাকে বলা হয় রোযা। তবে একটি বিষয় জানা থাকা ভালো, ইন্টারমিটেন্ট ফ্যাস্টিং আর স্টারভেশন কিন্তু এক নয়।
স্টারভেশন মানে অপরিকল্পিত অনাহার যাতে অপুষ্টির ঝুঁকি থাকে। আর ইন্টারমিটেন্ট ফ্যাস্টিং হলো পরিকল্পনা অনাহার, এর একটা নির্দিষ্ট ডিজাইন থাকে, নিয়ম থাকে তা সে যেমনই হোক। রোযা এমন এক ধরনের উপবাস যা ধর্মীয় অনুশাসনের কারণে মুসলমানরা পালন করে থাকেন। এর মাধ্যমে শরীর ভাঙ্গেনা বরং শরীর গড়ে উঠে। সতেজতা ও প্রফুল্লতা ফিরে আসে ।
মানুষ যখন রোযা রাখতে শুরু করে তখন তার ভিতরে এক ধরনের অটোফজি চালু হয়। অটোফেজি অথাৎ {{নিজেকে নিজে খেয়ে ফেলা}}। উপবাস থাকার ফলে সে ভিতরের বিষাক্ত রক্ত, দুর্বল কোষ ও ময়লা আবর্জনা খেয়ে ফেলে। যার ধরুন অসুস্থ ব্যক্তি ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠে। আর সুস্থ ব্যক্তির শরীরে পূর্ণ সতেজতা নিয়ে আসে। তখন সে নতুন উদ্যমে জীবন গড়তে শুরু করে। এর মাধ্যমে নিজের, পরিবারের ও সমাজের চারিত্রিক অবক্ষয় দূর হয়। পরকালীন নাজাতের উসিলা হয়।
প্রিয় ভাই ও বোনেরা!
রোজা রাখার ক্ষতিকারক দিক চিন্তা করা সম্পূর্ণভাবে একটি কুসংস্কার ও প্রাচীন ধ্যান-ধারণা। কুরআন একটি আধুনিক বিজ্ঞান। ইসলাম একটি আধুনিক ধর্ম। তাই ইসলামের প্রতিটি কাজই বিজ্ঞানসম্মত। আজ পশ্চিমা বিশ্বে এ শ্লোগানে মুখরিত, রোযা রাখো , নবউদ্যমে জীবন গড়ো।
চলবে ইনশাআল্লাহ,,
পৃথিবীর অনেক জ্ঞানী বিখ্যাত ব্যক্তিই শরীরের প্রাকৃতিক নিরাময়ের ক্ষেত্রে একটি মাত্র অভিন্ন সমাধান দিয়েছেন। কী সেই সমাধান? উত্তর শুনলে হয়তো অনেকেই চোখ কপালে তুলবেন-
সমাধানটি হচ্ছে মেডিক্যাল সায়ন্সের ভাষায় ইন্টারমিটেন্ট ফ্যাস্টিং বা সবিরাম উপবাস। ইসলামী শরীয়ার পরিভাষায় যাকে বলা হয় রোযা। তবে একটি বিষয় জানা থাকা ভালো, ইন্টারমিটেন্ট ফ্যাস্টিং আর স্টারভেশন কিন্তু এক নয়।
স্টারভেশন মানে অপরিকল্পিত অনাহার যাতে অপুষ্টির ঝুঁকি থাকে। আর ইন্টারমিটেন্ট ফ্যাস্টিং হলো পরিকল্পনা অনাহার, এর একটা নির্দিষ্ট ডিজাইন থাকে, নিয়ম থাকে তা সে যেমনই হোক। রোযা এমন এক ধরনের উপবাস যা ধর্মীয় অনুশাসনের কারণে মুসলমানরা পালন করে থাকেন। এর মাধ্যমে শরীর ভাঙ্গেনা বরং শরীর গড়ে উঠে। সতেজতা ও প্রফুল্লতা ফিরে আসে ।
মানুষ যখন রোযা রাখতে শুরু করে তখন তার ভিতরে এক ধরনের অটোফজি চালু হয়। অটোফেজি অথাৎ {{নিজেকে নিজে খেয়ে ফেলা}}। উপবাস থাকার ফলে সে ভিতরের বিষাক্ত রক্ত, দুর্বল কোষ ও ময়লা আবর্জনা খেয়ে ফেলে। যার ধরুন অসুস্থ ব্যক্তি ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠে। আর সুস্থ ব্যক্তির শরীরে পূর্ণ সতেজতা নিয়ে আসে। তখন সে নতুন উদ্যমে জীবন গড়তে শুরু করে। এর মাধ্যমে নিজের, পরিবারের ও সমাজের চারিত্রিক অবক্ষয় দূর হয়। পরকালীন নাজাতের উসিলা হয়।
প্রিয় ভাই ও বোনেরা!
রোজা রাখার ক্ষতিকারক দিক চিন্তা করা সম্পূর্ণভাবে একটি কুসংস্কার ও প্রাচীন ধ্যান-ধারণা। কুরআন একটি আধুনিক বিজ্ঞান। ইসলাম একটি আধুনিক ধর্ম। তাই ইসলামের প্রতিটি কাজই বিজ্ঞানসম্মত। আজ পশ্চিমা বিশ্বে এ শ্লোগানে মুখরিত, রোযা রাখো , নবউদ্যমে জীবন গড়ো।
চলবে ইনশাআল্লাহ,,
Comment