| পরিপূর্ণ ও শক্তিশালী ইসলামী সাম্রাজ্য বিনির্মাণে দাওয়াহই যথেষ্ট নয় |
নিঃসন্দেহে দাওয়াহ ইসলামী সাম্রাজ্য বিনির্মাণে একটি শক্তিশালী নিয়ামক হিসেবে কাজ করে। আমরা যত বেশি হকের দিকে মানুষকে দাওয়াত দিবো, ততো বেশি ইসলাম ও মুসলিমরা সমৃদ্ধ হবে। এ কথা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত। এজন্য ইসলামে দাওয়াহর গুরুত্ব অনেক বেশি। কিন্তু শক্তিশালী ও পরিপূর্ণ ইসলামী সাম্রাজ্য বিনির্মাণের ক্ষেত্রে দাওয়াহই যথেষ্ট নয়। এজন্য দাওয়াহর পাশাপাশি আমাদের জিহাদ ফি সাবিলিল্লার প্রতিও মনোযোগী হতে হবে। এক দিকে দাওয়াহ ও চলতে থাকে অন্য দিকে জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ ও চলতে থাকবে। এক কথা স্পষ্ট যে বর্তমান জামানায় জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ ব্যতিত কোনভাবেই পরিপূর্ণ ও শক্তিশালী ইসলামী সাম্রাজ্য বিনির্মাণ করা সম্ভব নয়। একটি উদাহরণের মাধ্যমে আমরা বিষয়টি স্পষ্ট করতে পারি।
যেমন ধরুন কোন ব্যক্তির দুইটি চোখ নষ্ট হয়ে গেছে। এখন ঐ ব্যক্তি যেমন চোখের কাজ অন্য কোনো অঙ্গ দিয়ে পূরণ করতে পারবে না, তেমনি জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ ব্যতিত সুন্দর ও সুখী ইসলামী সাম্রাজ্য বিনির্মাণ করা সম্ভব নয়। হকের দাওয়াহ যেমন মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে আনায়ন করে তেমনি জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ মানুষকে মন্দ থেকে ভালোর দিকে আনায়ন করে।
তাছাড়া জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ হচ্ছে সৎ কাজে আদেশ ও অসৎ কাজে নিষেধের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। এজন্য একটিকে বাদ দিয়ে অন্যটিকে প্রাধান্য দেওয়া কোনোভাবেই সমিচিন হবে না। বরং পরিপূর্ণ ইসলামী সাম্রাজ্য বিনির্মাণের ক্ষেত্রে ইসলামের সকল হুকুম আহকামকে সমান তালে প্রাধান্য দিতে হবে।
এজন্য আমাদের খন্ডিত ইসলামের দিকে না তাকিয়ে সামগ্রীক ইসলামের দিকে দৃষ্টি দিতে হবে। ইসলামী সাম্রাজ্য বিনির্মাণের ক্ষেত্রে আমাদের দুর্বলতাগুলো খুঁজে বের করতে হবে। এজন্য আমাদের প্রচুর পরিমাণে কোরআন ও হাদিসের জ্ঞান অর্জন করতে হবে। পাশাপাশি আমাদের সমসাময়িক বিশ্বের জ্ঞানার্জনও করতে হবে। বর্তমান সমসাময়িক বৈশ্বিক সংকটের দিকে আমাদের গভীর মনোযোগ দিতে হবে ও কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে তা সমাধানের চেষ্টা করতে হবে। তাহলে আমরা ইসলামী সাম্রাজ্য বিনির্মাণের ক্ষেত্রে সফল হতে পারবো ইনশাআল্লাহ।
নিঃসন্দেহে দাওয়াহ ইসলামী সাম্রাজ্য বিনির্মাণে একটি শক্তিশালী নিয়ামক হিসেবে কাজ করে। আমরা যত বেশি হকের দিকে মানুষকে দাওয়াত দিবো, ততো বেশি ইসলাম ও মুসলিমরা সমৃদ্ধ হবে। এ কথা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত। এজন্য ইসলামে দাওয়াহর গুরুত্ব অনেক বেশি। কিন্তু শক্তিশালী ও পরিপূর্ণ ইসলামী সাম্রাজ্য বিনির্মাণের ক্ষেত্রে দাওয়াহই যথেষ্ট নয়। এজন্য দাওয়াহর পাশাপাশি আমাদের জিহাদ ফি সাবিলিল্লার প্রতিও মনোযোগী হতে হবে। এক দিকে দাওয়াহ ও চলতে থাকে অন্য দিকে জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ ও চলতে থাকবে। এক কথা স্পষ্ট যে বর্তমান জামানায় জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ ব্যতিত কোনভাবেই পরিপূর্ণ ও শক্তিশালী ইসলামী সাম্রাজ্য বিনির্মাণ করা সম্ভব নয়। একটি উদাহরণের মাধ্যমে আমরা বিষয়টি স্পষ্ট করতে পারি।
যেমন ধরুন কোন ব্যক্তির দুইটি চোখ নষ্ট হয়ে গেছে। এখন ঐ ব্যক্তি যেমন চোখের কাজ অন্য কোনো অঙ্গ দিয়ে পূরণ করতে পারবে না, তেমনি জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ ব্যতিত সুন্দর ও সুখী ইসলামী সাম্রাজ্য বিনির্মাণ করা সম্ভব নয়। হকের দাওয়াহ যেমন মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে আনায়ন করে তেমনি জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ মানুষকে মন্দ থেকে ভালোর দিকে আনায়ন করে।
তাছাড়া জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ হচ্ছে সৎ কাজে আদেশ ও অসৎ কাজে নিষেধের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। এজন্য একটিকে বাদ দিয়ে অন্যটিকে প্রাধান্য দেওয়া কোনোভাবেই সমিচিন হবে না। বরং পরিপূর্ণ ইসলামী সাম্রাজ্য বিনির্মাণের ক্ষেত্রে ইসলামের সকল হুকুম আহকামকে সমান তালে প্রাধান্য দিতে হবে।
এজন্য আমাদের খন্ডিত ইসলামের দিকে না তাকিয়ে সামগ্রীক ইসলামের দিকে দৃষ্টি দিতে হবে। ইসলামী সাম্রাজ্য বিনির্মাণের ক্ষেত্রে আমাদের দুর্বলতাগুলো খুঁজে বের করতে হবে। এজন্য আমাদের প্রচুর পরিমাণে কোরআন ও হাদিসের জ্ঞান অর্জন করতে হবে। পাশাপাশি আমাদের সমসাময়িক বিশ্বের জ্ঞানার্জনও করতে হবে। বর্তমান সমসাময়িক বৈশ্বিক সংকটের দিকে আমাদের গভীর মনোযোগ দিতে হবে ও কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে তা সমাধানের চেষ্টা করতে হবে। তাহলে আমরা ইসলামী সাম্রাজ্য বিনির্মাণের ক্ষেত্রে সফল হতে পারবো ইনশাআল্লাহ।
Comment